হাসানুল হক ইনু, সাবেক তথ্যমন্ত্রী
বরিশালে ব্যানার অপসারণ নিয়ে সংঘর্ষের যে ঘটনা ঘটেছে, তা অনভিপ্রেত, অনাকাঙ্ক্ষিত। এ ঘটনাকে হালকাভাবে দেখার অবকাশ নেই। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ কারও জমিদারি না; জনগণের সম্পত্তি। জনগণের সম্পত্তি ধরে নিয়ে সব পক্ষকে এর উপযুক্ত ব্যবহার করা উচিত। এই ঘটনার সঙ্গে দোষী যাঁরা, তাঁদের কাউকেই (প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক) ক্ষমা করা উচিত না।
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে রাতের বেলা অথবা দিনের বেলা এই ধরনের হামলা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। হামলার সঙ্গে যিনি বা যাঁরাই জড়িত থাকেন না কেন, তাঁর বা তাঁদের বিচার হওয়া উচিত। ব্যানার অপসারণকে কেন্দ্র করে সংঘটিত এমন সংঘর্ষ বর্তমান দেশের অসহিষ্ণুতা এবং অস্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।
প্রশাসনের কর্মচারী এবং প্রশাসনিক স্থাপনার ওপরে কোনো রকম অত্যাচার বা নির্যাতন, হামলা হলে তার জন্য প্রশাসনের কর্মচারীদের প্রতিকার চাওয়ার অধিকার রয়েছে। প্রশাসনিক কর্মচারীদের যে সমিতি আছে, তারা পাশে দাঁড়াতে পারে। তাদের সেই অধিকার আছে। কিন্তু ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সমিতি যে বিবৃতি দিয়েছে, তা কোনোভাবেই প্রশাসনের কর্মচারীদের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে আপত্তিকর বাক্য ও শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। সেখানে অনভিপ্রেত, অপ্রয়োজনীয়, বিষোদগারমূলক শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা হয়েছে। বিবৃতিতে একটা লাইন আছে, ‘বরিশালের মেয়র যার অত্যাচারে সমগ্র বরিশালবাসী অত্যন্ত অতিষ্ঠ’—এই লাইনটি তারা কোনোভাবেই লিখতে পারে না। ‘রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত’ শব্দ ব্যবহার অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়।
বিবৃতি যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা এখতিয়ারবহির্ভূত বাক্য এবং শব্দ ব্যবহার করেছেন। তাঁদের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়া উচিত। তাঁদের জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত।
বরিশালে ব্যানার অপসারণ নিয়ে সংঘর্ষের যে ঘটনা ঘটেছে, তা অনভিপ্রেত, অনাকাঙ্ক্ষিত। এ ঘটনাকে হালকাভাবে দেখার অবকাশ নেই। মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ কারও জমিদারি না; জনগণের সম্পত্তি। জনগণের সম্পত্তি ধরে নিয়ে সব পক্ষকে এর উপযুক্ত ব্যবহার করা উচিত। এই ঘটনার সঙ্গে দোষী যাঁরা, তাঁদের কাউকেই (প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক) ক্ষমা করা উচিত না।
বরিশাল সদর উপজেলা পরিষদ চত্বরে রাতের বেলা অথবা দিনের বেলা এই ধরনের হামলা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না। হামলার সঙ্গে যিনি বা যাঁরাই জড়িত থাকেন না কেন, তাঁর বা তাঁদের বিচার হওয়া উচিত। ব্যানার অপসারণকে কেন্দ্র করে সংঘটিত এমন সংঘর্ষ বর্তমান দেশের অসহিষ্ণুতা এবং অস্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।
প্রশাসনের কর্মচারী এবং প্রশাসনিক স্থাপনার ওপরে কোনো রকম অত্যাচার বা নির্যাতন, হামলা হলে তার জন্য প্রশাসনের কর্মচারীদের প্রতিকার চাওয়ার অধিকার রয়েছে। প্রশাসনিক কর্মচারীদের যে সমিতি আছে, তারা পাশে দাঁড়াতে পারে। তাদের সেই অধিকার আছে। কিন্তু ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সমিতি যে বিবৃতি দিয়েছে, তা কোনোভাবেই প্রশাসনের কর্মচারীদের এখতিয়ারের মধ্যে পড়ে না।
অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের বিবৃতিতে আপত্তিকর বাক্য ও শব্দ ব্যবহার করা হয়েছে। সেখানে অনভিপ্রেত, অপ্রয়োজনীয়, বিষোদগারমূলক শব্দ ও বাক্য ব্যবহার করা হয়েছে। বিবৃতিতে একটা লাইন আছে, ‘বরিশালের মেয়র যার অত্যাচারে সমগ্র বরিশালবাসী অত্যন্ত অতিষ্ঠ’—এই লাইনটি তারা কোনোভাবেই লিখতে পারে না। ‘রাজনৈতিক দুর্বৃত্ত’ শব্দ ব্যবহার অনাকাঙ্ক্ষিত ও নিন্দনীয়।
বিবৃতি যাঁরা দিয়েছেন, তাঁরা এখতিয়ারবহির্ভূত বাক্য এবং শব্দ ব্যবহার করেছেন। তাঁদের বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীর আমলে নেওয়া উচিত। তাঁদের জবাবদিহির আওতায় আনা উচিত।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে