শ্যামপুর-কদমতলী (প্রতিনিধি) ঢাকা
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার মতো জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ন করে বিদেশি প্রভুদের কাছে কখনোই আপস করেননি। আপস করেননি মানুষের অধিকার নিয়ে। তা ছাড়া বাংলাদেশকে দাস রাষ্ট্রে পরিণত করেননি খালেদা জিয়া।’
আজ সোমবার রাজধানীর ডেমরার হাজীনগর এলাকার নির্জর কনভেনশন হলে ডেমরা থানা বিএনপি আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ইশরাক আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল, তা বাস্তবায়িত হলে এ দেশের পরিণতি হতো উত্তর কোরিয়ার মতো গণতন্ত্রবিহীন রাষ্ট্র। পরিণতি হতো মিয়ানমারের মতো। তাই আমরা বারবার নির্বাচনের কথা বলি। এ জন্য একটি মহল এটিকে ভিন্নভাবে জনগণের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা বলতে চায়, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। যদি এমনই হতো, তাহলে খালেদা জিয়া অনেক আগেই বিদেশি প্রভুদের সঙ্গে, ভারতের সঙ্গে বা অন্যান্য জাতীয় শক্তির সঙ্গে আপস করে ক্ষমতায় থাকতে পারতেন।’
ইশরাক বলেন, ‘তাই তো আমাদের দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্যে কাটাতে হয়েছে। বিএনপি চায় জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত হোক। আর আমাদের রাজনৈতিক পথচলায় বিএনপির সঙ্গে দেশের জনগণ সম্পৃক্ত হবেন বলে আমরা মনে করি।’
ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি পদপ্রত্যাশী এস এম রেজা চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুজ্জামানের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক, ঢাকা-৫ আসন বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক নবী উল্লাহ নবী।
নবী উল্লাহ নবী বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের আমলে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। একটা সময় মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার ইচ্ছা ছেড়ে দিয়েছিল। মানুষের কোনো মূল্যায়ন ছিল না। অথচ জনগণই হচ্ছে ভোটের মালিক, যা তারা ভুলে গিয়েছিল। তাই দীর্ঘ ১৭ বছর পর থানা ও ইউনিট পর্যায়ে ইফতার মাহফিল ও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে তারেক রহমান নেতাদের সঙ্গে জনগণকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করেছেন। এতে তারেক রহমান আবারও প্রমাণ করেছেন, সাধারণ জনগণের চেয়ে বড় কেউ নয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা আলমগীর হোসেন, ডেমরা থানা বিএনপির নেতা মো. মনির হোসেন খান, ৬৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নুর হোসেন ভুঁইয়া, ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন ভূঁইয়া, ডেমরা থানার যুব নেতা মো. প্রকাশ হকসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন বলেছেন, দেশনেত্রী খালেদা জিয়া স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার মতো জাতীয় স্বার্থ ক্ষুণ্ন করে বিদেশি প্রভুদের কাছে কখনোই আপস করেননি। আপস করেননি মানুষের অধিকার নিয়ে। তা ছাড়া বাংলাদেশকে দাস রাষ্ট্রে পরিণত করেননি খালেদা জিয়া।’
আজ সোমবার রাজধানীর ডেমরার হাজীনগর এলাকার নির্জর কনভেনশন হলে ডেমরা থানা বিএনপি আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
এ সময় ইশরাক আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা বাংলাদেশকে নিয়ে যে ষড়যন্ত্র শুরু করেছিল, তা বাস্তবায়িত হলে এ দেশের পরিণতি হতো উত্তর কোরিয়ার মতো গণতন্ত্রবিহীন রাষ্ট্র। পরিণতি হতো মিয়ানমারের মতো। তাই আমরা বারবার নির্বাচনের কথা বলি। এ জন্য একটি মহল এটিকে ভিন্নভাবে জনগণের কাছে ব্যাখ্যা দেওয়ার চেষ্টা করে। তারা বলতে চায়, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। যদি এমনই হতো, তাহলে খালেদা জিয়া অনেক আগেই বিদেশি প্রভুদের সঙ্গে, ভারতের সঙ্গে বা অন্যান্য জাতীয় শক্তির সঙ্গে আপস করে ক্ষমতায় থাকতে পারতেন।’
ইশরাক বলেন, ‘তাই তো আমাদের দীর্ঘ সময় ধরে আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্যে কাটাতে হয়েছে। বিএনপি চায় জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত হোক। আর আমাদের রাজনৈতিক পথচলায় বিএনপির সঙ্গে দেশের জনগণ সম্পৃক্ত হবেন বলে আমরা মনে করি।’
ডেমরা থানা বিএনপির সভাপতি পদপ্রত্যাশী এস এম রেজা চৌধুরী সেলিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মো. আনিসুজ্জামানের সঞ্চালনায় এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক, ঢাকা-৫ আসন বিএনপির প্রধান সমন্বয়ক নবী উল্লাহ নবী।
নবী উল্লাহ নবী বলেন, স্বৈরাচারী হাসিনা সরকারের আমলে জনগণের ভোটের অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। একটা সময় মানুষ ভোটকেন্দ্রে যাওয়ার ইচ্ছা ছেড়ে দিয়েছিল। মানুষের কোনো মূল্যায়ন ছিল না। অথচ জনগণই হচ্ছে ভোটের মালিক, যা তারা ভুলে গিয়েছিল। তাই দীর্ঘ ১৭ বছর পর থানা ও ইউনিট পর্যায়ে ইফতার মাহফিল ও নানা কর্মসূচির মাধ্যমে তারেক রহমান নেতাদের সঙ্গে জনগণকে সম্পৃক্ত করার চেষ্টা করেছেন। এতে তারেক রহমান আবারও প্রমাণ করেছেন, সাধারণ জনগণের চেয়ে বড় কেউ নয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা আলমগীর হোসেন, ডেমরা থানা বিএনপির নেতা মো. মনির হোসেন খান, ৬৬ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি নুর হোসেন ভুঁইয়া, ৬৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন, ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আবদুল হাই, সাংগঠনিক সম্পাদক কবির হোসেন ভূঁইয়া, ডেমরা থানার যুব নেতা মো. প্রকাশ হকসহ বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। এতে বিএনপিপন্থী শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার, বিচারসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, এর কড়া সমালোচনা করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, এই সরকার শেখ হাসিনার পরামর্শে দেশ চালাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান ও ফজলুর রহমানের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের আশাহত করে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করতে চাই, তাঁরা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করেন না। সত্যিকার অর্থে যদি আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে, তাহলে বিএনপির
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি এখন অনেকটা সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তবে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁকে আরও কয়েক দিন বিশ্রাম নিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে