নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানীর ৩৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে নীতির আকাল পড়েছে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একজন মাত্র ব্যক্তি একটা দেশের স্বাধীনতা এনেছে এমন ইতিহাস পৃথিবীর কোথাও নেই। আজকে প্রবাসী সরকার, তাজউদ্দীন, ওসমানীদের মতো লোকেদের কথা যদি না বলি, না স্মরণ করি তবে নেমকহারামি হবে। সরকার বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্যান্যদের ইতিহাস না বলে নেমকহারামি করছে। বিচারপতি আবু সাঈদ না থাকলে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুকে জীবিত পেতাম না।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘জনগণের ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারলেই কেবল এই সার্চ কমিটি সফল হবে। সরকার সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে ভূত খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই তো ভূত। তালিকা যাই হোক নির্বাচন কমিশনার তো প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন করবেন। সার্চ কমিটি যে নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে তা আগেই জনগণকে জানাতে হবে যেন সবাই মতামত দিতে পারে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একটা নির্দলীয় বা জাতীয় বা সর্বদলীয় যাই বলি না কেন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচনকালীন এই সরকার দায়িত্বে থাকলে তারা আবারও ভানুমতীর খেলা দেখাবে।’
স্মরণ সভায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের নামে সরকার ফাজলামির সার্চ কমিটি করেছে। রাষ্ট্রপতির সংলাপ ও সার্চ কমিটির সভায় অনেকেই অংশ নেয়নি। যথেষ্ট সময় দিয়ে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা উচিত ছিল। নয়তো এই সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে কোন সমাধান হবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘যারা বাকশালের বিরোধিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে জেনারেল ওসমানী অগ্রগামী ছিলেন। আমাদের দুর্ভাগ্য এমন বীরদের আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয় না।’ বিদায়ী নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিদায়ী নির্বাচন কমিশনকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তারা ঠান্ডা মাথায় গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ৷ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।’
সরকার ইতিহাস দখলের যে পাঁয়তারা করছে তা সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সার্চ কমিটি আইন করে আগে যেভাবে কমিশনার নিয়োগ দিত এখনো তাই করা হচ্ছে। প্রক্রিয়ায় শুধু একটা আইনের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে ৷ এটা যে একটা তামাশা তা কয়েক দিনের মধ্যেই জনগণের সামনে প্রকাশিত হবে। নিয়োগের ক্ষমতা যত দিন না বদলাবে তত দিন নির্বাচন কমিশনের কোন পরিবর্তন হবে না।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন কারা বানিয়েছিল? এই সরকার। নির্বাচন কমিশনার তো নস্যি, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের মিথ্যা বলার আর্ট শিখতে হবে। এদের জন্য পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে, যাওয়ার জায়গা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
জেনারেল ওসমানী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. জাহিদ এ রেজার সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ প্রমুখ।

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানীর ৩৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে নীতির আকাল পড়েছে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একজন মাত্র ব্যক্তি একটা দেশের স্বাধীনতা এনেছে এমন ইতিহাস পৃথিবীর কোথাও নেই। আজকে প্রবাসী সরকার, তাজউদ্দীন, ওসমানীদের মতো লোকেদের কথা যদি না বলি, না স্মরণ করি তবে নেমকহারামি হবে। সরকার বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্যান্যদের ইতিহাস না বলে নেমকহারামি করছে। বিচারপতি আবু সাঈদ না থাকলে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুকে জীবিত পেতাম না।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘জনগণের ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারলেই কেবল এই সার্চ কমিটি সফল হবে। সরকার সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে ভূত খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই তো ভূত। তালিকা যাই হোক নির্বাচন কমিশনার তো প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন করবেন। সার্চ কমিটি যে নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে তা আগেই জনগণকে জানাতে হবে যেন সবাই মতামত দিতে পারে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একটা নির্দলীয় বা জাতীয় বা সর্বদলীয় যাই বলি না কেন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচনকালীন এই সরকার দায়িত্বে থাকলে তারা আবারও ভানুমতীর খেলা দেখাবে।’
স্মরণ সভায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের নামে সরকার ফাজলামির সার্চ কমিটি করেছে। রাষ্ট্রপতির সংলাপ ও সার্চ কমিটির সভায় অনেকেই অংশ নেয়নি। যথেষ্ট সময় দিয়ে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা উচিত ছিল। নয়তো এই সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে কোন সমাধান হবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘যারা বাকশালের বিরোধিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে জেনারেল ওসমানী অগ্রগামী ছিলেন। আমাদের দুর্ভাগ্য এমন বীরদের আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয় না।’ বিদায়ী নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিদায়ী নির্বাচন কমিশনকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তারা ঠান্ডা মাথায় গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ৷ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।’
সরকার ইতিহাস দখলের যে পাঁয়তারা করছে তা সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সার্চ কমিটি আইন করে আগে যেভাবে কমিশনার নিয়োগ দিত এখনো তাই করা হচ্ছে। প্রক্রিয়ায় শুধু একটা আইনের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে ৷ এটা যে একটা তামাশা তা কয়েক দিনের মধ্যেই জনগণের সামনে প্রকাশিত হবে। নিয়োগের ক্ষমতা যত দিন না বদলাবে তত দিন নির্বাচন কমিশনের কোন পরিবর্তন হবে না।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন কারা বানিয়েছিল? এই সরকার। নির্বাচন কমিশনার তো নস্যি, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের মিথ্যা বলার আর্ট শিখতে হবে। এদের জন্য পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে, যাওয়ার জায়গা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
জেনারেল ওসমানী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. জাহিদ এ রেজার সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানীর ৩৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে নীতির আকাল পড়েছে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একজন মাত্র ব্যক্তি একটা দেশের স্বাধীনতা এনেছে এমন ইতিহাস পৃথিবীর কোথাও নেই। আজকে প্রবাসী সরকার, তাজউদ্দীন, ওসমানীদের মতো লোকেদের কথা যদি না বলি, না স্মরণ করি তবে নেমকহারামি হবে। সরকার বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্যান্যদের ইতিহাস না বলে নেমকহারামি করছে। বিচারপতি আবু সাঈদ না থাকলে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুকে জীবিত পেতাম না।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘জনগণের ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারলেই কেবল এই সার্চ কমিটি সফল হবে। সরকার সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে ভূত খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই তো ভূত। তালিকা যাই হোক নির্বাচন কমিশনার তো প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন করবেন। সার্চ কমিটি যে নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে তা আগেই জনগণকে জানাতে হবে যেন সবাই মতামত দিতে পারে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একটা নির্দলীয় বা জাতীয় বা সর্বদলীয় যাই বলি না কেন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচনকালীন এই সরকার দায়িত্বে থাকলে তারা আবারও ভানুমতীর খেলা দেখাবে।’
স্মরণ সভায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের নামে সরকার ফাজলামির সার্চ কমিটি করেছে। রাষ্ট্রপতির সংলাপ ও সার্চ কমিটির সভায় অনেকেই অংশ নেয়নি। যথেষ্ট সময় দিয়ে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা উচিত ছিল। নয়তো এই সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে কোন সমাধান হবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘যারা বাকশালের বিরোধিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে জেনারেল ওসমানী অগ্রগামী ছিলেন। আমাদের দুর্ভাগ্য এমন বীরদের আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয় না।’ বিদায়ী নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিদায়ী নির্বাচন কমিশনকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তারা ঠান্ডা মাথায় গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ৷ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।’
সরকার ইতিহাস দখলের যে পাঁয়তারা করছে তা সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সার্চ কমিটি আইন করে আগে যেভাবে কমিশনার নিয়োগ দিত এখনো তাই করা হচ্ছে। প্রক্রিয়ায় শুধু একটা আইনের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে ৷ এটা যে একটা তামাশা তা কয়েক দিনের মধ্যেই জনগণের সামনে প্রকাশিত হবে। নিয়োগের ক্ষমতা যত দিন না বদলাবে তত দিন নির্বাচন কমিশনের কোন পরিবর্তন হবে না।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন কারা বানিয়েছিল? এই সরকার। নির্বাচন কমিশনার তো নস্যি, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের মিথ্যা বলার আর্ট শিখতে হবে। এদের জন্য পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে, যাওয়ার জায়গা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
জেনারেল ওসমানী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. জাহিদ এ রেজার সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ প্রমুখ।

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
আজ বুধবার রাজধানীর গণস্বাস্থ্য নগর হাসপাতাল মিলনায়তনে মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক এম এ জি ওসমানীর ৩৮ তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত এক স্মরণ সভায় তিনি এ কথা বলেন।
দেশে নীতির আকাল পড়েছে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একজন মাত্র ব্যক্তি একটা দেশের স্বাধীনতা এনেছে এমন ইতিহাস পৃথিবীর কোথাও নেই। আজকে প্রবাসী সরকার, তাজউদ্দীন, ওসমানীদের মতো লোকেদের কথা যদি না বলি, না স্মরণ করি তবে নেমকহারামি হবে। সরকার বঙ্গবন্ধু ছাড়া অন্যান্যদের ইতিহাস না বলে নেমকহারামি করছে। বিচারপতি আবু সাঈদ না থাকলে স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুকে জীবিত পেতাম না।’
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হলে এই সরকারকে বিদায় করতে হবে জানিয়ে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘জনগণের ভোটাধিকার এবং গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে পারলেই কেবল এই সার্চ কমিটি সফল হবে। সরকার সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে ভূত খুঁজে বেড়াচ্ছে। কিন্তু সর্ষের মধ্যেই তো ভূত। তালিকা যাই হোক নির্বাচন কমিশনার তো প্রধানমন্ত্রীই নির্বাচন করবেন। সার্চ কমিটি যে নাম রাষ্ট্রপতির কাছে দেবে তা আগেই জনগণকে জানাতে হবে যেন সবাই মতামত দিতে পারে।’
নির্বাচনকালীন সরকারের দাবি জানিয়ে জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘একটা নির্দলীয় বা জাতীয় বা সর্বদলীয় যাই বলি না কেন তা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নির্বাচনকালীন এই সরকার দায়িত্বে থাকলে তারা আবারও ভানুমতীর খেলা দেখাবে।’
স্মরণ সভায় ডাকসুর সাবেক ভিপি ও গণ অধিকার পরিষদের সদস্যসচিব নুরুল হক নুর বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন গঠনের নামে সরকার ফাজলামির সার্চ কমিটি করেছে। রাষ্ট্রপতির সংলাপ ও সার্চ কমিটির সভায় অনেকেই অংশ নেয়নি। যথেষ্ট সময় দিয়ে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা উচিত ছিল। নয়তো এই সার্চ কমিটির মধ্য দিয়ে কোন সমাধান হবে না।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘যারা বাকশালের বিরোধিতা করেছিলেন তাদের মধ্যে জেনারেল ওসমানী অগ্রগামী ছিলেন। আমাদের দুর্ভাগ্য এমন বীরদের আজ রাষ্ট্রীয়ভাবে স্মরণ করা হয় না।’ বিদায়ী নির্বাচন কমিশন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিদায়ী নির্বাচন কমিশনকে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। তারা ঠান্ডা মাথায় গোটা নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে ৷ মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে।’
সরকার ইতিহাস দখলের যে পাঁয়তারা করছে তা সবাই মিলে প্রতিহত করতে হবে জানিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সার্চ কমিটি আইন করে আগে যেভাবে কমিশনার নিয়োগ দিত এখনো তাই করা হচ্ছে। প্রক্রিয়ায় শুধু একটা আইনের প্রলেপ দেওয়া হয়েছে ৷ এটা যে একটা তামাশা তা কয়েক দিনের মধ্যেই জনগণের সামনে প্রকাশিত হবে। নিয়োগের ক্ষমতা যত দিন না বদলাবে তত দিন নির্বাচন কমিশনের কোন পরিবর্তন হবে না।’
ডাকসুর সাবেক ভিপি ও নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘এই নির্বাচন কমিশন কারা বানিয়েছিল? এই সরকার। নির্বাচন কমিশনার তো নস্যি, প্রধানমন্ত্রীর কাছে তাদের মিথ্যা বলার আর্ট শিখতে হবে। এদের জন্য পৃথিবী ছোট হয়ে আসছে, যাওয়ার জায়গা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।’
জেনারেল ওসমানী ফাউন্ডেশনের সভাপতি মো. জাহিদ এ রেজার সভাপতিত্বে স্মরণ সভায় আরও বক্তব্য রাখেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহিম, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলুসহ প্রমুখ।

মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

অন্তর্বর্তী সরকার ‘দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
রাজধানীর নয়াপল্টনে আজ মঙ্গলবার বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকার ষষ্ঠ মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, ‘বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।’
তিনি বলেন, ‘দেশটা কার? কে দেশটা চালায়? দেখার লোক নাই। সবাই শুধু ব্যস্ত সংস্কারে। কী সংস্কার করছেন—এটাই তো বুঝতে পারলাম না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘দেশে বেকারের সংখ্যা বেড়ে গেছে। রাস্তায় নামলে হাঁটা যায় না। একটা শ্রেণি দেশে নতুন জুটেছে। এরা দেশকে লুটেপুটে খাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে।’
তিনি বলেন, ‘যারা এই বাংলাদেশকেই চায়নি কোনো দিন, তারা বাংলাদেশের শাসনভার চায়। তারা নানা সময়ে এ দেশের মানুষের স্বার্থের বিরুদ্ধে কথা বলেছে। এখন তারা লম্বা লম্বা কথা বলে।’
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের সমর্থকেরা নির্দিষ্ট কোনো দলকে নয়; তাঁরা দেশপ্রেমিক প্রার্থীকেই ভোট দেবেন বলে আশা প্রকাশ করেন মির্জা আব্বাস।

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন জীবনের শেষ নির্বাচন হতে পারে বলে জানিয়েছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এছাড়াও যাঁরা এবার দলীয় মনোনয়ন পাননি, তাঁদের দল যথাযথ মর্যাদা ও সম্মান দেবে বলে আশ্বাস দেন তিনি। আজ মঙ্গলবার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে এসব কথা জানান মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচন হয়তো আমার শেষ নির্বাচন! যারা মনোনয়ন পায়নি, বিশ্বাস রাখুন, ইনশা আল্লাহ দল আপনাদের যথাযথ দায়িত্ব ও সম্মান দেবে!’
সবার কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘আপনারা সবাই আমার জন্য দুআ করবেন, আমাদের দলের প্রতিটি নেতাকর্মীর জন্য দুআ করবেন! আমরা সবাই মিলে আপনাদের পাশে থাকব এবং কাজ করব! বিএনপির সেই যোগ্যতা আছে দেশকে মর্যাদার সঙ্গে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার! ইনশা আল্লাহ! আপনারা পাশে থেকেন।’
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, তারেক রহমানসহ সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘মহান আল্লাহর রহমতে বিএনপি আমাকে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে মনোনীত করেছে! আমি বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান, এবং সকল নেতা এবং নেত্রীকে আমার কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই। দলের সকল কর্মীকে জানাই আমার আন্তরিক ধন্যবাদ আজীবন আমার সঙ্গে থাকার জন্য!’
নিজের রাজনৈতিক জীবনের কথা উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল লিখেছেন, ‘আমরা যারা সারাজীবন রাজনীতি করেছি, জেলে গেছি, আমাদের নিজেদের একটা গল্প থাকে! অনেকেই তা জানে না! আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!’
তিনি আরও লেখেন, ‘আমার মেয়ে দুটোর হাত ধরে সেই নিয়ে গেছে স্কুলে, ডাক্তারের কাছে! মনে পরে আমার বড় মেয়ের একটা অপারেশন হবে, আমি সারা রাত গাড়িতে ছিলাম, ঢাকার পথে! যাতে মেয়ের পাশে থাকতে পারি! গল্পগুলো অন্য কোনও দিন বলব যদি আল্লাহ চান! এরকম গল্প আমাদের হাজার হাজার নেতা কর্মীর আছে!’

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত মিসরের রাষ্ট্রদূত ওমর ফাহমি। আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এ সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

জামায়াতে ইসলামী জোটবদ্ধভাবেই আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেবে উল্লেখ করে দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ফেব্রুয়ারিতে আমরা, দেশবাসী সবাই নির্বাচন দেখতে চাই।’
আজ মঙ্গলবার সকালে ওমরাহ পালন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও তুরস্ক সফর শেষে ঢাকায় ফিরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ভিআইপি লাউঞ্জে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এসব কথা বলেন তিনি।
নিজের সফরের বিষয়ে শফিকুর রহমান জানান, যুক্তরাষ্ট্র, তুরস্কে বিভিন্ন স্তরের সরকারি-বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ সংস্থা এবং ব্যক্তিদের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। এ ছাড়াও প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন বলে তিনি জানান।
নির্বাচনে প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিএনপিও চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ করেনি। আমি দেখেছি, ২৩৭টি আসনে তাঁরা তালিকা প্রকাশ করেছেন, আর প্রশ্নোত্তরে বলেছেন, এটি চূড়ান্ত নয়। এর মধ্যেও পরিবর্তন আসতে পারে। আমরা কিন্তু এক বছর আগেই এই তালিকা আঞ্চলিকভাবে জানিয়ে দিয়েছি। চূড়ান্ত তালিকাটা সময়মতো আমরা কেন্দ্রের পক্ষ থেকে ঘোষণা করব। যেহেতু আমরা একা ইলেকশন করব না, আরও অনেককে আমরা ধারণ করব, দেশ এবং জাতির স্বার্থে সব দিক বিবেচনা করেই চূড়ান্তভাবে যথাসময়ে আমরা প্রার্থী ঘোষণা করব।’
প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগের জন্য সরকার এবং নির্বাচন কমিশনকে ধন্যবাদ জানান ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘এই প্রথমবারের মতো ব্যাপকভিত্তিক আমাদের প্রবাসীদের ভোটার করার উদ্যোগ নিয়েছেন। কিন্তু সেখানে কিছু সমস্যা রয়ে গেছে। ভোটার হওয়ার জন্য অক্টোবরের ৩০ তারিখ পর্যন্ত সময় বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। এ জন্য যে সফটওয়্যার ইনস্টল করা হয়েছে, তা প্রোপারলি ফাংশন করে নাই, যার কারণে আগ্রহ থাকা সত্ত্বেও অনেকেই ভোটার হতে পারেননি। আমাদের দাবি থাকবে নির্বাচন কমিশনের কাছে কমপক্ষে আরও ১৫ দিন এই সময় বর্ধিত করা হোক এবং যে জটিলতাগুলো রয়েছে, সেগুলো সহজ করে তাদের ভোটার হওয়ার সুযোগ করে দেওয়া হোক।’
দলগুলোর মতানৈক্য নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে জামায়াত আমির বলেন, ‘আমাদের মধ্যে মতানৈক্য থাকবে, তবে দোয়া করেন মতবিরোধ যেন না হয়। মতের ভিন্নতা থাকবে। এটাই গণতন্ত্রের সৌন্দর্য। সব দল তো এক দল নয়। সবগুলো দল ভিন্ন ভিন্ন। তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতেও পার্থক্য থাকবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরা সবার মতকে শ্রদ্ধার সঙ্গে দেখি। তবে আমরা নিজেরা যে মতটা প্রকাশ করি, আমরা চেষ্টা করি চিন্তাভাবনা করে জাতির স্বার্থেই সে মতগুলো প্রকাশ করার। অতএব মতানৈক্য এটা ডেমোক্রেসির সৌন্দর্য। এটার জন্য এখানে বিরোধ লেগে গেছে অথবা দেশ একেবারে অস্থির হয়ে গেছে, আমরা এইটা চিন্তা করতে রাজি নই।’
শফিকুর রহমান আরও বলেন, ‘সরকার অনুরোধ করেছে, এক সপ্তাহ সময়ের ভেতরে রাজনৈতিক দলগুলা বসে যদি একটা কনসেনসাসে (ঐকমত্যে) পৌঁছাতে পারে, সরকারের জন্য এটা ভালো এবং আমরাই সবার আগে আমাদের নায়েবে আমিরের পক্ষ থেকে আহ্বান জানিয়েছি যে আসুন, আমরা খোলামেলা আলোচনা করে একটা সমাধানে পৌঁছাই দেশ এবং জাতির স্বার্থে। আমরা আশা করি, অন্যরা আমাদের এই আহ্বানে সাড়া দেবেন।’
জামায়াত আমিরকে স্বাগত জানাতে বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন দলের নায়েবে আমির মুজিবুর রহমান, আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম, রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, আবদুল হালিম প্রমুখ।

সার্চ কমিটি যে দশ জন ব্যক্তির নাম নির্বাচন কমিশনার হিসেবে রাষ্ট্রপতির কাছে জমা দেবেন সেগুলো রাষ্ট্রপতির কাছে দেওয়ার আগে জনগণের কাছে প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২২
মির্জা আব্বাস বলেন, বর্তমান সরকারের নিজস্ব কোনো শক্তি নাই। দুটি দলের ওপর ভর করে টিকে আছে। এটা তাদের কার্যক্রম দেখলে বোঝা যায়। ওই দুটি দল যা বলে, এই সরকার তা-ই করে।
২ ঘণ্টা আগে
মির্জা ফখরুল লিখেছেন, আমি যখন ১৯৮৭তে সিদ্ধান্ত নেই, আবার রাজনীতিতে ফিরব, আমার মেয়ে দুটো একদমই ছোট ছিল! ঢাকায় পড়ত। আমার স্ত্রীর বয়স অনেক কম ছিল! সে প্রথমে স্তম্ভিত হয়ে গিয়েছিল! বুঝতে পারছিল কি ভয়াবহ অনিশ্চিত জীবনে পা দিতে যাচ্ছে!
২ ঘণ্টা আগে
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আসেন মিসরের রাষ্ট্রদূত। এর পর বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগে