নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, দুটো বড় রাজনৈতিক দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম আর গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় কৃষিপণের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোট দুইটাই একই সঙ্গে সমান্তরালে গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানীর ফার্মগেটে আজ শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে ‘তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা: জাতীয় অর্থনীতির নতুন শক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় কৃষি দিবস উপলক্ষে এনসিপির কৃষিবিদ উইং এই সেমিনারের আয়োজন করে।
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই বাংলাদেশ রাষ্ট্রযন্ত্রকে যদি সংস্কার করতে না পারি, তাহলে আমরা কৃষকের ন্যায্য মূল্য অর্জন করতে পারব না। যদি এই বাংলাদেশটা এক ব্যক্তির কাছে, একটা দলের কবজায় থেকে যায় এবং পুরোনো সমস্ত কলকবজা, পুরোনো ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকে, তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তির জন্যই, এ দেশের জনতার মুক্তির জন্যই, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা সংস্কারকে এবং কৃষকের চাহিদাকে, ন্যায্যতাকে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থান থেকে দেখতে পারি না।’
আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগীরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘যে উন্নয়নের কথা বলা হয়েছিল, সেটা গুটিকয়েক আওয়ামী নেতার উন্নয়ন ব্যতিরেকে জনগণের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী আমলের বাংলাদেশ সামনের দিনে আমরা আর প্রত্যাশা করি না। আমরা সামনের দিনে এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি, যেই বাংলাদেশের রাজনীতি মারামারি-কাটাকাটি-হট্টগোলের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হবে না।’
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে অনেকগুলো দল যে ধোঁয়াশার জায়গা তৈরি করেছে, সেটাকে আমরা সন্দেহের চোখে দেখি। আমরা ঐকমত্য কমিশনে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও গণভোটের মধ্য দিয়ে সংবিধানের মৌলিক সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটি দলের নেতারা চূড়ান্তভাবে গণভোটের রায়কে প্রত্যাখ্যান করার মতামত ব্যক্ত করছেন। তাঁরা গণভোটে “না” ভোট দেওয়ার জন্য ক্যাম্পেইন করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁরা সে ক্যাম্পেইন থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু তারপরও এখনো পর্যন্ত তারা বাংলাদেশের জনগণের রায়কে শ্রদ্ধা দেখাবেন, সে ধরনের কোনো মতিগতি আমরা সেই রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রত্যক্ষ করছি না।’
আখতার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) যে আদেশ জারি করা হয়েছে, অনেকগুলো জায়গাতে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে, সংস্কারকে ভাগ করে ফেলা হয়েছে সরকারের মর্জিমতো। এবং সংস্কারের বিষয়বস্তুগুলোকে রাজনৈতিক দলের আওতাধীন করে ফেলা হয়েছে, তাদের মতিগতির ওপরে, তাদের অভিরুচির ওপরে। এমন অস্পষ্ট অবস্থায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব কি না—সে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যেন জনগণের রায় মেনে নিয়ে এই বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সে রাস্তায় সকলে মিলে হাঁটবে, কোনো বিঘ্ন তৈরি করবে না।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, দুটো বড় রাজনৈতিক দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম আর গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় কৃষিপণের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোট দুইটাই একই সঙ্গে সমান্তরালে গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানীর ফার্মগেটে আজ শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে ‘তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা: জাতীয় অর্থনীতির নতুন শক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় কৃষি দিবস উপলক্ষে এনসিপির কৃষিবিদ উইং এই সেমিনারের আয়োজন করে।
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই বাংলাদেশ রাষ্ট্রযন্ত্রকে যদি সংস্কার করতে না পারি, তাহলে আমরা কৃষকের ন্যায্য মূল্য অর্জন করতে পারব না। যদি এই বাংলাদেশটা এক ব্যক্তির কাছে, একটা দলের কবজায় থেকে যায় এবং পুরোনো সমস্ত কলকবজা, পুরোনো ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকে, তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তির জন্যই, এ দেশের জনতার মুক্তির জন্যই, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা সংস্কারকে এবং কৃষকের চাহিদাকে, ন্যায্যতাকে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থান থেকে দেখতে পারি না।’
আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগীরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘যে উন্নয়নের কথা বলা হয়েছিল, সেটা গুটিকয়েক আওয়ামী নেতার উন্নয়ন ব্যতিরেকে জনগণের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী আমলের বাংলাদেশ সামনের দিনে আমরা আর প্রত্যাশা করি না। আমরা সামনের দিনে এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি, যেই বাংলাদেশের রাজনীতি মারামারি-কাটাকাটি-হট্টগোলের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হবে না।’
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে অনেকগুলো দল যে ধোঁয়াশার জায়গা তৈরি করেছে, সেটাকে আমরা সন্দেহের চোখে দেখি। আমরা ঐকমত্য কমিশনে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও গণভোটের মধ্য দিয়ে সংবিধানের মৌলিক সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটি দলের নেতারা চূড়ান্তভাবে গণভোটের রায়কে প্রত্যাখ্যান করার মতামত ব্যক্ত করছেন। তাঁরা গণভোটে “না” ভোট দেওয়ার জন্য ক্যাম্পেইন করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁরা সে ক্যাম্পেইন থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু তারপরও এখনো পর্যন্ত তারা বাংলাদেশের জনগণের রায়কে শ্রদ্ধা দেখাবেন, সে ধরনের কোনো মতিগতি আমরা সেই রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রত্যক্ষ করছি না।’
আখতার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) যে আদেশ জারি করা হয়েছে, অনেকগুলো জায়গাতে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে, সংস্কারকে ভাগ করে ফেলা হয়েছে সরকারের মর্জিমতো। এবং সংস্কারের বিষয়বস্তুগুলোকে রাজনৈতিক দলের আওতাধীন করে ফেলা হয়েছে, তাদের মতিগতির ওপরে, তাদের অভিরুচির ওপরে। এমন অস্পষ্ট অবস্থায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব কি না—সে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যেন জনগণের রায় মেনে নিয়ে এই বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সে রাস্তায় সকলে মিলে হাঁটবে, কোনো বিঘ্ন তৈরি করবে না।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, দুটো বড় রাজনৈতিক দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম আর গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় কৃষিপণের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোট দুইটাই একই সঙ্গে সমান্তরালে গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানীর ফার্মগেটে আজ শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে ‘তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা: জাতীয় অর্থনীতির নতুন শক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় কৃষি দিবস উপলক্ষে এনসিপির কৃষিবিদ উইং এই সেমিনারের আয়োজন করে।
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই বাংলাদেশ রাষ্ট্রযন্ত্রকে যদি সংস্কার করতে না পারি, তাহলে আমরা কৃষকের ন্যায্য মূল্য অর্জন করতে পারব না। যদি এই বাংলাদেশটা এক ব্যক্তির কাছে, একটা দলের কবজায় থেকে যায় এবং পুরোনো সমস্ত কলকবজা, পুরোনো ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকে, তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তির জন্যই, এ দেশের জনতার মুক্তির জন্যই, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা সংস্কারকে এবং কৃষকের চাহিদাকে, ন্যায্যতাকে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থান থেকে দেখতে পারি না।’
আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগীরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘যে উন্নয়নের কথা বলা হয়েছিল, সেটা গুটিকয়েক আওয়ামী নেতার উন্নয়ন ব্যতিরেকে জনগণের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী আমলের বাংলাদেশ সামনের দিনে আমরা আর প্রত্যাশা করি না। আমরা সামনের দিনে এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি, যেই বাংলাদেশের রাজনীতি মারামারি-কাটাকাটি-হট্টগোলের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হবে না।’
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে অনেকগুলো দল যে ধোঁয়াশার জায়গা তৈরি করেছে, সেটাকে আমরা সন্দেহের চোখে দেখি। আমরা ঐকমত্য কমিশনে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও গণভোটের মধ্য দিয়ে সংবিধানের মৌলিক সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটি দলের নেতারা চূড়ান্তভাবে গণভোটের রায়কে প্রত্যাখ্যান করার মতামত ব্যক্ত করছেন। তাঁরা গণভোটে “না” ভোট দেওয়ার জন্য ক্যাম্পেইন করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁরা সে ক্যাম্পেইন থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু তারপরও এখনো পর্যন্ত তারা বাংলাদেশের জনগণের রায়কে শ্রদ্ধা দেখাবেন, সে ধরনের কোনো মতিগতি আমরা সেই রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রত্যক্ষ করছি না।’
আখতার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) যে আদেশ জারি করা হয়েছে, অনেকগুলো জায়গাতে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে, সংস্কারকে ভাগ করে ফেলা হয়েছে সরকারের মর্জিমতো। এবং সংস্কারের বিষয়বস্তুগুলোকে রাজনৈতিক দলের আওতাধীন করে ফেলা হয়েছে, তাদের মতিগতির ওপরে, তাদের অভিরুচির ওপরে। এমন অস্পষ্ট অবস্থায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব কি না—সে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যেন জনগণের রায় মেনে নিয়ে এই বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সে রাস্তায় সকলে মিলে হাঁটবে, কোনো বিঘ্ন তৈরি করবে না।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, দুটো বড় রাজনৈতিক দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম আর গণভোটকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। কিন্তু বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতায় কৃষিপণের ন্যায্য দাম এবং সংস্কারের জন্য গণভোট দুইটাই একই সঙ্গে সমান্তরালে গুরুত্বপূর্ণ।
রাজধানীর ফার্মগেটে আজ শনিবার বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল মিলনায়তনে ‘তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা: জাতীয় অর্থনীতির নতুন শক্তি’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন। জাতীয় কৃষি দিবস উপলক্ষে এনসিপির কৃষিবিদ উইং এই সেমিনারের আয়োজন করে।
আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, এই বাংলাদেশ রাষ্ট্রযন্ত্রকে যদি সংস্কার করতে না পারি, তাহলে আমরা কৃষকের ন্যায্য মূল্য অর্জন করতে পারব না। যদি এই বাংলাদেশটা এক ব্যক্তির কাছে, একটা দলের কবজায় থেকে যায় এবং পুরোনো সমস্ত কলকবজা, পুরোনো ব্যবস্থাপনায় টিকে থাকে, তাহলে বাংলাদেশের মানুষের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তি সম্ভব না। কৃষকের মুক্তির জন্যই, এ দেশের জনতার মুক্তির জন্যই, বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থায় সংস্কার অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আমরা সংস্কারকে এবং কৃষকের চাহিদাকে, ন্যায্যতাকে পরস্পর বিপরীতমুখী অবস্থান থেকে দেখতে পারি না।’
আওয়ামী সরকারের সুবিধাভোগীরা হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছেন অভিযোগ করে তিনি বলেন, ‘যে উন্নয়নের কথা বলা হয়েছিল, সেটা গুটিকয়েক আওয়ামী নেতার উন্নয়ন ব্যতিরেকে জনগণের জন্য অভিশাপে পরিণত হয়েছিল। সেই ফ্যাসিবাদী আমলের বাংলাদেশ সামনের দিনে আমরা আর প্রত্যাশা করি না। আমরা সামনের দিনে এমন এক বাংলাদেশ প্রত্যাশা করি, যেই বাংলাদেশের রাজনীতি মারামারি-কাটাকাটি-হট্টগোলের মধ্য দিয়ে পরিচালিত হবে না।’
জুলাই জাতীয় সনদের বিষয়ে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ নিয়ে অনেকগুলো দল যে ধোঁয়াশার জায়গা তৈরি করেছে, সেটাকে আমরা সন্দেহের চোখে দেখি। আমরা ঐকমত্য কমিশনে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও গণভোটের মধ্য দিয়ে সংবিধানের মৌলিক সংস্কারগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে মোটাদাগে একমত হয়েছি। কিন্তু ইদানীং একটি দলের নেতারা চূড়ান্তভাবে গণভোটের রায়কে প্রত্যাখ্যান করার মতামত ব্যক্ত করছেন। তাঁরা গণভোটে “না” ভোট দেওয়ার জন্য ক্যাম্পেইন করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশের জনগণ সেটাকে প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁরা সে ক্যাম্পেইন থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছেন। কিন্তু তারপরও এখনো পর্যন্ত তারা বাংলাদেশের জনগণের রায়কে শ্রদ্ধা দেখাবেন, সে ধরনের কোনো মতিগতি আমরা সেই রাজনৈতিক দলের মধ্যে প্রত্যক্ষ করছি না।’
আখতার বলেন, ‘আমরা স্পষ্টভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) যে আদেশ জারি করা হয়েছে, অনেকগুলো জায়গাতে অস্পষ্টতা রয়ে গেছে, সংস্কারকে ভাগ করে ফেলা হয়েছে সরকারের মর্জিমতো। এবং সংস্কারের বিষয়বস্তুগুলোকে রাজনৈতিক দলের আওতাধীন করে ফেলা হয়েছে, তাদের মতিগতির ওপরে, তাদের অভিরুচির ওপরে। এমন অস্পষ্ট অবস্থায় রেখে বাংলাদেশের মানুষের আকাঙ্ক্ষাকে জুলাই সনদের মধ্য দিয়ে পরিপূর্ণভাবে বাস্তবায়ন করা সম্ভব কি না—সে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।’
জুলাই সনদের অস্পষ্টতা দূর করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো যেন জনগণের রায় মেনে নিয়ে এই বাংলাদেশে শান্তিপূর্ণভাবে জনগণের অংশগ্রহণমূলক একটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়, সে রাস্তায় সকলে মিলে হাঁটবে, কোনো বিঘ্ন তৈরি করবে না।’

অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি। আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে। শুক্রবার বিকেলে আসিফ মাহমুদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ কথা জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে হাদির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন তিনি।
প্রতিবাদ মিছিলে আসিফ মাহমুদ নিজেই ‘হাদির গায়ে গুলি কেন, প্রশাসন জবাব চাই; লাগছে গুলি হাদির গায়, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগান দেন।
এরপর হামলার শিকার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান আসিফ মাহমুদ। এ সময় তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়ার আহ্বান জানান। সংকট মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে। শুক্রবার বিকেলে আসিফ মাহমুদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ কথা জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে হাদির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন তিনি।
প্রতিবাদ মিছিলে আসিফ মাহমুদ নিজেই ‘হাদির গায়ে গুলি কেন, প্রশাসন জবাব চাই; লাগছে গুলি হাদির গায়, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগান দেন।
এরপর হামলার শিকার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান আসিফ মাহমুদ। এ সময় তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়ার আহ্বান জানান। সংকট মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি। আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে বিএনপির ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘আজ শরিফ ওসমান বিন হাদির যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, এই দুর্ঘটনা আরও ঘটেছে। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে আমাদের এক এমপি প্রার্থীর ওপরে যা হয়েছে, এটা ষড়যন্ত্র। এটার বিরুদ্ধে যদি আমাদের অবস্থান নিতে হয়, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যদি অবস্থান নিতে হয়, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক বলেন, ‘এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে পারে এই দেশের মানুষ, এই ষড়যন্ত্র দমিয়ে দিতে পারে, রুখে দিতে পারে গণতন্ত্র।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির ষষ্ঠদিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের পরিকল্পনাগুলো তোমাদের কাছে অর্পণ করছি। আমি বিশ্বাস করি, আজকে যে দায়িত্ব তোমাদের দিলাম মানুষকে বোঝানোর জন্য, যে দায়িত্ব দিলাম মানুষের সমর্থন জোগাড়ের জন্য, সেটি তোমরা করতে সফল হবে। কারণ, তোমাদের সেই যোগ্যতা আছে, তোমাদের সেই মেধা আছে। ফার্মার্স কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, হেলথ কার্ড প্রভৃতি বিষয়ে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে ঘরে ঘরে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।’
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্ব ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খানের সঞ্চালনায় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণে তফসিল ঘোষণা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণায় অনেকে ভারাক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু স্বাগত জানাতে বাধ্য হয়েছে। আমরা স্বাগত জানিয়েছি, সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, এ জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের যত প্রত্যাশা, তার মধ্যে প্রধান ও প্রাথমিক প্রত্যাশা ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, এই তফসিল ঘোষণা করা।’ তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলেছে নো পিআর, নো ইলেকশন, কেউ কেউ বলেছে, আগে স্থানীয় সরকার ইলেকশন না হলে নো ইলেকশন। আর কেউ কেউ বলেছে, একই দিনে গণভোট আর সংসদ নির্বাচন হলে আমরা মানি না। কেউ কেউ বলেছে, ২০২৯ সালের দিকে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেন। এরা সবাই....আমি কারও নাম নিতে চাই না...গণতন্ত্রের বিপক্ষের শিবির। তারা নিজেদের মত করে গণতন্ত্র চায়, তাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞা আলাদা।’
কোন দলের নাম উচ্চারণ না করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি দল আওয়ামী লীগের ভোটপ্রাপ্তির জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। আমাদের গ্রামের ভাষায় কথা বলে যে ভাশুরের নাম মুখে নেওয়া যায় না। এখন সেই দল আওয়ামী লীগের ভোট টানার জন্য তাদের যে ভূমিকা, সেটা জনগণের সামনে উন্মোচন করেছে।’
দলটির উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘যাদের ইতিহাস হচ্ছে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে, যাদের ইতিহাস হচ্ছে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে, তাদের কথাও আমাদের বলতে হবে। যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল, তা আমরা মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করি, সেই মুক্তিযুদ্ধটা কি পাকিস্তানের পক্ষে ছিল?’ তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে তারা হয়তো বলবে, তারাই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, আমরা করি নাই। এ রকম অনেক বক্তব্য আপনারা ভোটের ময়দানে শুনতে পাবেন।’
সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ অনেক সচেতন। এখন আর ধর্মের বিড়ি বিক্রি করে বাংলাদেশের জনগণের সামনে ভোট চাওয়া যাবে না।’

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে বিএনপির ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘আজ শরিফ ওসমান বিন হাদির যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, এই দুর্ঘটনা আরও ঘটেছে। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে আমাদের এক এমপি প্রার্থীর ওপরে যা হয়েছে, এটা ষড়যন্ত্র। এটার বিরুদ্ধে যদি আমাদের অবস্থান নিতে হয়, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যদি অবস্থান নিতে হয়, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক বলেন, ‘এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে পারে এই দেশের মানুষ, এই ষড়যন্ত্র দমিয়ে দিতে পারে, রুখে দিতে পারে গণতন্ত্র।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির ষষ্ঠদিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের পরিকল্পনাগুলো তোমাদের কাছে অর্পণ করছি। আমি বিশ্বাস করি, আজকে যে দায়িত্ব তোমাদের দিলাম মানুষকে বোঝানোর জন্য, যে দায়িত্ব দিলাম মানুষের সমর্থন জোগাড়ের জন্য, সেটি তোমরা করতে সফল হবে। কারণ, তোমাদের সেই যোগ্যতা আছে, তোমাদের সেই মেধা আছে। ফার্মার্স কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, হেলথ কার্ড প্রভৃতি বিষয়ে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে ঘরে ঘরে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।’
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্ব ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খানের সঞ্চালনায় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণে তফসিল ঘোষণা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণায় অনেকে ভারাক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু স্বাগত জানাতে বাধ্য হয়েছে। আমরা স্বাগত জানিয়েছি, সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, এ জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের যত প্রত্যাশা, তার মধ্যে প্রধান ও প্রাথমিক প্রত্যাশা ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, এই তফসিল ঘোষণা করা।’ তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলেছে নো পিআর, নো ইলেকশন, কেউ কেউ বলেছে, আগে স্থানীয় সরকার ইলেকশন না হলে নো ইলেকশন। আর কেউ কেউ বলেছে, একই দিনে গণভোট আর সংসদ নির্বাচন হলে আমরা মানি না। কেউ কেউ বলেছে, ২০২৯ সালের দিকে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেন। এরা সবাই....আমি কারও নাম নিতে চাই না...গণতন্ত্রের বিপক্ষের শিবির। তারা নিজেদের মত করে গণতন্ত্র চায়, তাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞা আলাদা।’
কোন দলের নাম উচ্চারণ না করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি দল আওয়ামী লীগের ভোটপ্রাপ্তির জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। আমাদের গ্রামের ভাষায় কথা বলে যে ভাশুরের নাম মুখে নেওয়া যায় না। এখন সেই দল আওয়ামী লীগের ভোট টানার জন্য তাদের যে ভূমিকা, সেটা জনগণের সামনে উন্মোচন করেছে।’
দলটির উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘যাদের ইতিহাস হচ্ছে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে, যাদের ইতিহাস হচ্ছে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে, তাদের কথাও আমাদের বলতে হবে। যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল, তা আমরা মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করি, সেই মুক্তিযুদ্ধটা কি পাকিস্তানের পক্ষে ছিল?’ তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে তারা হয়তো বলবে, তারাই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, আমরা করি নাই। এ রকম অনেক বক্তব্য আপনারা ভোটের ময়দানে শুনতে পাবেন।’
সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ অনেক সচেতন। এখন আর ধর্মের বিড়ি বিক্রি করে বাংলাদেশের জনগণের সামনে ভোট চাওয়া যাবে না।’

তিনি বলেন, একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি। আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের প্রতি অভিযোগ করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে (খালেদা জিয়াকে) যথাযথ চিকিৎসা দেওয়া হয়নি। তিনি হঠাৎ হাসপাতালে, এটি সত্য নয়। তাঁকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ, যা কোনো সভ্য সমাজেই কাম্য নয়।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, খালেদা জিয়াকে রক্ষা করাই গণতন্ত্র রক্ষার পথ। তাঁকে যদি সুস্থ করা যায়, বাংলাদেশও সুস্থ হবে। তাঁর জীবন গণতন্ত্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বাংলাদেশের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আজীবন গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। অথচ তিনি এখন হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান আমাদের আদর্শ। তাঁরা গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ লড়াই করেছেন। তাই বাংলাদেশকে কেউ পরাধীন রাখতে পারবে না, যদি আমরা সবাই এক থাকি।’
বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনে যেখানেই দাঁড়িয়েছেন, জনগণ তাঁকে সমর্থন দিয়েছেন। তিনি কখনো পরাজিত হননি।
শামসুজ্জামান দুদু দলের নেতা-কর্মীদের খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় নিয়মিত দোয়া করার আহ্বান জানান।
দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি।
আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগের প্রতি অভিযোগ করে শামসুজ্জামান দুদু বলেন, দীর্ঘদিন ধরে তাঁকে (খালেদা জিয়াকে) যথাযথ চিকিৎসা দেওয়া হয়নি। তিনি হঠাৎ হাসপাতালে, এটি সত্য নয়। তাঁকে ধীরে ধীরে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ, যা কোনো সভ্য সমাজেই কাম্য নয়।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, খালেদা জিয়াকে রক্ষা করাই গণতন্ত্র রক্ষার পথ। তাঁকে যদি সুস্থ করা যায়, বাংলাদেশও সুস্থ হবে। তাঁর জীবন গণতন্ত্রের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। বাংলাদেশের আপসহীন নেত্রী এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া আজীবন গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। অথচ তিনি এখন হাসপাতালে জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন।
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান আমাদের আদর্শ। তাঁরা গণতন্ত্রের জন্য দীর্ঘ লড়াই করেছেন। তাই বাংলাদেশকে কেউ পরাধীন রাখতে পারবে না, যদি আমরা সবাই এক থাকি।’
বিএনপির এই ভাইস চেয়ারম্যান বলেন, খালেদা জিয়া নির্বাচনে যেখানেই দাঁড়িয়েছেন, জনগণ তাঁকে সমর্থন দিয়েছেন। তিনি কখনো পরাজিত হননি।
শামসুজ্জামান দুদু দলের নেতা-কর্মীদের খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনায় নিয়মিত দোয়া করার আহ্বান জানান।
দোয়া মাহফিলে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, স্বনির্ভরবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুসহ বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।

তিনি বলেন, একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে এসে পৌঁছাবেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।

তারেক রহমান ২০০৭ সালে এক-এগারোর পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। এর পর থেকে তিনি সে দেশেই আছেন।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল এবং কোনো কোনো মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় অব্যাহতি পান। এর পর থেকে তাঁর দেশে ফেরার আলোচনা শুরু হয়।
তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন—এমন কথা বিএনপি নেতারা কয়েক মাস ধরেই বলে আসছেন। তবে কেউ সুনির্দিষ্ট দিন তারিখ বলেননি।

২৫ ডিসেম্বর যুক্তরাজ্য থেকে দেশে ফিরছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাতে বিএনপির চেয়ারপারসনের গুলশানের কার্যালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
মির্জা ফখরুল বলেন, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ২৫ ডিসেম্বর ঢাকার মাটিতে এসে পৌঁছাবেন। দলের পক্ষ থেকে তাঁকে স্বাগত জানানো হচ্ছে।

তারেক রহমান ২০০৭ সালে এক-এগারোর পটপরিবর্তনের পর গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালে কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে চিকিৎসার জন্য সপরিবার যুক্তরাজ্যে যান। এর পর থেকে তিনি সে দেশেই আছেন।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে গত বছরের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হয়। এরপর বিভিন্ন মামলায় তারেক রহমানের সাজার রায় বাতিল এবং কোনো কোনো মামলায় আইনি প্রক্রিয়ায় অব্যাহতি পান। এর পর থেকে তাঁর দেশে ফেরার আলোচনা শুরু হয়।
তারেক রহমান শিগগিরই দেশে ফিরবেন—এমন কথা বিএনপি নেতারা কয়েক মাস ধরেই বলে আসছেন। তবে কেউ সুনির্দিষ্ট দিন তারিখ বলেননি।

তিনি বলেন, একটি দল কৃষিপণ্যের ন্যায্য দাম চাওয়ার কথা বলে জনগণের প্রত্যাশিত রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার যে সংস্কার, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে। আরেকটি দল ‘আলু না গণভোট’ স্লোগানের মধ্য দিয়ে আলুর যে ন্যায্য দাম, অর্থাৎ কৃষিপণের ন্যায্য দাম কৃষকেরা যে পাচ্ছেন না, সেটাকে গৌণ করে ফেলছে।
১৫ নভেম্বর ২০২৫
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
৩ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, খালেদা জিয়াকে তিলে তিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। এক দিনে তিনি এতটা অসুস্থ হননি। আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় আয়োজিত দোয়া মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগে