নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপিকে খুনি, দুর্নীতিবাজ, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারির দল উল্লেখ করে দেশবাসীকে তাদের থেকে সাবধান থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীর দল জামায়াতে ইসলামী থেকেও সাবধান থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।
আজ শনিবার গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘খুনি, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদ, মানুষ হত্যাকারী, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি বিএনপি থেকে দেশবাসী সাবধান। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধী, নারী ধর্ষণকারী, লুটপাটকারী, একাত্তরের অপরাধী জামায়াত। যাদের আমরা শাস্তি দিয়েছি, তাদের থেকেও দেশবাসী যেন সাবধান থাকে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আমি দেশবাসীর কাছে এটাই বলব, গণতন্ত্র ওদের মুখের কথা, ওরা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না, গণতন্ত্র ওরা দেশে রাখবেও না। ওরা দেশকে আবার ধ্বংসের দিকে ঠেলে নেবে। তারা নাকি আন্তর্জাতিক শক্তি পায়? কোন শক্তিটা আছে, সেটাই জানতে চাই। কোনো শক্তিই নাই তাদের সঙ্গে। লুটেরাদের সঙ্গে কেউ থাকেও না।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘দেশের মানুষ বিএনপির কথা বিশ্বাস করে না। হ্যাঁ, তাদের কিছু লোক আছে, অ্যান্টি আওয়ামী লীগ কিছু লোক আছে, থাকবেই। যেহেতু স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী শক্তিটা আছে, তাদের সাজা দিয়েছি, তাদের আওলাদ-বনিয়াদ আছে। জাতির পিতা ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকারীদের আওলাদ-বনিয়াদ আছে, এগুলো তো তাদের (বিএনপি) সঙ্গে থাকবেই, আমরা জানি। যত অপকর্মকারী এবং অপরাধী তাদের সঙ্গেই আছে। আর আমাদের দেশের কিছু বুদ্ধিজীবী আছে তাঁদের বলব, তাঁরা যেন ভেবে দেখেন দেশের অবস্থা কী ছিল, আর যদি ওরা কোনো দিন ক্ষমতায় আসে দেশের অবস্থা কোথায় যাবে?’
‘যেকোনো দুর্যোগ, দুর্বিপাক মোকাবিলা করবার মতো শক্তি বিএনপির নেই, তারা কোনো দিন করেনি। মানুষকে অন্ধকারেই ঠেলে দিয়েছে, আলোর পথ দেখাতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আছে বলেই, নৌকা মার্কায় জনগণ ভোট দিয়েছে বলেই আমরা তাঁদের সেবা করতে পারছি, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। কেউ এ দেশকে পেছাতে পারবে না। জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল, জয় বাংলা স্লোগান বন্ধ ছিল, ৭ মার্চের ভাষণ বাজাতে গিয়ে আমাদের বহু নেতা জীবন দিয়েছিল। কিন্তু আজকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। জয় বাংলা স্লোগান জাতীয় স্লোগানে পরিণত হয়েছে। কাজেই যতই ইতিহাসকে বিকৃতি কিংবা বাংলাদেশকে পেছনে টানতে চাক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে হত্যার হুমকি দাতা এফবিআইয়ের গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সে খালি একটা ঘোষণা দিয়েছিল; সেই জন্য তাকে এফবিআই সরাসরি গুলি করে হত্যা করেছে। আর থ্রেট, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, বোমা পুঁতে রাখা, সরাসরি গুলি—এগুলো আমাদের ভাগ্যে আছে। বেঁচে যাচ্ছি, আমাদের নেতা-কর্মীরা মানবঢাল করে আমাকে রক্ষা করছে। আজকে তারা এইভাবে আমাকে থ্রেট করবে, আমার ছেলে ও নাতিকে কিডন্যাপ বা মেরে ফেলতে টাকা দিয়েছিল এফবিআইকে। এর জবাব আছে বিএনপির কাছে?’
‘তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনের নির্বাচন করতে চায়, গণতন্ত্র উদ্ধার করতে চায়, কী গণতন্ত্র দিয়েছে বাংলাদেশে? জিয়াউর রহমান দিয়েছিল স্বৈরতন্ত্র, মার্শাল ল, সারা রাত কারফিউ। তাহলে কারফিউ গণতন্ত্র দিয়েছিল। বিএনপির অত্যাচারের শিকার হয়েছিল প্রশাসনের কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা হতে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের মানুষ’ বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
বিএনপিকে খুনি, দুর্নীতিবাজ, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারির দল উল্লেখ করে দেশবাসীকে তাদের থেকে সাবধান থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি একই সঙ্গে যুদ্ধাপরাধীর দল জামায়াতে ইসলামী থেকেও সাবধান থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন।
আজ শনিবার গণভবনে অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘খুনি, দুর্নীতিবাজ, সন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদ, মানুষ হত্যাকারী, গ্রেনেড হামলাকারী, ১০ ট্রাক অস্ত্র চোরাকারবারি বিএনপি থেকে দেশবাসী সাবধান। বুদ্ধিজীবী হত্যাকারী, যুদ্ধাপরাধী, নারী ধর্ষণকারী, লুটপাটকারী, একাত্তরের অপরাধী জামায়াত। যাদের আমরা শাস্তি দিয়েছি, তাদের থেকেও দেশবাসী যেন সাবধান থাকে।’
শেখ হাসিনা আরও বলেন, ‘আমি দেশবাসীর কাছে এটাই বলব, গণতন্ত্র ওদের মুখের কথা, ওরা গণতন্ত্র বিশ্বাস করে না, গণতন্ত্র ওরা দেশে রাখবেও না। ওরা দেশকে আবার ধ্বংসের দিকে ঠেলে নেবে। তারা নাকি আন্তর্জাতিক শক্তি পায়? কোন শক্তিটা আছে, সেটাই জানতে চাই। কোনো শক্তিই নাই তাদের সঙ্গে। লুটেরাদের সঙ্গে কেউ থাকেও না।’
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, ‘দেশের মানুষ বিএনপির কথা বিশ্বাস করে না। হ্যাঁ, তাদের কিছু লোক আছে, অ্যান্টি আওয়ামী লীগ কিছু লোক আছে, থাকবেই। যেহেতু স্বাধীনতাবিরোধী, যুদ্ধাপরাধী শক্তিটা আছে, তাদের সাজা দিয়েছি, তাদের আওলাদ-বনিয়াদ আছে। জাতির পিতা ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকারীদের আওলাদ-বনিয়াদ আছে, এগুলো তো তাদের (বিএনপি) সঙ্গে থাকবেই, আমরা জানি। যত অপকর্মকারী এবং অপরাধী তাদের সঙ্গেই আছে। আর আমাদের দেশের কিছু বুদ্ধিজীবী আছে তাঁদের বলব, তাঁরা যেন ভেবে দেখেন দেশের অবস্থা কী ছিল, আর যদি ওরা কোনো দিন ক্ষমতায় আসে দেশের অবস্থা কোথায় যাবে?’
‘যেকোনো দুর্যোগ, দুর্বিপাক মোকাবিলা করবার মতো শক্তি বিএনপির নেই, তারা কোনো দিন করেনি। মানুষকে অন্ধকারেই ঠেলে দিয়েছে, আলোর পথ দেখাতে পারেনি। আওয়ামী লীগ আছে বলেই, নৌকা মার্কায় জনগণ ভোট দিয়েছে বলেই আমরা তাঁদের সেবা করতে পারছি, দেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। কেউ এ দেশকে পেছাতে পারবে না। জাতির পিতার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল, জয় বাংলা স্লোগান বন্ধ ছিল, ৭ মার্চের ভাষণ বাজাতে গিয়ে আমাদের বহু নেতা জীবন দিয়েছিল। কিন্তু আজকে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। জয় বাংলা স্লোগান জাতীয় স্লোগানে পরিণত হয়েছে। কাজেই যতই ইতিহাসকে বিকৃতি কিংবা বাংলাদেশকে পেছনে টানতে চাক, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন বাংলাদেশকে কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না, কেউ দাবায়ে রাখতে পারবে না।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে হত্যার হুমকি দাতা এফবিআইয়ের গুলিতে নিহত হওয়ার ঘটনা উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘সে খালি একটা ঘোষণা দিয়েছিল; সেই জন্য তাকে এফবিআই সরাসরি গুলি করে হত্যা করেছে। আর থ্রেট, বোমা হামলা, গ্রেনেড হামলা, বোমা পুঁতে রাখা, সরাসরি গুলি—এগুলো আমাদের ভাগ্যে আছে। বেঁচে যাচ্ছি, আমাদের নেতা-কর্মীরা মানবঢাল করে আমাকে রক্ষা করছে। আজকে তারা এইভাবে আমাকে থ্রেট করবে, আমার ছেলে ও নাতিকে কিডন্যাপ বা মেরে ফেলতে টাকা দিয়েছিল এফবিআইকে। এর জবাব আছে বিএনপির কাছে?’
‘তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনের নির্বাচন করতে চায়, গণতন্ত্র উদ্ধার করতে চায়, কী গণতন্ত্র দিয়েছে বাংলাদেশে? জিয়াউর রহমান দিয়েছিল স্বৈরতন্ত্র, মার্শাল ল, সারা রাত কারফিউ। তাহলে কারফিউ গণতন্ত্র দিয়েছিল। বিএনপির অত্যাচারের শিকার হয়েছিল প্রশাসনের কর্মকর্তা, সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা হতে শুরু করে দেশের সর্বস্তরের মানুষ’ বলে উল্লেখ করেন শেখ হাসিনা।
আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ নিয়ে সার্বিক প্রস্তুতির কাজ শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। রাজনৈতিক দলগুলোও নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রস্তুতি নিচ্ছে। জামায়াতে ইসলামীসহ বেশ কয়েকটি দল এরই মধ্যে দেশব্যাপী সম্ভাব্য প্রার্থীদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছে।
৪৪ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আট সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল চীন সফরে যাচ্ছে। আগামীকাল মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) চীনের উদ্দেশে তারা ঢাকা ছাড়বে। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব তাহসীন রিয়াজ বলেন, চীন সফরে আট সদস্যের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন নাহিদ ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেনারীর রাজনৈতিক অবস্থান যা-ই হোক না কেন, তাঁর শরীর, সম্পর্ক বা ব্যক্তিগত জীবনকে টেনে এনে স্লাট-শেমিংয়ের অধিকার কারও নেই বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) বিকেলে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে নিজের...
৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণার পর থেকেই ভোট নিয়ে মানুষের মাঝে ব্যাপক উৎসাহ তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষ ফেব্রুয়ারিতে ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে।’
৬ ঘণ্টা আগে