নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আ স ম আবদুর রব বলেছেন, আগামী দ্বাদশ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার প্রশ্নেই জরুরি অন্যথায় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটে অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতায় চরম ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। ভূ–রাজনীতিতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের নিরাপত্তাও হুমকিতে পড়বে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির স্থায়ী কমিটির সভায় সভাপতির ভাষণে আ স ম রব এ কথা বলেন।
আ স ম রব বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদী দলীয় সরকার ক্ষমতায় রেখে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে না। ফলে সরকারের অধীন ও অধীনস্থ থেকে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাবিত রোডম্যাপ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের সংলাপ পাতানো নির্বাচনের নাটক।’
জেএসডির স্থায়ী কমিটির সভায় বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন তালুকদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য তানিয়া রব এবং কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
সভায় এক রাজনৈতিক প্রস্তাবে বলা হয়, বাংলাদেশের বাস্তবতায় নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনকে দলীয় সরকার তার ‘অধীন’ ও ‘অধীনস্থ’ করে ফেলে। তাই প্রবল ক্ষমতাতন্ত্রের বিপরীতে শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা বা আন্তরিকতা দিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়। বর্তমান সরকারের কাছে নির্বাচন হচ্ছে ক্ষমতা ধরে রাখার উপায়। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা এই সরকার ছাড়া অন্য কারও জন্য প্রযোজ্য নয়। বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক চেতনা, বিবেক ও সত্য বিসর্জন দিয়ে যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা ধরে রাখার প্রতিজ্ঞায় অন্ধ ও নেশাচ্ছন্ন। নির্বাচন মানেই সরকারের অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধতা দেওয়ার নামান্তর।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, এবারও দলীয় সরকার বহাল থাকলে প্রশাসন, পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও সরকার হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য করবে। সংবিধান বহির্ভূত অবৈধ ও বেআইনি কাজে দেশ এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। ক্ষমতালোভী সরকার এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতির প্রয়োগ বা কারচুপি, ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা মিডিয়া ক্যু ছাড়া সরকারি দলের জয়লাভের কোনো সম্ভাবনাই নেই। ফলে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকার অনিচ্ছুক।
সুতরাং, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছাড়া দলীয় সরকারের অধীনে বিদ্যমান নির্বাচন কমিশন সরকারের পাতানো দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আয়োজন করলে তা হবে দেশের জন্য চরম আত্মঘাতী পদক্ষেপ। তাই নির্বাচন কমিশনের মত-বিনিময় সভার কোনো মতামত বা অভিমত বিদ্যমান অবস্থায় নির্বাচনী ব্যবস্থায় কার্যকর হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই আগামী ২৪ জুলাই, ২০২২ তারিখে নির্বাচন কমিশন আহুত সংলাপে জেএসডি অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
আ স ম আবদুর রব বলেছেন, আগামী দ্বাদশ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হওয়া রাষ্ট্রের স্থিতিশীলতার প্রশ্নেই জরুরি অন্যথায় অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংকটে অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতায় চরম ঝুঁকি সৃষ্টি হবে। ভূ–রাজনীতিতে প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাসহ রাষ্ট্রের নিরাপত্তাও হুমকিতে পড়বে। জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির স্থায়ী কমিটির সভায় সভাপতির ভাষণে আ স ম রব এ কথা বলেন।
আ স ম রব বলেন, ‘কর্তৃত্ববাদী দলীয় সরকার ক্ষমতায় রেখে জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে না। ফলে সরকারের অধীন ও অধীনস্থ থেকে নির্বাচন কমিশনের প্রস্তাবিত রোডম্যাপ ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে কোনো ভূমিকা রাখতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের সংলাপ পাতানো নির্বাচনের নাটক।’
জেএসডির স্থায়ী কমিটির সভায় বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ছানোয়ার হোসেন তালুকদার, স্থায়ী কমিটির সদস্য তানিয়া রব এবং কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন প্রমুখ।
সভায় এক রাজনৈতিক প্রস্তাবে বলা হয়, বাংলাদেশের বাস্তবতায় নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনকে দলীয় সরকার তার ‘অধীন’ ও ‘অধীনস্থ’ করে ফেলে। তাই প্রবল ক্ষমতাতন্ত্রের বিপরীতে শুধুমাত্র নির্বাচন কমিশনের সদিচ্ছা বা আন্তরিকতা দিয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়। বর্তমান সরকারের কাছে নির্বাচন হচ্ছে ক্ষমতা ধরে রাখার উপায়। আওয়ামী লীগ বিশ্বাস করে, বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা এই সরকার ছাড়া অন্য কারও জন্য প্রযোজ্য নয়। বর্তমান সরকার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক চেতনা, বিবেক ও সত্য বিসর্জন দিয়ে যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা ধরে রাখার প্রতিজ্ঞায় অন্ধ ও নেশাচ্ছন্ন। নির্বাচন মানেই সরকারের অবৈধ ক্ষমতাকে বৈধতা দেওয়ার নামান্তর।
প্রস্তাবে আরও বলা হয়, এবারও দলীয় সরকার বহাল থাকলে প্রশাসন, পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনেও সরকার হস্তক্ষেপ করতে বাধ্য করবে। সংবিধান বহির্ভূত অবৈধ ও বেআইনি কাজে দেশ এখন ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। ক্ষমতালোভী সরকার এবারের নির্বাচনেও ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। নির্বাচনে ইভিএম পদ্ধতির প্রয়োগ বা কারচুপি, ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা মিডিয়া ক্যু ছাড়া সরকারি দলের জয়লাভের কোনো সম্ভাবনাই নেই। ফলে অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে সরকার অনিচ্ছুক।
সুতরাং, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছাড়া দলীয় সরকারের অধীনে বিদ্যমান নির্বাচন কমিশন সরকারের পাতানো দ্বাদশ জাতীয় সংসদের নির্বাচনের আয়োজন করলে তা হবে দেশের জন্য চরম আত্মঘাতী পদক্ষেপ। তাই নির্বাচন কমিশনের মত-বিনিময় সভার কোনো মতামত বা অভিমত বিদ্যমান অবস্থায় নির্বাচনী ব্যবস্থায় কার্যকর হওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। তাই আগামী ২৪ জুলাই, ২০২২ তারিখে নির্বাচন কমিশন আহুত সংলাপে জেএসডি অংশগ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে