চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তাঁর আয়ের উৎস মাছ বিক্রি এবং সরকারের কাছ থেকে পাওয়া পেনশন ও ভাতা। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেওয়া হলফনামায় এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি।
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের হলফনামা থেকে জানা যায়, তিনি পৈতৃক জলাশয়ের মাছ বিক্রি থেকে বার্ষিক আয় করেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এ ছাড়া পেনশন, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বীর প্রতীক সম্মানী হিসেবে আয় করেন ৯ লাখ ২৬ হাজার ২১৩ টাকা।
কল্যাণ পার্টির প্রধান ইবরাহিম ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৫ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। সে সময় তিনি সম্মানী পেতেন ৬ লাখ ৮০ হাজার ৯৭৪ টাকা। তখন কৃষি খাত থেকে তাঁর আয় ছিল ১২ লাখ ৭ হাজার ৬৩২ টাকা।
গতবারের তুলনায় তাঁর বার্ষিক আয় কমেছে ৮ লাখ ২২ হাজার ২১৩ টাকা। আয় কমলেও সৈয়দ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, কমেছে স্থাবর সম্পত্তি। স্নাতকোত্তর পাস এই রাজনীতিবিদ বর্তমানে ব্যবসা, গবেষণা ও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের নগদ টাকা আছে ৬৫ লাখ ২৯৩। স্ত্রীর আছে ৮৩ হাজার টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১ লাখ ২ হাজার ৬০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে জমা আছে ১৫ লাখ ৫৮৭ টাকা।
একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের অকৃষি জমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়নি। তেমনি স্ত্রীরও পরিবর্তিত হয়নি। হলফনামা অনুযায়ী, ইবরাহিমের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১১ হাজার টাকার অকৃষি জমি আছে। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে ৫৬ লাখ টাকা দামের দালান রয়েছে।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম। তাঁর আয়ের উৎস মাছ বিক্রি এবং সরকারের কাছ থেকে পাওয়া পেনশন ও ভাতা। রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে জমা দেওয়া হলফনামায় এ তথ্য জানিয়েছেন তিনি।
সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের হলফনামা থেকে জানা যায়, তিনি পৈতৃক জলাশয়ের মাছ বিক্রি থেকে বার্ষিক আয় করেন ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা। এ ছাড়া পেনশন, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, বীর প্রতীক সম্মানী হিসেবে আয় করেন ৯ লাখ ২৬ হাজার ২১৩ টাকা।
কল্যাণ পার্টির প্রধান ইবরাহিম ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-৫ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছিলেন। সে সময় তিনি সম্মানী পেতেন ৬ লাখ ৮০ হাজার ৯৭৪ টাকা। তখন কৃষি খাত থেকে তাঁর আয় ছিল ১২ লাখ ৭ হাজার ৬৩২ টাকা।
গতবারের তুলনায় তাঁর বার্ষিক আয় কমেছে ৮ লাখ ২২ হাজার ২১৩ টাকা। আয় কমলেও সৈয়দ ইবরাহিম ও তাঁর স্ত্রীর অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে, কমেছে স্থাবর সম্পত্তি। স্নাতকোত্তর পাস এই রাজনীতিবিদ বর্তমানে ব্যবসা, গবেষণা ও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত।
হলফনামা বিশ্লেষণ করে জানা গেছে, সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের নগদ টাকা আছে ৬৫ লাখ ২৯৩। স্ত্রীর আছে ৮৩ হাজার টাকা। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা আছে ১ লাখ ২ হাজার ৬০৭ টাকা, স্ত্রীর নামে জমা আছে ১৫ লাখ ৫৮৭ টাকা।
একাদশ ও দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমের অকৃষি জমির পরিমাণ পরিবর্তিত হয়নি। তেমনি স্ত্রীরও পরিবর্তিত হয়নি। হলফনামা অনুযায়ী, ইবরাহিমের ৮ লাখ ৭৯ হাজার টাকা ও স্ত্রীর নামে ১০ লাখ ১১ হাজার টাকার অকৃষি জমি আছে। এ ছাড়া স্ত্রীর নামে ৫৬ লাখ টাকা দামের দালান রয়েছে।
পাটওয়ারী বলেন, ‘যেভাবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে বাংলাদেশের মানুষের জয় হয়েছিল, তেমনি আগামী পার্লামেন্ট নির্বাচনে এনসিপির শাপলা প্রতীকে দেশের মানুষ ভোটের বিপ্লব ঘটাবে। এনসিপির নেতৃত্বে নতুন সরকার গঠন হবে।’
৪২ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, মেয়াদ এবং বার—এই বিতর্কে না থেকে এক ব্যক্তি লাইফ টাইমে সর্বোচ্চ কত বছর প্রধানমন্ত্রী পদে থাকতে পারবেন, আমি সেই প্রস্তাব করেছি।
২ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র ও শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় মেধা পাচার বন্ধের তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষা ও গবেষণায় কোনো অবহেলা করা হবে না। উন্নত শিক্ষা ও গবেষণা নিশ্চিত করা গেলে মেধা পাচার হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ জিয়াউর রহমানের সময় করা পঞ্চম সংশোধনী অনুযায়ী ‘বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম’ ও ‘আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাসের’ সঙ্গে সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবে একমত পোষণ করেছে জামায়াতে ইসলামী। আজ রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর দ্বিতীয় ধাপের...
৩ ঘণ্টা আগে