নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে কোন লাভ নেই। কাজেই এ নিয়ে সময় নষ্ট করার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন। তাঁর ভাষায় ‘আলাপ হবে বিলাপ। কাজেই অযথা সময় নষ্ট করে লাভ নেই। তাঁর সঙ্গে আলাপের কি আছে। আলাপ তো প্রতিদিনই করছি। তারা তাদের কথা বলছে, আমরা আমাদের কথা বলছি।’
এই সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না এবং সরকারের পতন অবশ্যম্ভাবী জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘কথা পরিষ্কার-আমরা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। শেখ হাসিনা যাবে। রাজপথে যান, ঘরে ঘুমান, আন্দোলন করেন বা না করেন, শেখ হাসিনাকে যেতে হবে।
‘নির্বাচনে অংশ না নিলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে নিজেরা সামলান। শ্রীলঙ্কার ওয়াসার এমডিকে দেখেছেন কীভাবে বেঁধে পচা পানি খাইয়েছে! এখানে কী হবে সেটা ভাবেন?’
‘বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে জাতীয় ঐক্য ও অবৈধ সরকারের পদত্যাগ আজ সময়ের দাবি’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সময় থাকতে সরে যাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ দেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘এখন দেশের যা অবস্থা, আমি মনে করি শেখ হাসিনাকে ঘড়ির দিকে তাকানো উচিত। উনি বোধ হয় একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় মিস করছেন। উনি এই সময়টা যদি কাজে না লাগান, অনেক বিপদ হতে পারে। শ্রীলঙ্কার মানুষ অনেক ভদ্র। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ অত ভদ্র না। কাজেই যখন এই সরকারের পতন ঘটবে, তখন কি ঘটবে, সেটা একটা দুশ্চিন্তার বিষয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অসম্মান করা হয়েছে অভিযোগ করে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাদ দেন, রাষ্ট্রপতি বাদ দেন। তিনি (খালেদা জিয়া) একজন বীর উত্তমের বিধবা স্ত্রী। তাঁকে দেশে অসম্মান করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করতে হলে বেগম খালেদা জিয়াকে সম্মান করতে হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমদ খানের পরিচালনায় সভায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবেদীন, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জুসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে কোন লাভ নেই। কাজেই এ নিয়ে সময় নষ্ট করার কিছু নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।
আজ বুধবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এই মন্তব্য করেন। তাঁর ভাষায় ‘আলাপ হবে বিলাপ। কাজেই অযথা সময় নষ্ট করে লাভ নেই। তাঁর সঙ্গে আলাপের কি আছে। আলাপ তো প্রতিদিনই করছি। তারা তাদের কথা বলছে, আমরা আমাদের কথা বলছি।’
এই সরকারের অধীনে বিএনপি নির্বাচনে যাবে না এবং সরকারের পতন অবশ্যম্ভাবী জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘কথা পরিষ্কার-আমরা এই সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাব না। শেখ হাসিনা যাবে। রাজপথে যান, ঘরে ঘুমান, আন্দোলন করেন বা না করেন, শেখ হাসিনাকে যেতে হবে।
‘নির্বাচনে অংশ না নিলে বিএনপি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে’ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন বক্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ‘আগে নিজেরা সামলান। শ্রীলঙ্কার ওয়াসার এমডিকে দেখেছেন কীভাবে বেঁধে পচা পানি খাইয়েছে! এখানে কী হবে সেটা ভাবেন?’
‘বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে জাতীয় ঐক্য ও অবৈধ সরকারের পদত্যাগ আজ সময়ের দাবি’ শীর্ষক এই আলোচনার আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দল।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় সময় থাকতে সরে যাওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে পরামর্শ দেন গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া। তিনি বলেন, ‘এখন দেশের যা অবস্থা, আমি মনে করি শেখ হাসিনাকে ঘড়ির দিকে তাকানো উচিত। উনি বোধ হয় একটা গুরুত্বপূর্ণ সময় মিস করছেন। উনি এই সময়টা যদি কাজে না লাগান, অনেক বিপদ হতে পারে। শ্রীলঙ্কার মানুষ অনেক ভদ্র। কিন্তু আমাদের দেশের মানুষ অত ভদ্র না। কাজেই যখন এই সরকারের পতন ঘটবে, তখন কি ঘটবে, সেটা একটা দুশ্চিন্তার বিষয়।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে অসম্মান করা হয়েছে অভিযোগ করে রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘সাবেক প্রধানমন্ত্রী বাদ দেন, রাষ্ট্রপতি বাদ দেন। তিনি (খালেদা জিয়া) একজন বীর উত্তমের বিধবা স্ত্রী। তাঁকে দেশে অসম্মান করা হয়। মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান করতে হলে বেগম খালেদা জিয়াকে সম্মান করতে হয়।’
মুক্তিযোদ্ধা দলের সভাপতি ইশতিয়াক আজিজ উলফাতের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমদ খানের পরিচালনায় সভায় বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, অ্যাডভোকেট ফজলুর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক জয়নুল আবেদীন, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মঞ্জুসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে