নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পানি বণ্টন ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে আর কোনো অর্জন নেই বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে দলটিতে নতুন সদস্যদের যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মান্না বলেন, ‘ভারত সফরে কী পেয়েছেন? একটা স্মারকলিপি সই করেছেন, সেগুলোর মধ্যে এক নদীর পানি বণ্টন ছাড়া তো আর কিছু নাই। তা-ও কত কিউসেক পানি বণ্টন করেছেন? হাজারের কোটাও যায়নি। কয় বিঘা জমি সেচ দেওয়া যাবে তার মাধ্যমে? ওই নদী তো আমদেরই। এর বাইরে যে সমস্ত চুক্তি করেছেন, তা একজন জয়েন সেক্রেটারি গেলেই পারত।’
শেখ হাসিনার উদ্দেশে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকেন। আপনি তো আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমার দেশে আমি আপনাকে জবরদখলদারি বলি, কিন্তু বিদেশের মাটিতে আপনি অপমানিত হন, তা চাই না।’
মান্না বলেন, ‘মানুষ এখন বিদ্রোহ করতে চায় এদের বিরুদ্ধে। আমাদের উসকানি দেয়। জিজ্ঞেস করে, এত দিন ধরে একটা সরকার আছে, করেন কী? আমরা তো আমাদের কাজ করছি। কিন্তু এটা সত্য, আমরা যা চাই, যখন চাই, যেরকম করে চাই, তখনই সেরকম করে পারি না।’
মান্না বলেন, ‘অনেকে বলেন, পারছেন না তো আওয়ামী লীগের সঙ্গে। তারা তো আছেই। আওয়ামী লীগকে কী হারাতে পারবেন? আমি মনে করি, আওয়ামী লীগ হেরে গেছে ৷ যেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল, সেই আওয়ামী লীগ মানে বাংলাদেশে এখন পুলিশ লীগ। পুলিশ নাই, আওয়ামী লীগ নাই। পুলিশ নাই ১২ ঘণ্টাও আওয়ামী লীগ থাকতে পারবে না। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নাগরিক ঐক্যকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। একটা ডিবেট হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রীর প্রসঙ্গ টেনে মান্না আরও বলেন, ‘আপনি বলছেন, বাসায় আসেন চা খাওয়াব। আবার বাসায় আসার আগেই পথের মধ্যে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকবেন—এ রকম ৪২০ করার দরকার কী? না পারলে বলবেন পারছি না। দ্রব্যমূল্য কমাতে পারছেন না, জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারেন না। গুম-খুন বন্ধ করতে পারেন না। সারা পৃথিবীর সামনে মাথা হেট করে ফেলেছেন, আপনার তো ক্ষমতায় থাকার অধিকার নাই।’
পানি বণ্টন ছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরে আর কোনো অর্জন নেই বলে মন্তব্য করেছেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবে দলটিতে নতুন সদস্যদের যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এই মন্তব্য করেন।
মান্না বলেন, ‘ভারত সফরে কী পেয়েছেন? একটা স্মারকলিপি সই করেছেন, সেগুলোর মধ্যে এক নদীর পানি বণ্টন ছাড়া তো আর কিছু নাই। তা-ও কত কিউসেক পানি বণ্টন করেছেন? হাজারের কোটাও যায়নি। কয় বিঘা জমি সেচ দেওয়া যাবে তার মাধ্যমে? ওই নদী তো আমদেরই। এর বাইরে যে সমস্ত চুক্তি করেছেন, তা একজন জয়েন সেক্রেটারি গেলেই পারত।’
শেখ হাসিনার উদ্দেশে ডাকসুর সাবেক এই ভিপি বলেন, ‘গায়ের জোরে ক্ষমতায় থাকেন। আপনি তো আমাদের দেশের প্রধানমন্ত্রী। আমার দেশে আমি আপনাকে জবরদখলদারি বলি, কিন্তু বিদেশের মাটিতে আপনি অপমানিত হন, তা চাই না।’
মান্না বলেন, ‘মানুষ এখন বিদ্রোহ করতে চায় এদের বিরুদ্ধে। আমাদের উসকানি দেয়। জিজ্ঞেস করে, এত দিন ধরে একটা সরকার আছে, করেন কী? আমরা তো আমাদের কাজ করছি। কিন্তু এটা সত্য, আমরা যা চাই, যখন চাই, যেরকম করে চাই, তখনই সেরকম করে পারি না।’
মান্না বলেন, ‘অনেকে বলেন, পারছেন না তো আওয়ামী লীগের সঙ্গে। তারা তো আছেই। আওয়ামী লীগকে কী হারাতে পারবেন? আমি মনে করি, আওয়ামী লীগ হেরে গেছে ৷ যেই আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতাযুদ্ধের নেতৃত্ব দেওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল, সেই আওয়ামী লীগ মানে বাংলাদেশে এখন পুলিশ লীগ। পুলিশ নাই, আওয়ামী লীগ নাই। পুলিশ নাই ১২ ঘণ্টাও আওয়ামী লীগ থাকতে পারবে না। এ বিষয়ে আওয়ামী লীগ নাগরিক ঐক্যকে চ্যালেঞ্জ করতে পারে। একটা ডিবেট হতে পারে।’
প্রধানমন্ত্রীর প্রসঙ্গ টেনে মান্না আরও বলেন, ‘আপনি বলছেন, বাসায় আসেন চা খাওয়াব। আবার বাসায় আসার আগেই পথের মধ্যে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকবেন—এ রকম ৪২০ করার দরকার কী? না পারলে বলবেন পারছি না। দ্রব্যমূল্য কমাতে পারছেন না, জীবনের নিরাপত্তা দিতে পারেন না। গুম-খুন বন্ধ করতে পারেন না। সারা পৃথিবীর সামনে মাথা হেট করে ফেলেছেন, আপনার তো ক্ষমতায় থাকার অধিকার নাই।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৮ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১০ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১২ ঘণ্টা আগে