মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

আওয়ামী লীগ নেই, এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ রোববার মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দামলা এলাকায় বিএনপির স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুর বাড়িতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘জামায়াত শুধু বাংলাদেশেই নয়, ভারত ও পাকিস্তানেও রয়েছে। সেই কারণে তারা সাধারণের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তারা কখনো মানুষের ভাষা বোঝে না, তারা শুধু নিজের মতলব হাসিল করতে চায়। কেয়ামত পর্যন্ত জামায়াত বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
‘এ কারণেই বলব, স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে; তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই, এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ‘জামায়াতের যেসব দফা-টফা, এগুলো সবই হলো নির্বাচনকে ভন্ডুল করার জন্য। এবার আওয়ামী লীগ নেই, সেই কারণে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এটা জামায়াত সহ্য করতে পারছে না। আমি নিশ্চিত, কেয়ামত পর্যন্ত বাংলাদেশে জামায়াতের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা একাত্তর সালকে স্বীকার করে না, যারা স্বাধীনতাকে স্মরণ করে না, যারা বলে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধ হয়েছে, স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়নি; তাদের কথা শোনার মতো সময় বাংলাদেশের মানুষের নেই। তারা চক্রান্ত করুক, ষড়যন্ত্র করুক, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করুক, আমরা তা মোকাবিলা করব।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, জেলা বিএনপির সদস্য আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল ও জসিম মোল্লা, ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, বিএনপি নেতা নুরুজ্জামান শিকদার, জেলা নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের নেতা মাহমুদ হাসান ফাহাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগ নেই, এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে—এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। আজ রোববার মুন্সিগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার দামলা এলাকায় বিএনপির স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপুর বাড়িতে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘জামায়াত শুধু বাংলাদেশেই নয়, ভারত ও পাকিস্তানেও রয়েছে। সেই কারণে তারা সাধারণের পাশে দাঁড়াতে পারে না। তারা কখনো মানুষের ভাষা বোঝে না, তারা শুধু নিজের মতলব হাসিল করতে চায়। কেয়ামত পর্যন্ত জামায়াত বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
‘এ কারণেই বলব, স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে; তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই, এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ‘জামায়াতের যেসব দফা-টফা, এগুলো সবই হলো নির্বাচনকে ভন্ডুল করার জন্য। এবার আওয়ামী লীগ নেই, সেই কারণে বিএনপি ক্ষমতায় আসবে। এটা জামায়াত সহ্য করতে পারছে না। আমি নিশ্চিত, কেয়ামত পর্যন্ত বাংলাদেশে জামায়াতের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার কোনো সুযোগ নেই।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা একাত্তর সালকে স্বীকার করে না, যারা স্বাধীনতাকে স্মরণ করে না, যারা বলে পাকিস্তান-ভারতের যুদ্ধ হয়েছে, স্বাধীনতাযুদ্ধ হয়নি; তাদের কথা শোনার মতো সময় বাংলাদেশের মানুষের নেই। তারা চক্রান্ত করুক, ষড়যন্ত্র করুক, নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করুক, আমরা তা মোকাবিলা করব।’
এ সময় অন্যদের মধ্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, স্বেচ্ছাসেবকবিষয়ক সম্পাদক মীর সরফত আলী সপু, জেলা বিএনপির সদস্য আওলাদ হোসেন উজ্জ্বল ও জসিম মোল্লা, ইউপি চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম, বিএনপি নেতা নুরুজ্জামান শিকদার, জেলা নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের নেতা মাহমুদ হাসান ফাহাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৭ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
১০ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেনেতাদের তারেক রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে গতকাল রোববার সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তারেক রহমান।
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাঁকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাঁকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
তারেক রহমান আরও বলেন, ‘আপনারা যাঁরা জনসমর্থন পেতে নিজ নিজ এলাকায় জনসংযোগ করছেন, আপনারা সবাই কিন্তু শহীদ জিয়ার অনুসারী, খালেদা জিয়ার সৈনিক, বিএনপির কর্মী, ধানের শীষের সমর্থক। মনে রাখবেন, ধানের শীষ জিতলে আপনি জিতেছেন বা জিতছেন, জিতবেন, বিজয়ী হবেন।’
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপিসমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত এবং জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন; কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের, যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলেন জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে করে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচন ব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ এবং আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার এবং অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কী নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।’
ঐক্য বজায় রাখার আহ্বান জানিয়ে তারেক রহমান বলেন, ‘কৌশল এবং অপকৌশলের মধ্যে পার্থক্য বুঝতে ব্যর্থ হলে কোনো অগণতান্ত্রিক বা অপশক্তির কাছে শেষ পর্যন্ত বিনা শর্তে আত্মসমর্থনের পথে হাঁটতে হয় কি না—বাংলাদেশের এ মুহূর্তে মাঠে থাকা সব গণতান্ত্রিক দলকে এমন বিপদের কথাও স্মরণে রাখতে আমি বিনীত অনুরোধ করছি।’
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
২০ জুলাই ২০২৫
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
১০ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, চব্বিশের জুলাই ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যে আকাঙ্ক্ষা ও উদ্দেশ্য নিয়ে সংঘটিত হয়েছিল, তার পূর্ণ বাস্তবায়ন এখনো হয়নি। বরং দেখা যাচ্ছে, জুলাইয়ের শহীদ পরিবার ও আহতদের চিকিৎসা ও পুনর্বাসন যেমন নিশ্চিত করা হয়নি, তেমনি তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করতে ব্যর্থ অভ্যুত্থানের সরকার। ইতিমধ্যে বিভিন্ন স্থানে শহীদ পরিবার ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনো প্রত্যক্ষ করেনি, যা হাজারও শহীদ ও আহতদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।’
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের বৈপ্লবিক রূপান্তর নিশ্চিতে এবং ঐতিহাসিক এক দফা, অর্থাৎ ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বিনির্মাণের নিমিত্তে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, মহানগর, জেলা, উপজেলা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড পর্যায়ের সব ইউনিট কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হলো। একই সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব ইউনিটকে সাংগঠনিক কার্যক্রম পুনরায় সচল করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে এবং সারা দেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়, মহানগর ও জেলা ইউনিটকে আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে কমিটি পুনর্গঠন সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে।’

‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
২০ জুলাই ২০২৫
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৭ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
১০ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে।
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে আজ রোববার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত ও জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন, কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং, আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ ও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার ও অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কি নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে।
রাজধানীর বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে আজ রোববার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় প্রবাসে বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচির অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে কার্যক্রমের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
নির্বাচনে অংশগ্রহণের লক্ষ্যে বিএনপি সম্ভাব্য সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, প্রস্তুতির অংশ হিসেবে দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনে বিএনপিদলীয় প্রার্থী কিংবা বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীর মনোনয়নপ্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত ধাপে রয়েছে। জনসমর্থিত ও জনপ্রিয় দল হওয়ার কারণে প্রতিটি নির্বাচনী আসনে বিএনপির একাধিক যোগ্য লোক মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন, কিন্তু প্রত্যেককে মনোনয়ন দেওয়া সম্ভব নয়।
এ ছাড়া ভিন্ন রাজনৈতিক দলের যাঁরা ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে সঙ্গে ছিলেন, এমন প্রার্থীকেও বিএনপি সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানান তারেক রহমান। তিনি বলেন, এ বাস্তবতার কারণে অনেক আসনে হয়তো বিএনপির যোগ্য অনেক মনোনয়নপ্রত্যাশী বঞ্চিত হবেন।
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘মনে রাখবেন—আপনাদের চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার কিন্তু ওত পেতে রয়েছে। সুতরাং, আপনাদের নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ, বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ আপনাদের মধ্যকার বিরোধের সুযোগ নিতে পারে।’
দলের পক্ষ থেকে শিগগির পর্যায়ক্রমে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হবে জানিয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, ‘দল যাকেই যে আসনে মনোনয়ন দেবে, অনুগ্রহপূর্বক তাকে বিজয়ী করে আনার জন্য ঐক্যবদ্ধভাবে প্রত্যেকে, বিএনপির প্রতিটি মানুষ দয়া করে কাজ করবেন।’
শুধু বিএনপির বিজয় ঠেকাতে গিয়ে পতিত পলাতক স্বৈরাচার সরকার দেশে ফ্যাসিবাদ কায়েম করেছিল মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, দেশের নির্বাচনব্যবস্থাকে গত ১৫ বছরে একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছিল। উদ্বেগ ও আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে, ফ্যাসিবাদমুক্ত বাংলাদেশেও বর্তমানে বিএনপির বিজয় ঠেকাতে সংঘবদ্ধ অপপ্রচার ও অপকৌশল দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময় কোনো কোনো বিষয়ে জনমনে জিজ্ঞাসা বাড়ছে—যথাসময়ে কি নির্বাচন হবে? কিন্তু এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে সৃষ্ট জনমনে সংশয়-সন্দেহ গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে হয়তোবা সংকটাপন্ন করে তুলতে পারে।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, এ জেড এম জাহিদ হোসেনসহ অনেকে বক্তব্য দেন।

‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
২০ জুলাই ২০২৫
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৭ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
হাসান ইনাম পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি গত ৪ মাস জুলাই থেকে গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। আমি এই সংগঠনকে বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক পরিসরে তুলে ধরার জন্য একদল কর্মঠ কর্মী নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করেছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় নানা পরিসরে কাজে লিপ্ত থেকে আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ অনুভব করছি।’
পদত্যাগপত্রে হাসান ইনাম সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদে বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘সংগঠনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সারা দেশের সব কমিটি পুনর্গঠনের ঘোষণা দেখার পর মনে হচ্ছে দেশব্যাপী পরিব্যাপ্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় আমি এখন নেই। তাই আমি স্বেচ্ছায়, স্বপ্রণোদিতভাবে এই দায়িত্ব থেকে ইস্তফা নিচ্ছি।’
তবে, পদত্যাগ করলেও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন হাসান ইনাম। তিনি বলেন, ‘তবে জুলাইকে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমার যে লড়াই, সেটি চলমান থাকবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠনে সাধারণ সম্পাদক ভিন্ন অন্য কোনো পরিচয়ে বা বেনামে আমি সংগঠনের এ-সংক্রান্ত কাজে নিজেকে জড়িত রাখতে ইচ্ছুক।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইনাম পদত্যাগ করেছেন। আজ রোববার তিনি সংগঠনের সভাপতি রিফাত রশিদের কাছে নিজের পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন।
হাসান ইনাম পদত্যাগপত্রে লিখেছেন, ‘আমি গত ৪ মাস জুলাই থেকে গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাধারণ সম্পাদক হিসাবে নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। আমি এই সংগঠনকে বুদ্ধিবৃত্তিক ও সাংস্কৃতিক পরিসরে তুলে ধরার জন্য একদল কর্মঠ কর্মী নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করেছি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে এ পর্যন্ত দীর্ঘ সময় নানা পরিসরে কাজে লিপ্ত থেকে আমি শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ অনুভব করছি।’
পদত্যাগপত্রে হাসান ইনাম সংগঠনের সাধারণ সম্পাদকের পদে বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক মুঈনুল ইসলামকে ভারপ্রাপ্ত দায়িত্ব দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন।
তিনি আরও লিখেছেন, ‘সংগঠনের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সারা দেশের সব কমিটি পুনর্গঠনের ঘোষণা দেখার পর মনে হচ্ছে দেশব্যাপী পরিব্যাপ্ত সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হওয়ার মতো মানসিক অবস্থায় আমি এখন নেই। তাই আমি স্বেচ্ছায়, স্বপ্রণোদিতভাবে এই দায়িত্ব থেকে ইস্তফা নিচ্ছি।’
তবে, পদত্যাগ করলেও জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের লক্ষ্য অর্জনের লড়াই চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন হাসান ইনাম। তিনি বলেন, ‘তবে জুলাইকে সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অঙ্গনে স্থায়ীভাবে প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমার যে লড়াই, সেটি চলমান থাকবে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সংগঠনে সাধারণ সম্পাদক ভিন্ন অন্য কোনো পরিচয়ে বা বেনামে আমি সংগঠনের এ-সংক্রান্ত কাজে নিজেকে জড়িত রাখতে ইচ্ছুক।’

‘স্বাধীনতাযুদ্ধে যেমন আমাদের রক্ত রয়েছে, জীবনদান রয়েছে, শ্রম রয়েছে, তেমনি আন্দোলনেও আমাদের রক্তদান, শ্রম ও কষ্ট রয়েছে। এখন আওয়ামী লীগ নেই। এরপর বিএনপিও থাকবে না, তাহলে কি একাত্তরের রাজাকারেরা দেশ চালাবে। এটা আমরা বেঁচে থাকতে মেনে নেব না।’
২০ জুলাই ২০২৫
ব্যক্তিস্বার্থ ও বিভেদ ভুলে দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে আগামী নির্বাচনে ধানের শীষের প্রার্থীকে বিজয়ী করতে মনোনয়নপ্রত্যাশীসহ দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘দলের সিদ্ধান্তকে চূড়ান্ত বলে গণ্য করবেন।’
৭ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সব কমিটির স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করে কার্যক্রম পুনরায় সচল করা হয়েছে। আজ রোববার বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সভাপতি রিফাত রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগে
নেতা-কর্মীদের বিভেদ ও বিরোধ থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়ে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, চারপাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষা নিয়ে গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে রয়েছে। সে জন্য নিজেদের মধ্যে রেষারেষি, বিবাদ বা বিরোধ এমন পর্যায়ে নেওয়া ঠিক হবে না, যাতে প্রতিপক্ষ সে সুযোগ নিতে পারে। রাজধানীর বাংলাদেশ
১০ ঘণ্টা আগে