নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ছয় বছর পর তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরলে জিয়াউর রহমান তাঁকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের পৈতৃক বাড়িতে ঢুকতে দেননি। কিন্তু তাঁকে গাড়ি-বাড়ি দিতে চেয়েছিলেন। সেই প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। আজ শুক্রবার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে গণভবনে দেশে ফেরার ঘটনাপ্রবাহের স্মৃতিচারণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম, সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর।’
তিনি বলেন, ‘৩২ নম্বরে আমরা মিলাদ পড়তে চাইলাম, আমাকে ঢুকতে দেয়নি জিয়াউর রহমান। উল্টো বলেছিল বাড়ি দেবে, গাড়ি দেবে, সব দেবে। বলেছিলাম, তার কাছ থেকে কিছু নেব না। খুনির কাছ থেকে আমি কিছু নিতে পারি না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি যখন দিল্লিতে ছিলাম, সেখানে গিয়ে জিয়াউর রহমান আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল। তাঁর স্ত্রীও দেখা করতে চেয়েছিল, আমি দেখা করি নাই। লন্ডনে যখন, তখনো দেখা করতে চেয়েছিল, আমরা দেখা করিনি। আমি যখন আসলাম ৩২ নম্বরে ঢুকতে দেবে না, উল্টো বাড়ি-গাড়ি সাধবে, সেটা তো আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না।’
দেশে ফিরে কোথায় উঠবেন, থাকবেন সেটা জানতেন না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু আমার পরার কাপড়-চোপড়, দুটো স্যুটকেস ও পুতুলকে (মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল) নিয়ে আমি চলে এসেছি। তারপর এই যাত্রা শুরু। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মী ও দলকে গোছানোর চেষ্টা করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই, কিন্তু অন্তত এইটুকু বলতে পারি, তাঁর বাংলাদেশ কিছুটা হলেও যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে স্বাধীন করেছিলেন এবং যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, কিছুটা হলেও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।’
তাঁর নির্বাসিত সময়, দেশে ফেরার পরের পরিস্থিতি এবং আওয়ামী লীগ সংগঠন গোছানোর বিষয়গুলোর উল্লেখ করে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘সেদিন ফিরে এসেছিলাম। এত বড় দল পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা ছিল না, ছাত্রলীগ করার সময় নেতা হওয়ার চেষ্টা করি নাই। দলের প্রয়োজনে যে দায়িত্ব দিয়েছে, সেটাই পালন করেছি। কিন্তু যখন এ দায়িত্ব (আওয়ামী লীগ সভাপতি) পেলাম, এটা বড় দায়িত্ব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে শক্তিশালী বড় সংগঠন। জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য দল আওয়ামী লীগ। প্রতিবার চক্রান্ত হয়, সেটা মোকাবিলা করে আমরা বেরিয়ে আসি। আমাদের তা ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিয়ে যে অধিকারগুলো আদায় করেছিল, সেটা আমরা সমুন্নত করতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘কী পেলাম, না পেলাম, সেই চিন্তা করিনি। ভবিষ্যৎ কী, সেই চিন্তাও করি না। চিন্তা করি দেশের মানুষের ভবিষ্যৎটা আরও সুন্দরভাবে গড়ে তুলে দিয়ে যাব। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’
দলীয় নেতাদের তিনি বলেন, ‘এটাই মনে রাখবেন, একটা দল করি শুধু নেতা হওয়া না, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কী দিতে পারলাম, কী দিয়ে গেলাম, এটাই রাজনৈতিক মানুষের জীবনের বড় কথা। এই কথাটা মাথায় রাখতে পারলে দেশের মানুষের জন্য অনেক কিছুই করা যেতে পারে।’
সংগঠনকে শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আর যেন যুদ্ধাপরাধী, খুনিরা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।’
১৯৭৫-পরবর্তী যুদ্ধাপরাধীরা মন্ত্রী-এমপি-উপদেষ্টা হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যাঁরা করছেন তাঁরাই অপরাধী হয়ে গেল। যারা বিরোধিতা করেছিল, গণহত্যা করেছিল, তারাই ক্ষমতায়। ওই অবস্থায় দেশে ফিরেছিলাম। আমার তো কিছুই ছিল না। একটা বিশ্বাস ছিল, দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী। এরপর লড়াই-সংগ্রাম করে এইটুকু বলতে পারি, পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতা এসেছে।’
আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের যদি রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা না থাকে, দেশপ্রেম না থাকে, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় না থাকে, তাহলে সেটা এগোতে পারে না। পঁচাত্তরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছিল, দেশের কোনো উন্নতি করতে পারেনি। আজকে আমরা বলতে পারি, দেশটা বদলে যাওয়া, বদলাতে পেরেছি। সামনে আরও বদলাতে হবে। কারণ আমার বাবার একটাই স্বপ্ন ছিল, দেশটাকে গড়ার। আমাদের পরিকল্পনা সেটাই আছে।’
আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা, কারফিউ, প্রতি রাতে মার্শাল ল, দেশের মানুষের কোনো আশা নেই, শুধু হতাশা। এই হতাশ জাতিকে টেনে তোলা যায় না। তাদের মাঝে আশার আলো জাগাতে হয়, ভবিষ্যৎ দেখাতে হয়, উন্নত জীবনের চিত্র তুলে ধরতে হয়। তবেই মানুষকে নিয়ে কাজ করা যায়। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের আগে বিদেশে যাওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আশা করেছিলাম আমরা খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসব। কিন্তু সেই ফিরে আসা আর হয়নি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম না যে, আমাকে এত বড় একটা দায়িত্ব দেওয়া হবে। আমি কখনো এটা ভাবতে পারিনি।’

বঙ্গবন্ধুসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যাকাণ্ডের ছয় বছর পর তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা দেশে ফিরলে জিয়াউর রহমান তাঁকে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরের পৈতৃক বাড়িতে ঢুকতে দেননি। কিন্তু তাঁকে গাড়ি-বাড়ি দিতে চেয়েছিলেন। সেই প্রস্তাব তিনি প্রত্যাখ্যান করেছেন। আজ শুক্রবার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে গণভবনে দেশে ফেরার ঘটনাপ্রবাহের স্মৃতিচারণে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
১৯৮১ সালের ১৭ মে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের স্মৃতিচারণ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম, সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর।’
তিনি বলেন, ‘৩২ নম্বরে আমরা মিলাদ পড়তে চাইলাম, আমাকে ঢুকতে দেয়নি জিয়াউর রহমান। উল্টো বলেছিল বাড়ি দেবে, গাড়ি দেবে, সব দেবে। বলেছিলাম, তার কাছ থেকে কিছু নেব না। খুনির কাছ থেকে আমি কিছু নিতে পারি না।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি যখন দিল্লিতে ছিলাম, সেখানে গিয়ে জিয়াউর রহমান আমার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছিল। তাঁর স্ত্রীও দেখা করতে চেয়েছিল, আমি দেখা করি নাই। লন্ডনে যখন, তখনো দেখা করতে চেয়েছিল, আমরা দেখা করিনি। আমি যখন আসলাম ৩২ নম্বরে ঢুকতে দেবে না, উল্টো বাড়ি-গাড়ি সাধবে, সেটা তো আমার কাছে গ্রহণযোগ্য না।’
দেশে ফিরে কোথায় উঠবেন, থাকবেন সেটা জানতেন না উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘শুধু আমার পরার কাপড়-চোপড়, দুটো স্যুটকেস ও পুতুলকে (মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল) নিয়ে আমি চলে এসেছি। তারপর এই যাত্রা শুরু। আওয়ামী লীগের হাজার হাজার নেতা-কর্মী ও দলকে গোছানোর চেষ্টা করেছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘আজকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নেই, কিন্তু অন্তত এইটুকু বলতে পারি, তাঁর বাংলাদেশ কিছুটা হলেও যে আকাঙ্ক্ষা নিয়ে স্বাধীন করেছিলেন এবং যে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে দেশ স্বাধীন করেছিলেন, কিছুটা হলেও সেটা আমরা বাস্তবায়ন করতে পেরেছি।’
তাঁর নির্বাসিত সময়, দেশে ফেরার পরের পরিস্থিতি এবং আওয়ামী লীগ সংগঠন গোছানোর বিষয়গুলোর উল্লেখ করে বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, ‘সেদিন ফিরে এসেছিলাম। এত বড় দল পরিচালনা করার অভিজ্ঞতা ছিল না, ছাত্রলীগ করার সময় নেতা হওয়ার চেষ্টা করি নাই। দলের প্রয়োজনে যে দায়িত্ব দিয়েছে, সেটাই পালন করেছি। কিন্তু যখন এ দায়িত্ব (আওয়ামী লীগ সভাপতি) পেলাম, এটা বড় দায়িত্ব।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ সবচেয়ে শক্তিশালী বড় সংগঠন। জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য দল আওয়ামী লীগ। প্রতিবার চক্রান্ত হয়, সেটা মোকাবিলা করে আমরা বেরিয়ে আসি। আমাদের তা ধরে রাখতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ রক্ত দিয়ে যে অধিকারগুলো আদায় করেছিল, সেটা আমরা সমুন্নত করতে পেরেছি। কিন্তু আমাদের সামনে এগিয়ে যেতে হবে।’
সরকারপ্রধান বলেন, ‘কী পেলাম, না পেলাম, সেই চিন্তা করিনি। ভবিষ্যৎ কী, সেই চিন্তাও করি না। চিন্তা করি দেশের মানুষের ভবিষ্যৎটা আরও সুন্দরভাবে গড়ে তুলে দিয়ে যাব। সেটাই আমাদের লক্ষ্য।’
দলীয় নেতাদের তিনি বলেন, ‘এটাই মনে রাখবেন, একটা দল করি শুধু নেতা হওয়া না, মানুষের জন্য কতটুকু করতে পারলাম, কী দিতে পারলাম, কী দিয়ে গেলাম, এটাই রাজনৈতিক মানুষের জীবনের বড় কথা। এই কথাটা মাথায় রাখতে পারলে দেশের মানুষের জন্য অনেক কিছুই করা যেতে পারে।’
সংগঠনকে শক্তিশালী করার তাগিদ দিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আর যেন যুদ্ধাপরাধী, খুনিরা বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে না পারে, এই ব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে, বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখতে হবে।’
১৯৭৫-পরবর্তী যুদ্ধাপরাধীরা মন্ত্রী-এমপি-উপদেষ্টা হয়েছিল উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ যাঁরা করছেন তাঁরাই অপরাধী হয়ে গেল। যারা বিরোধিতা করেছিল, গণহত্যা করেছিল, তারাই ক্ষমতায়। ওই অবস্থায় দেশে ফিরেছিলাম। আমার তো কিছুই ছিল না। একটা বিশ্বাস ছিল, দেশের জনগণ ও আওয়ামী লীগের অগণিত নেতা-কর্মী। এরপর লড়াই-সংগ্রাম করে এইটুকু বলতে পারি, পঞ্চমবারের মতো আওয়ামী লীগ ক্ষমতা এসেছে।’
আজকের বাংলাদেশ বদলে যাওয়া বাংলাদেশ বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘মানুষের যদি রাজনৈতিক চিন্তা-চেতনা না থাকে, দেশপ্রেম না থাকে, সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যয় না থাকে, তাহলে সেটা এগোতে পারে না। পঁচাত্তরে যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা নিজেদের ক্ষমতা কুক্ষিগত করার চেষ্টা করেছিল, দেশের কোনো উন্নতি করতে পারেনি। আজকে আমরা বলতে পারি, দেশটা বদলে যাওয়া, বদলাতে পেরেছি। সামনে আরও বদলাতে হবে। কারণ আমার বাবার একটাই স্বপ্ন ছিল, দেশটাকে গড়ার। আমাদের পরিকল্পনা সেটাই আছে।’
আওয়ামী লীগের সংগ্রামের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা, কারফিউ, প্রতি রাতে মার্শাল ল, দেশের মানুষের কোনো আশা নেই, শুধু হতাশা। এই হতাশ জাতিকে টেনে তোলা যায় না। তাদের মাঝে আশার আলো জাগাতে হয়, ভবিষ্যৎ দেখাতে হয়, উন্নত জীবনের চিত্র তুলে ধরতে হয়। তবেই মানুষকে নিয়ে কাজ করা যায়। আমরা সেটাই করার চেষ্টা করছি।’
১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের আগে বিদেশে যাওয়ার ঘটনা বর্ণনা করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আশা করেছিলাম আমরা খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসব। কিন্তু সেই ফিরে আসা আর হয়নি।’
আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানতাম না যে, আমাকে এত বড় একটা দায়িত্ব দেওয়া হবে। আমি কখনো এটা ভাবতে পারিনি।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের জন্য এনসিপি মনোনীত হওয়ায় আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন নাহিদ।
নাহিদ বলেন, ‘যাঁরা নতুন করে রাজনীতি করতে চান, বাংলাদেশটাকে নতুন করে গড়তে চান—আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আমরা সব জেলায়, সব আসনে সৎ, যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
ভিডিও বার্তায় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা সারা দেশে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরি করেছি, বিচারের জন্য কথা বলে যাচ্ছি। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। শাপলা কলি মার্কায় ইনশা আল্লাহ আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিব। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আপনার-আমার সবার দল।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) নিবন্ধনের জন্য এনসিপি মনোনীত হওয়ায় আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাতে এক ভিডিও বার্তায় এসব কথা বলেন নাহিদ।
নাহিদ বলেন, ‘যাঁরা নতুন করে রাজনীতি করতে চান, বাংলাদেশটাকে নতুন করে গড়তে চান—আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। আমরা সব জেলায়, সব আসনে সৎ, যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক নেতৃত্ব দেখতে চাই।’
ভিডিও বার্তায় নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘আমরা সারা দেশে জুলাই সনদের পক্ষে জনমত তৈরি করেছি, বিচারের জন্য কথা বলে যাচ্ছি। আমরা নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি। শাপলা কলি মার্কায় ইনশা আল্লাহ আমরা ৩০০ আসনে প্রার্থী দিব। জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আপনার-আমার সবার দল।’

ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম। সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর...
১৭ মে ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার অনিবার্য পরিণতি: নভেম্বর, ১৯৭৫’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি চাঁদাবাজি, মাস্তানি এত বেশি করেছে, এগুলো ক্ষমার অযোগ্য। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। আর ২০০১ থেকে ২০০৬-এ তারা যে দুর্নীতি করেছিল, শেখ হাসিনা এত আকাম করেছে যে, বিএনপির দুর্নীতি ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। বিএনপির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। লন্ডনের চুক্তি অনুযায়ী দলটি ক্ষমতায় এলে এনসিপির মাধ্যমে তাদের পতন নিশ্চিত হবে।’
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি শুধু দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার পাশে দুর্নীতিবাজরা ছিল। এবারের প্রার্থী তালিকায় যারা জুলাই সনদ প্রয়োজন নেই বলছে, তাদের অবস্থানে আমরা হতাশ।’
পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘যদি বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে, তবে এনসিপি কিছু সুযোগ দিতে রাজি রয়েছে।’
জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জিয়াউর রহমান একজন লাকি ম্যান ছিলেন, ক্ষমতা না চাইতে হলেও পেয়ে গেছেন। উনার কিছু ক্যারিশমেটিক জায়গা ছিল, সে জায়গা থেকে উনি অর্থনৈতিক কিছু উন্নয়নের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পলিটিক্যাল জায়গায় জিয়াউর রহমান ব্যর্থ ছিলেন। ওই সময় একটি সুযোগ ছিল বাংলাদেশটাকে নতুন করে পুনর্গঠন করার। উনি রাজনীতিকে যতটুকু পুনর্গঠন করবেন, তা করেননি। অর্থনীতিকে পুনর্গঠন করেছেন। অর্থনৈতিক উনার অনেক সফলতা রয়েছে। রাজনৈতিক পুনর্গঠনের কিছু চেষ্টা চালিয়েছেন; কিন্তু উনি সফল হন নাই।’
আলোচনা সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা পঁচাত্তরের যে ঘটনাপ্রবাহ দেখি, মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ঘটনাপ্রবাহ দেখি, এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার যেমন আওয়ামী লীগের এবং বর্তমান বাংলাদেশের যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার দায়ভারও বিএনপির ওপর বর্তায়।’
এনসিপির নিবন্ধনের খবরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপি নিবন্ধন পাবে কি না; জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে কি নাই, সে বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের কটাক্ষ করেছে। কিন্তু আমরা দিন শেষে দেখিয়ে দিয়েছি যে, বাংলাদেশের জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে এবং জনগণ এনসিপিকে সামনের নির্বাচনে সে সমর্থন ব্যক্ত করবে।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার পেছনে শেখ মুজিবের বিভক্তির রাজনীতি অন্যতম কারণ। আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস নয়, নিজেদের দলের ইতিহাসও সঠিকভাবে লেখানো সম্ভব নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
আজ মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে রূপায়ণ ট্রেড সেন্টারে দলটির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর বাংলাদেশে রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার অনিবার্য পরিণতি: নভেম্বর, ১৯৭৫’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি চাঁদাবাজি, মাস্তানি এত বেশি করেছে, এগুলো ক্ষমার অযোগ্য। এগুলোর জন্য বিচারের সম্মুখীন হতে হবে। আর ২০০১ থেকে ২০০৬-এ তারা যে দুর্নীতি করেছিল, শেখ হাসিনা এত আকাম করেছে যে, বিএনপির দুর্নীতি ঢাকা পড়ে গিয়েছিল। বিএনপির মৃত্যুঘণ্টা বেজে গেছে। লন্ডনের চুক্তি অনুযায়ী দলটি ক্ষমতায় এলে এনসিপির মাধ্যমে তাদের পতন নিশ্চিত হবে।’
পাটওয়ারী বলেন, ‘বিএনপি শুধু দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। খালেদা জিয়ার পাশে দুর্নীতিবাজরা ছিল। এবারের প্রার্থী তালিকায় যারা জুলাই সনদ প্রয়োজন নেই বলছে, তাদের অবস্থানে আমরা হতাশ।’
পাটওয়ারী আরও বলেন, ‘যদি বিএনপি সংস্কার বাস্তবায়নে এগিয়ে আসে, তবে এনসিপি কিছু সুযোগ দিতে রাজি রয়েছে।’
জিয়াউর রহমান প্রসঙ্গে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘জিয়াউর রহমান একজন লাকি ম্যান ছিলেন, ক্ষমতা না চাইতে হলেও পেয়ে গেছেন। উনার কিছু ক্যারিশমেটিক জায়গা ছিল, সে জায়গা থেকে উনি অর্থনৈতিক কিছু উন্নয়নের জায়গায় বাংলাদেশকে নিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু পলিটিক্যাল জায়গায় জিয়াউর রহমান ব্যর্থ ছিলেন। ওই সময় একটি সুযোগ ছিল বাংলাদেশটাকে নতুন করে পুনর্গঠন করার। উনি রাজনীতিকে যতটুকু পুনর্গঠন করবেন, তা করেননি। অর্থনীতিকে পুনর্গঠন করেছেন। অর্থনৈতিক উনার অনেক সফলতা রয়েছে। রাজনৈতিক পুনর্গঠনের কিছু চেষ্টা চালিয়েছেন; কিন্তু উনি সফল হন নাই।’
আলোচনা সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘আমরা পঁচাত্তরের যে ঘটনাপ্রবাহ দেখি, মুক্তিযুদ্ধের পর একটি ঘটনাপ্রবাহ দেখি, এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ভার যেমন আওয়ামী লীগের এবং বর্তমান বাংলাদেশের যে সংকট সৃষ্টি হয়েছে, তার দায়ভারও বিএনপির ওপর বর্তায়।’
এনসিপির নিবন্ধনের খবরে সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আখতার হোসেন বলেন, ‘এনসিপি নিবন্ধন পাবে কি না; জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে কি নাই, সে বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক ধরনের কটাক্ষ করেছে। কিন্তু আমরা দিন শেষে দেখিয়ে দিয়েছি যে, বাংলাদেশের জনগণ এনসিপির সঙ্গে আছে এবং জনগণ এনসিপিকে সামনের নির্বাচনে সে সমর্থন ব্যক্ত করবে।’
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ-উত্তর রাষ্ট্র গঠনের ব্যর্থতার পেছনে শেখ মুজিবের বিভক্তির রাজনীতি অন্যতম কারণ। আওয়ামী লীগের মাধ্যমে শুধু বাংলাদেশের ইতিহাস নয়, নিজেদের দলের ইতিহাসও সঠিকভাবে লেখানো সম্ভব নয়।’
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক খালেদ সাইফুল্লাহ, যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন, জয়নাল আবেদীন শিশির প্রমুখ।

ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম। সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর...
১৭ মে ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
১৫ মিনিট আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া প্রকাশিত ছবিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির আরও কয়েকজন নেতাকে দেখা গেছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
ওই ফেসবুক পোস্টে বলা হয়েছে, এ সময় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন।
এ ছাড়া প্রকাশিত ছবিতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীসহ দলটির আরও কয়েকজন নেতাকে দেখা গেছে।

ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম। সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর...
১৭ মে ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও
২ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও কিছু নেতা-কর্মী বিভিন্ন স্থানে মানুষকে মিষ্টিমুখ করান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করেছে।
গতকাল বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
এরপর সন্ধ্যায় মনোনয়নবঞ্চিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থিত লোকজন প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা গাছের গুঁড়ি ফেলে আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল সে সময়।
এ ঘটনার পর আজ সন্ধ্যায় মাদারীপুর-১ আসনের প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত, ঘোষিত মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।’
কামাল জামান মোল্লা ২০০৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সাল থেকেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা বলেন, ‘কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব। এ বিষয়ে এই মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এ বিষয়ে কামাল জামান বলেন, ‘আমাদের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণের উল্লাস করা যাবে না। সরাসরি ভোটারদের দ্বারে যেতে হবে। নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে আমরা আনন্দ মিছিল করব। এর আগে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। শিবচরে সকল মানুষকে নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

কামাল জামান নুরুদ্দিন মোল্লা। গতকাল সোমবার মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপি থেকে তিনি দলীয় মনোনয়ন পান। এরপরই আনন্দ মিছিল নিয়ে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমান নেতা-কর্মীরা। কেউ নিয়ে আসেন ফুলের তোড়া, আবার কেউ মিষ্টির হাঁড়ি। তবে তখন সমর্থকদের সংযত হওয়ার অনুরোধ জানান কামাল জামান। বিরত থাকতে বলেন মিষ্টি বিতরণ থেকে। এরপরও কিছু নেতা-কর্মী বিভিন্ন স্থানে মানুষকে মিষ্টিমুখ করান। আজ মঙ্গলবার বিএনপি তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করেছে।
গতকাল বিকেলে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করেন। সংবাদ সম্মেলনে ২৩৭টি সংসদীয় আসনের মধ্যে মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসনেও মনোনয়নপ্রাপ্ত কামাল জামান মোল্লার নাম ঘোষণা করা হয়।
এরপর সন্ধ্যায় মনোনয়নবঞ্চিত একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন লাভলু সিদ্দিকীর সমর্থিত লোকজন প্রতিবাদ জানিয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করে রাখেন। এ সময় তাঁরা গাছের গুঁড়ি ফেলে আগুন জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ মিছিল করেন। প্রায় আড়াই ঘণ্টা মহাসড়কে সব ধরনের যানবাহন চলাচল বন্ধ ছিল সে সময়।
এ ঘটনার পর আজ সন্ধ্যায় মাদারীপুর-১ আসনের প্রার্থী কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘অনিবার্য কারণবশত, ঘোষিত মাদারীপুর-১ (শিবচর উপজেলা) আসন ও দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্ত ব্যক্তির নাম স্থগিত রাখা হলো।’
কামাল জামান মোল্লা ২০০৮ সালে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। তিনি উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করছেন। ২০০৮ সাল থেকেই তিনি বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় হন।
জানতে চাইলে শিবচর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্যসচিব সোহেল রানা বলেন, ‘কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত রাখার বিষয়টি আমরা জেনেছি। দল যে সিদ্ধান্ত নেবে, আমরা সে অনুযায়ী কাজ করব। এ বিষয়ে এই মুহূর্তে বিস্তারিত কিছু বলা যাচ্ছে না।’
এ বিষয়ে কামাল জামান বলেন, ‘আমাদের আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণের উল্লাস করা যাবে না। সরাসরি ভোটারদের দ্বারে যেতে হবে। নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারলে আমরা আনন্দ মিছিল করব। এর আগে আমাদের সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। শিবচরে সকল মানুষকে নিয়ে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’

ঝড়-বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সেদিন সাধারণ মানুষ সেখানে গিয়েছিল। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বক্তব্য রাখলাম। সব থেকে বড় কথা হলো, আমি যখন যাই, তখন কামাল, জামাল, রোজি, খুকি সবাই বিমানবন্দরে ছিল। আমি যখন ফিরে আসলাম, হাজার হাজার মানুষ, কিন্তু আমি পেলাম বনানীতে সারি সারি কবর...
১৭ মে ২০২৪
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘সারা দেশে জাতীয় নাগরিক পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম হচ্ছে। এ মাসের মধ্যে আমরা আমাদের প্রার্থিতার তালিকা চূড়ান্ত করব। শাপলা কলি প্রতীকে বাংলাদেশের প্রতিটি আসনে আমরা যোগ্য এবং দেশপ্রেমিক প্রার্থী দেব।’
১৫ মিনিট আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সরকার গঠন করলে বিএনপির দুর্নীতির বিচার করা হবে বলে জানিয়েছেন এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী। তিনি বলেন, ‘আমরা যদি সরকার গঠন করি ২০০১ থেকে ২০০৬ পর্যন্ত যে দুর্নীতি করেছিল, সেগুলোর বিচার করব। বাংলাদেশে কেউ অপরাধ করে ছাড় পাবে—এ মন-মানসিকতায় আমরা নেই।’
১ ঘণ্টা আগে
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের যমজ ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল—বিএনপিতে যোগ দিয়েছেন। আজ মঙ্গলবার বিএনপি মিডিয়া সেলের ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগে