মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
শনিবার বিকেলে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার শেখরনগর ইউনিয়নের রায়বাহাদুর শ্রীনাথ ইনস্টিটিউশন মাঠে মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহর সমর্থনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গয়েশ্বর এসব কথা বলেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘যে উদ্দেশ্যে আজকের এ সমাবেশ, তার মূল কথা হলো প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গীকার। পরিবর্তনের এই রাজনীতিতে আজ দেশের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সমাজের সাম্প্রদায়িক বাস্তবতায় হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান মিলেমিশে থাকার যে আহ্বান, সেটি বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘ ৪০ বছর রাজপথে লড়াই করেছেন বেগম জিয়া।’
খালেদা জিয়ার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘যিনি লড়াই করেছেন মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য। যার যার ধর্ম শেষে স্বাধীনভাবে পালন করবে, এই নীতিতে অটল ছিলেন তিনি। আপস করেননি, ফ্যাসিবাদের সঙ্গেও মাথা নত করেননি। কারাবরণ সাদরে গ্রহণ করেছেন। কারাগার থেকে হাসতে হাসতে বাইরে এলেও শরীর সুস্থ হয়নি।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘যথাযথ উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়া গেল না। আজ তাঁর শারীরিক জটিলতা এমন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, যে প্রধান রোগের চিকিৎসা করাও প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি আজ মারাত্মকভাবে জটিল অবস্থায় আছেন। ১৮ কোটি মানুষের ভগবান ও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া কিছুই করার নেই।’
খালেদা জিয়ার জন্য সবাইকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘হিন্দু মায়েরা ঠাকুরের সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রার্থনা করবেন। মুসলিম ভাইয়েরা আল্লাহর দরবারে বলবেন, তুমি খালেদা জিয়াকে সুস্থ করো। সবাই বলবেন—আমার যা হায়াত আছে, এক বা দুই বছর কমিয়ে দাও, সেই হায়াত খালেদা জিয়ার ওপর আরোপ করো। তাঁকে টিকিয়ে রাখো। তিনি বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে। তিনি বেঁচে থাকলে গণতন্ত্র ফেরত পাবে। তিনি বেঁচে থাকলে আমাদের রাখাল রাজার স্বপ্নের বাংলাদেশ পূরণ হবে।’
আসন্ন নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এবারের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, শুধু সংসদ সদস্য বানানোর নির্বাচন নয়। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র কাঠামোতে মানুষের কাম্য পরিবর্তন আসবে। যাতে নারী-পুরুষের বৈষম্য না থাকে, হিন্দু-মুসলমানের বৈষম্য না থাকে, ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর হয়। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে সবার সহযোগিতা দরকার।’
আলী আজগর অ্যান্ড আব্দুল্লাহ ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা রামকৃষ্ণ ভক্তসংঘের সভাপতি বিশুদ্ধানন্দ চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম মৃধা, সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম খান, সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম হায়দার আলী, জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত চক্রবর্তী, সিরাজদিখান উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি তপন দাস, সাধারণ সম্পাদক জ্ঞানদীপ ঘোষ, শ্রীনগর উপজেলার হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি উত্তম কুমার ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার দাস, সিরাজদিখান উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বিমল চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক তপন রাজবংশী প্রমুখ।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
শনিবার বিকেলে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার শেখরনগর ইউনিয়নের রায়বাহাদুর শ্রীনাথ ইনস্টিটিউশন মাঠে মুন্সিগঞ্জ-১ আসনের বিএনপির প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহর সমর্থনে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গয়েশ্বর এসব কথা বলেন।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, ‘যে উদ্দেশ্যে আজকের এ সমাবেশ, তার মূল কথা হলো প্রতিশ্রুতি ও অঙ্গীকার। পরিবর্তনের এই রাজনীতিতে আজ দেশের স্বার্থে, গণতন্ত্রের স্বার্থে এবং সমাজের সাম্প্রদায়িক বাস্তবতায় হিন্দু, মুসলমান, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান মিলেমিশে থাকার যে আহ্বান, সেটি বাস্তবায়নের জন্য দীর্ঘ ৪০ বছর রাজপথে লড়াই করেছেন বেগম জিয়া।’
খালেদা জিয়ার কথা উল্লেখ করতে গিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘যিনি লড়াই করেছেন মানুষের ভোটের অধিকারের জন্য। যার যার ধর্ম শেষে স্বাধীনভাবে পালন করবে, এই নীতিতে অটল ছিলেন তিনি। আপস করেননি, ফ্যাসিবাদের সঙ্গেও মাথা নত করেননি। কারাবরণ সাদরে গ্রহণ করেছেন। কারাগার থেকে হাসতে হাসতে বাইরে এলেও শরীর সুস্থ হয়নি।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘যথাযথ উন্নত চিকিৎসার জন্য বিদেশে নেওয়া গেল না। আজ তাঁর শারীরিক জটিলতা এমন পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, যে প্রধান রোগের চিকিৎসা করাও প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে। তিনি আজ মারাত্মকভাবে জটিল অবস্থায় আছেন। ১৮ কোটি মানুষের ভগবান ও আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করা ছাড়া কিছুই করার নেই।’
খালেদা জিয়ার জন্য সবাইকে প্রার্থনা করার আহ্বান জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘হিন্দু মায়েরা ঠাকুরের সামনে প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রার্থনা করবেন। মুসলিম ভাইয়েরা আল্লাহর দরবারে বলবেন, তুমি খালেদা জিয়াকে সুস্থ করো। সবাই বলবেন—আমার যা হায়াত আছে, এক বা দুই বছর কমিয়ে দাও, সেই হায়াত খালেদা জিয়ার ওপর আরোপ করো। তাঁকে টিকিয়ে রাখো। তিনি বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে। তিনি বেঁচে থাকলে গণতন্ত্র ফেরত পাবে। তিনি বেঁচে থাকলে আমাদের রাখাল রাজার স্বপ্নের বাংলাদেশ পূরণ হবে।’
আসন্ন নির্বাচন নিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এবারের নির্বাচন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, শুধু সংসদ সদস্য বানানোর নির্বাচন নয়। এই নির্বাচনের মধ্য দিয়ে রাষ্ট্র কাঠামোতে মানুষের কাম্য পরিবর্তন আসবে। যাতে নারী-পুরুষের বৈষম্য না থাকে, হিন্দু-মুসলমানের বৈষম্য না থাকে, ধনী-গরিবের বৈষম্য দূর হয়। বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠনে সবার সহযোগিতা দরকার।’
আলী আজগর অ্যান্ড আব্দুল্লাহ ডিগ্রি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ ও মুন্সিগঞ্জ জেলা রামকৃষ্ণ ভক্তসংঘের সভাপতি বিশুদ্ধানন্দ চক্রবর্তীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা ছিলেন মুন্সিগঞ্জ-১ আসনে বিএনপির মনোনীত সংসদ সদস্য প্রার্থী শেখ মো. আব্দুল্লাহ। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন শ্রীনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শহিদুল ইসলাম মৃধা, সাধারণ সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম খান, সিরাজদিখান উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এম হায়দার আলী, জেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, সাধারণ সম্পাদক সুশান্ত চক্রবর্তী, সিরাজদিখান উপজেলা পূজা উদ্যাপন পরিষদের সভাপতি তপন দাস, সাধারণ সম্পাদক জ্ঞানদীপ ঘোষ, শ্রীনগর উপজেলার হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি উত্তম কুমার ঘোষ, সাধারণ সম্পাদক তাপস কুমার দাস, সিরাজদিখান উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান ঐক্য পরিষদের সভাপতি বিমল চন্দ্র দাস, সাধারণ সম্পাদক তপন রাজবংশী প্রমুখ।

লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন এই তথ্য জানান।
রুমন আরও বলেন, ‘ভাবি (জুবাইদা রহমান) লন্ডন ফিরে গেছেন। তারেক রহমান ও মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে নিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরবেন।’
৫ ডিসেম্বর লন্ডন থেকে ঢাকায় আসেন জুবাইদা রহমান। এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য হিসেবে সার্বক্ষণিক চিকিৎসার তদারকি করেছেন তিনি।

লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য আতিকুর রহমান রুমন এই তথ্য জানান।
রুমন আরও বলেন, ‘ভাবি (জুবাইদা রহমান) লন্ডন ফিরে গেছেন। তারেক রহমান ও মেয়ে ব্যারিস্টার জাইমা রহমানকে নিয়ে বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) দেশে ফিরবেন।’
৫ ডিসেম্বর লন্ডন থেকে ঢাকায় আসেন জুবাইদা রহমান। এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের সদস্য হিসেবে সার্বক্ষণিক চিকিৎসার তদারকি করেছেন তিনি।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
২১ দিন আগে
উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
গতকাল জুমার নামাজের পর শাহবাগে এনসিপির অবস্থান কর্মসূচি থাকলেও তা স্থগিত করা হয়। এরপর বিকেলে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিলেও তা বাতিল করে এনসিপি অফিসের সামনে ছোট পরিসরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। এনসিপির নেতারা বলছেন, ওসমান হাদির হত্যা এবং ধর্মকে ব্যবহার করে একটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করছে। সেই গোষ্ঠীর সঙ্গে ব্র্যাকেটবন্দী হওয়া এড়াতেই দুটি কর্মসূচিতে বদল আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে যেসব হামলা হয়েছে, তাতে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এই ধরনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না। আমরা অহিংস আন্দোলন করতে চাই। আরেকটি বিষয় হলো, কাল (শনিবার) ওসমান হাদির জানাজা হবে। তখন জনগণ যদি রাস্তায় নামে, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। কিন্তু এটাকে বিভিন্ন দূতাবাসে হামলার কথা বলা হচ্ছে, আমরা এটার পক্ষে না। কারণ, দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জানান, ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবে এনসিপি। তবে সেটা হবে অহিংস আন্দোলন। কোনো সহিংসতায় জড়াবে না এনসিপি।
ওসমান হাদির মৃত্যুসংবাদ আসার পর বৃহস্পতিবার রাতে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশে ছিলেন। এরপরই দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যম, ছায়ানট এবং আরও কিছু জায়গায় হামলা হয়। সাংবাদিক নূরুল কবীরকে হেনস্তা করা হয়। এনসিপির নেতারা জানান, এই সহিংসতাকারীদের আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির নেতারা তাঁদের নাম জড়াতে চাইছেন না। এ জন্য দলের নেতারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। শাহবাগে আন্দোলনে গেলে সেখান থেকে যদি কোনো পক্ষ গিয়ে কোথাও হামলা চালায়, তাহলে এনসিপিকেও তাদের সঙ্গে ব্র্যাকেটবন্দী করা হতে পারে। আবার বিকেলে এনসিপি বিক্ষোভ মিছিল করলে সেই মিছিলে উগ্রপন্থীরা অনুপ্রবেশ করে কোথাও হামলা চালাতে পারে। এসব আশঙ্কা থেকে দুটি কর্মসূচি বাতিল করে দলটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতজুড়ে যেসব ঘটনা ঘটল, এরপর আমরা সচেতনভাবেই ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং ‘তৌহিদি জনতা’র সঙ্গে এনসিপিকে যে ফ্রেমিং করা হয়, সেটা এড়াতে চাইছি। আমরা জামায়াত-শিবিরের বি টিম হতে চাই না। জামায়াত-শিবির এনসিপিতে ঢুকে তাদের কিছু স্বার্থ হাসিল করতে চেয়েছিল, আমরা এর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছি।’
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের কো-লিড আলাউদ্দীন মোহাম্মদ বলেন, যারা জঙ্গিবাদী অথবা যারা বাংলাদেশকে একটি অস্থিতিশীল রাষ্ট্র করতে চায়, তারা কিছু পরিকল্পনা করছে। এনসিপি সেই রাজনীতি করে না। কোনো দূতাবাসে হামলা করে অথবা অন্য কোনোভাবে দেশকে অস্থিতিশীল যারা করতে চায়, এনসিপি কোনোভাবেই তাদের সুযোগ দিতে চায় না।
এনসিপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা দলের তৃণমূল পর্যন্ত সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন শুক্রবার এক বার্তায় বলেন, ‘বিক্ষোভ চলবে কিন্তু কোনোভাবে বিশৃঙ্খলায় জড়ানো যাবে না। আন্দোলনে নানা ধরনের হঠকারী গ্রুপ অনুপ্রবেশ করে স্যাবোটাজ করার পরিকল্পনায় আছে। তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের এই বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হলো। প্রতিবাদী বক্তব্য হবে কিন্তু দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়ে, এমন কোনো বিষয়ে এনগেজড হওয়া যাবে না।’

উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
গতকাল জুমার নামাজের পর শাহবাগে এনসিপির অবস্থান কর্মসূচি থাকলেও তা স্থগিত করা হয়। এরপর বিকেলে বিক্ষোভ মিছিলের ঘোষণা দিলেও তা বাতিল করে এনসিপি অফিসের সামনে ছোট পরিসরে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়। এনসিপির নেতারা বলছেন, ওসমান হাদির হত্যা এবং ধর্মকে ব্যবহার করে একটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনা করছে। সেই গোষ্ঠীর সঙ্গে ব্র্যাকেটবন্দী হওয়া এড়াতেই দুটি কর্মসূচিতে বদল আনা হয়েছে।
এ বিষয়ে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে যেসব হামলা হয়েছে, তাতে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। আমরা এই ধরনের রাজনীতিতে বিশ্বাসী না। আমরা অহিংস আন্দোলন করতে চাই। আরেকটি বিষয় হলো, কাল (শনিবার) ওসমান হাদির জানাজা হবে। তখন জনগণ যদি রাস্তায় নামে, আমরা তাদের সঙ্গে আছি। কিন্তু এটাকে বিভিন্ন দূতাবাসে হামলার কথা বলা হচ্ছে, আমরা এটার পক্ষে না। কারণ, দূতাবাস আক্রান্ত হলে বহিঃশক্তি হস্তক্ষেপের সুযোগ পাবে।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জানান, ওসমান হাদির হত্যাকারীদের দেশে ফিরিয়ে আনতে এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাবে এনসিপি। তবে সেটা হবে অহিংস আন্দোলন। কোনো সহিংসতায় জড়াবে না এনসিপি।
ওসমান হাদির মৃত্যুসংবাদ আসার পর বৃহস্পতিবার রাতে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা শাহবাগে বিক্ষোভ সমাবেশে ছিলেন। এরপরই দেশের শীর্ষস্থানীয় দুটি গণমাধ্যম, ছায়ানট এবং আরও কিছু জায়গায় হামলা হয়। সাংবাদিক নূরুল কবীরকে হেনস্তা করা হয়। এনসিপির নেতারা জানান, এই সহিংসতাকারীদের আন্দোলনের সঙ্গে এনসিপির নেতারা তাঁদের নাম জড়াতে চাইছেন না। এ জন্য দলের নেতারা সতর্ক অবস্থানে রয়েছেন। শাহবাগে আন্দোলনে গেলে সেখান থেকে যদি কোনো পক্ষ গিয়ে কোথাও হামলা চালায়, তাহলে এনসিপিকেও তাদের সঙ্গে ব্র্যাকেটবন্দী করা হতে পারে। আবার বিকেলে এনসিপি বিক্ষোভ মিছিল করলে সেই মিছিলে উগ্রপন্থীরা অনুপ্রবেশ করে কোথাও হামলা চালাতে পারে। এসব আশঙ্কা থেকে দুটি কর্মসূচি বাতিল করে দলটি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এনসিপির একজন কেন্দ্রীয় নেতা বলেন, ‘বৃহস্পতিবার রাতজুড়ে যেসব ঘটনা ঘটল, এরপর আমরা সচেতনভাবেই ধর্মীয় গোষ্ঠী এবং ‘তৌহিদি জনতা’র সঙ্গে এনসিপিকে যে ফ্রেমিং করা হয়, সেটা এড়াতে চাইছি। আমরা জামায়াত-শিবিরের বি টিম হতে চাই না। জামায়াত-শিবির এনসিপিতে ঢুকে তাদের কিছু স্বার্থ হাসিল করতে চেয়েছিল, আমরা এর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছি।’
এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সেলের কো-লিড আলাউদ্দীন মোহাম্মদ বলেন, যারা জঙ্গিবাদী অথবা যারা বাংলাদেশকে একটি অস্থিতিশীল রাষ্ট্র করতে চায়, তারা কিছু পরিকল্পনা করছে। এনসিপি সেই রাজনীতি করে না। কোনো দূতাবাসে হামলা করে অথবা অন্য কোনোভাবে দেশকে অস্থিতিশীল যারা করতে চায়, এনসিপি কোনোভাবেই তাদের সুযোগ দিতে চায় না।
এনসিপির শীর্ষস্থানীয় নেতারা দলের তৃণমূল পর্যন্ত সবাইকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। দলের সদস্যসচিব আখতার হোসেন শুক্রবার এক বার্তায় বলেন, ‘বিক্ষোভ চলবে কিন্তু কোনোভাবে বিশৃঙ্খলায় জড়ানো যাবে না। আন্দোলনে নানা ধরনের হঠকারী গ্রুপ অনুপ্রবেশ করে স্যাবোটাজ করার পরিকল্পনায় আছে। তৃণমূলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের এই বিষয়ে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হলো। প্রতিবাদী বক্তব্য হবে কিন্তু দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব হুমকিতে পড়ে, এমন কোনো বিষয়ে এনগেজড হওয়া যাবে না।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
২১ দিন আগে
লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
পোস্টটিতে জামায়াত আমির লিখেছেন, ‘শহীদ হাদির জানাজায় শরিক হতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে আজ সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছেছি। বিমানবন্দর থেকেই সরাসরি গিয়েছি শহীদ ওসমান হাদিকে এক নজর দেখার জন্য। তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা হয়েছে; কিন্তু এমন শোকের মুহূর্তে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমার জানা নেই। মহান আল্লাহ এই পরিবারকে এবং দেশবাসী সবাইকে সবরে জামিল দান করুন।’
‘শহীদ ওসমান হাদি কোনো দল বা মতের নন’—মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তিনি এই দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। আমি সবাইকে আহ্বান জানাই, আজ তাঁর জানাজায় দল-মতের ঊর্ধ্বে উঠে দলে-দলে অংশগ্রহণ করুন। দেশের এই বীর সন্তানকে সর্বোচ্চ সম্মান জানানো আমাদের সবার দায়িত্ব। তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়ভারও আমাদের সবার।’

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
পোস্টটিতে জামায়াত আমির লিখেছেন, ‘শহীদ হাদির জানাজায় শরিক হতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে আজ সকালে ঢাকায় এসে পৌঁছেছি। বিমানবন্দর থেকেই সরাসরি গিয়েছি শহীদ ওসমান হাদিকে এক নজর দেখার জন্য। তাঁর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা হয়েছে; কিন্তু এমন শোকের মুহূর্তে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো ভাষা আমার জানা নেই। মহান আল্লাহ এই পরিবারকে এবং দেশবাসী সবাইকে সবরে জামিল দান করুন।’
‘শহীদ ওসমান হাদি কোনো দল বা মতের নন’—মন্তব্য করে শফিকুর রহমান বলেন, ‘তিনি এই দেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক। আমি সবাইকে আহ্বান জানাই, আজ তাঁর জানাজায় দল-মতের ঊর্ধ্বে উঠে দলে-দলে অংশগ্রহণ করুন। দেশের এই বীর সন্তানকে সর্বোচ্চ সম্মান জানানো আমাদের সবার দায়িত্ব। তাঁর স্বপ্নের বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়ভারও আমাদের সবার।’

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
২১ দিন আগে
লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
এতে বলা হয়, গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার আততায়ীদের গুলিতে আহত জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম কাণ্ডারি ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর পর সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এমনকি হেনস্তার শিকার হন প্রবীণ সম্পাদক নূরুল কবীরও। জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানোত্তর নতুন বাংলাদেশে এ ধরনের পূর্বপরিকল্পিত ও ন্যক্কারজনক ঘটনা অনভিপ্রেত ও অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এসব ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
মনে রাখতে হবে, সাধারণ মানুষের সাংবিধানিক অধিকার, বিশেষত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের স্বাধীনতা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক ভিত্তি। তাই সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা এই মতপ্রকাশ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি ও গুরুতর আঘাত। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আদর্শ, রাজনীতি ও চিন্তাধারা থাকতে পারে এবং তা নিয়ে মতভেদ ও সমালোচনাও থাকতে পারে। কিন্তু তা প্রকাশ করতে হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে, কোনো সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে নয়।
আমরা আরও গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি, গতকাল ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক গার্মেন্টস শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করে গাছে ঝুলিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। নিঃসন্দেহে ধর্ম অবমাননা একটি চরম অন্যায় ও গর্হিত কাজ। কিন্তু বিচার নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থা এবং সেই বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই এই অপরাধের বিচার হওয়া উচিত। তাই নিজ হাতে আইন তুলে নেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ঘটনাও গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
শরিফ ওসমান হাদি বাংলাদেশপন্থী সাংস্কৃতিক লড়াই এবং আধিপত্যবাদবিরোধী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রতীক। তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যখন দেশবাসীর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা, তখন একটি মহল পরিকল্পিতভাবে সংবাদমাধ্যম ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করতে চাইছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে উগ্র ও নিয়ন্ত্রণহীন রাষ্ট্র হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। মনে রাখতে হবে, এসব ঘটনায় যারা জড়িত, তারা জুলাইবিরোধী শক্তি। একই সঙ্গে এটাও স্পষ্ট, এসব ঘটনা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িতদের অতিদ্রুত শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি মিডিয়াসহ সব প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছে।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত যে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, সেই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ বাস্তবায়নে যেমন আমরা ছাত্র-জনতা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তেমনি মিডিয়াসহ সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান রক্ষায়ও জুলাইয়ের ছাত্র-জনতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তাই দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে কেউ যেন জাতিকে বিভক্ত করতে না পারে, সে বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাইয়ের সব ছাত্র-জনতাকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছে।

ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির মৃত্যুর পর প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। আজ শুক্রবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ নিন্দা জানায় সংগঠনটি।
এতে বলা হয়, গতকাল বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার আততায়ীদের গুলিতে আহত জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম কাণ্ডারি ও ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদির সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুর পর সংবাদমাধ্যম প্রথম আলো, ডেইলি স্টার, ছায়ানটসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এমনকি হেনস্তার শিকার হন প্রবীণ সম্পাদক নূরুল কবীরও। জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানোত্তর নতুন বাংলাদেশে এ ধরনের পূর্বপরিকল্পিত ও ন্যক্কারজনক ঘটনা অনভিপ্রেত ও অত্যন্ত উদ্বেগজনক। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এসব ন্যক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।
মনে রাখতে হবে, সাধারণ মানুষের সাংবিধানিক অধিকার, বিশেষত মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের স্বাধীনতা একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের মৌলিক ভিত্তি। তাই সংবাদমাধ্যমসহ বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা এই মতপ্রকাশ ও সংবাদপত্রের স্বাধীনতার ওপর সরাসরি ও গুরুতর আঘাত। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব আদর্শ, রাজনীতি ও চিন্তাধারা থাকতে পারে এবং তা নিয়ে মতভেদ ও সমালোচনাও থাকতে পারে। কিন্তু তা প্রকাশ করতে হবে গণতান্ত্রিক উপায়ে, কোনো সহিংসতা ও ধ্বংসযজ্ঞের মাধ্যমে নয়।
আমরা আরও গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করেছি, গতকাল ময়মনসিংহের ভালুকায় ধর্ম অবমাননার অভিযোগে দিপু চন্দ্র দাস নামের এক গার্মেন্টস শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যা করে গাছে ঝুলিয়ে আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। নিঃসন্দেহে ধর্ম অবমাননা একটি চরম অন্যায় ও গর্হিত কাজ। কিন্তু বিচার নিশ্চিত করার জন্য রয়েছে রাষ্ট্রীয় বিচারব্যবস্থা এবং সেই বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই এই অপরাধের বিচার হওয়া উচিত। তাই নিজ হাতে আইন তুলে নেওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই ঘটনাও গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে।
শরিফ ওসমান হাদি বাংলাদেশপন্থী সাংস্কৃতিক লড়াই এবং আধিপত্যবাদবিরোধী সাংস্কৃতিক আন্দোলনের প্রতীক। তাঁর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে যখন দেশবাসীর ঐক্যবদ্ধ হওয়ার কথা, তখন একটি মহল পরিকল্পিতভাবে সংবাদমাধ্যম ও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়ে পরিস্থিতিকে অস্থিতিশীল করতে চাইছে এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বাংলাদেশকে উগ্র ও নিয়ন্ত্রণহীন রাষ্ট্র হিসেবে উপস্থাপনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। মনে রাখতে হবে, এসব ঘটনায় যারা জড়িত, তারা জুলাইবিরোধী শক্তি। একই সঙ্গে এটাও স্পষ্ট, এসব ঘটনা অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতারই বহিঃপ্রকাশ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের ওপর হামলার সঙ্গে জড়িতদের অতিদ্রুত শনাক্ত ও গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করার পাশাপাশি মিডিয়াসহ সব প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আরও কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছে।
গত বছরের জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত যে নতুন বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি, সেই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা ও শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ বাস্তবায়নে যেমন আমরা ছাত্র-জনতা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ, তেমনি মিডিয়াসহ সব সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান রক্ষায়ও জুলাইয়ের ছাত্র-জনতাকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। তাই দেশের এই সংকটময় পরিস্থিতিতে কেউ যেন জাতিকে বিভক্ত করতে না পারে, সে বিষয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাইয়ের সব ছাত্র-জনতাকে সজাগ ও সতর্ক থাকার আহ্বান জানাচ্ছে।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার কথা উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘আমাদের মন-প্রাণ পড়ে আছে সেখানে, এভারকেয়ার হাসপাতালের সেই কেবিনে।’ তিনি বলেন, খালেদা জিয়া বেঁচে থাকলে বাংলাদেশ বেঁচে থাকবে।
২১ দিন আগে
লন্ডনের পথে রওনা করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জুবাইদা রহমান। আজ শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
উগ্রপন্থীদের নেতৃত্বে দেশব্যাপী যে মব ও সহিংসতা চলছে, সেখান থেকে নিজেদের আলাদা করতে চাইছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ জন্য গতকাল শুক্রবার ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি হত্যার প্রতিবাদ এবং ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে পূর্বঘোষিত দুটি কর্মসূচিতে বদল আনে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান হাদির জানাজায় অংশ নিতে লন্ডন সফর সংক্ষিপ্ত করে ঢাকায় ফিরেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার সকালে ঢাকায় ফিরে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে এক পোস্টে এ কথা জানান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে