নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে এখনো কোনো কথা বলতে রাজি নয় বিএনপি। আজ বুধবার বিএনপির এক সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি নিয়ে অভিমত জানতে চাইলে অপারগতার কথা জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘গত প্রেস ব্রিফিংয়েও আপনারা এই বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। আজ আমি একই জবাব দেব। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। আমাদের কোনো আগ্রহও নেই। ব্যাখ্যাও দিতে চাই না।’
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় গত সোমবার মো. সাহাবুদ্দিন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ১২ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদের জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাঁকে মনোনয়ন দেয়। মনোনয়ন দেওয়ার দিন প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো আগ্রহ নাই।’
১৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সেখানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘দেশের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ ও অক্ষম সরকারের পরিবর্তন চায় বলেই বিরোধী দলের সভা-সমাবেশ-মিছিলে জনগণ সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। মামলা, নির্যাতন অগ্রাহ্য করতে সাহসী হয়েছে এবং বিজয়ের লড়াইকে বেগবান করেছে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দল বিরোধী দলের প্রতিটি কর্মসূচিতে ক্রমাগত দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের উসকানি দিচ্ছে। বিরোধী দল সচেতনভাবে এসব প্ররোচনার ফাঁদে পা না দেওয়ায় সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতারা হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলে লোক হাসাচ্ছে।’
‘পথ হারিয়ে পদযাত্রা করছে বিএনপি’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘এ কথা বলার মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে যে আমরা পথ হারাইনি। রাস্তায় আমাদের সরব অবস্থান দেখে তারা (সরকার) ভেবে পাচ্ছে না কী বলবে। কিছু না কিছু বলতে গিয়ে আবোল-তাবোল বকছে। সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল বকছে।’
ইউনিয়নের পদযাত্রায় হামলা-মামলা ও হয়রানির অভিযোগ এনে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইউনিয়নে পদযাত্রাকে বিভিন্ন জায়গায় ওরা বাধা দিয়েছে। তার অর্থ কী? আমাদের প্রত্যেকটি ইউনিয়নে নেতা-কর্মীরা এই কর্মসূচিতে রাস্তায় নেমেছে। আওয়ামী লীগ যে পাল্টা শান্তি সমাবেশ করার কথা বলল, কয়টা ইউনিয়নে তারা শান্তি সমাবেশ করেছে? তারা তো শান্তি সমাবেশ করতে পারেনি। এই পাল্টা কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ হচ্ছে, তারা দুর্বল, তারা দৈন্যদশায় পড়েছে এবং আবোল-তাবোল কর্মসূচি দিচ্ছে।’
নবনির্বাচিত রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে নিয়ে এখনো কোনো কথা বলতে রাজি নয় বিএনপি। আজ বুধবার বিএনপির এক সংবাদ সম্মেলনে রাষ্ট্রপতি নিয়ে অভিমত জানতে চাইলে অপারগতার কথা জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘গত প্রেস ব্রিফিংয়েও আপনারা এই বিষয়ে প্রশ্ন করেছিলেন। আজ আমি একই জবাব দেব। এ বিষয়ে আমাদের কোনো মন্তব্য নেই। আমাদের কোনো আগ্রহও নেই। ব্যাখ্যাও দিতে চাই না।’
কোনো প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকায় গত সোমবার মো. সাহাবুদ্দিন দেশের ২২তম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন। ১২ ফেব্রুয়ারি রাষ্ট্রপতি পদের জন্য ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ তাঁকে মনোনয়ন দেয়। মনোনয়ন দেওয়ার দিন প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে খন্দকার মোশাররফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কোনো আগ্রহ নাই।’
১৩ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানাতে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়। সেখানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানিয়ে খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘দেশের সমস্যা সমাধানে ব্যর্থ ও অক্ষম সরকারের পরিবর্তন চায় বলেই বিরোধী দলের সভা-সমাবেশ-মিছিলে জনগণ সক্রিয়ভাবে অংশ নিচ্ছে। মামলা, নির্যাতন অগ্রাহ্য করতে সাহসী হয়েছে এবং বিজয়ের লড়াইকে বেগবান করেছে। কিন্তু ক্ষমতাসীন দল বিরোধী দলের প্রতিটি কর্মসূচিতে ক্রমাগত দ্বন্দ্ব ও সংঘাতের উসকানি দিচ্ছে। বিরোধী দল সচেতনভাবে এসব প্ররোচনার ফাঁদে পা না দেওয়ায় সরকারি দলের মন্ত্রী ও নেতারা হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল কথা বলে লোক হাসাচ্ছে।’
‘পথ হারিয়ে পদযাত্রা করছে বিএনপি’—আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের জবাবে মোশাররফ বলেন, ‘এ কথা বলার মধ্য দিয়ে প্রমাণিত হয়েছে যে আমরা পথ হারাইনি। রাস্তায় আমাদের সরব অবস্থান দেখে তারা (সরকার) ভেবে পাচ্ছে না কী বলবে। কিছু না কিছু বলতে গিয়ে আবোল-তাবোল বকছে। সরকার হতাশ হয়ে আবোল-তাবোল বকছে।’
ইউনিয়নের পদযাত্রায় হামলা-মামলা ও হয়রানির অভিযোগ এনে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘ইউনিয়নে পদযাত্রাকে বিভিন্ন জায়গায় ওরা বাধা দিয়েছে। তার অর্থ কী? আমাদের প্রত্যেকটি ইউনিয়নে নেতা-কর্মীরা এই কর্মসূচিতে রাস্তায় নেমেছে। আওয়ামী লীগ যে পাল্টা শান্তি সমাবেশ করার কথা বলল, কয়টা ইউনিয়নে তারা শান্তি সমাবেশ করেছে? তারা তো শান্তি সমাবেশ করতে পারেনি। এই পাল্টা কর্মসূচি দেওয়ার অর্থ হচ্ছে, তারা দুর্বল, তারা দৈন্যদশায় পড়েছে এবং আবোল-তাবোল কর্মসূচি দিচ্ছে।’
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
৯ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
১০ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খোলা মাঠে ভোট গ্রহণ চায় আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে ভোটার নয় এমন স্কুল ছাত্রদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে দলটি।
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টিসহ ইসলামপন্থী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণ আদৌ কিছু জানেন কি না। এ বিষয়ে তাঁরা কতটা
১১ ঘণ্টা আগে