নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হরতালে পল্টন এবং শাহবাগ মোড় অবরোধ করায় রাজধানীর মূল সড়কগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে কিছুটা ভোগান্তি হলেও সেটাকে সাময়িক ভোগান্তি হিসেবে মেনে নিয়ে হরতালে সমর্থন জানাচ্ছে সাধারণ মানুষ। জনসাধারণ বলছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণ অতিষ্ঠ। হরতালের সাময়িক ভোগান্তি এই কষ্টের তুলনায় নস্যি।
হরতাল কারও কাছেই কাম্য না জানিয়ে ঢাকা জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট মো. নিজাম বলেন, ‘যখন একটা যৌক্তিক দাবিতে সরকার কর্ণপাত করছে না তখন হরতাল যৌক্তিক হয়ে ওঠে। দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, আমরা কীভাবে ইনকাম করছি তা তো সরকার দেখছে না। তাদের মাথাব্যথা হচ্ছে, আমরা চেয়ারে বসে আছি, এখানে থাকতে পারলেই হলো। দাবি যদি যৌক্তিক হয় হয় তাহলে সেখানে সবারই সমর্থন করা উচিত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পল্টনের একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘আমাদের কাজে যেতে কোন সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু সরকারের বিরুদ্ধে তো কিছু বলা যাবে না।’ তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সম্পর্কে কথা বলা উচিত কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই কথা বলা উচিত। কিন্তু বললে তো আমার আর আমার পরিবারের বিপদ শুরু হয়ে যাবে।’
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. হাসান বলেন, ‘এই হরতালের প্রতি শতভাগ সমর্থন আছে। কিছুটা তো সমস্যা হচ্ছেই। কিন্তু কিছু পাইতে হলে কিছু হারাইতে হবে।’
পল্টন মোড়ের চশমার দোকানি আরিয়ান মাহমুদ রায়হান বলেন, ‘এই দাবিতে আমার শতভাগ সমর্থন আছে। আমি দোকান খুলতে আসছিলাম কিন্তু আজ ১২টা পর্যন্ত দোকান খুলব না।’ ব্যবসায়িক ক্ষতি হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ক্ষতি তো অবশ্যই হবে। কিন্তু দ্রব্যমূল্য যেভাবে বাড়ছে তাতে আরও বেশি ক্ষতি হচ্ছে।’
অটোমোবাইল ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান বলেন, ‘বাচ্চাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছি। কিছুটা সমস্যা হচ্ছে কিন্তু দ্রব্যমূল্যের যেভাবে দাম বাড়ছে সেটা অনেক বড় সমস্যা। এই হরতালে সমর্থন আছে। তবে আমাদের তো কথা বলার কোন সুযোগ নেই। কথা বললেই সমস্যা।’
এদিকে পল্টনে গান, বক্তব্য ও প্রচারপত্র বিলিসহ নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে অর্ধদিবস হরতাল। অবরোধস্থলে এ লড়াই বাঁচার লড়াই; দাম কমাও, জান বাঁচাওসহ বিভিন্ন প্রতিবাদী গান করছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। এ ছাড়া হরতালে সমর্থন জানিয়ে পল্টনে অবস্থান নিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক ঐক্য, নাগরিক ঐক্য, ভাসানী অনুসারী পরিষদসহ একাধিক সংগঠন।
হরতালে পল্টন এবং শাহবাগ মোড় অবরোধ করায় রাজধানীর মূল সড়কগুলো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে কিছুটা ভোগান্তি হলেও সেটাকে সাময়িক ভোগান্তি হিসেবে মেনে নিয়ে হরতালে সমর্থন জানাচ্ছে সাধারণ মানুষ। জনসাধারণ বলছে, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে জনগণ অতিষ্ঠ। হরতালের সাময়িক ভোগান্তি এই কষ্টের তুলনায় নস্যি।
হরতাল কারও কাছেই কাম্য না জানিয়ে ঢাকা জজ কোর্টের অ্যাডভোকেট মো. নিজাম বলেন, ‘যখন একটা যৌক্তিক দাবিতে সরকার কর্ণপাত করছে না তখন হরতাল যৌক্তিক হয়ে ওঠে। দ্রব্যমূল্য বাড়ছে, আমরা কীভাবে ইনকাম করছি তা তো সরকার দেখছে না। তাদের মাথাব্যথা হচ্ছে, আমরা চেয়ারে বসে আছি, এখানে থাকতে পারলেই হলো। দাবি যদি যৌক্তিক হয় হয় তাহলে সেখানে সবারই সমর্থন করা উচিত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পল্টনের একজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, ‘আমাদের কাজে যেতে কোন সমস্যা হচ্ছে না। কিন্তু সরকারের বিরুদ্ধে তো কিছু বলা যাবে না।’ তবে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি সম্পর্কে কথা বলা উচিত কি না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই কথা বলা উচিত। কিন্তু বললে তো আমার আর আমার পরিবারের বিপদ শুরু হয়ে যাবে।’
একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা মো. হাসান বলেন, ‘এই হরতালের প্রতি শতভাগ সমর্থন আছে। কিছুটা তো সমস্যা হচ্ছেই। কিন্তু কিছু পাইতে হলে কিছু হারাইতে হবে।’
পল্টন মোড়ের চশমার দোকানি আরিয়ান মাহমুদ রায়হান বলেন, ‘এই দাবিতে আমার শতভাগ সমর্থন আছে। আমি দোকান খুলতে আসছিলাম কিন্তু আজ ১২টা পর্যন্ত দোকান খুলব না।’ ব্যবসায়িক ক্ষতি হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ক্ষতি তো অবশ্যই হবে। কিন্তু দ্রব্যমূল্য যেভাবে বাড়ছে তাতে আরও বেশি ক্ষতি হচ্ছে।’
অটোমোবাইল ব্যবসায়ী কামরুজ্জামান বলেন, ‘বাচ্চাকে নিয়ে ডাক্তারের কাছে যাচ্ছি। কিছুটা সমস্যা হচ্ছে কিন্তু দ্রব্যমূল্যের যেভাবে দাম বাড়ছে সেটা অনেক বড় সমস্যা। এই হরতালে সমর্থন আছে। তবে আমাদের তো কথা বলার কোন সুযোগ নেই। কথা বললেই সমস্যা।’
এদিকে পল্টনে গান, বক্তব্য ও প্রচারপত্র বিলিসহ নানান কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে অর্ধদিবস হরতাল। অবরোধস্থলে এ লড়াই বাঁচার লড়াই; দাম কমাও, জান বাঁচাওসহ বিভিন্ন প্রতিবাদী গান করছে বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠী। এ ছাড়া হরতালে সমর্থন জানিয়ে পল্টনে অবস্থান নিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক ঐক্য, নাগরিক ঐক্য, ভাসানী অনুসারী পরিষদসহ একাধিক সংগঠন।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৮ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
১১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগে