নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে, কিন্তু মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ১৮তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বিএনপিকে পরামর্শ দিয়ে কামরুল বলেন, ‘গণ-আন্দোলনের কথা না বলে নির্বাচনী প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আমরা একটি বিরোধী দল চাই।’
নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব পালন করবেন জানিয়ে সাবেক এই খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি অহেতুক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। বিএনপির কর্মকাণ্ড মানুষ ভুলে নাই। তাদের নেতা নাই। বিদেশে একজন পলাতক খুনের আসামি যাদের নেতা, সেই দলকে মানুষ গ্রহণ করবে না। নির্বাচন নিয়ে কথা বলে দলটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করেছে।’
আহসান উল্লাহ মাস্টার সত্যিকার অর্থে একজন শ্রমিক নেতা ছিলেন মন্তব্য করে কামরুল শিগগিরই তার খুনের আসামিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আহসান উল্লাহ মাস্টার শিক্ষক থেকে শ্রমিক নেতা হয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সেই অপশক্তি যারা তাকে হত্যা করেছে, তারা এখনো বাংলাদেশটাকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।’
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মশিউর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান পরিষদের সভাপতি হারুন অর রশিদ, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি গনি মিয়া বাবুল, গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ কাজল প্রমুখ।
গাজীপুর সদর ও টঙ্গী এলাকা নিয়ে গঠিত গাজীপুর-২ আসন থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আহসান উল্লাহ মাস্টার। ১৯৯০ সালে গাজীপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৩ ও ১৯৮৭ সালে দুই দফা পূবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য থাকার পাশাপাশি জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আহসান উল্লাহ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে আহসান উল্লাহকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এতে বিএনপির ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ আওয়ামী লীগের।
শেষ পর্যন্ত বিএনপি নির্বাচনে আসবে, কিন্তু মাঠ গরম করার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যার ১৮তম বার্ষিকী উপলক্ষে ‘সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত সমাজ গঠনে শান্তি ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় জনপ্রতিনিধিদের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে বিএনপিকে পরামর্শ দিয়ে কামরুল বলেন, ‘গণ-আন্দোলনের কথা না বলে নির্বাচনী প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আমরা একটি বিরোধী দল চাই।’
নির্বাচনকালীন সরকারের প্রধান হিসেবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দায়িত্ব পালন করবেন জানিয়ে সাবেক এই খাদ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি অহেতুক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। বিএনপির কর্মকাণ্ড মানুষ ভুলে নাই। তাদের নেতা নাই। বিদেশে একজন পলাতক খুনের আসামি যাদের নেতা, সেই দলকে মানুষ গ্রহণ করবে না। নির্বাচন নিয়ে কথা বলে দলটি ধূম্রজাল সৃষ্টি করেছে।’
আহসান উল্লাহ মাস্টার সত্যিকার অর্থে একজন শ্রমিক নেতা ছিলেন মন্তব্য করে কামরুল শিগগিরই তার খুনের আসামিদের ফাঁসির রায় কার্যকর হওয়ার বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন। আহসান উল্লাহ মাস্টার শিক্ষক থেকে শ্রমিক নেতা হয়েছেন জানিয়ে তিনি বলেন, ‘সেই অপশক্তি যারা তাকে হত্যা করেছে, তারা এখনো বাংলাদেশটাকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।’
শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার স্মৃতি পরিষদের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মশিউর রহমান, উপজেলা চেয়ারম্যান পরিষদের সভাপতি হারুন অর রশিদ, বঙ্গবন্ধু গবেষণা পরিষদের সভাপতি গনি মিয়া বাবুল, গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাক আহমেদ কাজল প্রমুখ।
গাজীপুর সদর ও টঙ্গী এলাকা নিয়ে গঠিত গাজীপুর-২ আসন থেকে ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে দুবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন আহসান উল্লাহ মাস্টার। ১৯৯০ সালে গাজীপুর সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এবং ১৯৮৩ ও ১৯৮৭ সালে দুই দফা পূবাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের জাতীয় কমিটির সদস্য থাকার পাশাপাশি জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন আহসান উল্লাহ। বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজের (বিলস) চেয়ারম্যানও ছিলেন তিনি। ২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠে আহসান উল্লাহকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করে সন্ত্রাসীরা। এতে বিএনপির ইন্ধন রয়েছে বলে অভিযোগ আওয়ামী লীগের।
রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার (২৩ জুন) রাত সাড়ে ১০টার দিকে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে। সোমবার রাতে দলের যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন এ কথা জানিয়েছেন।
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নিশ্চিতভাবে আমরা ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, জাতি এগিয়ে যাচ্ছে, ঐক্যবদ্ধভাবেই এটা হচ্ছে।’ আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে লিয়াজোঁ কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগেবিএনপির যেসব নেতা-কর্মীর নামে এখন পর্যন্ত অভিযোগ পাওয়া গেছে, তাঁদের মধ্যে চার সহস্রাধিক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে দাবি করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার (২৩ জুন) বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, চাঁদাবাজের কোনো দলীয় পরিচয় নেই, চাঁদাবাজই তার পরিচয়। আর কেউ চাঁদাবাজের পক্ষ নিলে তার বিরুদ্ধেও যুদ্ধ ঘোষণা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে