নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অবিলম্বে বিরোধী রাজনৈতিক দলসমূহের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নামে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করে তাদের মুক্তি দাবি করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, সরকার দমনমূলক রাজনীতি চর্চা করছে।
আজ মঙ্গলবার পুরান পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় মজলিশে আমেলার উদ্যোগে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ইউনুছ আহমাদ বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই যে রাজনীতি চর্চা করছে তাকে দমনমূলক রাজনীতি ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। তবে সমকালে দমনমূলক রাজনীতিও বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাদের একধরনের উন্মুক্ত রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো বাংলাদেশে সাম্প্রতিক এই ভদ্রতাও রক্ষা করা হচ্ছে না।
আধুনিক রাষ্ট্রে বহুদলীয় রাজনীতি সর্বজন স্বীকৃত পন্থা জানিয়ে ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, এই পন্থায় পরস্পর বিরোধী একাধিক দল থাকবে এবং তারা প্রতিযোগিতা করবে এটাই সৌন্দর্য। বাংলাদেশের সংবিধানে শাসনক্ষমতার জন্য প্রতিযোগিতা করা, নির্বাচনী লড়াইয়ে থাকা, ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা করা এমনকি সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করাও বৈধ বরং এটা আমাদের রক্তে কেনা অধিকার।
ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব বলেন, ৫১ বছরের স্বাধীন একটা দেশে বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের এভাবে গ্রেপ্তার করা এবং রিমান্ডের নামে হয়রানি করা রীতিমতো অভদ্রতা এবং দমনমূলক রাজনীতির নিকৃষ্টতম উদাহরণ। এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার গোলাম মাওলা, যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
অবিলম্বে বিরোধী রাজনৈতিক দলসমূহের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নামে হয়রানিমূলক মামলা প্রত্যাহার করে তাদের মুক্তি দাবি করে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর মহাসচিব প্রিন্সিপাল হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেছেন, সরকার দমনমূলক রাজনীতি চর্চা করছে।
আজ মঙ্গলবার পুরান পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় মজলিশে আমেলার উদ্যোগে দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি পর্যালোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
ইউনুছ আহমাদ বলেন, বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই যে রাজনীতি চর্চা করছে তাকে দমনমূলক রাজনীতি ছাড়া আর কিছু বলা যায় না। তবে সমকালে দমনমূলক রাজনীতিও বিরোধী দলের শীর্ষ নেতাদের একধরনের উন্মুক্ত রাজনীতি করার সুযোগ দেয়। কিন্তু দুঃখজনক বাস্তবতা হলো বাংলাদেশে সাম্প্রতিক এই ভদ্রতাও রক্ষা করা হচ্ছে না।
আধুনিক রাষ্ট্রে বহুদলীয় রাজনীতি সর্বজন স্বীকৃত পন্থা জানিয়ে ইউনুছ আহমাদ আরও বলেন, এই পন্থায় পরস্পর বিরোধী একাধিক দল থাকবে এবং তারা প্রতিযোগিতা করবে এটাই সৌন্দর্য। বাংলাদেশের সংবিধানে শাসনক্ষমতার জন্য প্রতিযোগিতা করা, নির্বাচনী লড়াইয়ে থাকা, ক্ষমতাসীন দলের সমালোচনা করা এমনকি সরকার পরিবর্তনের চেষ্টা করাও বৈধ বরং এটা আমাদের রক্তে কেনা অধিকার।
ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব বলেন, ৫১ বছরের স্বাধীন একটা দেশে বিরোধী রাজনৈতিক দলের শীর্ষ নেতাদের এভাবে গ্রেপ্তার করা এবং রিমান্ডের নামে হয়রানি করা রীতিমতো অভদ্রতা এবং দমনমূলক রাজনীতির নিকৃষ্টতম উদাহরণ। এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন দলটির প্রেসিডিয়াম সদস্য খন্দকার গোলাম মাওলা, যুগ্ম-মহাসচিব ইঞ্জিনিয়ার আশরাফুল আলম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম আতিকুর রহমান প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১২ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৬ ঘণ্টা আগে