নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বিএনপির অনেক নেতা সরকার ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে গোপনে বৈঠক করছে, তবে তা প্রমাণের সুযোগ নেই। এ ছাড়া ভবিষ্যতে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে দেশের জনগণ এবং তৃণমূলে যে সংশয় রয়েছে তা কাটানোর দায়িত্ব বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য গয়েশ্বর চন্দ্র এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া বিএনপি অংশ নেবে না বলে জানিয়েছিল। পরে ভোটে যাওয়ায় জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এখন নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে দেশের জনগণ এবং তৃণমূলে যে সংশয় রয়েছে তা কাটানোর দায়িত্ব বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নিতে হবে।
আন্দোলন-কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির এ জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আন্দোলনের জন্য আন্তরিকতার প্রয়োজন রয়েছে, এই সরকারের অধীনে আমরা নির্বাচনে যাব না এই সিদ্ধান্তে আমাদের অটল থাকতে হবে। আমাদের একটিভিটি দ্বারা এখন থেকেই যেন জনগণ সেই বার্তা পায়। আমাদের সাহসী হতে হবে। আঘাত আসলে পাল্টা আঘাত করতে হবে। রাজপথে সক্রিয় থেকে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে। কারা রাতের অন্ধকারে টাকা নিচ্ছে, ফেভার নিচ্ছে সেটা আমাদের জানা নেই। এই বিষয়টি প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘একটা পজিটিভ দিক হলো বিএনপি এখন শুধু মার খায় না তারা মার দেয়। এটা বিএনপির জন্য গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার যুদ্ধ। জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার যুদ্ধে অনেক রক্ত যাবে, অনেক ক্ষয়ক্ষতি হবে। জনগণের জন্য বিএনপিকে এই যুদ্ধে নামতেই হবে।’
পুলিশ বাহিনীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘পুলিশকে আক্রমণ করা ঠিক নয়। তারা কর্তব্য পালন করছে। যদি তারা বাড়াবাড়ি করে আর জনগণ মনে করে ইউনিফর্মকে সম্মান করবে না তাহলে কিছু ই করার নেই।’
প্রধান আলোচকের বক্তব্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান বলেন, ‘সরকার অনুগত নির্বাচন কমিশন বসিয়েছে। এই আউয়াল কমিশন আমরা মানি না। বর্তমানে বিএনপির সঙ্গে সকল দল একমত তারা নির্বাচনে যাবে না। বর্তমান সরকার গণতন্ত্র চায় না। সরকার জানে জনগণ তাদের সমর্থন করবে না। তাই তারা ভারতের সাহায্য চায়। ভারতের কাছে ধরনা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়।’
জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ঢালী আমিনুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মাঝে আরও বক্তব্য রাখেন, বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপির কার্য নির্বাহী সদস্য মীর শরাফত আলী শফুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বাবু গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, বিএনপির অনেক নেতা সরকার ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে গোপনে বৈঠক করছে, তবে তা প্রমাণের সুযোগ নেই। এ ছাড়া ভবিষ্যতে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে দেশের জনগণ এবং তৃণমূলে যে সংশয় রয়েছে তা কাটানোর দায়িত্ব বিএনপির শীর্ষ নেতাদের বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এর আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য গয়েশ্বর চন্দ্র এ কথা বলেন।
গয়েশ্বর বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে খালেদা জিয়ার মুক্তি ছাড়া বিএনপি অংশ নেবে না বলে জানিয়েছিল। পরে ভোটে যাওয়ায় জনমনে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে। এখন নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচনে না যাওয়ার বিষয়ে দেশের জনগণ এবং তৃণমূলে যে সংশয় রয়েছে তা কাটানোর দায়িত্ব বিএনপির শীর্ষ নেতাদের নিতে হবে।
আন্দোলন-কর্মসূচির মধ্য দিয়ে জনগণের আস্থা অর্জনের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির এ জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, ‘আন্দোলনের জন্য আন্তরিকতার প্রয়োজন রয়েছে, এই সরকারের অধীনে আমরা নির্বাচনে যাব না এই সিদ্ধান্তে আমাদের অটল থাকতে হবে। আমাদের একটিভিটি দ্বারা এখন থেকেই যেন জনগণ সেই বার্তা পায়। আমাদের সাহসী হতে হবে। আঘাত আসলে পাল্টা আঘাত করতে হবে। রাজপথে সক্রিয় থেকে নিজেকে প্রমাণ করতে হবে। কারা রাতের অন্ধকারে টাকা নিচ্ছে, ফেভার নিচ্ছে সেটা আমাদের জানা নেই। এই বিষয়টি প্রমাণ করার কোনো সুযোগ নেই।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘একটা পজিটিভ দিক হলো বিএনপি এখন শুধু মার খায় না তারা মার দেয়। এটা বিএনপির জন্য গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার যুদ্ধ। জনগণের হাতে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার যুদ্ধে অনেক রক্ত যাবে, অনেক ক্ষয়ক্ষতি হবে। জনগণের জন্য বিএনপিকে এই যুদ্ধে নামতেই হবে।’
পুলিশ বাহিনীর উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘পুলিশকে আক্রমণ করা ঠিক নয়। তারা কর্তব্য পালন করছে। যদি তারা বাড়াবাড়ি করে আর জনগণ মনে করে ইউনিফর্মকে সম্মান করবে না তাহলে কিছু ই করার নেই।’
প্রধান আলোচকের বক্তব্য বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান বলেন, ‘সরকার অনুগত নির্বাচন কমিশন বসিয়েছে। এই আউয়াল কমিশন আমরা মানি না। বর্তমানে বিএনপির সঙ্গে সকল দল একমত তারা নির্বাচনে যাবে না। বর্তমান সরকার গণতন্ত্র চায় না। সরকার জানে জনগণ তাদের সমর্থন করবে না। তাই তারা ভারতের সাহায্য চায়। ভারতের কাছে ধরনা দিয়ে ক্ষমতায় আসতে চায়।’
জাতীয়তাবাদী প্রজন্ম ৭১ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ঢালী আমিনুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় অন্যান্যদের মাঝে আরও বক্তব্য রাখেন, বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপির কার্য নির্বাহী সদস্য মীর শরাফত আলী শফুসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
দুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের চূড়ান্ত খসড়ায় কিছু বিষয়ে বিএনপি অসামঞ্জস্য দেখছে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি আরও বলেন, এ বিষয়ে দলের পক্ষ থেকে শিগগির মতামত জানানো হবে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রেক্ষাপটে সবচেয়ে বড় স্বস্তির জায়গা হচ্ছে মুক্ত গণমাধ্যম, এ মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘এখন আর কোনো সংবাদমাধ্যমে কেউ হস্তক্ষেপ করে না—কেউ বলে না, “এই খবরটা প্রচার করতে পারবে না’ কিংবা “ওই খবরটা বারবার প্রচার করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগে