অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলায় আরও ৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ইমরান হোসেন চৌধুরী, জহুরুল হক, শফিকুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, হামিদুর রহমান ও তাহেরুল ইসলাম আদালতে সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী তাঁদের জেরা করেন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক মোহাম্মদ আলী আহসান ২১ জানুয়ারি পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী আমিনুল ইসলাম সাক্ষ্য গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ পর্যন্ত যত সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে, তা থেকে আশা করা যায় খালেদা জিয়া বেকসুর খালাস পাবেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসন হিসেবে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার হয়রানি করার জন্য এই মামলা করেছিল।
এ মামলায় এখন পর্যন্ত বাদী, কানাডার পুলিশ লয়েড স্কোয়েপ, কেভিন ডুগানসহ মোট ৩৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।
এই মামলায় অন্য আসামিরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল-মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় আগেই তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। গত বছর ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে দায়ের করা নাইকো দুর্নীতি মামলায় আরও ৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ইমরান হোসেন চৌধুরী, জহুরুল হক, শফিকুল ইসলাম, শহিদুল ইসলাম, হামিদুর রহমান ও তাহেরুল ইসলাম আদালতে সাক্ষ্য দেন। আসামিপক্ষের আইনজীবী তাঁদের জেরা করেন।
সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক মোহাম্মদ আলী আহসান ২১ জানুয়ারি পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন।
খালেদা জিয়ার আইনজীবী আমিনুল ইসলাম সাক্ষ্য গ্রহণের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, এ পর্যন্ত যত সাক্ষ্য গ্রহণ হয়েছে, তা থেকে আশা করা যায় খালেদা জিয়া বেকসুর খালাস পাবেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিরোধীদলীয় চেয়ারপারসন হিসেবে সাবেক আওয়ামী লীগ সরকার হয়রানি করার জন্য এই মামলা করেছিল।
এ মামলায় এখন পর্যন্ত বাদী, কানাডার পুলিশ লয়েড স্কোয়েপ, কেভিন ডুগানসহ মোট ৩৮ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করা হলো। মামলায় খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী হাজিরা দাখিল করেন।
এই মামলায় অন্য আসামিরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল-মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় আগেই তাঁদের মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠান নাইকোর সঙ্গে অস্বচ্ছ চুক্তির মাধ্যমে রাষ্ট্রের আর্থিক ক্ষতিসাধন ও দুর্নীতির অভিযোগে ২০০৭ সালের ৯ ডিসেম্বর দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম তেজগাঁও থানায় খালেদা জিয়াসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলাটি করেন।
এরপর ২০১৮ সালের ৫ মে খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। এতে তাঁদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রের প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকা আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। গত বছর ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ অন্যদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যথাসময়ে, ঠিক সময়ে, ঘোষিত সময়ে নির্বাচন হতে হবে। ফ্যাসিবাদ নতুন করে মাথা তোলার চেষ্টা করছে। আপনারা লক্ষ্য করবেন, দেশের ভেতরে-বাইরে ফ্যাসিবাদ ও তার দোসররা যেভাবে বিভিন্ন মিডিয়ায় কথা বলছেন, চলাফেরা করছেন, ইঙ্গিত দিচ্ছেন—সেটা গণতন্ত্রের জন্য অশুভ।’
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
১৯ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে