নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের জন্য সরকার জেলায়-জেলায় ‘আয়নাঘর’ তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এমন মন্তব্য করেন। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।
সমাবেশে রিজভী বলেছেন, ‘কয়েক দিন আগে পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, বিএনপির মিছিলে পুলিশ আর বাধা দেবে না। কিন্তু আমরা তার উল্টোটা দেখলাম। ওই বক্তব্যের পরপরই হামলার মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। শ্রীনগর, ফেনী, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, পটুয়াখালী রক্তাক্ত হচ্ছে। এই হলো আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার শাসন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তাঁর চেতনা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সাজিয়ে সারা দেশে জেলায়-জেলায় আয়নাঘর বানিয়েছেন, যেখানে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ধরে নিজেদের মনমতো স্বীকারোক্তি আদায় করছেন।’ তবে জনতার উত্তাল স্রোতে আয়নাঘর তুলার মতো উড়ে যাবে বলেও মন্তব্য করেন রিজভী। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘যতই আয়নাঘর বানান, জনগণ রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। আপনি কোন রুটে পালাবেন সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আপনাকে বিদায়ের দাবিতে জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আপনাকে যেতেই হবে।’
হবিগঞ্জে ছাত্রদলের নেতা হাফিজুল ইসলাম হাফিজকে ডিবি পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে—এমন অভিযোগ করে রিজভী বলেছেন, ‘হাফিজকে তুলে নেওয়ার কথা কিন্তু স্বীকার করছে না। আসলে রাষ্ট্রক্ষমতায় গায়েবি প্রধানমন্ত্রী শাসন করছেন। কারণ তিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি বৈধ প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি গায়েবি ভোটের প্রধানমন্ত্রী।’
‘খালেদা জিয়াকে চ্যালেঞ্জ মনে করে বলেই সরকার তাকে বন্দী রেখেছে’—এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেছেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) হলেন দেশের গণতন্ত্র রক্ষার, বাকস্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রতীক। অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় থাকলে দেশে শান্তি থাকবে না।’
বিএনপির নেতা রিজভী বলেছেন, ‘সরকার নির্বাচন কমিশন ও ভোটকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে। গণতন্ত্রকে লাইফ সাপোর্টে পাঠিয়েছে। এখন সরকার নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা ভোগ করছেন। আজকে গরিবের মোটা চালের দাম ৬০ টাকা কেজি। সবকিছুর ওপর ডাকাতের মতো নিয়ন্ত্রণ তৈরি করেছে।’
বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের নির্যাতনের জন্য সরকার জেলায়-জেলায় ‘আয়নাঘর’ তৈরি করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম-মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এমন মন্তব্য করেন। নিত্যপণ্যের দাম বাড়ানোর প্রতিবাদে এবং বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার দাবিতে এই সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল।
সমাবেশে রিজভী বলেছেন, ‘কয়েক দিন আগে পুলিশের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেছেন, বিএনপির মিছিলে পুলিশ আর বাধা দেবে না। কিন্তু আমরা তার উল্টোটা দেখলাম। ওই বক্তব্যের পরপরই হামলার মাত্রা আরও বেড়ে গেছে। শ্রীনগর, ফেনী, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, পটুয়াখালী রক্তাক্ত হচ্ছে। এই হলো আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনার শাসন।’
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী তাঁর চেতনা দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সাজিয়ে সারা দেশে জেলায়-জেলায় আয়নাঘর বানিয়েছেন, যেখানে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ধরে নিজেদের মনমতো স্বীকারোক্তি আদায় করছেন।’ তবে জনতার উত্তাল স্রোতে আয়নাঘর তুলার মতো উড়ে যাবে বলেও মন্তব্য করেন রিজভী। প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘যতই আয়নাঘর বানান, জনগণ রাস্তায় নামতে শুরু করেছে। আপনি কোন রুটে পালাবেন সেই প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। আপনাকে বিদায়ের দাবিতে জনগণ ঐক্যবদ্ধ। আপনাকে যেতেই হবে।’
হবিগঞ্জে ছাত্রদলের নেতা হাফিজুল ইসলাম হাফিজকে ডিবি পুলিশ তুলে নিয়ে গেছে—এমন অভিযোগ করে রিজভী বলেছেন, ‘হাফিজকে তুলে নেওয়ার কথা কিন্তু স্বীকার করছে না। আসলে রাষ্ট্রক্ষমতায় গায়েবি প্রধানমন্ত্রী শাসন করছেন। কারণ তিনি জনগণের ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি বৈধ প্রধানমন্ত্রী নন। তিনি গায়েবি ভোটের প্রধানমন্ত্রী।’
‘খালেদা জিয়াকে চ্যালেঞ্জ মনে করে বলেই সরকার তাকে বন্দী রেখেছে’—এমন মন্তব্য করে রিজভী বলেছেন, ‘তিনি (খালেদা জিয়া) হলেন দেশের গণতন্ত্র রক্ষার, বাকস্বাধীনতা ও দেশপ্রেমের প্রতীক। অবৈধ প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় থাকলে দেশে শান্তি থাকবে না।’
বিএনপির নেতা রিজভী বলেছেন, ‘সরকার নির্বাচন কমিশন ও ভোটকে আইসিইউতে পাঠিয়েছে। গণতন্ত্রকে লাইফ সাপোর্টে পাঠিয়েছে। এখন সরকার নিরঙ্কুশ স্বাধীনতা ভোগ করছেন। আজকে গরিবের মোটা চালের দাম ৬০ টাকা কেজি। সবকিছুর ওপর ডাকাতের মতো নিয়ন্ত্রণ তৈরি করেছে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে