নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। নির্বাচনের আগে জাতীয় সরকার গঠন করলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে বলেও মত দেন তিনি।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণ অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আগামী নির্বাচনটা ওই যে পূর্ববর্তী দুই নির্বাচন আছে, তাকেও ছাড়িয়ে যাবে। জাতীয় সরকার হলে একটাই পথ আছে—হাসিনাকে পদত্যাগ করে আসতে হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিও তো থাকবে জাতীয় সরকারে। সুতরাং ওনার ভয়টা একটু কম। তা ছাড়া আমি বিভিন্ন সময় বলেছি, উনি যেভাবে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করেছেন সেইরূপ অন্যায় যদি ওনার প্রতি করা হয়, তার জন্য যদি রাস্তায় নামতে হয়, আমি কিন্তু রাস্তায় ওনার পক্ষেই থাকব। আমি বিএনপিকে আহ্বান করব রাস্তায় নামেন, ভালো কথা, তবে গণতান্ত্রিক সরকার নির্বাচন করতে হলে সবাইকে নিয়ে রাস্তায় নামেন। আপনারা একা একা সব জয় করতে পারবেন না।’
আলোচনায় সভায় গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দোষ দিয়ে লাভ নেই। দেশে এত দিন যা ঘটেছে তারা সেগুলোই সবার কাছে তুলে ধরেছে। দেশের সরকারই এর জন্য দায়ী। সরকার শুধু র্যাবের মানসম্মান নষ্ট করেনি বরং শান্তি মিশনে এই সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছে। নিষেধাজ্ঞার পর থেকে দেশে গুম এবং হত্যা বন্ধ হয়েছে। প্রতি মাসে গড়ে ২৫ জন মানুষ গুম ও হত্যার শিকার হতো। তারা ওই নিষেধাজ্ঞার কারণে রক্ষা পেয়েছে। এই জন্য আমি আমেরিকাকে ধন্যবাদ জানাই।’
আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমেরিকা মানে শুধু আমেরিকা না, তাদের বড় প্রভাব বলয় আছে। আজকে যদি শান্তিরক্ষা মিশনেও নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে আমরা দেশ আয় থেকে বঞ্চিত হবে। পশ্চিমা দেশে যদি আমাদের রপ্তানি যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আমাদের পোশাক খাতের মুখ থুবড়ে পড়বে। আমরা এসব বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন। পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক স্বৈরাচার শাসক ছিল কিন্তু কেউ এইরকম ভোটের আগের রাতে ভোট চুরি করেনি।’
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান, শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমান, রাষ্ট্রচিন্তার দিদারুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়ার কোনো সম্ভাবনা দেখছেন না গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। নির্বাচনের আগে জাতীয় সরকার গঠন করলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অবশ্যই পদত্যাগ করতে হবে বলেও মত দেন তিনি।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণ অধিকার পরিষদ আয়োজিত ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা ও আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভায় এসব কথা বলে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আগামী নির্বাচনটা ওই যে পূর্ববর্তী দুই নির্বাচন আছে, তাকেও ছাড়িয়ে যাবে। জাতীয় সরকার হলে একটাই পথ আছে—হাসিনাকে পদত্যাগ করে আসতে হবে। কিন্তু আওয়ামী লীগের প্রতিনিধিও তো থাকবে জাতীয় সরকারে। সুতরাং ওনার ভয়টা একটু কম। তা ছাড়া আমি বিভিন্ন সময় বলেছি, উনি যেভাবে খালেদা জিয়ার প্রতি অন্যায় করেছেন সেইরূপ অন্যায় যদি ওনার প্রতি করা হয়, তার জন্য যদি রাস্তায় নামতে হয়, আমি কিন্তু রাস্তায় ওনার পক্ষেই থাকব। আমি বিএনপিকে আহ্বান করব রাস্তায় নামেন, ভালো কথা, তবে গণতান্ত্রিক সরকার নির্বাচন করতে হলে সবাইকে নিয়ে রাস্তায় নামেন। আপনারা একা একা সব জয় করতে পারবেন না।’
আলোচনায় সভায় গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘মানবাধিকার সংস্থাগুলোর দোষ দিয়ে লাভ নেই। দেশে এত দিন যা ঘটেছে তারা সেগুলোই সবার কাছে তুলে ধরেছে। দেশের সরকারই এর জন্য দায়ী। সরকার শুধু র্যাবের মানসম্মান নষ্ট করেনি বরং শান্তি মিশনে এই সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের ভবিষ্যৎ নষ্ট করেছে। নিষেধাজ্ঞার পর থেকে দেশে গুম এবং হত্যা বন্ধ হয়েছে। প্রতি মাসে গড়ে ২৫ জন মানুষ গুম ও হত্যার শিকার হতো। তারা ওই নিষেধাজ্ঞার কারণে রক্ষা পেয়েছে। এই জন্য আমি আমেরিকাকে ধন্যবাদ জানাই।’
আলোচনা সভায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমেরিকা মানে শুধু আমেরিকা না, তাদের বড় প্রভাব বলয় আছে। আজকে যদি শান্তিরক্ষা মিশনেও নিষেধাজ্ঞা আসে তাহলে আমরা দেশ আয় থেকে বঞ্চিত হবে। পশ্চিমা দেশে যদি আমাদের রপ্তানি যদি বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আমাদের পোশাক খাতের মুখ থুবড়ে পড়বে। আমরা এসব বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন। পৃথিবীর ইতিহাসে অনেক স্বৈরাচার শাসক ছিল কিন্তু কেউ এইরকম ভোটের আগের রাতে ভোট চুরি করেনি।’
আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর, সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান, শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমান, রাষ্ট্রচিন্তার দিদারুল হক ভূঁইয়া প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৯ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১২ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৬ ঘণ্টা আগে