Ajker Patrika

দেশের প্রতি দায়বোধ থাকলে ভোট দিতে যাবে না কেউ: সাকি

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের প্রতি দায়বোধ থাকলে ভোট দিতে যাবে না কেউ: সাকি

সরকার আবারও ২০১৪ ও ১৮ সালের মতো আরেকটি প্রহসনের নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছে জানিয়ে আসন্ন এই নির্বাচনকে প্রতিহত করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। মঞ্চের সমন্বয়ক ও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, দেশের প্রতি যাদের দায়বোধ আছে তাঁরা আগামী ৭ তারিখে ভোট দিতে যাবে না। 

আজ রোববার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাওরান বাজারের জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সামনে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত মানববন্ধন ও সমাবেশে এ কথা বলেন তিনি। 

জোনায়েদ সাকি বলেন, আগামী ৭ তারিখের নির্বাচনে কোনো দেশপ্রেমিক মানুষ ভোট দিতে পারে না। যাদের দেশের প্রতি দায়বোধ আছে তারা আগামী ৭ তারিখে ভোট দিতে যাবে না। ঐক্যবদ্ধ হোন, রাজপথের দখল নিন। তারা তফসিল, নির্বাচন বন্ধ করতে বাধ্য হবে। মানুষ এই সরকারকে ধাওয়া করবে। 

বাংলাদেশ আজকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম খুনের দেশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘৪০ লাখ নেতা-কর্মীদের নামে মামলা। দুনিয়ায় আমাদের পরিচয় দাঁড়িয়েছে গুম, খুন, ভোটের অধিকার নাই এমন একটা দেশে। এই পরিচয় তৈরি করেছে এই জালিম সরকার, জনগণের এখানে কোনো দায় নেই।’ 

মানবাধিকার কমিশন ও পুলিশের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘দেশে যে একটা মানবাধিকার কমিশন আছে তা দেশে অনেকেই জানে না। আমাদের পয়সায় তারা এসি রুমে চাকরি করেন কিন্তু তাদের যেটা দায়িত্ব মানুষের পক্ষে অবস্থান নেওয়া সেটার কোনো খবর নাই। পুলিশবাহিনী মানুষ বিপদে পড়লে পাওয়া যায় না, কিন্তু যখন অধিকারের জন্য দাঁড়ায় তখন শত শত পুলিশ দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। 

নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, এত বড় জালিমের শাসক পৃথিবীর আর কোথাও নাই। উন্নয়নের কথা বলে, কী উন্নয়ন হয়েছে? ধনীদের আয় বেড়েছে ৫০ গুন আর গরিবের জন্য পেঁয়াজ আড়াই শ টাকা। 

তিনি আরও বলেন, নৌকা এখন ভাসে না, নৌকায় এখন লুটের চাল। নৌকা এখন জনগণের নৌকা নাই। ভোটের প্রচারণা হবে না। নির্বাচন হবে না। কিন্তু ৭ তারিখ সন্ধ্যায় ফলাফল ঘোষণা হবে। 

বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘এই সরকার গণতন্ত্র, মানবাধিকারের বিরুদ্ধে অবস্থান করেছে। শুধুমাত্র রাজনৈতিক বিশ্বাসের কারণে বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। তাদের না পেলে তাদের বাবা, মা, স্ত্রী, সন্তানদের গ্রেপ্তার করছে। সরকার মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে ভাই-ব্রাদার মিলে ৭ জানুয়ারি প্রীতি নির্বাচনের আয়োজন করেছে। এই আওয়ামী লীগ ২০১৪ ও ১৮ সালে ডাকাতির নির্বাচন করে সারা বিশ্বের সামনে আমাদের মুখে চুনকালি মেখেছে।’ 

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন বলেন, ‘গত ১৫ বছরে অসংখ্য মানুষকে খুন, গুম করা হয়েছে। মিথ্যা মামলায় সাজা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমাদের মানবাধিকার কমিশন কোনো কথা বলে না। এই কমিশন, অন্ধ, বোবা, খোঁড়া।’ 

রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম বলেন, নির্বাচনের নামে আওয়ামী লীগের কাউন্সিল আয়োজন করা হচ্ছে। এখানে নৌকা মার্কা, ডামি নৌকা মার্কা, স্বতন্ত্র নৌকা মার্কা, ১৪ দলের নৌকা মার্কা, জাতীয় পার্টির নৌকা মার্কার নির্বাচন হচ্ছে। 

ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু বলেন, ‘শাজাহান ওমরকে মামলা দিয়ে জেলখানায় পাঠাল। তারপর তিনি যখন নৌকা মার্কায় নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেন আর কোনো মামলা তখন কাজ করল না। এই নির্বাচন দেশের জনগণ মানে না। আমরা রক্ত দিয়ে হলেও এই নির্বাচন প্রতিহত করব।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

পল্টনে মঙ্গলবার লাখো মানুষের জমায়েত হবে: হামিদুর রহমান আযাদ

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আজ সোমবার রাজধানীর পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কার্যালয়ে বৈঠক করেন আট দলের নেতারা। এ সময় বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। ছবি: আজকের পত্রিকা
আজ সোমবার রাজধানীর পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কার্যালয়ে বৈঠক করেন আট দলের নেতারা। এ সময় বক্তব্য দেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ। ছবি: আজকের পত্রিকা

পূর্বঘোষিত কর্মসূচি হিসেবে আগামীকাল মঙ্গলবার রাজধানীর পল্টনে গণসমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আট দল। এ কর্মসূচিতে হাজার হাজার নয়, বরং লাখ লাখ মানুষের জমায়েত হবে বলে আশা ব্যক্ত করেছেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ।

আজ সোমবার রাজধানীর পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কার্যালয়ে বৈঠক করেন আট দলের নেতারা। বৈঠক শেষে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দেন জামায়াতের এই নেতা।

হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আগামীকাল হাজার হাজার নয়, লাখ লাখ মানুষের জমায়েত হবে। লোকে লোকারণ্য হবে, এটাই আমাদের প্রত্যাশা। রাজধানী এবং আশপাশের মানুষই এতে যুক্ত হবে।’

আযাদ যোগ করেন, ‘আমরা দেশব্যাপী সমাবেশের ডাক দিতে পারতাম। তবে আগামীকাল শুধু রাজধানী ও আশপাশের জনবল নিয়েই সমাবেশ হবে। এতে যদি সরকার বুঝতে পারে, তাহলে আশা করি এ সমাবেশেই একটা বড় ধরনের মতামত উঠে আসবে।’

আযাদ আরও বলেন, ‘আমাদের আন্দোলনের চতুর্থ পর্ব শেষ হয়ে পঞ্চম পর্ব চলমান। ৬ নভেম্বর আমরা স্মারকলিপি দিয়েছি। একই সঙ্গে ১১ নভেম্বর আমরা গণসমাবেশ ঘোষণা করেছিলাম। আমরা জনগণের কিছু মৌলিক দাবি নিয়ে আন্দোলন করছি। এটা কোনো জোট নয়, এটা আন্দোলনের একটা প্ল্যাটফর্ম।’

বিএনপির সঙ্গে আলোচনা প্রসঙ্গে হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘তাঁরা বলেছেন, তাঁরা জামায়াতের ডাকে সাড়া দেবেন না। উনারা এটা প্রকাশ্যে বলে দিয়েছেন। আমরাও প্রকাশ্যে বলে দিলাম, উনারা আমাদের ডাকুক, আমরা অবশ্যই সাড়া দেব। আমরা আলোচনা এবং আন্দোলন, উভয় চেষ্টা অব্যাহত রাখব।’

হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘আমরা জনদুর্ভোগ সব সময় এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছি। এটা আন্দোলনের একটা চলমান কর্মসূচি। দুর্ভোগের কথা আমরা বিবেচনা করেছি। আমাদের কর্মসূচির সময় বেলা ২ থেকে বিকেল ৪টা।’

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা বিফলে গেছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আযাদ বলেন, আলোচনা ভেস্তে যায়নি। আলোচনার মাধ্যে একটি চার্টার তৈরি হয়েছে এবং স্বাক্ষরিত হয়েছে। মূলত সনদ নিয়ে নয়, সনদ বাস্তবায়ন পদ্ধতি নিয়ে সংকট সৃষ্টি হয়েছে।

হামিদুর রহমান আযাদ আরও বলেন, গণভোট সংবিধানে ছিল, ফ্যাসিস্টরা বাদ দিয়েছে। যাঁরা সংবিধানে গণভোট নেই বলছেন, তাঁরা ফ্যাসিস্টের কাজকে সমর্থন করছেন। সংবিধানে ৫ বছর পর নির্বাচনের কথা আছে। তাহলে কি সংবিধান অনুযায়ী ’২৬ সালে নির্বাচন হওয়ার কথা? বর্তমান সরকারও তো সংবিধান অনুযায়ী ক্ষমতা পায়নি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক, থাকবেন তারেক রহমান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক, থাকবেন তারেক রহমান

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক হবে। বৈঠকে ভার্চুয়ালি সভাপতিত্ব করবেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

রাত ৮টার দিকে বৈঠকটি গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে শুরু হওয়ার কথা রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান।

শায়রুল কবির খান জানান, এটা জরুরি কোনো বৈঠক নয়, নিয়মিত বৈঠক।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

রাজনৈতিক শিষ্টাচার চর্চার আহ্বান জানালেন জাপার রুহুল আমির হাওলাদার

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। ফাইল ছবি
এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার। ফাইল ছবি

অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণেই আজ সব ক্ষেত্রে চরম অনৈক্য সৃষ্টির হয়েছে। এতে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে দাবি করেছেন জাতীয় পার্টির (একাংশ) মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার।

আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানের হাওলাদার টাওয়ারে জাতীয় পার্টির নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, ‘দেশের সাধারণ মানুষ এখনো বিশ্বাস করতে পারছে না, আগামী ফেব্রুয়ারিতে আদৌ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে কিনা। সরকারকে দায়িত্ব নিয়ে এই সংশয় ও অনিশ্চয়তা দূর করতে হবে।’

জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘নির্বাচন অবশ্যই হতে হবে অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক। কোনো কারণে যদি নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক না হয়, তাহলে নির্বাচনের পর দেশ আরও গভীর সংকটে নিমজ্জিত হবে।’

রুহুল আমিন হাওলাদার বলেন, অতীতের রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত কর্মকাণ্ডের কারণে দেশে আজ সর্বক্ষেত্রে অনৈক্য বিরাজমান। আমাদের ওই ধরনের আচরণ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। না হলে বিশ্ব দরবারে জাতি হিসেবে আমরা মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারব না।

এ সময় জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, ‘রাজনীতিতে মতের পার্থক্য থাকতে পারে, অবস্থানগত দূরত্ব থাকতে পারে। কিন্তু প্রতিহিংসা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। জাতীয় পার্টি প্রতিহিংসার রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আমরা বিশ্বাস করি গণতান্ত্রিক চর্চায় ও নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমে রাষ্ট্র পরিচালনায়।’

সভায় উপস্থিত ছিলেন জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় যুব সংহতির আহ্বায়ক ফখরুল আহসান শাহজাদা, ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হাওলাদার, নাসির উদ্দিন সরকার, কেন্দ্রীয় নেতা সিরাজুল আরেফিন মাসুম, আব্দুস সাত্তার, আলমগীর হোসেন, জিয়াউর রহমান বিপুল, আল মামুন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

জুলাই আন্দোলনে দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন তারেক রহমান: মঈন খান

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
জাসাসের আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। ছবি: আজকের পত্রিকা
জাসাসের আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। ছবি: আজকের পত্রিকা

জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছাত্ররা থাকলেও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দূর থেকে এর নেতৃত্ব দিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান।

আজ সোমবার সকালে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী সামাজিক সাংস্কৃতিক সংস্থার (জাসাস) এক প্রকাশনা অনুষ্ঠান ও আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।

অনুষ্ঠানে আবদুল মঈন খান বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনকে যাঁরা শুধু ছাত্রদের হাতে কেন্দ্রীভূত করতে চান, তাঁরা নিজস্ব ইচ্ছায় করতে পারেন, তবে সেটা সঠিক বিশ্লেষণ না। ৩৬ জুলাইয়ে জনতার পুঞ্জীভূত ক্ষোভের বিস্ফোরণ ঘটেছিল। ছাত্ররা জুলাই আন্দোলনের অগ্রভাগে ছিলেন। কিন্তু তারেক রহমান ১০ হাজার কিলোমিটার দূর থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।’

তিনি বলেন, ৫ আগস্ট একদিনে হয়নি, বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দলের দীর্ঘদিনের আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে এ আন্দোলনের সফলতা এসেছে।  

নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, একটি অবাধ নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যিকারের গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠন করাই এখন চ্যালেঞ্জ।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত