নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদীয় আসনের সীমানা নিয়ে শুনানিতে বিএনপির নেত্রী ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সমর্থকদের সঙ্গে দলের আরও একটি পক্ষের নেতা–কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়েছেন। এমনকি রুমিন ফারহানার ‘গায়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা’ হয়েছে বলে তিনি নিজে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের উপস্থিতিতে এ ঘটনা ঘটে।
বেলা পৌনে ১টার দিকে দুই পক্ষের নেতা–কর্মীদের মধ্যে মারামারির সূত্রপাত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ ও ৩ আসনের খসড়া সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি শুনানিতে। সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সঙ্গে নতুন করে বিজয়নগর উপজেলার বুধস্তি, চান্দুয়া ও হরষপুর ইউনিয়ন যুক্ত করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনটি ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগর নিয়ে। এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর ও পাহাড়পুর ইউনিয়ন নিয়ে করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের খসড়া প্রকাশের পর পক্ষে ও বিপক্ষে আবেদন জমা পড়ে।
আজ দুপুরে শুনানিতে অংশ নিয়ে বিএনপির রুমিন ফারহানা ইসির প্রকাশিত খসড়ার পক্ষে তাঁর যুক্তি তুলে ধরেন। আর বেশ কয়েকজন খসড়ার বিপক্ষে তাঁদের অবস্থান তুলে ধরেন। খসড়ার বিপক্ষে থাকা শুনানিতে অংশ নেওয়া নেতারা বলেন, বিজয়নগর উপজেলা থেকে তিনটি ইউনিয়ন (বুধস্তি, চান্দুয়া ও হরষপুর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে যুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ‘অখণ্ড’ উপজেলা চান।
শুনানির একপর্যায়ে দুই পক্ষ উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং মারামারি শুরু করে। তারপর ইসি কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে ইসি সচিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের জন্য শুনানি শেষ করেন এবং তাঁদের শুনানির কক্ষ ত্যাগ করার অনুরোধ জানান।
এ সময় নির্বাচন ভবনের বাইরেও হট্টগোল হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদস্যরা বিক্ষোভকারী একটি দলকে গেটের সামনে থেকে সরিয়ে দেন। নির্বাচন ভবনের সামনে জলকামানও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। শুনানির শুরুতে সিইসি স্বাগত বক্তব্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের আর সেখানে ক্যামেরাসহ থাকার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
পরে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা সাংবাদিকদের বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এখানে একটি মারামারি হয়েছে। আমি যেহেতু একজন আইনজীবী, আমি মনে করেছি, আমার কেস আমি নিজেই প্রেজেন্ট করব। সো আমার কেস আমি প্রেজেন্ট করেছি। ... ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-এর যিনি প্রার্থী, তিনি সদলবলে ২০-২৫ জন মিলে গুণ্ডাপাণ্ডার মতন আচার–আচরণ... অত্যন্ত দুঃখজনক, অত্যন্ত লজ্জাজনক।’
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, ‘অলমোস্ট আমার গায়ে ধাক্কা দিয়ে আমাকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেই বিএনপির নেতা–কর্মীদের জন্য গত ১৫ বছর লড়াই করলাম, তারা আমাকে এখন ধাক্কা দেয়। তো ঠিক আছে, ধাক্কার বদলে তো ধাক্কা আসবেই তাই না।’
রুমিন আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে একটা সীমানা নিয়ে যদি এই রকম আচরণ আমরা দেখি নিজেদের দলের মধ্যে, নির্বাচনে কী হবে? প্রথম আমাকে পাঞ্জাবি পরা একজন ধাক্কা দিয়েছে, তারপরে আমার লোক তো বসে থাকবে না, আমি তো একজন মহিলা এবং পরে যখন আমার লোকজনকে মারধর করেছে, আমার লোকজন জবাব দিয়েছে, সিম্পল।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সংসদীয় আসনের সীমানা নিয়ে শুনানিতে বিএনপির নেত্রী ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার সমর্থকদের সঙ্গে দলের আরও একটি পক্ষের নেতা–কর্মীরা মারামারিতে জড়িয়েছেন। এমনকি রুমিন ফারহানার ‘গায়ে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করা’ হয়েছে বলে তিনি নিজে গণমাধ্যমের কাছে অভিযোগ করেছেন। আজ রোববার দুপুরে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারের উপস্থিতিতে এ ঘটনা ঘটে।
বেলা পৌনে ১টার দিকে দুই পক্ষের নেতা–কর্মীদের মধ্যে মারামারির সূত্রপাত হয় ব্রাহ্মণবাড়িয়া ২ ও ৩ আসনের খসড়া সীমানা নিয়ে দাবি-আপত্তি শুনানিতে। সরাইল ও আশুগঞ্জ উপজেলা নিয়ে গঠিত ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সঙ্গে নতুন করে বিজয়নগর উপজেলার বুধস্তি, চান্দুয়া ও হরষপুর ইউনিয়ন যুক্ত করা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনটি ছিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর ও বিজয়নগর নিয়ে। এবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর এবং বিজয়নগর উপজেলার ইছাপুর, চম্পানগর, পত্তন, দক্ষিণ সিংগারবিল, বিষ্ণপুর, চর ইসলামপুর ও পাহাড়পুর ইউনিয়ন নিয়ে করা হয়েছে। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের খসড়া প্রকাশের পর পক্ষে ও বিপক্ষে আবেদন জমা পড়ে।
আজ দুপুরে শুনানিতে অংশ নিয়ে বিএনপির রুমিন ফারহানা ইসির প্রকাশিত খসড়ার পক্ষে তাঁর যুক্তি তুলে ধরেন। আর বেশ কয়েকজন খসড়ার বিপক্ষে তাঁদের অবস্থান তুলে ধরেন। খসড়ার বিপক্ষে থাকা শুনানিতে অংশ নেওয়া নেতারা বলেন, বিজয়নগর উপজেলা থেকে তিনটি ইউনিয়ন (বুধস্তি, চান্দুয়া ও হরষপুর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে যুক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ‘অখণ্ড’ উপজেলা চান।
শুনানির একপর্যায়ে দুই পক্ষ উত্তেজিত হয়ে পড়ে এবং মারামারি শুরু করে। তারপর ইসি কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। পরে ইসি সচিব ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ ও ৩ আসনের জন্য শুনানি শেষ করেন এবং তাঁদের শুনানির কক্ষ ত্যাগ করার অনুরোধ জানান।
এ সময় নির্বাচন ভবনের বাইরেও হট্টগোল হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সদস্যরা বিক্ষোভকারী একটি দলকে গেটের সামনে থেকে সরিয়ে দেন। নির্বাচন ভবনের সামনে জলকামানও প্রস্তুত রাখা হয়েছে। শুনানির শুরুতে সিইসি স্বাগত বক্তব্য দেওয়ার পর সাংবাদিকদের আর সেখানে ক্যামেরাসহ থাকার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
পরে ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা সাংবাদিকদের বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখজনক ব্যাপার হলো, এখানে একটি মারামারি হয়েছে। আমি যেহেতু একজন আইনজীবী, আমি মনে করেছি, আমার কেস আমি নিজেই প্রেজেন্ট করব। সো আমার কেস আমি প্রেজেন্ট করেছি। ... ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-এর যিনি প্রার্থী, তিনি সদলবলে ২০-২৫ জন মিলে গুণ্ডাপাণ্ডার মতন আচার–আচরণ... অত্যন্ত দুঃখজনক, অত্যন্ত লজ্জাজনক।’
রুমিন ফারহানা আরও বলেন, ‘অলমোস্ট আমার গায়ে ধাক্কা দিয়ে আমাকে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। যেই বিএনপির নেতা–কর্মীদের জন্য গত ১৫ বছর লড়াই করলাম, তারা আমাকে এখন ধাক্কা দেয়। তো ঠিক আছে, ধাক্কার বদলে তো ধাক্কা আসবেই তাই না।’
রুমিন আরও বলেন, ‘নির্বাচনের আগে একটা সীমানা নিয়ে যদি এই রকম আচরণ আমরা দেখি নিজেদের দলের মধ্যে, নির্বাচনে কী হবে? প্রথম আমাকে পাঞ্জাবি পরা একজন ধাক্কা দিয়েছে, তারপরে আমার লোক তো বসে থাকবে না, আমি তো একজন মহিলা এবং পরে যখন আমার লোকজনকে মারধর করেছে, আমার লোকজন জবাব দিয়েছে, সিম্পল।’
আজ রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের বাসা ফিরোজায় যান ইসহাক দার। এ সময় খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, ট্র্যাডিশনাল নির্বাচনী পদ্ধতির ব্যর্থতা স্পষ্ট হওয়ায় এখন পিআর (আনুপাতিক) পদ্ধতি অপরিহার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। এ ব্যর্থতার জন্য মূলত দায়ী রাজনৈতিক নেতারা ও দলসমূহ, যারা সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন করতে ব্যর্থ হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘নির্বাচন কেবল ক্ষমতার পরিবর্তন আনে। কিন্তু গণ-অভ্যুত্থান রাষ্ট্রের কাঠামো বদলায়। সেই কাঠামোগত পরিবর্তন না এলে আমরা এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করব।’
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে বিভ্রান্তিকর মন্তব্যের অভিযোগে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমানকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার (২৪ আগস্ট) বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে তাঁকে কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠানো হয়। নোটিশে যথাযথ কারণ দর্শিয়ে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে লিখিত জবাব দেও
৪ ঘণ্টা আগে