Ajker Patrika

ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চাই: তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা
রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন শেষে বীরের বেশে স্বদেশে প্রত্যাবর্তন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফুট এলাকায় আয়োজিত এক বিশাল গণসংবর্ধনা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তাঁর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন। তাঁর বক্তৃতায় উঠে এসেছে শহীদ ওসমান হাদির স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়।

বিমানবন্দর থেকে বাসে করে আসার পুরো পথ দাঁড়িয়ে নেতা-কর্মীদের শুভেচ্ছার জবাব দিলেও তারেক রহমানের চোখে-মুখে ক্লান্তির ছাপ ছিল না। কালো প্যান্ট ও সাদা শার্ট পরা তারেক রহমান কোনো লিখিত বক্তব্য (স্ক্রিপ্ট) ছাড়াই ১৬ মিনিট আপসহীন ভাষণ দেন।

বক্তব্যের শুরুতে তারেক রহমান চব্বিশের আন্দোলনের অন্যতম যোদ্ধা শহীদ ওসমান হাদির স্মৃতি চারণ করেন। তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে আমাদের এক সাহসী প্রজন্মের সদস্য ওসমান হাদিকে হত্যা করা হয়েছে। সে চেয়েছিল এ দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক অধিকার ফিরে আসুক। ওসমান হাদিসহ ৭১-এর শহীদ এবং স্বৈরাচারের হাতে গুম-খুনের শিকার হওয়া প্রতিটি মানুষের রক্তের ঋণ আমাদের শোধ করতে হবে।

শহীদদের সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে দলমত-নির্বিশেষে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার আহ্বান জানান তিনি।

তারেক রহমান দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে দেশবাসীকে সতর্ক করেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা নানাভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। যেকোনো উসকানির মুখে আমাদের ধীর ও শান্ত থাকতে হবে। আমাদের দেশে শান্তি চাই।

তরুণ প্রজন্মকে আগামীর কর্ণধার উল্লেখ করে তিনি বলেন, তরুণ প্রজন্মকেই দেশকে শক্ত গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর দায়িত্ব নিতে হবে।

কিংবদন্তি মার্টিন লুথার কিংয়ের উদ্ধৃতি দিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন—আই হ্যাভ আ ড্রিম। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের একজন সদস্য হিসেবে আমারও একটি স্বপ্ন আছে—অব মাই কান্ট্রি, ফর মাই কান্ট্রি।’

তিনি স্পষ্ট করেন, দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তন এবং উন্নয়নের জন্য তাঁর কাছে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও কার্যক্রম রয়েছে, যা তিনি দেশবাসীকে সঙ্গে নিয়ে বাস্তবায়ন করতে চান।

সংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমানের সঙ্গে বিএনপির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ ছাড়াও জোট শরিক দলের প্রধান নেতারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে তিনি উপস্থিত জনতাকে সঙ্গে নিয়ে দেশের শান্তি ও সমৃদ্ধি কামনায় মোনাজাত করেন। তাঁর এই প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে এক নতুন উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

ঢাকা-১৫ আসনে মনোনয়নপত্র নিলেন জামায়াত আমির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
শফিকুর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-১৫ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে মনোনয়নপত্র নিয়েছেন দলটির কেন্দ্রীয় নেতারা।

আজ বৃহস্পতিবার জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিমের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয় থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মুসা, কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরার সদস্য জিয়াউল হাসান প্রমুখ।

মনোনয়নপত্র উত্তোলন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আবদুল হালিম বলেন, ‘২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সংগ্রামী আমির ও মানবিক বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা ডা. শফিকুর রহমানের পক্ষে আমরা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছি—আলহামদুলিল্লাহ। আমরা চাই আগামী নির্বাচন হোক একটি প্রতিযোগিতামূলক ও উৎসবমুখর নির্বাচন।’

আবদুল হালিম আরও বলেন, ‘তরুণদের প্রত্যয়দীপ্ত স্লোগান, “বুকের মধ্যে অনেক ঝড়, বুক পেতেছি গুলি কর”—এই অনুপ্রেরণার ধারক শহীদ আবু সাঈদ, শহীদ মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ, শহীদ আবরার ফাহাদ ও সর্বশেষ শহীদ জুলাইয়ের বীরযোদ্ধা শরিফ ওসমান বিন হাদি আধিপত্যবাদী শক্তির ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে যে আত্মত্যাগ করেছেন, আমরা সব জুলাই যোদ্ধাদের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।’

আবদুল হালিম বলেন, ‘দুর্নীতিমুক্ত, ইনসাফ ও মানবিক বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানাচ্ছি। আমরা দেশবাসীর দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি; যাতে আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে সুষ্ঠু, সুন্দর ও শান্তিপূর্ণ পরিবেশে সকল দল ও মতের অংশগ্রহণে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

এভারকেয়ার হাসপাতালে তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ২৫ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮: ২৫
বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া
বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তারেক রহমান এভারকেয়ার হাসপাতালে প্রবেশ করেন। ছবি: ভিডিও থেকে নেওয়া

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৫টা ৫৪ মিনিটে তিনি হাসপাতালে প্রবেশ করেন।

এর আগে, ৫টা ১০ মিনিটে এভারকেয়ার হাসপাতালে পৌঁছান তারেক রহমানের সহধর্মিণী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জায়মা রহমান।

হাসপাতালে প্রবেশের সময় তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদসহ দলের শীর্ষ নেতারা। এ সময় উপস্থিত জনতা ও নেতাকর্মীরা স্লোগানে তাঁকে স্বাগত জানান। তারেক রহমান নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মঞ্চে আলিশান আসন ছেড়ে প্লাস্টিকের চেয়ারে তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর পূর্বাচলের ৩০০ ফিট সড়কে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে এক ব্যতিক্রমী দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। নিজের জন্য নির্ধারিত বিশেষ আসন সরিয়ে তিনি একটি সাধারণ প্লাস্টিকের চেয়ারে বসেন। দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে ফিরে আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছে মঞ্চে এই দৃশ্য দেখা যায়। বিএনপির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে প্রকাশিত একটি ভিডিওতে এ দৃশ্য দেখা যায়।

বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে তারেক রহমান সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান। মঞ্চে ওঠার পর তিনি উপস্থিত জ্যেষ্ঠ নেতা ও জোট শরিকদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। মঞ্চে সারি সারি চেয়ার পাতা ছিল এবং প্রটোকল অনুযায়ী প্রতিটি চেয়ারে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির নাম লেখা ছিল। মঞ্চের ঠিক মাঝখানে তারেক রহমানের জন্য রাখা ছিল বিশেষ নকশার একটি আলিশান চেয়ার।

তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত
তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

হাজারো নেতা–কর্মীর উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানানোর পর তিনি নিজের আসনে বসতে এগিয়ে যান। তবে নির্ধারিত বিশেষ চেয়ারটি দেখে সেটি সরিয়ে ফেলার নির্দেশ দেন। পরে আয়োজকেরা মঞ্চের পেছন থেকে একটি সাধারণ হাতলওয়ালা প্লাস্টিকের চেয়ার এনে দিলে সেখানেই তিনি বসেন। কয়েক মিনিট পরই তিনি তার বক্তব্য শুরু করেন।

সমাবেশের মঞ্চে দাঁড়িয়ে তারেক রহমান যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অধিকার আন্দোলনের নেতা মার্টিন লুথার কিংয়ের অমর বাণী স্মরণ করে বলেন, ‘আই হ্যাভ এ প্ল্যান।’ তিনি দেশের মানুষের গণতন্ত্রের আকাঙ্ক্ষার কথা তুলে ধরে বলেন, এ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সম্মিলিত সহযোগিতা প্রয়োজন।

প্রায় ১৬ মিনিট বক্তব্য দেওয়ার পর তিনি বিএনপি চেয়ারপারসন ও তাঁর মা বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন। বিমানবন্দর থেকে যে জাতীয় পতাকার রঙে সাজানো বাসে করে তিনি পূর্বাচলের সংবর্ধনা মঞ্চে এসেছিলেন, সেই বাসেই তিনি হাসপাতালের পথে যাত্রা করেন। বিকেল ৪টা ২৫ মিনিটে বাসটি এভারকেয়ার হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা দেয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত: তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
গণসংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা
গণসংবর্ধনা মঞ্চে তারেক রহমান। ছবি: আজকের পত্রিকা

দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটিয়ে আজ নিজ দেশে ফিরেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে তাঁকে বহনকারী বিমানটি হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করার পর তিনি সরাসরি রাজধানীর উপকণ্ঠে পূর্বাচলের ৩০০ ফুটে আয়োজিত বিশাল জনসভায় যোগ দেন। সেখানে উপস্থিত লাখো মানুষের উদ্দেশে তিনি এক আবেগঘন ও দিকনির্দেশনামূলক বক্তৃতা করেন।

জনসমুদ্রে দেওয়া ভাষণে তারেক রহমান দেশবাসীকে ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, ‘প্রিয় ভাই-বোনেরা, আধিপত্যবাদী শক্তির গুপ্তচরেরা বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। আমাদের ধৈর্যশীল হতে হবে। যেকোনো উসকানির মুখে আমাদের ধীর-স্থির ও শান্ত থাকতে হবে। আমরা দেশে শান্তি চাই।’

আগামী দিনের নেতৃত্ব তরুণদের হাতে তুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তরুণ প্রজন্মের সদস্যরাই আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দেবেন এবং গড়ে তুলবেন। দেশকে একটি শক্তিশালী গণতান্ত্রিক ও অর্থনৈতিক ভিত্তির ওপর দাঁড় করানোর দায়িত্ব তরুণদেরই গ্রহণ করতে হবে।’

বিখ্যাত আফ্রো-আমেরিকান নেতা মার্টিন লুথার কিং-এর ঐতিহাসিক ভাষণের অনুপ্রেরণায় তারেক রহমান বলেন, ‘মার্টিন লুথার কিং বলেছিলেন, “আই হ্যাভ এ ড্রিম”। আজ এই বাংলাদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে আমিও বলতে চাই, আমারও একটি স্বপ্ন আছে আমার দেশের জন্য। দেশের মানুষের ভাগ্যের পরিবর্তনের জন্য আমার কাছে সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা আছে। তবে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে দেশের প্রত্যেকটি মানুষের সহযোগিতা আমার লাগবে।’

তারেক রহমান তাঁর ভাষণে ন্যায়বিচারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, ‘আগামী দিনে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসবে, আমরা সকলে নবী করিম (সা.)-এর ন্যায়পরায়ণতার আলোকে দেশ পরিচালনার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।’

বক্তব্যের শেষে তিনি তাঁর মা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চান। তিনি বলেন, ‘এই মানুষটি দেশের মাটি ও মানুষকে নিজের জীবনের চেয়েও বেশি ভালোবেসেছেন। সন্তান হিসেবে আপনাদের কাছে আমি তাঁর সুস্থতার জন্য আল্লাহর দরবারে বিশেষ দোয়া চাইছি।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত