নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবারও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তবে বয়োবৃদ্ধ হওয়ার কারণে দলটির জ্যেষ্ঠ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন, ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক, দবিরুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন বাদ পড়েছেন।
১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে বরিশাল সদর থেকে বিজয়ী হয়েছিলেন আমির হোসেন আমু। এরপর প্রথম সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ-৭ আসন (বর্তমান ঝালকাঠি-১) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই দলীয় মনোনয়ন পান আমির হোসেন আমু।
১৯৭০ সালের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে গণপরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছিলেন বর্তমান ভোলা-১ আসন সংসদীয় এলাকা থেকে। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পান তিনি।
দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন ফরিদপুর-১০ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এরপর তৃতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই গোপালগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি।
শেরপুর-২ আসনে ১৯৯১ সালে প্রথমবারের মতো নৌকার মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন মতিয়া চৌধুরী। এরপর ষষ্ঠ নির্বাচন ছাড়া পরের সব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। অষ্টম নির্বাচনে তিনি বিএনপির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। এরপর নবম থেকে একাদশ পর্যন্ত ওই আসনের সংসদ সদস্য।
গণপরিষদের সদস্য রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু। এরপর ৫ম সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে পরাজিত হন। এরপর সপ্তম সংসদ নির্বাচন থেকে টানা সংসদ সদস্য নির্বাচন হন তিনি। এবার টানা ষষ্ঠবারের মতো দলীয় মনোনয়ন পান তিনি।
নরসিংদী-৩ আসনে তৃতীয় সংসদে প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন বর্তমান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। সপ্তম ও অষ্টম সংসদে বাদ পড়েন তিনি। এরপর নবম থেকে টানা চারবার এই আসনে মনোনয়ন পান।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে টানা ৫ম বারের মতো আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন দলটির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। ১৯৯৬ সালে সপ্তম সংসদের সদস্য খাদেমুল ইসলাম মারা গেলে উপনির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য হয়েছিলেন রমেশ চন্দ্র সেন।
দিনাজপুর-৫ আসনে টানা আটবারের মতো মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান। ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সংসদে প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছিলেন তিনি। এরপর অনুষ্ঠিত যেসব নির্বাচনে তিনি অংশ নিয়েছিলেন, তার সব কটিতে বিজয়ী হয়েছিলেন। চতুর্থ ও ষষ্ঠ নির্বাচনে অংশ নেন তিনি।
তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৬ থেকে প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন মোসলেম উদ্দিন। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। এর মধ্যে ৫ম ও ৮ম নির্বাচনে পরাজিত হন মোসলেম উদ্দিন।
আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতাদের মধ্যে আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, মতিয়া চৌধুরী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এবারও নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তবে বয়োবৃদ্ধ হওয়ার কারণে দলটির জ্যেষ্ঠ সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোশাররফ হোসেন, ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক, দবিরুল ইসলামসহ বেশ কয়েকজন বাদ পড়েছেন।
১৯৭০ সালে অনুষ্ঠিত প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে বরিশাল সদর থেকে বিজয়ী হয়েছিলেন আমির হোসেন আমু। এরপর প্রথম সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ-৭ আসন (বর্তমান ঝালকাঠি-১) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন তিনি। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই দলীয় মনোনয়ন পান আমির হোসেন আমু।
১৯৭০ সালের অনুষ্ঠিত নির্বাচনে গণপরিষদের সর্বকনিষ্ঠ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতা তোফায়েল আহমেদ। ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হয়েছিলেন বর্তমান ভোলা-১ আসন সংসদীয় এলাকা থেকে। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পান তিনি।
দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে তৎকালীন ফরিদপুর-১০ আসনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন শেখ ফজলুল করিম সেলিম। এরপর তৃতীয় সংসদ নির্বাচন থেকে শুরু আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই গোপালগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি।
শেরপুর-২ আসনে ১৯৯১ সালে প্রথমবারের মতো নৌকার মনোনয়ন পেয়ে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন মতিয়া চৌধুরী। এরপর ষষ্ঠ নির্বাচন ছাড়া পরের সব নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। অষ্টম নির্বাচনে তিনি বিএনপির প্রার্থীর কাছে পরাজিত হন। এরপর নবম থেকে একাদশ পর্যন্ত ওই আসনের সংসদ সদস্য।
গণপরিষদের সদস্য রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু। এরপর ৫ম সংসদ নির্বাচনে নরসিংদী-৫ আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে পরাজিত হন। এরপর সপ্তম সংসদ নির্বাচন থেকে টানা সংসদ সদস্য নির্বাচন হন তিনি। এবার টানা ষষ্ঠবারের মতো দলীয় মনোনয়ন পান তিনি।
নরসিংদী-৩ আসনে তৃতীয় সংসদে প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন বর্তমান শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন। সপ্তম ও অষ্টম সংসদে বাদ পড়েন তিনি। এরপর নবম থেকে টানা চারবার এই আসনে মনোনয়ন পান।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে টানা ৫ম বারের মতো আওয়ামী লীগের প্রার্থী হয়েছেন দলটির উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য রমেশ চন্দ্র সেন। ১৯৯৬ সালে সপ্তম সংসদের সদস্য খাদেমুল ইসলাম মারা গেলে উপনির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন পেয়ে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য হয়েছিলেন রমেশ চন্দ্র সেন।
দিনাজপুর-৫ আসনে টানা আটবারের মতো মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান। ১৯৮৬ সালে অনুষ্ঠিত তৃতীয় সংসদে প্রথমবারের মতো এমপি হয়েছিলেন তিনি। এরপর অনুষ্ঠিত যেসব নির্বাচনে তিনি অংশ নিয়েছিলেন, তার সব কটিতে বিজয়ী হয়েছিলেন। চতুর্থ ও ষষ্ঠ নির্বাচনে অংশ নেন তিনি।
তৃতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৬ থেকে প্রথমবারের মতো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়ে বিজয়ী হয়েছিলেন মোসলেম উদ্দিন। এরপর আওয়ামী লীগ অংশ নেওয়া সব নির্বাচনেই দলীয় মনোনয়ন পান তিনি। এর মধ্যে ৫ম ও ৮ম নির্বাচনে পরাজিত হন মোসলেম উদ্দিন।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে চীন সফরের আমন্ত্রণ জানিয়েছে দেশটির কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিসি)। আজ সোমবার (২৩ জুন) বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
১৩ মিনিট আগে১৯৭১ সালের গণহত্যায় জড়িত পাকিস্তানের ছাত্রসংগঠন জমিয়ত-ই-তলাবা নেতাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম দেশের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির।
২ ঘণ্টা আগেগতকাল রোববার রাতে উত্তরার বাসা থেকে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমশিন (সিইসি) কে এম নূরুল হুদাকে জনতা ঘেরাও করে তাঁর গলায় জুতার মালা পরিয়ে দেয়। এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। অভিযোগ উঠেছে বিএনপির নেতা-কর্মীদের নেতৃত্বে ‘মব’ করা হয়...
৩ ঘণ্টা আগেভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্ত্রী জোবাইদা রহমান নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে