নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান।
বিবৃতিতে আমির হোসেন আমু বলেন, বিএনপি-জামায়াত অপশক্তি সমাবেশের নামে রাজধানীতে অগ্নি সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হয়েছে। তাদের বর্বরোচিত হামলা থেকে প্রধান বিচারপতির বাসভবন, হাসপাতাল, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী, সরকারি স্থাপনা, গণমাধ্যম কর্মী এবং সাধারণ মানুষ কেউই রেহাই পায়নি। তারা গণপরিবহন, অডিট ভবন, পুলিশ বক্স, অ্যাম্বুলেন্স ও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে অগ্নিসংযোগ করেছে। বিএনপির ক্যাডার বাহিনীর হামলায় পুলিশ বাহিনীর একজন সদস্য নিহত হওয়ার পাশাপাশি ৪১ জন আহত হয়েছে এবং প্রায় ১৫ জন গণমাধ্যম কর্মী আহত হয়েছে। তাদের পরিকল্পিত ও সংঘবদ্ধ হামলায় আওয়ামী লীগের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী মারাত্মকভাবে আহত হয়েছে।
আমু বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি—সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের মাধ্যমে কোনো রাজনৈতিক দল জনগণের নিকট আবেদন সৃষ্টি করতে পারে না। বিএনপি-জামায়াত যে সন্ত্রাস ও ধ্বংসাত্মক রাজনীতির প্রতিভূ তা আবারও প্রমাণিত হয়েছে। বিএনপি-জামায়াতের এই সন্ত্রাস ও নাশকতার ঘটনায় কেন্দ্রীয় ১৪ দল তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে।’
বিবৃতিতে তিনি বিএনপির সন্ত্রাসীদের হামলায় নিহত পুলিশ সদস্য আমিরুল ইসলাম পারভেজের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবার-পরিজন, আত্মীয়-স্বজন ও সহকর্মীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন। একই সঙ্গে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী বাংলাদেশের সকল দেশপ্রেমিক নাগরিককে বিএনপি-জামায়াত অপশক্তির সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।

জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১২ মিনিট আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
তাঁদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রার্থী হতে পারেন। এর আগে বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেছেন, কখনো হারেননি।
খালেদা জিয়ার পৈতৃকবাড়ি ফেনীতে। আর তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়। খালেদা জিয়ার জন্ম, শৈশব ও পড়াশোনা দিনাজপুর শহরে হলেও এর আগে তিনি কখনো এখান থেকে প্রার্থী হননি।
এর বাইরে আর যেসব নারী নেত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
সানজিদা ইসলাম তুলি (ঢাকা-১৪): গুম হওয়া পরিবারগুলোর প্রতিবাদের প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক তিনি। ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সুমনকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সে সময়ই সুমনের মা হাজেরা খাতুনকে কেন্দ্র করে তাঁর পরিবারের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘মায়ের ডাক’ নামের সংগঠনটি।
আফরোজা খানম রিতা (মানিকগঞ্জ-৩): মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী মুন্নুর চেয়ারওম্যান। রিতার বাবা হারুনার রশীদ খান মুন্নু এ শিল্পগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত সরকারে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

তাহসিনা রুশদীর লুনা (সিলেট-২): এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীর স্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১২ সালে গুমের শিকার হন ইলিয়াস; এর পর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তাঁর স্ত্রী লুনা।
শামা ওবায়েদ (ফরিদপুর-২): দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাবা প্রয়াত কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব (১৯৮৬-৮৮) ছিলেন; পালন করেছেন একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
চৌধুরী নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩): বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক। তাঁর বাবা প্রয়াত চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যানের পাশাপাশি একাধিকবার মন্ত্রী ছিলেন। নায়াবের দাদা ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মুসলিম লীগ নেতা এবং প্রপিতামহ চৌধুরী মঈজউদ্দীন বিশ্বাস ছিলেন জমিদার।

ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো (ঝালকাঠি-২): সংসদ সদস্য জুলফিকার আলী ভুট্টো হত্যার শিকার হওয়ার পর তাঁর স্ত্রী ইলেন ২০০০ সালে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন। এরপর তিনি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুকে পরাজিত করে ফের জয়ের মুখ দেখেন।
ফারজানা শারমিন পুতুল (নাটোর-১): দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও মিডিয়া সেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাইকোর্টের এই আইনজীবী অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংস্কার কমিশনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাবা প্রয়াত ফজলুর রহমান পটল বিএনপির মনোনয়নে চারবারের এমপি ছিলেন।
সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা (শেরপুর-১): জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর মেয়ে তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী ছিলেন প্রিয়াংকা।

সাবিরা সুলতানা মুন্নী (যশোর-২): ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ও স্থানীয় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুন্নীর স্বামী নাজমুল ইসলাম একসময় ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও যশোর জেলা বিএনপির অর্থবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১১ সালে ঢাকায় অপহরণ হওয়ার পর নাজমুলের লাশ মিলেছিল গাজীপুরে।
সবশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল বিএনপি। তাতে ধানের শীষের হয়ে লড়েছিলেন ১৪ নেত্রী।
জুলাই সনদে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ প্রস্তাবে সায় দিয়েছে বিএনপিসহ ২৭টি রাজনৈতিক দল ও জোট। আর নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তিনটি দল ও জোট।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর সব কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জন করার কথা ছিল ২০২০ সালের মধ্যে। তবে তা না পারায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৩৬ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে আটজন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ নারী প্রার্থীর মধ্যে ছয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।
এরপর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৬৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ২২ জন সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ নির্বাচনে ৯৪ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
তাঁদের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে দিনাজপুর-৩, বগুড়া-৭ ও ফেনী-১ আসনে ঘোষণা করা হয়েছে।
বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী, একজন প্রার্থী সর্বোচ্চ পাঁচটি আসনে প্রার্থী হতে পারেন। এর আগে বিভিন্ন সময়ে খালেদা জিয়া পাঁচটি আসনে নির্বাচন করেছেন, কখনো হারেননি।
খালেদা জিয়ার পৈতৃকবাড়ি ফেনীতে। আর তাঁর স্বামী বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের পৈতৃকবাড়ি বগুড়ায়। খালেদা জিয়ার জন্ম, শৈশব ও পড়াশোনা দিনাজপুর শহরে হলেও এর আগে তিনি কখনো এখান থেকে প্রার্থী হননি।
এর বাইরে আর যেসব নারী নেত্রীর নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে রয়েছেন—
সানজিদা ইসলাম তুলি (ঢাকা-১৪): গুম হওয়া পরিবারগুলোর প্রতিবাদের প্ল্যাটফর্ম ‘মায়ের ডাক’-এর সমন্বয়ক তিনি। ২০১৩ সালের ২ ডিসেম্বর ঢাকার তৎকালীন ৩৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাজেদুল ইসলাম সুমনকে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে র্যাব পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। সে সময়ই সুমনের মা হাজেরা খাতুনকে কেন্দ্র করে তাঁর পরিবারের উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘মায়ের ডাক’ নামের সংগঠনটি।
আফরোজা খানম রিতা (মানিকগঞ্জ-৩): মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও দেশের অন্যতম শিল্পগোষ্ঠী মুন্নুর চেয়ারওম্যান। রিতার বাবা হারুনার রশীদ খান মুন্নু এ শিল্পগোষ্ঠী প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি বিএনপি-জামায়াত সরকারে মন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।

তাহসিনা রুশদীর লুনা (সিলেট-২): এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ইলিয়াস আলীর স্ত্রী। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ২০১২ সালে গুমের শিকার হন ইলিয়াস; এর পর থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় হন তাঁর স্ত্রী লুনা।
শামা ওবায়েদ (ফরিদপুর-২): দলের সাংগঠনিক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছেন। তাঁর বাবা প্রয়াত কে এম ওবায়দুর রহমান বিএনপির মহাসচিব (১৯৮৬-৮৮) ছিলেন; পালন করেছেন একাধিক মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব।
চৌধুরী নায়াব ইউসুফ (ফরিদপুর-৩): বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মহিলা দল ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক। তাঁর বাবা প্রয়াত চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যানের পাশাপাশি একাধিকবার মন্ত্রী ছিলেন। নায়াবের দাদা ইউসুফ আলী চৌধুরী ছিলেন মুসলিম লীগ নেতা এবং প্রপিতামহ চৌধুরী মঈজউদ্দীন বিশ্বাস ছিলেন জমিদার।

ইসরাত সুলতানা ইলেন ভুট্টো (ঝালকাঠি-২): সংসদ সদস্য জুলফিকার আলী ভুট্টো হত্যার শিকার হওয়ার পর তাঁর স্ত্রী ইলেন ২০০০ সালে উপনির্বাচনে সংসদ সদস্য হন। এরপর তিনি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগ নেতা আমির হোসেন আমুকে পরাজিত করে ফের জয়ের মুখ দেখেন।
ফারজানা শারমিন পুতুল (নাটোর-১): দলের ফরেন অ্যাফেয়ার্স অ্যাডভাইজরি কমিটির স্পেশাল অ্যাসিস্ট্যান্ট ও মিডিয়া সেলের সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাইকোর্টের এই আইনজীবী অন্তর্বর্তী সরকারের দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সংস্কার কমিশনের সদস্য ছিলেন। তাঁর বাবা প্রয়াত ফজলুর রহমান পটল বিএনপির মনোনয়নে চারবারের এমপি ছিলেন।
সানসিলা জেবরিন প্রিয়াংকা (শেরপুর-১): জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হযরত আলীর মেয়ে তিনি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির সর্বকনিষ্ঠ প্রার্থী ছিলেন প্রিয়াংকা।

সাবিরা সুলতানা মুন্নী (যশোর-২): ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ও স্থানীয় উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। মুন্নীর স্বামী নাজমুল ইসলাম একসময় ঝিকরগাছা উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও যশোর জেলা বিএনপির অর্থবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১১ সালে ঢাকায় অপহরণ হওয়ার পর নাজমুলের লাশ মিলেছিল গাজীপুরে।
সবশেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিল বিএনপি। তাতে ধানের শীষের হয়ে লড়েছিলেন ১৪ নেত্রী।
জুলাই সনদে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী মনোনয়ন দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ প্রস্তাবে সায় দিয়েছে বিএনপিসহ ২৭টি রাজনৈতিক দল ও জোট। আর নোট অব ডিসেন্ট দিয়েছে তিনটি দল ও জোট।
গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ অনুযায়ী, রাজনৈতিক দলগুলোর সব কমিটিতে ৩৩ শতাংশ নারী সদস্য রাখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ লক্ষ্য অর্জন করার কথা ছিল ২০২০ সালের মধ্যে। তবে তা না পারায় ২০৩০ সাল পর্যন্ত সময় বাড়ানো হয়েছে।
জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ফল অনুযায়ী, ১৯৯১ সালের সংসদ নির্বাচনে ৩৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে পাঁচজন নির্বাচিত হয়েছিলেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে ৩৬ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে আটজন, ২০০১ সালের নির্বাচনে ৩৮ নারী প্রার্থীর মধ্যে ছয়, ২০০৮ সালের নির্বাচনে ৫৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ২৯ নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৮ জন নারী সরাসরি ভোটে সংসদ সদস্য হয়েছিলেন।
এরপর ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত একাদশ সংসদ নির্বাচনে ৬৯ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ২২ জন সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আর ২০২৪ সালের দ্বাদশ নির্বাচনে ৯৪ জন নারী প্রার্থীর মধ্যে ১৯ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান
২৮ অক্টোবর ২০২৩
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
২০২৬ সালে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি যে প্রার্থী হচ্ছেন, তার ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন। অক্টোবরের শুরুতে বিবিসি বাংলার এক সাক্ষাৎকারে যখন তারেক রহমানকে প্রশ্ন করা হলো, তিনি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কি না, তিনি বলেছিলেন, ‘জি, ইনশা আল্লাহ’।
সোমবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তারেক রহমান বগুড়া-৬ (সদর) আসন থেকে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা করা হয়।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর) এবং ১৯৯৬ (জুন) সাল থেকে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে নির্বাচন করছেন। এ দুটি আসনে তিনি কখনো পরাজয়ের মুখ দেখেননি।
এর আগে ১৯৭৯ সালে এই আসন থেকে বিএনপির ওয়াজেদ হোসেন তরফদার, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচন বিএনপি বয়কট করে। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি) সালে মজিবর রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।
১৯৯৬ সালে (জুন) সপ্তম সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হলেও পরে তিনি আসনটি ছেড়ে দেন। তখন উপনির্বাচনে জয়লাভ করেন বিএনপির জহুরুল ইসলাম।
২০০১ ও ২০০৮ সালেও খালেদা জিয়া এই আসনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। ২০০৮ সালের উপনির্বাচনে এই আসন থেকে জয় পান ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। তিনি বিজয়ী হলেও সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। পরে উপনির্বাচনে বিএনপির নেতা গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ধানের শীষে ভোট করে বিজয়ী হন।
২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি।

দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
২০২৬ সালে অনুষ্ঠেয় ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে তিনি যে প্রার্থী হচ্ছেন, তার ইঙ্গিত আগেই দিয়েছিলেন। অক্টোবরের শুরুতে বিবিসি বাংলার এক সাক্ষাৎকারে যখন তারেক রহমানকে প্রশ্ন করা হলো, তিনি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন কি না, তিনি বলেছিলেন, ‘জি, ইনশা আল্লাহ’।
সোমবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে ২৩৭ আসনের প্রার্থীদের নাম পড়ে শোনান দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সেখানে তারেক রহমান বগুড়া-৬ (সদর) আসন থেকে প্রার্থী হবেন বলে ঘোষণা করা হয়।
প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জন্মস্থান বগুড়া ‘বিএনপির ঘাঁটি’ হিসেবে পরিচিত দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ১৯৯১ সাল থেকে বগুড়া-৭ (গাবতলী ও শাহজাহানপুর) এবং ১৯৯৬ (জুন) সাল থেকে বগুড়া-৬ (সদর) আসনে নির্বাচন করছেন। এ দুটি আসনে তিনি কখনো পরাজয়ের মুখ দেখেননি।
এর আগে ১৯৭৯ সালে এই আসন থেকে বিএনপির ওয়াজেদ হোসেন তরফদার, ১৯৮৬ ও ১৯৮৮ সালের নির্বাচন বিএনপি বয়কট করে। ১৯৯১ ও ১৯৯৬ (ফেব্রুয়ারি) সালে মজিবর রহমান ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে জয়লাভ করেন।
১৯৯৬ সালে (জুন) সপ্তম সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে নির্বাচিত হলেও পরে তিনি আসনটি ছেড়ে দেন। তখন উপনির্বাচনে জয়লাভ করেন বিএনপির জহুরুল ইসলাম।
২০০১ ও ২০০৮ সালেও খালেদা জিয়া এই আসনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেন। ২০০৮ সালের উপনির্বাচনে এই আসন থেকে জয় পান ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার। তিনি বিজয়ী হলেও সংসদ সদস্য হিসেবে শপথ নেননি। পরে উপনির্বাচনে বিএনপির নেতা গোলাম মোহাম্মদ সিরাজ ধানের শীষে ভোট করে বিজয়ী হন।
২০২৪ সালের নির্বাচনে অংশ নেয়নি বিএনপি।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান
২৮ অক্টোবর ২০২৩
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে
জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সারা দেশে ধানের শীষের ২৩৭ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর মধ্যে ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন খন্দকার আবু আশফাক, যিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনেও ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন। ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ) আসনে লড়বেন আমানউল্লাহ আমান। আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁর ছেলে ইরফান ইবনে আমান অমি।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের মতো গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে এবারও ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ-জিনজিরা) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। ঢাকা-৪ (যাত্রাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তানভীর আহমেদ রবিন। এই আসনে গত নির্বাচনে মনোনয়ন পান সালাহউদ্দিন আহমদ। ঢাকা-৫ (ডেমরা) আসনে নতুন মুখ নেই; সেখানে এবারও লড়বেন নবী উল্লাহ নবী।
কোতোয়ালি ও সূত্রাপুর নিয়ে গঠিত ঢাকা-৬ আসনে লড়বেন ইশরাক হোসেন। গতবার আসনটি গণফোরামের সুব্রত চৌধুরীকে ছেড়ে দিয়েছিল বিএনপি। ঢাকা-৮ আসনে (মতিঝিল-শাহজাহানপুর-রমনা) প্রার্থী করা হয়েছে মির্জা আব্বাসকে। তিনি আগের নির্বাচনেও এই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
ঢাকা-১১ (বাড্ডা) আসন থেকে লড়বেন এম এ কাইয়ুম। আগেরবার এই আসনে বিএনপি থেকে লড়াই করেন শামীম আরা বেগম। ঢাকা-১২ (তেজগাঁও) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে সাইফুল আলম নীরবকে। তিনি একাদশ সংসদ নির্বাচনেও এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন।
২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৪ (মিরপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক। এবার তাঁর জায়গায় দেওয়া হয়েছে সানজিদা ইসলাম তুলিকে। ঢাকা-১৫ (কাফরুল) আসনে লড়বেন শফিকুল ইসলাম খান। এই আসনে আগের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন মো. শফিকুর রহমান।
আমিনুল হক লড়বেন ঢাকা-১৬ (পল্লবী) আসন থেকে। এই আসনে একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মো. আহসান উল্লাহ হাসান। ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে গেল নির্বাচনের মতো এবারও মনোনয়ন পেয়েছেন দেওয়ান সালাহ উদ্দিন বাবু।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে সারা দেশে ধানের শীষের ২৩৭ প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এর মধ্যে ঢাকা-১ (দোহার-নবাবগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন খন্দকার আবু আশফাক, যিনি ২০১৮ সালের নির্বাচনেও ধানের শীষের প্রার্থী ছিলেন। ঢাকা-২ (কেরানীগঞ্জ) আসনে লড়বেন আমানউল্লাহ আমান। আগের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছিলেন তাঁর ছেলে ইরফান ইবনে আমান অমি।
একাদশ সংসদ নির্বাচনের মতো গয়েশ্বর চন্দ্র রায়কে এবারও ঢাকা-৩ (কেরানীগঞ্জ-জিনজিরা) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে। ঢাকা-৪ (যাত্রাবাড়ী) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন তানভীর আহমেদ রবিন। এই আসনে গত নির্বাচনে মনোনয়ন পান সালাহউদ্দিন আহমদ। ঢাকা-৫ (ডেমরা) আসনে নতুন মুখ নেই; সেখানে এবারও লড়বেন নবী উল্লাহ নবী।
কোতোয়ালি ও সূত্রাপুর নিয়ে গঠিত ঢাকা-৬ আসনে লড়বেন ইশরাক হোসেন। গতবার আসনটি গণফোরামের সুব্রত চৌধুরীকে ছেড়ে দিয়েছিল বিএনপি। ঢাকা-৮ আসনে (মতিঝিল-শাহজাহানপুর-রমনা) প্রার্থী করা হয়েছে মির্জা আব্বাসকে। তিনি আগের নির্বাচনেও এই আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
ঢাকা-১১ (বাড্ডা) আসন থেকে লড়বেন এম এ কাইয়ুম। আগেরবার এই আসনে বিএনপি থেকে লড়াই করেন শামীম আরা বেগম। ঢাকা-১২ (তেজগাঁও) আসনে প্রার্থী করা হয়েছে সাইফুল আলম নীরবকে। তিনি একাদশ সংসদ নির্বাচনেও এই আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন।
২০১৮ সালের নির্বাচনে ঢাকা-১৪ (মিরপুর) আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন সৈয়দ আবু বকর সিদ্দিক। এবার তাঁর জায়গায় দেওয়া হয়েছে সানজিদা ইসলাম তুলিকে। ঢাকা-১৫ (কাফরুল) আসনে লড়বেন শফিকুল ইসলাম খান। এই আসনে আগের নির্বাচনে প্রার্থী ছিলেন মো. শফিকুর রহমান।
আমিনুল হক লড়বেন ঢাকা-১৬ (পল্লবী) আসন থেকে। এই আসনে একাদশ সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন মো. আহসান উল্লাহ হাসান। ঢাকা-১৯ (সাভার) আসনে গেল নির্বাচনের মতো এবারও মনোনয়ন পেয়েছেন দেওয়ান সালাহ উদ্দিন বাবু।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান
২৮ অক্টোবর ২০২৩
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১২ মিনিট আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ মিনিট আগে
জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ‘আরপিও সংশোধনীর অনুচ্ছেদ ২০-এ জোটগত নির্বাচন বিষয়ে বলা হয়েছে, জোট মনোনীত প্রার্থী হলেও তাঁকে নিজের দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। এ পরিবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করছি। অতীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধ হয়ে নিজেদের বা জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এটা রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার। এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে এর আগে কোনো সমস্যা হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এ প্রক্রিয়া পরিবর্তনের কোনো দাবি ছিল না।’
চিঠিতে বলা হয়, ‘এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না বলে বিএনপিসহ আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই পত্রিকায় খবর এল যে, জোট করলেও দলীয় প্রতীকে ভোট করতে হবে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য নির্বাচনে জয়ী হওয়া। জোটবদ্ধ দলগুলোর পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক চাওয়ার অধিকার আছে। এভাবেই এত দিন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা হয়নি। এই প্রচলিত পদ্ধতি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিল, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তা ছাড়া নির্বাচনের প্রধান অংশীজন অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই এমন একটি বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য।’
১২ দলীয় জোট বলেছে, ‘আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। সংস্কারের দোহাই দিয়ে ভিন্ন অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নেবে না।’
১২ দলীয় জোটের মধ্যে রয়েছে—জাতীয় পার্টি (জাফর), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় দল, বাংলাদেশ জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টি, ইসলামিক পার্টি, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল ও ইউনাইটেড লিবারেল পার্টি।
উল্লেখ্য, কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া সম্প্রতি অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

জোটের ভোটে দলগুলোর পছন্দের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চেয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনকে চিঠি দিয়েছেন ১২ দলীয় জোটপ্রধান ও জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ সোমবার (৩ নভেম্বর) এ চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে বলা হয়, ‘আরপিও সংশোধনীর অনুচ্ছেদ ২০-এ জোটগত নির্বাচন বিষয়ে বলা হয়েছে, জোট মনোনীত প্রার্থী হলেও তাঁকে নিজের দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে। এ পরিবর্তনের তীব্র বিরোধিতা করছি। অতীতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধ হয়ে নিজেদের বা জোটের অন্য কোনো দলের প্রতীক নিয়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে। এটা রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক অধিকার। এ প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুষ্ঠানে এর আগে কোনো সমস্যা হয়নি। দীর্ঘদিন ধরে প্রচলিত এ প্রক্রিয়া পরিবর্তনের কোনো দাবি ছিল না।’
চিঠিতে বলা হয়, ‘এ বিষয়ে সরকারের উচ্চপর্যায়ের সঙ্গে আলোচনাকালে আরপিওর ২০ নম্বর অনুচ্ছেদে কোনো পরিবর্তন আনা হবে না বলে বিএনপিসহ আমাদেরকে আশ্বস্ত করা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই পত্রিকায় খবর এল যে, জোট করলেও দলীয় প্রতীকে ভোট করতে হবে।’
চিঠিতে আরও বলা হয়, ‘জোট গঠনের মূল উদ্দেশ্য নির্বাচনে জয়ী হওয়া। জোটবদ্ধ দলগুলোর পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক চাওয়ার অধিকার আছে। এভাবেই এত দিন প্রতীক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে এবং এতে কোনো সমস্যা হয়নি। এই প্রচলিত পদ্ধতি পরিবর্তনের প্রয়োজনীয়তা কেন দেখা দিল, তা আমাদের বোধগম্য নয়। তা ছাড়া নির্বাচনের প্রধান অংশীজন অর্থাৎ রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো আনুষ্ঠানিক আলোচনা ছাড়াই এমন একটি বড় সিদ্ধান্ত গ্রহণ অনভিপ্রেত এবং আমাদের কাছে অগ্রহণযোগ্য।’
১২ দলীয় জোট বলেছে, ‘আরপিওতে ২০ অনুচ্ছেদের পূর্বের বিধান বহাল রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বিশেষভাবে অনুরোধ করছি। সংস্কারের দোহাই দিয়ে ভিন্ন অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা রাজনৈতিক দলগুলো মেনে নেবে না।’
১২ দলীয় জোটের মধ্যে রয়েছে—জাতীয় পার্টি (জাফর), লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি, জাতীয় দল, বাংলাদেশ জমিয়াতে উলামায়ে ইসলাম, বিকল্পধারা বাংলাদেশ, ইসলামী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ লেবার পার্টি, বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টি, নয়া গণতান্ত্রিক পার্টি, ইসলামিক পার্টি, প্রগতিশীল জাতীয়তাবাদী দল ও ইউনাইটেড লিবারেল পার্টি।
উল্লেখ্য, কোনো দল জোটগতভাবে নির্বাচন করলেও নিজেদের প্রতীকে অংশ নিতে হবে। এমন বিধান যুক্ত করে নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের (সংশোধন) অধ্যাদেশের খসড়া সম্প্রতি অনুমোদন করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।

সমাবেশের নামে রাজধানীতে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টির ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য এবং কেন্দ্রীয় ১৪ দলের সমন্বয়ক ও মুখপাত্র আমির হোসেন আমু। আজ শনিবার এক বিবৃতিতে তিনি এ নিন্দা জানান
২৮ অক্টোবর ২০২৩
জুলাই সনদের সুপারিশ মেনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশে নারী প্রার্থী দিচ্ছে বিএনপি। আজ সোমবার দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর যে ২৩৭ আসনে প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করেছেন, তার মধ্যে ১২ আসনে ১০ নারীর নাম রয়েছে।
১২ মিনিট আগে
দুই দশক ধরে দল ও নির্বাচন পরিচালনায় ওতপ্রোতভাবে জড়িত থাকলেও কখনো সরাসরি ভোটের মাঠে প্রার্থী হননি বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এবার তিনি ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হচ্ছেন।
১৪ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ২০টি আসনের মধ্যে ১৩টিতে প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি, যার মধ্যে সাতটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। অন্য ছয়টিতে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীদের ওপরেই আস্থা রেখেছে দলটি।
১ ঘণ্টা আগে