নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যে লোকটি (রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন) ইতিমধ্যে বাংলাদেশের গণ-উত্থানকে অপমানিত করেছে, স্বৈরাচারী-ষড়যন্ত্রকারীদের সাহস জুগিয়েছে, এই দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসাকে বাধাগ্রস্ত করেছে। মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত তিনি একটা দুর্নীতিবাজ। তাঁকে বিদায় না করলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও সাজা প্রত্যাহারসহ নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে এক অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র করছে পার্শ্ববর্তী দেশ এবং স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয়, এ দেশেও কিছু কুলাঙ্গার আছে, যারা বাংলাদেশকে অন্য দেশের হাতে তুলে দিতে চায়। তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সেই লোকটা (সাহাবুদ্দিন) যদি সেখানে বসে থাকে, তাহলে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাঁকে বিদায় করা জরুরি। যদি তাঁকে বিদায় না করে, তাহলে কীভাবে বিদায় করতে হয় তা আমাদের জানা আছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য দেশনায়ক তারেক রহমান গত ১৭টা বছর যে লড়াই করেছে, অন্য কোনো রাষ্ট্রনায়ক এ রকম লড়াই করেছে বলে আমার মনে হয় না। এই দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য তিনি তাঁর জীবনকে বিপন্ন করেছেন। তাঁর মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। এই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি তাঁর জীবন বিপন্ন করেছেন। জেল খেটেছেন। তার পরও তিনি এই দেশ ও নেতা-কর্মীদের ছেড়ে চলে যাননি। তিনি প্রতিনিয়ত আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য নেতা-কর্মীদের সাহস জুগিয়েছেন।’
দুদু বলেন, ‘স্বৈরাচারের পতন ঘটালেই সবকিছু হয়ে যাবে এটা কিন্তু ঠিক না। স্বৈরাচারীর পতন হয়েছে, কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা অত্যন্ত তৎপর। তাদের হাতে ব্যাংক লুটের টাকা আছে। রাষ্ট্রের টাকা, জনগণের টাকা লুট করে রেখেছে। তাদের কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। সেই লুট করা টাকা এবং অবৈধ অস্ত্র দিয়ে তারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় এবং তারা স্বৈরতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে চায়। সে জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা করা যাবে না।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কৃষক দল নেতা এস কে সাদী, সম্রাট, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রফিকুল ইসলাম রিপন, ক্বারী আবু তাহের প্রমুখ।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, ‘যে লোকটি (রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন) ইতিমধ্যে বাংলাদেশের গণ-উত্থানকে অপমানিত করেছে, স্বৈরাচারী-ষড়যন্ত্রকারীদের সাহস জুগিয়েছে, এই দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসাকে বাধাগ্রস্ত করেছে। মাথার চুল থেকে পায়ের নখ পর্যন্ত তিনি একটা দুর্নীতিবাজ। তাঁকে বিদায় না করলে দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয়।’
আজ বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জিয়াউর রহমান সমাজ কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা ও সাজা প্রত্যাহারসহ নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে এক অবস্থান কর্মসূচিতে তিনি এসব কথা বলেন।
দুদু বলেন, ‘বাংলাদেশকে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। এই ষড়যন্ত্র করছে পার্শ্ববর্তী দেশ এবং স্বৈরাচার শেখ হাসিনা। শুধু তাই নয়, এ দেশেও কিছু কুলাঙ্গার আছে, যারা বাংলাদেশকে অন্য দেশের হাতে তুলে দিতে চায়। তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘সেই লোকটা (সাহাবুদ্দিন) যদি সেখানে বসে থাকে, তাহলে বাংলাদেশে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য তাঁকে বিদায় করা জরুরি। যদি তাঁকে বিদায় না করে, তাহলে কীভাবে বিদায় করতে হয় তা আমাদের জানা আছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, ‘বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য দেশনায়ক তারেক রহমান গত ১৭টা বছর যে লড়াই করেছে, অন্য কোনো রাষ্ট্রনায়ক এ রকম লড়াই করেছে বলে আমার মনে হয় না। এই দেশে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য তিনি তাঁর জীবনকে বিপন্ন করেছেন। তাঁর মা দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তিন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। এই দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য তিনি তাঁর জীবন বিপন্ন করেছেন। জেল খেটেছেন। তার পরও তিনি এই দেশ ও নেতা-কর্মীদের ছেড়ে চলে যাননি। তিনি প্রতিনিয়ত আন্দোলন-সংগ্রামের জন্য নেতা-কর্মীদের সাহস জুগিয়েছেন।’
দুদু বলেন, ‘স্বৈরাচারের পতন ঘটালেই সবকিছু হয়ে যাবে এটা কিন্তু ঠিক না। স্বৈরাচারীর পতন হয়েছে, কিন্তু ষড়যন্ত্রকারীরা অত্যন্ত তৎপর। তাদের হাতে ব্যাংক লুটের টাকা আছে। রাষ্ট্রের টাকা, জনগণের টাকা লুট করে রেখেছে। তাদের কাছে অবৈধ অস্ত্র আছে। সেই লুট করা টাকা এবং অবৈধ অস্ত্র দিয়ে তারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে চায় এবং তারা স্বৈরতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে চায়। সে জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা করা যাবে না।’
অবস্থান কর্মসূচিতে আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য মাইনুল ইসলাম, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, কৃষক দল নেতা এস কে সাদী, সম্রাট, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রফিকুল ইসলাম রিপন, ক্বারী আবু তাহের প্রমুখ।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৮ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
১১ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১১ ঘণ্টা আগে