নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ভর করে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে। এ জন্য জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ববোধ নেই। জনগণ ন্যায্য দাবিতে রাস্তায় নামলে তারা গুলি করে মারে। তাই এই সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই।’ এ সময় তিনি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলন গড়ে তুলতে দেশের সব রাজনৈতিক দলকে ছোট ছোট বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা নিহতের ঘটনায় ধারাবাহিক কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ডিজেলসহ সব জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। ডিজেলের দাম বাড়ানোয় কৃষক সেচের অভাবে ফসল আবাদ করতে পারবেন না, তারা বিপাকে পড়বেন, চোখে অন্ধকার দেখবেন। কিন্তু এতে সরকারের কোনো কিছু যায় আসে না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘জনগণকে তো তার (সরকার) দরকার নাই। তার আছে পুলিশ বাহিনী, বন্দুক বাহিনী, বিডিআর বাহিনী। এগুলো দিয়েই তারা দেশ চালাবেন।’
‘এভাবে আর চলবে না’ বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দেশের মানুষ আর এভাবে দেশ চালাতে দেবে না। তারা আমাদের রাজনীতি ধ্বংস করেছে, আমাদের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে, আমাদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে। সুতরাং এই সরকারকে আর টিকতে দেওয়া যায় না। এখন সবাই সংঘবদ্ধ হচ্ছি। আপনাদের কাছে আমার আবেদন, বিশেষ করে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আমার আহ্বান, ছোট ছোট বিভেদ ভুলে আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই।’
প্রতিবাদ সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে উপস্থিত হতে থাকেন ঢাকা মহানগর কৃষক দলের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা। সঙ্গে যুক্ত হয় বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো। মিছিল ও সমাবেশে নানা ধরনের সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে নয়াপল্টন এলাকা মুখরিত করে তোলেন নেতা-কর্মীরা। তাঁদের হাতেও ছিল সরকারবিরোধী নানা স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড। রাস্তার ওপরে পিকআপ ভ্যানে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে এই সমাবেশ করা হয়। এতে নয়াপল্টনের এক পাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বক্তব্যে কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রান্তিক কৃষকদের সংগঠিত করার অনুরোধ জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘কৃষক দলকে অনুরোধ করব। আপনারা গ্রামে গ্রামে যান। কৃষকদের সংগঠিত করুন। তাদের ন্যায্য দাবি আদায় করে নিতে হলে তাদেরই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জেলায়-জেলায়, গ্রামে-গ্রামে গিয়ে কৃষকদের সংগঠিত করুন।’
কৃষকেরা যে ধানের দাম পান না, সারের দাম বেশি, সেচের খরচ বেশি—এসব বুঝিয়ে তাঁদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করার দায়িত্ব কৃষক দলের বলেও মনে করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
বিক্ষোভ সমাবেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার তীব্র সমালোচনা করার একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার’ অভিহিত করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে বা বুয়েটে পড়ালেখা করেছেন, এটা কি আপনারা জানতেন? ওনার বক্তৃতায় মনে হলো তিনি একজন পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার। উনি কিছুদিন আগে বলেছেন, আমাদের দেশে ডিজেল আমদানি করতে হয়, কিন্তু পেট্রল ও অকটেন আমাদের দেশে যে গ্যাস হয় তারই বাইপ্রোডাক্ট থেকে তৈরি হয়। আমি এখন হাসব না কাঁদব। ডিজেল রিফাইন করে হয় পেট্রল আর পেট্রল রিফাইন করে অকটেন। এখানে প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে কীভাবে বাইপ্রোডাক্ট পেট্রল বা অকটেন হয়—এটা আমার বোধগম্য নয়।’
বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উক্তি টেনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘একসময় শেখ মুজিবুর রহমান দুঃখ করে বলেছিলেন, বিদেশ থেকে আমি ভিক্ষা করে আনি আর চাটার দল সব চেটেপুটে খেয়ে ফেলে। সেই চাটার দল কিন্তু এখন ক্ষমতায়। চাটার দল কী করে? চেটে চেটে খায়। এই চাটার দলের কারণে খেটে খাওয়া মানুষ কষ্টে আছে। খেটে খাওয়া মানুষের কিসমত কেড়ে নিয়েছে এই চাটার দলের মানুষ। এসব মানুষের সরদার শেখ হাসিনা, সেকেন্ড ইন কমান্ড ওবায়দুল কাদের এবং পেছন থেকে গোলাবারুদ সরবরাহ করেন হাছান মাহমুদ। এই যে কয়েকজন আছেন, এঁদের যখন দেখি তখন মনে হয় মিরপুরের চিড়িয়াখানায় আছি। সেখানে আসার পরে অনেক কিছু দেখা যায়, হাছান মাহমুদের কথা শুনলে সে রকম মনে হয়।’
জ্বালানি তেলের দাম কেন বাড়ানো হলো—এমন প্রশ্ন তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘জ্বালানি তেলের প্রতি ব্যারেলে ১৫৯ লিটার তেল থাকে। বাংলাদেশে সরকারি হিসাবে ডলারের দাম এখন ৯৫ টাকা। ৯৫ কে ৯০ দিয়ে গুণ দেন, দেখেন কত টাকা আসে। সেই টাকা দিয়ে ১৫৯ কে ভাগ দেন, তাহলে আসবে ৫৩ দশমিক ৭৭ টাকা। সেই তেলের দাম আজ ১৩৬ টাকা, ১৪০ টাকা কেন করা হলো? যারা পরিবহনে আছে, তারা আওয়ামী লীগের লোক। রাঙ্গা, যুবলীগের নিখিল, শামীম ওসমান প্রত্যেকেই পরিবহনের মালিক। তাদেরও তো সুবিধা দিতে হবে। আর এই চেটে খাওয়া মানুষদের জন্য খেটে খাওয়ার মানুষদের সর্বনাশ ছাড়া আর কিছুই নাই।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন। সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল আওয়াল মিন্টুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
বিভেদ ভুলে সব রাজনৈতিক দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর ভর করে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় টিকে আছে। এ জন্য জনগণের প্রতি তাদের কোনো দায়িত্ববোধ নেই। জনগণ ন্যায্য দাবিতে রাস্তায় নামলে তারা গুলি করে মারে। তাই এই সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ঐক্যের কোনো বিকল্প নেই।’ এ সময় তিনি সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার আন্দোলন গড়ে তুলতে দেশের সব রাজনৈতিক দলকে ছোট ছোট বিভেদ ভুলে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান।
ভোলায় পুলিশের গুলিতে নিহত স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতা নিহতের ঘটনায় ধারাবাহিক কর্মসূচি অনুযায়ী আজ রোববার রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে জাতীয়তাবাদী কৃষক দল। সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এই আহ্বান জানান মির্জা ফখরুল।
মূল্যবৃদ্ধির প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, ডিজেলসহ সব জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়েছে। ডিজেলের দাম বাড়ানোয় কৃষক সেচের অভাবে ফসল আবাদ করতে পারবেন না, তারা বিপাকে পড়বেন, চোখে অন্ধকার দেখবেন। কিন্তু এতে সরকারের কোনো কিছু যায় আসে না।
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘জনগণকে তো তার (সরকার) দরকার নাই। তার আছে পুলিশ বাহিনী, বন্দুক বাহিনী, বিডিআর বাহিনী। এগুলো দিয়েই তারা দেশ চালাবেন।’
‘এভাবে আর চলবে না’ বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দেশের মানুষ আর এভাবে দেশ চালাতে দেবে না। তারা আমাদের রাজনীতি ধ্বংস করেছে, আমাদের অর্থনীতি ধ্বংস করেছে, আমাদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে। সুতরাং এই সরকারকে আর টিকতে দেওয়া যায় না। এখন সবাই সংঘবদ্ধ হচ্ছি। আপনাদের কাছে আমার আবেদন, বিশেষ করে সব রাজনৈতিক দলের প্রতি আমার আহ্বান, ছোট ছোট বিভেদ ভুলে আসুন আমরা ঐক্যবদ্ধ হই।’
প্রতিবাদ সমাবেশকে কেন্দ্র করে সকাল থেকে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে উপস্থিত হতে থাকেন ঢাকা মহানগর কৃষক দলের বিভিন্ন ইউনিটের নেতা-কর্মীরা। সঙ্গে যুক্ত হয় বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলো। মিছিল ও সমাবেশে নানা ধরনের সরকারবিরোধী স্লোগান দিয়ে নয়াপল্টন এলাকা মুখরিত করে তোলেন নেতা-কর্মীরা। তাঁদের হাতেও ছিল সরকারবিরোধী নানা স্লোগান লেখা প্ল্যাকার্ড। রাস্তার ওপরে পিকআপ ভ্যানে অস্থায়ী মঞ্চ তৈরি করে এই সমাবেশ করা হয়। এতে নয়াপল্টনের এক পাশের সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
বক্তব্যে কৃষক দলের নেতা-কর্মীদের গ্রামে গ্রামে গিয়ে প্রান্তিক কৃষকদের সংগঠিত করার অনুরোধ জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘কৃষক দলকে অনুরোধ করব। আপনারা গ্রামে গ্রামে যান। কৃষকদের সংগঠিত করুন। তাদের ন্যায্য দাবি আদায় করে নিতে হলে তাদেরই ঘুরে দাঁড়াতে হবে। জেলায়-জেলায়, গ্রামে-গ্রামে গিয়ে কৃষকদের সংগঠিত করুন।’
কৃষকেরা যে ধানের দাম পান না, সারের দাম বেশি, সেচের খরচ বেশি—এসব বুঝিয়ে তাঁদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করার দায়িত্ব কৃষক দলের বলেও মনে করেন বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা।
বিক্ষোভ সমাবেশে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার তীব্র সমালোচনা করার একপর্যায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার’ অভিহিত করেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘উনি (প্রধানমন্ত্রী) কোন ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে বা বুয়েটে পড়ালেখা করেছেন, এটা কি আপনারা জানতেন? ওনার বক্তৃতায় মনে হলো তিনি একজন পেট্রোলিয়াম ইঞ্জিনিয়ার। উনি কিছুদিন আগে বলেছেন, আমাদের দেশে ডিজেল আমদানি করতে হয়, কিন্তু পেট্রল ও অকটেন আমাদের দেশে যে গ্যাস হয় তারই বাইপ্রোডাক্ট থেকে তৈরি হয়। আমি এখন হাসব না কাঁদব। ডিজেল রিফাইন করে হয় পেট্রল আর পেট্রল রিফাইন করে অকটেন। এখানে প্রাকৃতিক গ্যাস থেকে কীভাবে বাইপ্রোডাক্ট পেট্রল বা অকটেন হয়—এটা আমার বোধগম্য নয়।’
বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের উক্তি টেনে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘একসময় শেখ মুজিবুর রহমান দুঃখ করে বলেছিলেন, বিদেশ থেকে আমি ভিক্ষা করে আনি আর চাটার দল সব চেটেপুটে খেয়ে ফেলে। সেই চাটার দল কিন্তু এখন ক্ষমতায়। চাটার দল কী করে? চেটে চেটে খায়। এই চাটার দলের কারণে খেটে খাওয়া মানুষ কষ্টে আছে। খেটে খাওয়া মানুষের কিসমত কেড়ে নিয়েছে এই চাটার দলের মানুষ। এসব মানুষের সরদার শেখ হাসিনা, সেকেন্ড ইন কমান্ড ওবায়দুল কাদের এবং পেছন থেকে গোলাবারুদ সরবরাহ করেন হাছান মাহমুদ। এই যে কয়েকজন আছেন, এঁদের যখন দেখি তখন মনে হয় মিরপুরের চিড়িয়াখানায় আছি। সেখানে আসার পরে অনেক কিছু দেখা যায়, হাছান মাহমুদের কথা শুনলে সে রকম মনে হয়।’
জ্বালানি তেলের দাম কেন বাড়ানো হলো—এমন প্রশ্ন তুলে মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘জ্বালানি তেলের প্রতি ব্যারেলে ১৫৯ লিটার তেল থাকে। বাংলাদেশে সরকারি হিসাবে ডলারের দাম এখন ৯৫ টাকা। ৯৫ কে ৯০ দিয়ে গুণ দেন, দেখেন কত টাকা আসে। সেই টাকা দিয়ে ১৫৯ কে ভাগ দেন, তাহলে আসবে ৫৩ দশমিক ৭৭ টাকা। সেই তেলের দাম আজ ১৩৬ টাকা, ১৪০ টাকা কেন করা হলো? যারা পরিবহনে আছে, তারা আওয়ামী লীগের লোক। রাঙ্গা, যুবলীগের নিখিল, শামীম ওসমান প্রত্যেকেই পরিবহনের মালিক। তাদেরও তো সুবিধা দিতে হবে। আর এই চেটে খাওয়া মানুষদের জন্য খেটে খাওয়ার মানুষদের সর্বনাশ ছাড়া আর কিছুই নাই।’
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন। সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবুলের সঞ্চালনায় বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল আওয়াল মিন্টুসহ কেন্দ্রীয় নেতারা।
বাংলাদেশের সংবিধানের চার মূলনীতি পরিবর্তন ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদের প্রয়োজন নেই বলে মনে করে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)। সংসদে সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতি প্রবর্তনের পক্ষে দলটি। অন্যদিকে সংবিধান সংস্কার-সংক্রান্ত সব প্রস্তাব বাস্তবায়ন নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমে করার
৯ ঘণ্টা আগেচিকিৎসক জাফরুল্লাহ চৌধুরী একজন আজীবন মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন। তিনি যত দিন বেঁচে ছিলেন, এ দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করেছেন। তিনি একটি সুন্দর গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণের লক্ষ্যে সব সময় কাজ করেছেন। ফ্যাসিবাদী আমলেও তিনি সবাইকে একত্র করার চেষ্টা করেছেন। তবে ফ্যাসিস্টের পতন তিনি দেখে যেতে পারেননি।
১০ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ আগামী শুক্রবার আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন সংগঠনের সঙ্গে থাকা সংশ্লিষ্টরা। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর বাংলামোটরে জাতীয় নাগরিক পার্টির সহযোগী সংগঠন এনসিপির যুব উইংয়ের আত্মপ্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপ
১১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে আওয়ামী লীগকেও স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করার এবং দলটির রাজনৈতিক নিবন্ধন বাতিলের দাবি জানায় জুলাই ঐক্য। এ ছাড়া আওয়ামী লীগের সব রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অঙ্গ সংগঠনও নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে