নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনের উচিত একটি স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করা। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম হবেন না এটা বুঝতে পারলে আগে ভাগেই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন। কারণ নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আগামী প্রজন্ম কাউকেই ক্ষমা করবে না।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে আলোচনায় এ সব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ক্ষমতাসীনদের ভাষায় কথা বলছে। দায় এড়াতেই নির্বাচন কমিশন আগাম অনেক কথা বলছে।’
জিএম কাদের আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা বলছেন নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা তাদের কাজ নয়। তাদের বোঝা উচিত, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতামত উপেক্ষা করে, নির্বাচন কমিশন হঠাৎ করেই ইভিএম-এ নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, সকল দল চাইলে ব্যালট-এ নির্বাচন হবে। আসলে নির্বাচন কমিশনের বলা উচিত ছিল সবাই চাইলে ইভিএম-এ নির্বাচন করা হবে। কারণ ব্যালট পেপারে নির্বাচন বিদ্যমান এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। দেশের মানুষ ব্যালটেই ভোট দিতে চায়। তাছাড়া উন্নত বিশ্বসহ প্রতিবেশী অনেক দেশ এখন ইভিএম বর্জন করছে।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির কারণে দেশের মানুষ কষ্টে আছে। জবাবদিহির অভাবেই সমাজের রন্ধ্রে-রন্ধ্রে দুর্নীতি ছেয়ে গেছে। শুধু জবাবদিহি নিশ্চিত করা গেলেই দেশ থেকে দুর্নীতি বিদায় করা সম্ভব। আর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিকল্প নেই।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ১৯৯০ সালের পর থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে জবাবদিহিহীন রাজনৈতিক সংস্কৃতি সৃষ্টি করেছে। যদি ৫ বছর পর পর রাজনীতিবিদদের সাধারণ মানুষের কাছে যেতে হয় তাহলেই সকল ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। দুটি দলই রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে আর ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। এ কারণেই দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও বিরোধীদলীয় উপনেতা জি এম কাদের বলেছেন, ‘নির্বাচন কমিশনের উচিত একটি স্বচ্ছ নির্বাচন আয়োজনের চেষ্টা করা। সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম হবেন না এটা বুঝতে পারলে আগে ভাগেই নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়াতে পারেন। কারণ নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে আগামী প্রজন্ম কাউকেই ক্ষমা করবে না।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের বনানী কার্যালয় মিলনায়তনে উপস্থিত গণমাধ্যম কর্মীদের সঙ্গে আলোচনায় এ সব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ক্ষমতাসীনদের ভাষায় কথা বলছে। দায় এড়াতেই নির্বাচন কমিশন আগাম অনেক কথা বলছে।’
জিএম কাদের আরও বলেন, নির্বাচন কমিশনের সদস্যরা বলছেন নির্বাচনে সকল দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা তাদের কাজ নয়। তাদের বোঝা উচিত, সব দলের অংশগ্রহণ নিশ্চিত না হলে নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। বেশির ভাগ রাজনৈতিক দলের মতামত উপেক্ষা করে, নির্বাচন কমিশন হঠাৎ করেই ইভিএম-এ নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। নির্বাচন কমিশন বলেছে, সকল দল চাইলে ব্যালট-এ নির্বাচন হবে। আসলে নির্বাচন কমিশনের বলা উচিত ছিল সবাই চাইলে ইভিএম-এ নির্বাচন করা হবে। কারণ ব্যালট পেপারে নির্বাচন বিদ্যমান এবং সবার কাছে গ্রহণযোগ্য। দেশের মানুষ ব্যালটেই ভোট দিতে চায়। তাছাড়া উন্নত বিশ্বসহ প্রতিবেশী অনেক দেশ এখন ইভিএম বর্জন করছে।
জাপা চেয়ারম্যান বলেন, অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতির কারণে দেশের মানুষ কষ্টে আছে। জবাবদিহির অভাবেই সমাজের রন্ধ্রে-রন্ধ্রে দুর্নীতি ছেয়ে গেছে। শুধু জবাবদিহি নিশ্চিত করা গেলেই দেশ থেকে দুর্নীতি বিদায় করা সম্ভব। আর জবাবদিহি নিশ্চিত করতে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের বিকল্প নেই।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান বলেন, ১৯৯০ সালের পর থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বারবার রাষ্ট্রক্ষমতায় গিয়ে জবাবদিহিহীন রাজনৈতিক সংস্কৃতি সৃষ্টি করেছে। যদি ৫ বছর পর পর রাজনীতিবিদদের সাধারণ মানুষের কাছে যেতে হয় তাহলেই সকল ক্ষেত্রে জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। দুটি দলই রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে আর ক্ষমতা ছাড়তে চায় না। এ কারণেই দেশের নির্বাচন ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।
সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন বিএনপিপন্থী আইনজীবীরা। আজ মঙ্গলবার সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে এ বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ হয়। এতে বিএনপিপন্থী শতাধিক আইনজীবী অংশ নেন।
১ ঘণ্টা আগেসংস্কার, বিচারসহ সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার যেভাবে দেশ পরিচালনা করছে, এর কড়া সমালোচনা করেছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। তিনি বলেছেন, এই সরকার শেখ হাসিনার পরামর্শে দেশ চালাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা হাবিবুর রহমান ও ফজলুর রহমানের বক্তব্য শিক্ষার্থীদের আশাহত করে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। তিনি বলেছেন, ‘আমরা বিশ্বাস করতে চাই, তাঁরা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করেন না। সত্যিকার অর্থে যদি আমাদের দেশের প্রতি ভালোবাসা থাকে, তাহলে বিএনপির
২ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি এখন অনেকটা সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলের নেতারা। তবে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন, তাঁকে আরও কয়েক দিন বিশ্রাম নিতে হবে।
২ ঘণ্টা আগে