নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির নেতারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত নেতারা বলেন, ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের সংগ্রামের সংগঠক ছিলেন নিহত আসিফ ইকবাল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতি ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা বলেন, শ্রম-কর্ম-পেশার জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করতে পারে। অন্যথায় শহীদের আত্মার প্রতি শুধু অসম্মান করা হবে না, বরং প্রতারণা হবে।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতির প্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণে দেশের তরুণ-যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুব বাঙালির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অপু, তানসেন, সভাপতি রায়হান তানবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী পারভেজ ও তোফাজ্জল হোসেন। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র) সভাপতি তৌফিক উজ জামান পীরাচা, জুলাই যোদ্ধা নাহিদুল ইসলাম, অদলীয় রাজনৈতিক-সামাজিক মঞ্চের ইমতিয়াজ আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির নেতারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত নেতারা বলেন, ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের সংগ্রামের সংগঠক ছিলেন নিহত আসিফ ইকবাল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতি ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা বলেন, শ্রম-কর্ম-পেশার জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করতে পারে। অন্যথায় শহীদের আত্মার প্রতি শুধু অসম্মান করা হবে না, বরং প্রতারণা হবে।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতির প্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণে দেশের তরুণ-যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুব বাঙালির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অপু, তানসেন, সভাপতি রায়হান তানবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী পারভেজ ও তোফাজ্জল হোসেন। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র) সভাপতি তৌফিক উজ জামান পীরাচা, জুলাই যোদ্ধা নাহিদুল ইসলাম, অদলীয় রাজনৈতিক-সামাজিক মঞ্চের ইমতিয়াজ আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির নেতারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত নেতারা বলেন, ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের সংগ্রামের সংগঠক ছিলেন নিহত আসিফ ইকবাল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতি ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা বলেন, শ্রম-কর্ম-পেশার জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করতে পারে। অন্যথায় শহীদের আত্মার প্রতি শুধু অসম্মান করা হবে না, বরং প্রতারণা হবে।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতির প্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণে দেশের তরুণ-যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুব বাঙালির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অপু, তানসেন, সভাপতি রায়হান তানবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী পারভেজ ও তোফাজ্জল হোসেন। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র) সভাপতি তৌফিক উজ জামান পীরাচা, জুলাই যোদ্ধা নাহিদুল ইসলাম, অদলীয় রাজনৈতিক-সামাজিক মঞ্চের ইমতিয়াজ আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির নেতারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে উপস্থিত নেতারা বলেন, ঔপনিবেশিক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা পরিবর্তনের সংগ্রামের সংগঠক ছিলেন নিহত আসিফ ইকবাল। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা গড়ে তোলার সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন তিনি।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতি ও স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তাঁরা বলেন, শ্রম-কর্ম-পেশার জনগণের প্রতিনিধিত্বমূলক স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করতে পারে। অন্যথায় শহীদের আত্মার প্রতি শুধু অসম্মান করা হবে না, বরং প্রতারণা হবে।
আসিফ ইকবালের আত্মাহুতির প্রেরণায় স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণে দেশের তরুণ-যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান বক্তারা।
শ্রদ্ধা নিবেদন করেন যুব বাঙালির উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অপু, তানসেন, সভাপতি রায়হান তানবীর, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী পারভেজ ও তোফাজ্জল হোসেন। এ ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র) সভাপতি তৌফিক উজ জামান পীরাচা, জুলাই যোদ্ধা নাহিদুল ইসলাম, অদলীয় রাজনৈতিক-সামাজিক মঞ্চের ইমতিয়াজ আহমেদ, ফয়সাল আহমেদ প্রমুখ।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
১৬ মিনিট আগে
অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—প্রায় ১৭ বছর নির্বাসন শেষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন। দলটি আশা করছে, তাঁর এই প্রত্যাবর্তন ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের আগে সমর্থকদের নতুন করে উদ্দীপ্ত করবে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত সড়কের দুপাশে লাখো নেতা কর্মী ও সমর্থক দলীয় পতাকা, ব্যানার ও ফুল হাতে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতারা বিমানবন্দরে তাঁকে বরণ করেন।
আরও লিখেছে, বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে তিনি জুতা খুলে মাটিতে পা রেখে বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং এক মুঠো মাটি তুলে নেন। সমাবেশে তিনি ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ বলে বক্তব্য শুরু করে সব ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা ও ঐক্যের অঙ্গীকার করেন। শান্তি, গণতন্ত্র ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি।
১৭ বছর পর তাঁর দেশে ফিরে আসা আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও তীব্র করতে পারে বলেও মত দিয়েছে পত্রিকাটি।
অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) লিখেছে—তারেক রহমান লন্ডন থেকে নিজ দেশে ফিরে এসে সমর্থকদের উদ্দেশে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়া এবং শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন। রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল একটি সময়ে তিনি দেশে ফিরেছেন, যখন একটি অস্থায়ী প্রশাসনের অধীনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তাঁর দেশ।
কাতার-ভিত্তিক আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—ফেরার সময় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাপথে হাজার হাজার সমর্থক তারেক রহমানকে বর্ণাঢ্য অভ্যর্থনা দিয়েছে। একাধিক মামলার কারণে দীর্ঘদিন দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। ২০০৬–০৮ সালে সামরিক-সমর্থিত সরকারের আমলে নিরাপত্তা হেফাজতে নির্যাতনের পর চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি গুরুতর অসুস্থ মা খালেদা জিয়ার কারণে তাঁর দেশে ফেরা ব্যক্তিগতভাবেও জরুরি হয়ে ওঠে।
পত্রিকাটিতে তাঁর নেতৃত্বে বিএনপির আবারও ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বলা হয়েছে—রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে যাওয়ার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক জরিপে বিএনপির এগিয়ে থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন সামনে রেখে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক রূপান্তরে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও তারেক রহমানের দেশে ফেরার খবর খুব গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছে। সংবাদমাধ্যমটি লিখেছে—বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসন শেষে দেশে ফিরেছেন। ৬০ বছর বয়সী তারেক রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে এবং প্রভাবশালী জিয়া পরিবারের প্রধান মুখ। ২০০৮ সাল থেকে তিনি লন্ডনে বসবাস করছিলেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় ফিরতে আশাবাদী।
তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে বাংলাদেশের নতুন বছরের রাজনৈতিক মূল ইভেন্ট হিসেবে দেখছে দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রায় ১৭ বছর স্বেচ্ছা নির্বাসন শেষে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে ফিরেছেন। ৬০ বছর বয়সী তারেক রহমান ২০০৮ সালে সামরিক শাসনামলে হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগের পর চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সংসদ নির্বাচনের আগে তাঁর ফেরাকে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে দেখা হচ্ছে। কড়া নিরাপত্তায় তিনি স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ঢাকায় পৌঁছান। বিমানবন্দর থেকে তাঁর সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত বিপুল সমর্থকের ঢল নেমেছিল। সমাবেশে তিনি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও ধর্মীয় সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করেন। তাঁর মা খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ বলে তিনি হাসপাতালে যাওয়ার কথাও জানান।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার রাজনৈতিক প্রভাব শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়। বিদেশি বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনাটিকে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা, মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যতের মতামত নির্বাচনে একটি বড় সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—প্রায় ১৭ বছর নির্বাসন শেষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছেন। দলটি আশা করছে, তাঁর এই প্রত্যাবর্তন ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় নির্বাচনের আগে সমর্থকদের নতুন করে উদ্দীপ্ত করবে। ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত সড়কের দুপাশে লাখো নেতা কর্মী ও সমর্থক দলীয় পতাকা, ব্যানার ও ফুল হাতে তাঁকে স্বাগত জানিয়েছে। কড়া নিরাপত্তার মধ্যে বিএনপির শীর্ষ নেতারা বিমানবন্দরে তাঁকে বরণ করেন।
আরও লিখেছে, বিমানবন্দর থেকে বেরিয়ে তিনি জুতা খুলে মাটিতে পা রেখে বাংলাদেশের মাটি স্পর্শ করেন এবং এক মুঠো মাটি তুলে নেন। সমাবেশে তিনি ‘প্রিয় বাংলাদেশ’ বলে বক্তব্য শুরু করে সব ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা ও ঐক্যের অঙ্গীকার করেন। শান্তি, গণতন্ত্র ও অন্তর্ভুক্তিমূলক বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহ্বান জানান তিনি।
১৭ বছর পর তাঁর দেশে ফিরে আসা আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে রাজনৈতিক উত্তেজনা আরও তীব্র করতে পারে বলেও মত দিয়েছে পত্রিকাটি।
অ্যাসোসিয়েট প্রেস (এপি) লিখেছে—তারেক রহমান লন্ডন থেকে নিজ দেশে ফিরে এসে সমর্থকদের উদ্দেশে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়া এবং শান্তি ও ঐক্য ফিরিয়ে আনার অঙ্গীকার করেছেন। রাজনৈতিকভাবে সংবেদনশীল একটি সময়ে তিনি দেশে ফিরেছেন, যখন একটি অস্থায়ী প্রশাসনের অধীনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে তাঁর দেশ।
কাতার-ভিত্তিক আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—ফেরার সময় ঢাকা বিমানবন্দর থেকে যাত্রাপথে হাজার হাজার সমর্থক তারেক রহমানকে বর্ণাঢ্য অভ্যর্থনা দিয়েছে। একাধিক মামলার কারণে দীর্ঘদিন দেশে ফিরতে পারেননি তিনি। ২০০৬–০৮ সালে সামরিক-সমর্থিত সরকারের আমলে নিরাপত্তা হেফাজতে নির্যাতনের পর চিকিৎসার জন্য তিনি লন্ডনে গিয়েছিলেন। সম্প্রতি গুরুতর অসুস্থ মা খালেদা জিয়ার কারণে তাঁর দেশে ফেরা ব্যক্তিগতভাবেও জরুরি হয়ে ওঠে।
পত্রিকাটিতে তাঁর নেতৃত্বে বিএনপির আবারও ক্ষমতায় ফেরার সম্ভাবনা নিয়ে রাজনৈতিক বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বলা হয়েছে—রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট বদলে যাওয়ার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এক জরিপে বিএনপির এগিয়ে থাকার ইঙ্গিত মিলেছে। অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে নির্বাচন সামনে রেখে তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক রূপান্তরে একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হিসেবে দেখা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিও তারেক রহমানের দেশে ফেরার খবর খুব গুরুত্ব সহকারে প্রকাশ করেছে। সংবাদমাধ্যমটি লিখেছে—বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে থাকা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসন শেষে দেশে ফিরেছেন। ৬০ বছর বয়সী তারেক রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে এবং প্রভাবশালী জিয়া পরিবারের প্রধান মুখ। ২০০৮ সাল থেকে তিনি লন্ডনে বসবাস করছিলেন। আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি ক্ষমতায় ফিরতে আশাবাদী।
তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে বাংলাদেশের নতুন বছরের রাজনৈতিক মূল ইভেন্ট হিসেবে দেখছে দ্য ইন্ডিপেনডেন্ট। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে—সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রায় ১৭ বছর স্বেচ্ছা নির্বাসন শেষে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশে ফিরেছেন। ৬০ বছর বয়সী তারেক রহমান ২০০৮ সালে সামরিক শাসনামলে হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগের পর চিকিৎসার জন্য লন্ডনে যান। ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সংসদ নির্বাচনের আগে তাঁর ফেরাকে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে দেখা হচ্ছে। কড়া নিরাপত্তায় তিনি স্ত্রী ও মেয়েকে নিয়ে ঢাকায় পৌঁছান। বিমানবন্দর থেকে তাঁর সংবর্ধনাস্থল পর্যন্ত বিপুল সমর্থকের ঢল নেমেছিল। সমাবেশে তিনি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও ধর্মীয় সম্প্রীতির বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করেন। তাঁর মা খালেদা জিয়া গুরুতর অসুস্থ বলে তিনি হাসপাতালে যাওয়ার কথাও জানান।
তারেক রহমানের দেশে ফেরার রাজনৈতিক প্রভাব শুধু বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতেই সীমাবদ্ধ নয়। বিদেশি বিশ্লেষকদের মতে, এই ঘটনাটিকে বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা, মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যতের মতামত নির্বাচনে একটি বড় সংকেত হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির
১৯ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
১৬ মিনিট আগে
অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
বাড়িটিতে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর থেকেই গুলশান সড়কে ভিড় করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তারেক রহমান সেখানে পৌঁছালে তাঁকে তারা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এসময় ‘তারেক রহমান এসেছে, বাংলাদেশ হেসেছে’, ‘তারেক রহমান ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’-সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন নেতাকর্মীরা।
এদিকে তারেক রহমানের বাসভবনের সামনের সড়ক বন্ধ করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা জারি রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ ছাড়া আশপাশের এলাকায় টহল চালিয়ে যাচ্ছেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা।

রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
বাড়িটিতে তারেক রহমানের আগমনকে কেন্দ্র করে আজ দুপুর থেকেই গুলশান সড়কে ভিড় করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তারেক রহমান সেখানে পৌঁছালে তাঁকে তারা উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এসময় ‘তারেক রহমান এসেছে, বাংলাদেশ হেসেছে’, ‘তারেক রহমান ভয় নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই’-সহ বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন নেতাকর্মীরা।
এদিকে তারেক রহমানের বাসভবনের সামনের সড়ক বন্ধ করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তাব্যবস্থা জারি রেখেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। এ ছাড়া আশপাশের এলাকায় টহল চালিয়ে যাচ্ছেন সেনাবাহিনী, পুলিশ ও বিজিবির সদস্যরা।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির
১৯ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, দীর্ঘ ১৭ বছর পর সুদূর লন্ডন থেকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফুটে অগণিত মানুষের সমাগম ঘটে। ঐতিহাসিক ও নজিরবিহীন জনসমাগমে ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভ্যর্থনা জানাতে আসা দেশবাসীকে তারেক রহমান আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ ছাড়া অভ্যর্থনা জানাতে আসা ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভ্যর্থনা কার্যক্রমকে সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে দায়িত্বরত সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আজকের এই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে কর্তব্যরত সব গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়।
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, দীর্ঘ ১৭ বছর পর সুদূর লন্ডন থেকে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁকে অভ্যর্থনা জানাতে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ৩০০ ফুটে অগণিত মানুষের সমাগম ঘটে। ঐতিহাসিক ও নজিরবিহীন জনসমাগমে ঢাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অভ্যর্থনা জানাতে আসা দেশবাসীকে তারেক রহমান আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। এ ছাড়া অভ্যর্থনা জানাতে আসা ঢাকা মহানগরীসহ সারা দেশের বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতা ও কর্মীদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, অভ্যর্থনা কার্যক্রমকে সুচারুভাবে সম্পন্ন করতে দায়িত্বরত সেনাবাহিনী, বিজিবি, র্যাব, পুলিশসহ অন্যান্য নিরাপত্তা বাহিনী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন। আজকের এই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে কর্তব্যরত সব গণমাধ্যমের সাংবাদিকদের তিনি আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির
১৯ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
১৬ মিনিট আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতাল থেকে বের হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা ৩০ মিনিটে বের হন তিনি। তাঁর গাড়িবহর গুলশান বাসভবনের পথে রওনা হয়েছে।
বিকেল ৫টা ৫০ মিনিটে তারেক রহমান হাসপাতাল এলাকায় আসেন। পরে ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন। এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
তারেক রহমান হাসপাতালে প্রবেশের পর নেতা-কর্মীরা নানা স্লোগান দিতে থাকেন। এ সময় নেতা-কর্মীদের মাঝে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখা গেছে।
হাসপাতালে তারেক রহমান খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মায়ের শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ খোঁজখবর নেন এবং প্রায় দেড় ঘণ্টা হাসপাতালে অবস্থান করেন।

স্বাধীন দেশ উপযোগী রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও শাসনব্যবস্থা বিনির্মাণই জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে অর্থবহ করবে বলে মনে করে যুব বাঙালি। শনিবার (১৯ জুলাই) রাজধানীর পরিবাগে সংগঠনের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহত আসিফ ইকবালের অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পরে এ কথা বলে সংগঠনটির
১৯ জুলাই ২০২৫
বাংলাদেশের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ১৭ বছর পর তারেক রহমানের দেশে ফেরার ঘটনা আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলো গুরুত্বসহকারে কভার করেছে। সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে তাঁর ফেরাকে আগামী সংসদীয় নির্বাচন ও দেশের রাজনৈতিক ভবিষ্যতের জন্য এক মুখ্য ইভেন্ট হিসেবে দেখা হচ্ছে।
৮ মিনিট আগে
রাজধানীর ৩০০ ফুটে গণসংবর্ধনা ও এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন মায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে গুলশানে নিজের বাসভবনে পৌঁছেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাত ৮টা ২০ মিনিটে গুলশানের ১৯৬ নম্বর বাড়িতে সপরিবারে পৌঁছান তিনি।
১৬ মিনিট আগে
অভ্যর্থনা জানাতে আসা দলের নেতা-কর্মী ও জনসাধারণের প্রতি ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। একই সঙ্গে আয়োজন সফল করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গণমাধ্যমকর্মীদের আন্তরিকতার প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন তিনি।
২০ মিনিট আগে