নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ডামি বা বিকল্প প্রার্থী হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এই নির্দেশনার পর প্রায় সব আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে মনোনয়ন বঞ্চিত আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে।’
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা জানান।
এতে তৃণমূলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে কি না—এমন প্রশ্নে কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে। আমাদের একটা কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। সে সিদ্ধান্তের জন্য ১৭ তারিখ পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যেই আমরা পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন, সংযোজন, একোমোডেশন সবকিছু করতে পারি।’
বিএনপির কারা নির্বাচনে আসছে তা দেখে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
নির্বাচন জোটবদ্ধভাবে হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা কারা কারা প্রার্থী সেটা আমরা দেখি। আমাদের হাতে কিন্তু সময় আছ। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যে আমরা অবজার্ভ করবো, মনিটর করব, অ্যাডজাস্টমেন্ট করবো, একোমোডেশন করবো। ডামি প্রার্থীর ব্যাপারেও বিষয়টা এ রকম ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড হয়ে যাবে।’
জোটের সঙ্গে সমঝোতা হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা ৩০০ আসনেই নৌকা দেব। অ্যাডজাস্টমেন্ট যখন হবে তখন ছেড়ে দেব। কোনো অসুবিধা নেই।’
আওয়ামী লীগ একেক আসনে একেক কৌশলে যাবে কি না—এমন প্রশ্নে কাদের বলেন, ‘দলের কৌশল তো থাকবেই। আমাদের কৌশলগত দিক তো থাকবেই। তবে বিএনপিকে আনার কৌশল আমাদের নেই। তারা আসলে আমাদের আপত্তি নেই। তারা আসলে স্বাগতম।’
প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের জন্য ডামি বা বিকল্প প্রার্থী হওয়ার নির্দেশনা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। এই নির্দেশনার পর প্রায় সব আসনে বিদ্রোহী প্রার্থী দাঁড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে মনোনয়ন বঞ্চিত আওয়ামী লীগ নেতারা। এ বিষয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে।’
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের এ কথা জানান।
এতে তৃণমূলে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হবে কি না—এমন প্রশ্নে কাদের বলেন, ‘নির্বাচন ফ্রি স্টাইলে হবে না। আমরা দেখি কারা কারা চাইছে। এর মধ্যে আমাদেরও একটা সিদ্ধান্ত আছে। আমাদের একটা কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে। সে সিদ্ধান্তের জন্য ১৭ তারিখ পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যেই আমরা পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন, সংযোজন, একোমোডেশন সবকিছু করতে পারি।’
বিএনপির কারা নির্বাচনে আসছে তা দেখে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।
নির্বাচন জোটবদ্ধভাবে হবে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা কারা কারা প্রার্থী সেটা আমরা দেখি। আমাদের হাতে কিন্তু সময় আছ। মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যে আমরা অবজার্ভ করবো, মনিটর করব, অ্যাডজাস্টমেন্ট করবো, একোমোডেশন করবো। ডামি প্রার্থীর ব্যাপারেও বিষয়টা এ রকম ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড হয়ে যাবে।’
জোটের সঙ্গে সমঝোতা হলে কি করবেন—এমন প্রশ্নের উত্তরে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা ৩০০ আসনেই নৌকা দেব। অ্যাডজাস্টমেন্ট যখন হবে তখন ছেড়ে দেব। কোনো অসুবিধা নেই।’
আওয়ামী লীগ একেক আসনে একেক কৌশলে যাবে কি না—এমন প্রশ্নে কাদের বলেন, ‘দলের কৌশল তো থাকবেই। আমাদের কৌশলগত দিক তো থাকবেই। তবে বিএনপিকে আনার কৌশল আমাদের নেই। তারা আসলে আমাদের আপত্তি নেই। তারা আসলে স্বাগতম।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৮ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১৪ ঘণ্টা আগে