উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
নব্য বিএনপি হতে সাবধান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘আপনাদের (বিএনপি নেতা) কাঁধে ভর করে অনেক আওয়ামী লীগ নেতাই এখন নব্য বিএনপি হতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় উত্তরার আজমপুরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
এর আগে সকাল থেকেই শেখ হাসিনাসহ তাঁর দোসরদের বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপি।
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির আহ্বায়ক শাহ আলম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সদস্য সালাম সরকার, উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির এক নং যুগ্ম আহ্বায়ক মনির, বিএনপি নেতা এম কফিল উদ্দিন, সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা সেলিম কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আমিনুল হক বলেন, ‘এসব নব্য নেতারা গত ১৭ বছর লুটপাট করে এসেছে। আবার বিএনপিতে যোগদান করে একই কাজ করবে। তাই তাঁদের কোনোভাবেই জায়গা দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, গণতান্ত্রিক উপায়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। এতে আমাদের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।’
‘আওয়ামী লীগ গত ১৭ বছর যে ধরনের স্বৈরাচারী আচরণ করেছে, আমরা যেন সে ধরনের ভুল না করি। কোনো ধরনের চাঁদাবাজি লুটতরাজ, দখলবাজিকে প্রশ্রয় দেবেন না; যদি আমার দলের লোকও হয় তাহলে তাকে পুলিশ কিংবা আর্মির হাতে তুলে দেবেন।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা অবস্থান কর্মসূচি করছেন, তাঁরা মাঝে মাঝে বিক্ষোভ মিছিল করবেন। সেই সঙ্গে জনগণকে সতর্ক করবেন। তাঁদের বোঝাবেন, আমরা জনগণের পাশে আছি, থাকব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই। সেই সঙ্গে গত ১৭ বছরে হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, সেই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের ছাত্র ভাইদের কীভাবে গুলি করে হত্যা করেছে, তা আপনারা দেখেছেন। কীভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের গুলি করে হত্যা করেছে, তাও দেখেছেন। আমরা বাংলাদেশে আর কোনো রক্ত দেখতে চাই না। আমরা চাই সুখী সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ। আপনারা সাবধানে থাকবেন। প্রত্যেকটি বিষয় পর্যবেক্ষণ করে দেখবেন। সেই সঙ্গে রাতের বেলায় যদি মন্দির বা এই জাতীয় কিছু থেকে থাকে তাহলে তা পাহারা দেবেন। এটা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, আমাদের নেতৃবৃন্দের নামে যদি কোনো অভিযোগ আসে, তাহলে আমরা দাপ্তরিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। আপনারা দীর্ঘ ১৭ বছর কষ্ট করেছেন। মামলা হামলায় জর্জরিত হয়েছেন। আমরা চাই, আমরা কোনো ভুল করব না।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘তারেক রহমানের নির্দেশনা, গণতান্ত্রিক অধিকার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল। সেই গণতন্ত্র কিন্তু এখন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সেনাবাহিনী ও পুলিশ ভাইদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।’
আমিনুল হক বলেন, ‘আমরা সকলেই স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই এবং তার আজ্ঞাবহ মন্ত্রী, এমপিসহ যারাই ছিল সকলের বিচার চাই।’
নব্য বিএনপি হতে সাবধান হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব আমিনুল হক। তিনি বলেন, ‘আপনাদের (বিএনপি নেতা) কাঁধে ভর করে অনেক আওয়ামী লীগ নেতাই এখন নব্য বিএনপি হতে চেষ্টা চালাচ্ছেন। কিন্তু তাঁদের থেকে সবাইকে সাবধান থাকতে হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় উত্তরার আজমপুরে এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে তিনি এ আহ্বান জানান।
এর আগে সকাল থেকেই শেখ হাসিনাসহ তাঁর দোসরদের বিচারের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপি।
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদলের সাবেক সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সভাপতি এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির আহ্বায়ক শাহ আলম, ঢাকা মহানগর উত্তরের সাবেক সদস্য সালাম সরকার, উত্তরা পূর্ব থানা বিএনপির এক নং যুগ্ম আহ্বায়ক মনির, বিএনপি নেতা এম কফিল উদ্দিন, সাবেক ছাত্র ও যুবনেতা সেলিম কবির প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
আমিনুল হক বলেন, ‘এসব নব্য নেতারা গত ১৭ বছর লুটপাট করে এসেছে। আবার বিএনপিতে যোগদান করে একই কাজ করবে। তাই তাঁদের কোনোভাবেই জায়গা দেওয়া যাবে না।’
তিনি বলেন, ‘আমরা চাই, গণতান্ত্রিক উপায়ে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। এতে আমাদের বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে।’
‘আওয়ামী লীগ গত ১৭ বছর যে ধরনের স্বৈরাচারী আচরণ করেছে, আমরা যেন সে ধরনের ভুল না করি। কোনো ধরনের চাঁদাবাজি লুটতরাজ, দখলবাজিকে প্রশ্রয় দেবেন না; যদি আমার দলের লোকও হয় তাহলে তাকে পুলিশ কিংবা আর্মির হাতে তুলে দেবেন।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা যারা অবস্থান কর্মসূচি করছেন, তাঁরা মাঝে মাঝে বিক্ষোভ মিছিল করবেন। সেই সঙ্গে জনগণকে সতর্ক করবেন। তাঁদের বোঝাবেন, আমরা জনগণের পাশে আছি, থাকব।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই। সেই সঙ্গে গত ১৭ বছরে হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে, সেই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানে আমাদের ছাত্র ভাইদের কীভাবে গুলি করে হত্যা করেছে, তা আপনারা দেখেছেন। কীভাবে আমাদের নেতা-কর্মীদের গুলি করে হত্যা করেছে, তাও দেখেছেন। আমরা বাংলাদেশে আর কোনো রক্ত দেখতে চাই না। আমরা চাই সুখী সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ। আপনারা সাবধানে থাকবেন। প্রত্যেকটি বিষয় পর্যবেক্ষণ করে দেখবেন। সেই সঙ্গে রাতের বেলায় যদি মন্দির বা এই জাতীয় কিছু থেকে থাকে তাহলে তা পাহারা দেবেন। এটা আপনাদের নৈতিক দায়িত্ব।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমি আবারও বলছি, আমাদের নেতৃবৃন্দের নামে যদি কোনো অভিযোগ আসে, তাহলে আমরা দাপ্তরিকভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। আপনারা দীর্ঘ ১৭ বছর কষ্ট করেছেন। মামলা হামলায় জর্জরিত হয়েছেন। আমরা চাই, আমরা কোনো ভুল করব না।’
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব বলেন, ‘তারেক রহমানের নির্দেশনা, গণতান্ত্রিক অধিকার, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করা আমাদের মূল লক্ষ্য ছিল। সেই গণতন্ত্র কিন্তু এখন বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত হবে। আমরা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সেনাবাহিনী ও পুলিশ ভাইদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করব।’
আমিনুল হক বলেন, ‘আমরা সকলেই স্বৈরাচার শেখ হাসিনার ফাঁসি চাই এবং তার আজ্ঞাবহ মন্ত্রী, এমপিসহ যারাই ছিল সকলের বিচার চাই।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৮ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১০ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১২ ঘণ্টা আগে