নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান করোনা পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটাতে বসছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা। প্রায় এক বছর পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
করোনা সংক্রমণের মধ্যে গত বছরের ৩ অক্টোবর দলটির সর্বশেষ কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৮১ সদস্যের মধ্যে ৩২ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এক বছর পর অনুষ্ঠিত কালকের সভায় উপস্থিত থাকবেন প্রায় ৫০ জনের মতো নেতা। তাঁর মধ্যে সভাপতিমণ্ডলীর ১০ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তিনজন, সব সাংগঠনিক সম্পাদক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ১২ জন এবং কার্যনির্বাহী সদস্য ১০ জন উপস্থিত থাকবেন। আমন্ত্রিত সব নেতার ইতিমধ্যে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। যাঁরা নেগেটিভ হবেন তাঁরাই যাবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সম্পাদক-মণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ফল নেগেটিভ হলেই বৃহস্পতিবারের সভায় যেতে পারব।’
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, ‘সাংগঠনিক কার্যক্রম, করোনা পরিস্থিতি এবং সামনে আমাদের যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, সেটা নিয়ে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে আলোচনা হবে।’
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, করোনার এই মহামারিতে দলীয় নেতা-কর্মীরা সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন শুরু থেকে। কিন্তু সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। সেই স্থবিরতা কাটিয়ে ওঠার কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। আর আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তো কাছেই। নির্বাচন সামনে রেখে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড জোরদার করতে হবে। যেসব জায়গায় সমস্যা আছে, তা চিহ্নিত করে সমাধান করতে হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, তৃণমূলে দলীয় কর্মকাণ্ড জনমুখী ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্য সংগঠন ঢেলে সাজাতে হবে। যাতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গাটা আরও জোরালো হয়। মানুষের কাছে আমাদের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরার কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরার রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা হবে বৈঠকে। যাতে আগামী নির্বাচন ঘিরে আমাদের প্রচার-প্রচারণা এখন থেকেই শুরু করা যায়।
সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ‘এক বছর পর আমাদের কার্যনির্বাহী বৈঠক হতে যাচ্ছে। সেখানে সার্বিক সব বিষয়ে আলোচনা হবে। নেত্রী এই মাসের ১৮ তারিখের দিকে যুক্তরাষ্ট্র যাবেন। প্রায় ১৫-২০ দিন দেশে থাকবেন না। তিনি আমাদের দিকনির্দেশনা দেবেন।’
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় কিন্তু কাছাকাছি চলে আসছে। সেখানে সংগঠনকে জোরদার করার বিষয়; প্রান্তিক পর্যায় থেকে জেলা পর্যন্ত যেসব কমিটির সম্মেলন অসমাপ্ত রয়েছে সেগুলো করা; যেগুলো হয়েছে সেগুলোর কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা নিয়ে আলোচনা হবে।
চলমান করোনা পরিস্থিতিতে সাংগঠনিক স্থবিরতা কাটাতে বসছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সভা। প্রায় এক বছর পর আগামীকাল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে এ সভা অনুষ্ঠিত হবে।
করোনা সংক্রমণের মধ্যে গত বছরের ৩ অক্টোবর দলটির সর্বশেষ কার্যনির্বাহী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় স্বাস্থ্যবিধি মেনে ৮১ সদস্যের মধ্যে ৩২ সদস্য উপস্থিত ছিলেন। এক বছর পর অনুষ্ঠিত কালকের সভায় উপস্থিত থাকবেন প্রায় ৫০ জনের মতো নেতা। তাঁর মধ্যে সভাপতিমণ্ডলীর ১০ জন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তিনজন, সব সাংগঠনিক সম্পাদক, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য ১২ জন এবং কার্যনির্বাহী সদস্য ১০ জন উপস্থিত থাকবেন। আমন্ত্রিত সব নেতার ইতিমধ্যে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। যাঁরা নেগেটিভ হবেন তাঁরাই যাবেন।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সম্পাদক-মণ্ডলীর এক সদস্য বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। ফল নেগেটিভ হলেই বৃহস্পতিবারের সভায় যেতে পারব।’
সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, ‘সাংগঠনিক কার্যক্রম, করোনা পরিস্থিতি এবং সামনে আমাদের যে স্থানীয় সরকার নির্বাচন, সেটা নিয়ে কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে আলোচনা হবে।’
আওয়ামী লীগের নেতারা বলছেন, করোনার এই মহামারিতে দলীয় নেতা-কর্মীরা সামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে আসছেন শুরু থেকে। কিন্তু সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়েছে। সেই স্থবিরতা কাটিয়ে ওঠার কর্মপরিকল্পনা নির্ধারণ করা হবে। আর আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন তো কাছেই। নির্বাচন সামনে রেখে সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড জোরদার করতে হবে। যেসব জায়গায় সমস্যা আছে, তা চিহ্নিত করে সমাধান করতে হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা বলেন, তৃণমূলে দলীয় কর্মকাণ্ড জনমুখী ও জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির জন্য সংগঠন ঢেলে সাজাতে হবে। যাতে মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের জায়গাটা আরও জোরালো হয়। মানুষের কাছে আমাদের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড তুলে ধরার কর্মপরিকল্পনা তুলে ধরার রোডম্যাপ চূড়ান্ত করা হবে বৈঠকে। যাতে আগামী নির্বাচন ঘিরে আমাদের প্রচার-প্রচারণা এখন থেকেই শুরু করা যায়।
সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ‘এক বছর পর আমাদের কার্যনির্বাহী বৈঠক হতে যাচ্ছে। সেখানে সার্বিক সব বিষয়ে আলোচনা হবে। নেত্রী এই মাসের ১৮ তারিখের দিকে যুক্তরাষ্ট্র যাবেন। প্রায় ১৫-২০ দিন দেশে থাকবেন না। তিনি আমাদের দিকনির্দেশনা দেবেন।’
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় কিন্তু কাছাকাছি চলে আসছে। সেখানে সংগঠনকে জোরদার করার বিষয়; প্রান্তিক পর্যায় থেকে জেলা পর্যন্ত যেসব কমিটির সম্মেলন অসমাপ্ত রয়েছে সেগুলো করা; যেগুলো হয়েছে সেগুলোর কমিটি পূর্ণাঙ্গ করা নিয়ে আলোচনা হবে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে