নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক বিবেচনা না করে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষার জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'আমরা আবারও বলছি। আবারও আহ্বান জানাতে চাই। অবিলম্বে দেশনেত্রীকে (খালেদা জিয়া) উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন। তাঁর জীবন রক্ষা করুন। এর সঙ্গে রাজনীতিকে নিয়ে আসবেন না।'
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিএনপি এই আলোচনাসভার আয়োজন করে।
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানাতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, `তিনি মৃত্যুর সঙ্গে সংগ্রাম করছেন। তাঁর অসুখগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, দেশের বাইরের উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে তাঁর চিকিৎসা খুব জরুরি। এই কথা আমরা বারবার বলেছি, অন্যান্য দল বলছে, সবাই বলছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের যে নেত্রী, তিনি সম্পূর্ণভাবে সেটাকে গ্রহণ করছেন না।
খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, 'এই নেত্রীর যে অবদান, বর্তমানে দেশের জীবিত কোনো রাজনৈতিক নেতার তা নেই। সেই নেত্রীকে বাঁচানোর জন্য প্রয়োজনে আমরা আমাদের জীবন উৎসর্গ করব। আসুন সেইভাবে আমরা প্রস্তুত হই।'
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, 'খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আমরা কিছুই করতে পারি নাই। তাকে মুক্ত করতে না পারা কলঙ্কময় একটি ক্ষত। এই ব্যর্থতা আমার-আপনার সবার, গ্লানি মোচনে দায়িত্বও সকলের।'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ বলেন, 'খালেদা জিয়ার যদি কিছু হয়, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) হবেন এই হত্যা মামলার প্রধান আসামি। আপনি খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছেন।'
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, ঢাকা মহানগর বিএনপির উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
রাজনৈতিক বিবেচনা না করে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষার জন্য সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, 'আমরা আবারও বলছি। আবারও আহ্বান জানাতে চাই। অবিলম্বে দেশনেত্রীকে (খালেদা জিয়া) উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করুন। তাঁর জীবন রক্ষা করুন। এর সঙ্গে রাজনীতিকে নিয়ে আসবেন না।'
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে বিএনপি এই আলোচনাসভার আয়োজন করে।
খালেদা জিয়ার বর্তমান শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে জানাতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, `তিনি মৃত্যুর সঙ্গে সংগ্রাম করছেন। তাঁর অসুখগুলো এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, দেশের বাইরের উন্নত চিকিৎসাকেন্দ্রে তাঁর চিকিৎসা খুব জরুরি। এই কথা আমরা বারবার বলেছি, অন্যান্য দল বলছে, সবাই বলছে। কিন্তু আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের যে নেত্রী, তিনি সম্পূর্ণভাবে সেটাকে গ্রহণ করছেন না।
খালেদা জিয়ার জীবন রক্ষায় সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, 'এই নেত্রীর যে অবদান, বর্তমানে দেশের জীবিত কোনো রাজনৈতিক নেতার তা নেই। সেই নেত্রীকে বাঁচানোর জন্য প্রয়োজনে আমরা আমাদের জীবন উৎসর্গ করব। আসুন সেইভাবে আমরা প্রস্তুত হই।'
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, 'খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য আমরা কিছুই করতে পারি নাই। তাকে মুক্ত করতে না পারা কলঙ্কময় একটি ক্ষত। এই ব্যর্থতা আমার-আপনার সবার, গ্লানি মোচনে দায়িত্বও সকলের।'
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শওকত মাহমুদ বলেন, 'খালেদা জিয়ার যদি কিছু হয়, আপনি (প্রধানমন্ত্রী) হবেন এই হত্যা মামলার প্রধান আসামি। আপনি খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছেন।'
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের সভাপতিত্বে আলোচনায় অন্যদের মধ্যে দলের ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, ঢাকা মহানগর বিএনপির উত্তর ও দক্ষিণের আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমান, আবদুস সালামসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে জাতীয় শ্রমিক পার্টি আয়োজিত প্রতিনিধি সভায় শামীম হায়দার এসব কথা বলেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিনিধি সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে উপস্থিত প্রতিনিধিদের সম্মতিতে মোসলেহ উদ্দিন বিজয়কে সভাপতি এবং নাবিলা সুলতানাকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করে ৭১ সদস্যবিশিষ্ট বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি (২০২৫-২৬) গঠন করা হয়।
২০ ঘণ্টা আগেনেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বাবর বলেন, ‘দলকে যাঁরা ভালোবাসেন, দলকে যাঁরা পছন্দ করেন, দলের আদর্শ যাঁরা ধারণ করেন, তাঁদের দলের নির্দেশনা মেনে চলতে হবে। কেন্দ্র থেকে যে নির্দেশনা দেওয়া হবে, আপনাদের তা মানতে হবে। সামনে জাতীয় সংসদ নির্বাচন, অনেক কঠিন পথ আমাদের অতিক্রম করতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগেগুম-খুনের শিকার পরিবারগুলোর পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘গুমের শিকার হওয়া লোকদের সন্তানেরা বড় হয়েছে। কিন্তু তাদের ফিরে পাইনি। আশা ছিল, অভ্যুত্থানের পর গুম হওয়া ব্যক্তিদের খোঁজ পাব; কিন্তু এখনো কিছুই হয়নি।
২০ ঘণ্টা আগে