নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জুলাই গণঅভ্যুথানের পর রাজনৈতিক চর্চার সুযোগ মিলেছে বলে সমাবেশের আয়োজন করা হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি জানান, আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ মোটাদাগে চারটি দাবি উত্থাপন করা হবে আগামী ১৯ জুলাই, শনিবারের সমাবেশে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর জামায়াতে ইসলামী নানাভাবে মজলুম হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে। ২৪—এর গণঅভ্যুথানের পর আমরা বাক্স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার চর্চার সুযোগ পেয়েছি। আর এ কারণেই আগামী ১৯ জুলাই রাজনৈতিক সমাবেশের আয়োজন করতে যাচ্ছি। সমাবেশে আমরা সব রাজনৈতিক শক্তিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আরও বলেন, ‘আমাদের এবারের সমাবেশ আয়োজনের বেশ কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিকভাবে প্রয়োজনীয় মাঠ-সমতা নিশ্চিতের দাবি জানানো। দ্বিতীয়ত, জুলাই অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, তাদের পুনর্বাসন, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘তৃতীয়ত, নির্বাচন সুষ্ঠু করার প্রয়োজনে যাবতীয় সংস্কার কাজ সম্পন্ন করতে হবে। চতুর্থত, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের (পিআর) যাতে আয়োজন করা হয়, সে দাবি আমরা তুলব। প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে, তারা যাতে বিদেশ থেকে ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে পারে, সে দাবিটি উঠে আসবে। এ ছাড়া, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়টিও উঠে আসবে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি বলেন, ‘সমাবেশ আয়োজনের জন্য এরই মধ্যে কমিটি ও উপকমিটি গঠনসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার, পুলিশ কমিশনারের নিকট সহযোগিতা কামনা করেছি। তাঁরা সর্বোচ্চ সহযোগিতার নিশ্চয়তা দিয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিপুল পরিমাণ জনসমাগমের জন্য রাজধানীতে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ ও যানজট সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য আমি আগেই দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্যই কাজ করি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুল ইসলাম মাসুদ, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ইয়াছিন আরাফাত প্রমুখ।
জুলাই গণঅভ্যুথানের পর রাজনৈতিক চর্চার সুযোগ মিলেছে বলে সমাবেশের আয়োজন করা হচ্ছে। এমনটাই জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি জানান, আনুপাতিক পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ মোটাদাগে চারটি দাবি উত্থাপন করা হবে আগামী ১৯ জুলাই, শনিবারের সমাবেশে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর জামায়াতে ইসলামী নানাভাবে মজলুম হয়েছে, রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে। ২৪—এর গণঅভ্যুথানের পর আমরা বাক্স্বাধীনতা, রাজনৈতিক অধিকার চর্চার সুযোগ পেয়েছি। আর এ কারণেই আগামী ১৯ জুলাই রাজনৈতিক সমাবেশের আয়োজন করতে যাচ্ছি। সমাবেশে আমরা সব রাজনৈতিক শক্তিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আরও বলেন, ‘আমাদের এবারের সমাবেশ আয়োজনের বেশ কিছু উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য রাজনৈতিকভাবে প্রয়োজনীয় মাঠ-সমতা নিশ্চিতের দাবি জানানো। দ্বিতীয়ত, জুলাই অভ্যুত্থানে যারা শহীদ হয়েছেন, তাদের হত্যার বিচার নিশ্চিত করা, তাদের পুনর্বাসন, চিকিৎসার ব্যবস্থা করা।’
তিনি আরও বলেন, ‘তৃতীয়ত, নির্বাচন সুষ্ঠু করার প্রয়োজনে যাবতীয় সংস্কার কাজ সম্পন্ন করতে হবে। চতুর্থত, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচনের (পিআর) যাতে আয়োজন করা হয়, সে দাবি আমরা তুলব। প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে হবে, তারা যাতে বিদেশ থেকে ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে পারে, সে দাবিটি উঠে আসবে। এ ছাড়া, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিষয়টিও উঠে আসবে।’
জামায়াতের সেক্রেটারি বলেন, ‘সমাবেশ আয়োজনের জন্য এরই মধ্যে কমিটি ও উপকমিটি গঠনসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা গ্রহণ করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিতে জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার, পুলিশ কমিশনারের নিকট সহযোগিতা কামনা করেছি। তাঁরা সর্বোচ্চ সহযোগিতার নিশ্চয়তা দিয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘বিপুল পরিমাণ জনসমাগমের জন্য রাজধানীতে সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ ও যানজট সৃষ্টি হতে পারে। এ জন্য আমি আগেই দেশবাসীর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্যই কাজ করি।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন—জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি রফিকুল ইসলাম খান, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সম্পাদক মতিউর রহমান আকন্দ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নুরুল ইসলাম বুলবুল, উত্তরের আমির সেলিম উদ্দিন, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি জেনারেল শফিকুল ইসলাম মাসুদ, শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, ইয়াছিন আরাফাত প্রমুখ।
নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টিকে কিংস পার্টি হিসেবে আখ্যায়িত করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি)। সংস্থাটির গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় রাজনৈতিক দল বা কিংস পার্টি গঠন করা হয়েছে।
৭ মিনিট আগেইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক অভিযোগ এনেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ (বাগছাস) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আবদুল কাদের।
৯ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আজ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমাবেশ থেকে তাদের ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করেছে। গতকাল রোববার সমাবেশ থেকে দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম এই ইশতেহার ঘোষণা করেন, যেখানে ‘দ্বিতীয় রিপাবলিক’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নতুন সংবিধান প্রণয়ন
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রপতির এপিএস মুহাম্মদ সাগর হোসাইন রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে যান এবং রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য
১৯ ঘণ্টা আগে