অনলাইন ডেস্ক
দেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর হোটেল লেক শোরে এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জীবন ও রাজনৈতিক চিন্তাধারা নিয়ে সাংবাদিক, লেখক ও গবেষক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীনের লেখা ‘তারেক রহমান: পলিটিকস অ্যান্ড পলিসিস-কনটেমপোরারি বাংলাদেশ’ বইয়ের প্রকাশনা উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের শত্রুরা, যারা সামনে থেকে চলে গেছে, কিন্তু পেছনে থেকে এ দেশকে আবার অস্থিতিশীল করে তুলছে। আমাদের অত্যন্ত সজাগ থাকতে হবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবাইকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একটু ধৈর্য ধরতে হবে। এই সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। কারণ এই সরকার ব্যর্থ হলে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে, বিপ্লব ব্যর্থ হবে এবং আমরা আবার সেই অন্ধকারে চলে যাব। এই বিষয়গুলো নিয়ে ইতিবাচক চিন্তা করা প্রয়োজন।’
এ সময় গণমাধ্যমের ওপর হামলায় উদ্বেগ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘স্বাধীন মতামত প্রকাশের জন্য আমরা সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি। আজকে যখন আমরা দেখছি কিছু সংখ্যক হঠকারী, কিছু সংখ্যক উসকানিদাতা, তারা বিভিন্নভাবে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে বিঘ্নিত করার চেষ্টা করছে, এটা কোনোমতেই সচেতন ও দেশপ্রেমিক মানুষের মেনে নেওয়া উচিত নয়। আমি সবাইকে আহ্বান জানাব, দয়া করে এই আত্মহননের কাজ থেকে সরে আসুন এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য সহযোগিতা করুন।’
তিনি বলেন, ‘আজকে কোমলমতি বালকেরা, তারা যেসব কাজ করছে, এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে।’
দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে আবারও নির্বাচিত সরকারেই গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া এই ধরনের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। একমাত্র নির্বাচিত সরকারই পারবে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘আজকে এই যে, হাসিনাকে তাড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে, এখানে তারেক রহমানের অবদান সবচেয়ে বেশি বলে আমি মনে করি। আমরা চৌদ্দ বছর লড়াই করেছি, আমাদের প্রায় ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে। আমাদের নেতা–কর্মীদের হত্যার পাশাপাশি সাত শ’র বেশি নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়েছে। এই অবস্থাতেই সেখান থেকে বেরিয়ে এসে সকলকে অনুপ্রাণিত করে, উজ্জীবিত করে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারেক রহমান। শেষের যে কয়টা দিন আমরা বলি যে, ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থানের মূল সময়টা, সেই সময়ে তিনি প্রতি মুহূর্তে যোগাযোগ রেখেছেন সবার সঙ্গে। এমনকি ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গে পর্যন্ত।’
জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মোহাম্মদ জমির উদ্দীন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
দেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর হোটেল লেক শোরে এক অনুষ্ঠানে তিনি এই আহ্বান জানান। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের জীবন ও রাজনৈতিক চিন্তাধারা নিয়ে সাংবাদিক, লেখক ও গবেষক মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীনের লেখা ‘তারেক রহমান: পলিটিকস অ্যান্ড পলিসিস-কনটেমপোরারি বাংলাদেশ’ বইয়ের প্রকাশনা উপলক্ষে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের শত্রুরা, যারা সামনে থেকে চলে গেছে, কিন্তু পেছনে থেকে এ দেশকে আবার অস্থিতিশীল করে তুলছে। আমাদের অত্যন্ত সজাগ থাকতে হবে।’
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবাইকে ধৈর্য ধারণের আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘একটু ধৈর্য ধরতে হবে। এই সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। কারণ এই সরকার ব্যর্থ হলে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হবে, বিপ্লব ব্যর্থ হবে এবং আমরা আবার সেই অন্ধকারে চলে যাব। এই বিষয়গুলো নিয়ে ইতিবাচক চিন্তা করা প্রয়োজন।’
এ সময় গণমাধ্যমের ওপর হামলায় উদ্বেগ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘স্বাধীন মতামত প্রকাশের জন্য আমরা সংগ্রাম করেছি, লড়াই করেছি। আজকে যখন আমরা দেখছি কিছু সংখ্যক হঠকারী, কিছু সংখ্যক উসকানিদাতা, তারা বিভিন্নভাবে সংবাদপত্রের স্বাধীনতাকে বিঘ্নিত করার চেষ্টা করছে, এটা কোনোমতেই সচেতন ও দেশপ্রেমিক মানুষের মেনে নেওয়া উচিত নয়। আমি সবাইকে আহ্বান জানাব, দয়া করে এই আত্মহননের কাজ থেকে সরে আসুন এবং গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার জন্য সহযোগিতা করুন।’
তিনি বলেন, ‘আজকে কোমলমতি বালকেরা, তারা যেসব কাজ করছে, এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে, ধৈর্য ধরতে হবে।’
দেশের বিরাজমান সমস্যা সমাধানে আবারও নির্বাচিত সরকারেই গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘নির্বাচন ছাড়া এই ধরনের সমস্যাগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। একমাত্র নির্বাচিত সরকারই পারবে এই সমস্যাগুলো সমাধান করতে।’
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছেন বলে দাবি করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘আজকে এই যে, হাসিনাকে তাড়িয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে, এখানে তারেক রহমানের অবদান সবচেয়ে বেশি বলে আমি মনে করি। আমরা চৌদ্দ বছর লড়াই করেছি, আমাদের প্রায় ৬০ লাখ মানুষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে। আমাদের নেতা–কর্মীদের হত্যার পাশাপাশি সাত শ’র বেশি নেতা-কর্মীকে গুম করা হয়েছে। এই অবস্থাতেই সেখান থেকে বেরিয়ে এসে সকলকে অনুপ্রাণিত করে, উজ্জীবিত করে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারেক রহমান। শেষের যে কয়টা দিন আমরা বলি যে, ছাত্র-জনতা অভ্যুত্থানের মূল সময়টা, সেই সময়ে তিনি প্রতি মুহূর্তে যোগাযোগ রেখেছেন সবার সঙ্গে। এমনকি ছাত্র সমন্বয়কদের সঙ্গে পর্যন্ত।’
জাতীয় সংসদের সাবেক স্পিকার ও বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মোহাম্মদ জমির উদ্দীন সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমানসহ আরও অনেকে বক্তব্য রাখেন।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৭ ঘণ্টা আগে