সিলেট প্রতিনিধি
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠন করলে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানই প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের ওসমানীনগরের গোয়ালাবাজারে এক সুধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন বলেন, ‘এই বছরেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে আসবেন। তফসিল আশা করি নভেম্বরে ঘোষণা হবে, এই বছরেই তো ঘোষণা হবে। উনাকে এই বছরেই পাবেন ইনশা আল্লাহ। উনি এই নভেম্বর-ডিসেম্বরের মধ্যেই আসবেন। উনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন। উনার সঙ্গে এখন সবার মতবিনিময় করার আগ্রহ। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সবারই জানার আগ্রহ আছে তাঁর কাছ থেকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) যেহেতু একটি প্রধান দলের রাজনৈতিক নেতা। স্বাভাবিকভাবে উনাকে ঘিরে একটা সিকিউরিটির ব্যাপার আছে। এটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ড. ইউনূস সাহেব তো বলেছেন, এখন উনার কাজটাই হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করে নির্বাচন দেওয়া। আশা করছি, উনি এই চার-পাঁচ মাসের মধ্যে দেশে ফিরবেন। আর তারেক রহমানই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন।’
এদিকে একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হুমায়ুন কবির বলেন, তারেক রহমান দেশে ফিরে নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং একাধিক আসনে প্রার্থী হতে পারেন। তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে এবং সরকার গঠন করলে তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপিকে ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে আগ্রহ বেড়েছে বলেও দাবি করেন হুমায়ুন কবির। তারেক রহমানের নেতৃত্ব, ভাবনা ও নির্বাচন জয়ের পর তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার পরিকল্পনা—এই বিষয়গুলো বিভিন্ন কূটনৈতিক মহলের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বলে জানান তিনি।
সম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে হুমায়ুন কবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সাক্ষাৎটি ছিল অত্যন্ত সৌজন্যমূলক। দেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তারেক রহমানের দেশে ফেরার পরিকল্পনা, নির্বাচনপরবর্তী সম্ভাব্য সরকার গঠন ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে আলোচনায়।’
২০০৭ সালের ১/১১ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। এরপর ২০০৮ সালে জামিন পেয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন এবং যুক্তরাজ্যে আশ্রয় নেন। সেখান থেকেই দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে দলের রাজনীতি পরিচালনা করছেন তিনি।
৫ আগস্টের গণ-আন্দোলনের পর এক–এগারো ও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হওয়া অধিকাংশ মামলায় খালাস পেয়েছেন তারেক রহমান। এতে তাঁর দেশে ফেরার পথ অনেকটাই মসৃণ হয়েছে বলে মনে করছেন দলের নেতা-কর্মীরা।
তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে বিএনপির রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তনেরও প্রতীকী ঘোষণা মনে করছেন নেতারা। নির্বাচন সামনে রেখে তাঁর উপস্থিতি দলকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তাঁরা।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে বিএনপি সরকার গঠন করলে দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানই প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক হুমায়ুন কবির। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের ওসমানীনগরের গোয়ালাবাজারে এক সুধী সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন বলেন, ‘এই বছরেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশে আসবেন। তফসিল আশা করি নভেম্বরে ঘোষণা হবে, এই বছরেই তো ঘোষণা হবে। উনাকে এই বছরেই পাবেন ইনশা আল্লাহ। উনি এই নভেম্বর-ডিসেম্বরের মধ্যেই আসবেন। উনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন। উনার সঙ্গে এখন সবার মতবিনিময় করার আগ্রহ। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সবারই জানার আগ্রহ আছে তাঁর কাছ থেকে।’
তিনি আরও বলেন, ‘উনি (তারেক রহমান) যেহেতু একটি প্রধান দলের রাজনৈতিক নেতা। স্বাভাবিকভাবে উনাকে ঘিরে একটা সিকিউরিটির ব্যাপার আছে। এটা রাষ্ট্রের দায়িত্ব। ড. ইউনূস সাহেব তো বলেছেন, এখন উনার কাজটাই হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করে নির্বাচন দেওয়া। আশা করছি, উনি এই চার-পাঁচ মাসের মধ্যে দেশে ফিরবেন। আর তারেক রহমানই আগামীর প্রধানমন্ত্রী হবেন।’
এদিকে একটি টেলিভিশন চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হুমায়ুন কবির বলেন, তারেক রহমান দেশে ফিরে নির্বাচনে অংশ নেবেন এবং একাধিক আসনে প্রার্থী হতে পারেন। তাঁর নেতৃত্বেই বিএনপি নির্বাচনে অংশ নেবে এবং সরকার গঠন করলে তিনিই হবেন প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপিকে ঘিরে আন্তর্জাতিক মহলে আগ্রহ বেড়েছে বলেও দাবি করেন হুমায়ুন কবির। তারেক রহমানের নেতৃত্ব, ভাবনা ও নির্বাচন জয়ের পর তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার পরিকল্পনা—এই বিষয়গুলো বিভিন্ন কূটনৈতিক মহলের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে বলে জানান তিনি।
সম্প্রতি মার্কিন রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে হুমায়ুন কবিরের সৌজন্য সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সাক্ষাৎটি ছিল অত্যন্ত সৌজন্যমূলক। দেশের সার্বিক রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তারেক রহমানের দেশে ফেরার পরিকল্পনা, নির্বাচনপরবর্তী সম্ভাব্য সরকার গঠন ইত্যাদি বিষয় উঠে আসে আলোচনায়।’
২০০৭ সালের ১/১১ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গ্রেপ্তার হন তারেক রহমান। এরপর ২০০৮ সালে জামিন পেয়ে দেশ ছাড়তে বাধ্য হন এবং যুক্তরাজ্যে আশ্রয় নেন। সেখান থেকেই দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে দলের রাজনীতি পরিচালনা করছেন তিনি।
৫ আগস্টের গণ-আন্দোলনের পর এক–এগারো ও আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে হওয়া অধিকাংশ মামলায় খালাস পেয়েছেন তারেক রহমান। এতে তাঁর দেশে ফেরার পথ অনেকটাই মসৃণ হয়েছে বলে মনে করছেন দলের নেতা-কর্মীরা।
তারেক রহমানের দেশে ফেরাকে বিএনপির রাজনৈতিক প্রত্যাবর্তনেরও প্রতীকী ঘোষণা মনে করছেন নেতারা। নির্বাচন সামনে রেখে তাঁর উপস্থিতি দলকে সাংগঠনিকভাবে চাঙা করবে বলে আশা প্রকাশ করছেন তাঁরা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) ১৮টি হলে গত বছর ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। এরই মধ্যে আজ শুক্রবার (৮ আগস্ট) ওই ১৮ হলে নতুন করে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করেছে ছাত্রদল। নতুন করে কমিটি ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
২৪ মিনিট আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, নিজের ক্ষমতা ও গদি টিকিয়ে রাখার জন্য বিদেশিদের কাছে মৌলবাদ ও জঙ্গিবাদে দেশ ভরে গেছে বলে উপস্থাপন করতেন শেখ হাসিনা। এ দেশ সাম্প্রদায়িক বিভাজনে ভরপুর—এসব দেখাতে চেয়েছেন। আমাকে ভোট দিন (শেখ হাসিনাকে) বলে দিনের ভোট রাতে করেছেন। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছেন ফ্যাসিস্ট হাসিনা। তিনি
৩ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামী আজেবাজে থিওরি দিয়ে নির্বাচন বিলম্বের চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘একটি রাজনৈতিক দল বলছে, ১৯৭১ সালে জাতি নাকি পথভ্রষ্ট ছিল। সেদিনের স্বাধীনতা আন্দোলনের সংগ্রাম নাকি ভুল ছিল। এ ধরনের কথা বাং
৫ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, নব্য ফ্যাসিবাদের জন্ম হচ্ছে—যাঁরা এই অপবাদ দিচ্ছেন, তাঁরা অপবাদ দেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেননি। বিএনপি একটি আদর্শের দল। এই দল স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছে, এরশাদবিরোধী আন্দোলন করেছে। গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে এই দলের নেতা-কর্মীরা গুম, খুন ও নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত...
৬ ঘণ্টা আগে