নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সমাধান করার মতো সংকট স্বাধীন বাংলাদেশে হয়নি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলোচনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’
আজ বুধবার ৬ দফা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডিতে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এর আগে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশে আমরা আলোচনা করব, এটা নিজেদের সমস্যা, নিজেরাই সমাধান করব, বিগত নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী সংলাপের আহ্বান করেছিলেন। জাতিসংঘ কেন মধ্যস্থতা করতে যাবে? আমাদের দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক সংকট হয়নি যে জাতিসংঘকে এখানে ইন্টারফেয়ার করতে হবে। জাতিসংঘ মধ্যস্থতা করবে এই রকম কোনো সংকট স্বাধীন বাংলাদেশ হয়নি।’
প্রধানমন্ত্রী স্থান ত্যাগ করার পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে নির্বাচন কমিশন আরও গণতান্ত্রিক হয়েছে। নির্বাচনব্যবস্থা আরও গণতান্ত্রিক হয়েছে। গণতন্ত্র হঠাৎ করে রাতারাতি প্রতিষ্ঠা পায় না। প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে সময় লাগে। একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়। আমার মনে হয় আমাদের গণতন্ত্র এখন অনেক পরিপূর্ণ হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ধারা এগিয়ে চলছে। কাজেই এখানে বাইরের কোনো মধ্যস্থতা, বাইরের কোনো হস্তক্ষেপ তো দরকার নাই। আমাদের নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করব। সময় বলে দেবে কখন কী হবে। আপাতত আলাপ-আলোচনার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
বিএনপি প্রধানমন্ত্রীকে ‘হত্যার হুমকি’ দিচ্ছে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা কী আলোচনা করব? তারা আজকে নালিশের রাজনীতি করছে। কী পেয়েছে? তারা আমেরিকায় নালিশ করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে নালিশ করে তারা কী পেয়েছে? পেয়েছে ঘোড়ার ডিম। এখন তারা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধান চায়। এই তত্ত্বাবধানে আবার নতুন সূত্র তুলে ধরছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংকটে সমাধান হলো আমাদের সংবিধান। সংকটে আর কোনো সমাধান নেই। ৷ সংবিধানই যদি কোনো দেশের সমাধান না দিতে পারে, তাহলে সে দেশে গণতন্ত্র হবে কী করে?’
জাতিসংঘের মধ্যস্থতায় সমাধান করার মতো সংকট স্বাধীন বাংলাদেশে হয়নি বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সড়ক পরিবহনমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘বিএনপির সঙ্গে আমাদের আলোচনার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নিইনি।’
আজ বুধবার ৬ দফা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ধানমন্ডিতে স্থাপিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। এর আগে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তিনি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিয়ে দলের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশে আমরা আলোচনা করব, এটা নিজেদের সমস্যা, নিজেরাই সমাধান করব, বিগত নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী সংলাপের আহ্বান করেছিলেন। জাতিসংঘ কেন মধ্যস্থতা করতে যাবে? আমাদের দেশে এমন কোনো রাজনৈতিক সংকট হয়নি যে জাতিসংঘকে এখানে ইন্টারফেয়ার করতে হবে। জাতিসংঘ মধ্যস্থতা করবে এই রকম কোনো সংকট স্বাধীন বাংলাদেশ হয়নি।’
প্রধানমন্ত্রী স্থান ত্যাগ করার পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে নির্বাচন কমিশন আরও গণতান্ত্রিক হয়েছে। নির্বাচনব্যবস্থা আরও গণতান্ত্রিক হয়েছে। গণতন্ত্র হঠাৎ করে রাতারাতি প্রতিষ্ঠা পায় না। প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে সময় লাগে। একটা প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়া হয়। আমার মনে হয় আমাদের গণতন্ত্র এখন অনেক পরিপূর্ণ হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক ধারা এগিয়ে চলছে। কাজেই এখানে বাইরের কোনো মধ্যস্থতা, বাইরের কোনো হস্তক্ষেপ তো দরকার নাই। আমাদের নিজেদের সমস্যা নিজেরাই সমাধান করব। সময় বলে দেবে কখন কী হবে। আপাতত আলাপ-আলোচনার কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।’
বিএনপি প্রধানমন্ত্রীকে ‘হত্যার হুমকি’ দিচ্ছে দাবি করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে আমরা কী আলোচনা করব? তারা আজকে নালিশের রাজনীতি করছে। কী পেয়েছে? তারা আমেরিকায় নালিশ করেছে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছে নালিশ করে তারা কী পেয়েছে? পেয়েছে ঘোড়ার ডিম। এখন তারা জাতিসংঘের তত্ত্বাবধান চায়। এই তত্ত্বাবধানে আবার নতুন সূত্র তুলে ধরছে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সংকটে সমাধান হলো আমাদের সংবিধান। সংকটে আর কোনো সমাধান নেই। ৷ সংবিধানই যদি কোনো দেশের সমাধান না দিতে পারে, তাহলে সে দেশে গণতন্ত্র হবে কী করে?’
বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৩ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগে