নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ৭ কোটি মানুষ দরিদ্র রেখে বেহেশতে রাখা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের করা উক্তির প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে সাড়ে ৩ কোটির মতো মানুষ বাস করে দারিদ্র্যসীমার নিচে (সরকারি হিসাবে)। আর ৪ কোটির মতো মানুষ দরিদ্র হওয়ার চরম ঝুঁকিতে। এই নিদারুণ যন্ত্রণাদায়ক জীবনব্যবস্থায় ‘আমরা সুখে আছি, বেহেশতে আছি’ বলা কোনো ক্রমেই বিপদগ্রস্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতি বা সহমর্মিতা বোঝায় না। এতে দেশের প্রকৃত চিত্রও প্রতিফলিত হয় না। বরং অঢেল সম্পদ বা ক্ষমতার অধিকারীদের এমন উক্তি অসহায় ও নিঃস্ব দেশবাসীর প্রতি বিবেকবর্জিত অবজ্ঞা, অবহেলা প্রদর্শন ও বিদ্রূপের শামিল।
বিবৃতিতে জনগণের দুর্দিনে ও সামষ্টিক অর্থনৈতিকসংকটে সরকারকে ‘ক্ষতিকর’ বক্তব্য থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান এই রাজনীতিক।
নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি, খাদ্যঘাটতি, অপর্যাপ্ত সম্পদ, দুর্দশাগ্রস্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, স্বল্প আয়ের কারণে জনজীবন বিপন্ন এবং মানবাধিকার যখন চরম সংকটে উপনীত, তখন শাসকদের অবাস্তব বয়ান নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করেন জেএসডি সভাপতি। তিনি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটানোর জন্য যখন সরকার আইএমএফসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থার দ্বারে দ্বারে ঋণ ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে, তখন বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো আছে বলা কোনো ক্রমেই বিবেচনাপ্রসূত নয়। এসব বক্তব্য জনজীবনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। জনগণের সঙ্গে শাসকদের সম্পর্ক না থাকায় রাজনীতিতে নৈরাজ্যের জন্ম হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সুস্থ রাজনীতির জন্য মঙ্গলজনক নয়।
সরকারকে জনবিচ্ছিন্ন উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘অনতিবিলম্বে ডলার বাজার ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ, কৃষি উৎপাদনে ভর্তুকি ও হতদরিদ্র গরিব মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে রেশনিংয়ের আওতা বাড়ানোর উদ্যোগ সরকারকে গ্রহণ করতে হবে।’
দেশে ৭ কোটি মানুষ দরিদ্র রেখে বেহেশতে রাখা যায় না বলে মন্তব্য করেছেন জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব। আজ রোববার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের করা উক্তির প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
বিবৃতিতে আ স ম আবদুর রব বলেন, দেশে সাড়ে ৩ কোটির মতো মানুষ বাস করে দারিদ্র্যসীমার নিচে (সরকারি হিসাবে)। আর ৪ কোটির মতো মানুষ দরিদ্র হওয়ার চরম ঝুঁকিতে। এই নিদারুণ যন্ত্রণাদায়ক জীবনব্যবস্থায় ‘আমরা সুখে আছি, বেহেশতে আছি’ বলা কোনো ক্রমেই বিপদগ্রস্ত মানুষের প্রতি সহানুভূতি বা সহমর্মিতা বোঝায় না। এতে দেশের প্রকৃত চিত্রও প্রতিফলিত হয় না। বরং অঢেল সম্পদ বা ক্ষমতার অধিকারীদের এমন উক্তি অসহায় ও নিঃস্ব দেশবাসীর প্রতি বিবেকবর্জিত অবজ্ঞা, অবহেলা প্রদর্শন ও বিদ্রূপের শামিল।
বিবৃতিতে জনগণের দুর্দিনে ও সামষ্টিক অর্থনৈতিকসংকটে সরকারকে ‘ক্ষতিকর’ বক্তব্য থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান এই রাজনীতিক।
নিত্যপণ্যের দামের ঊর্ধ্বগতি, মুদ্রাস্ফীতি, বেকারত্ব, জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধি, খাদ্যঘাটতি, অপর্যাপ্ত সম্পদ, দুর্দশাগ্রস্ত স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, স্বল্প আয়ের কারণে জনজীবন বিপন্ন এবং মানবাধিকার যখন চরম সংকটে উপনীত, তখন শাসকদের অবাস্তব বয়ান নিষ্ঠুরতার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করেন জেএসডি সভাপতি। তিনি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক সংকট কাটানোর জন্য যখন সরকার আইএমএফসহ বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থার দ্বারে দ্বারে ঋণ ভিক্ষা করে বেড়াচ্ছে, তখন বিশ্বের অন্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো আছে বলা কোনো ক্রমেই বিবেচনাপ্রসূত নয়। এসব বক্তব্য জনজীবনের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। জনগণের সঙ্গে শাসকদের সম্পর্ক না থাকায় রাজনীতিতে নৈরাজ্যের জন্ম হচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সুস্থ রাজনীতির জন্য মঙ্গলজনক নয়।
সরকারকে জনবিচ্ছিন্ন উল্লেখ করে আ স ম আবদুর রব বলেন, ‘অনতিবিলম্বে ডলার বাজার ও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, আমদানিতে কড়াকড়ি আরোপ, কৃষি উৎপাদনে ভর্তুকি ও হতদরিদ্র গরিব মানুষকে খাদ্য সহায়তা দিতে রেশনিংয়ের আওতা বাড়ানোর উদ্যোগ সরকারকে গ্রহণ করতে হবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৮ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১০ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১৪ ঘণ্টা আগে