নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধ্যাপক, বিচারপতি ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১০০ জন যোগ দিলেন গণ অধিকার পরিষদে। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গড়ে ওঠা নবগঠিত রাজনৈতিক দল গণ অধিকার পরিষদ আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ বিকেলে রাজধানীর স্কাই সিটি গ্র্যান্ড হোটেলে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সম্মানে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সেখানে অধ্যাপক মো. মাহবুব হোসেন, জেলা দায়রা জজ (অব.) শামসুল আলম, কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান, মেজর (অব.) বদরুল আলম সিদ্দিকী, আবদুল মালেক ফরাজি, স্কোয়াড্রন লিডার (অব.) আলী মাহমুদ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) অধ্যাপক হাবিবুর রহমান, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) আবদুল বাসেত, মো. শাহজান বাদশাহসহ ১০০ জন সদস্য ফরম পূরণ করে দলে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘দেশের অনেক দলের শীর্ষ নেতারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন। তাই আমরা সবাই মিলে যদি এক সঙ্গে কাজ করি তাহলে এই দেশকে অন্ধকার থেকে উদ্ধার করতে পারব। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে রক্ষা করতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদ সবার জন্য দরজা উন্মুক্ত, এই দলে যেকোনো লোক গণতান্ত্রিকভাবে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে পারেন, এই পূর্ণ গণতান্ত্রিক চর্চা করছে। তা দেখে এরই মধ্যে গণ অধিকার পরিষদে দেশের জনগণ আগমনের স্রোত তৈরি হয়েছে, এই আগমনের জোয়ার দিনদিন আরও বৃদ্ধি পাবে।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই দল জনগণের রক্তে-শ্রমে-ঘামে গড়া দল। এই দল রাজপথে প্রমাণ দিয়ে দিয়ে আজকে এ পর্যন্ত এসেছে। ভবিষ্যতেও রাজপথে প্রমাণ দিয়ে এ দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। দেশ একটি ধ্বংসের কিনারায় পৌঁছে গেছে। আজকে যারা গায়ের জোরে ক্ষমতায় আছেন তাঁরাই এই দেশকে ধ্বংস করেছেন। দেশের জনগণ আর এই স্বৈরাচারী, ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আমাদের এখন দায়িত্ব এই সরকারের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করা। অবিলম্বে এই সরকারকে পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক, গণ সংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এনপিপির চেয়ারম্যান ডা. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি, জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব রেজাউল করিম ভূঁইয়া, জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবীব লিঙ্কন, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ, বিশিষ্ট কবি ও লেখক ফরহাদ মাজহার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও নৈতিক সমাজের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন, এবি পার্টির আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
অধ্যাপক, বিচারপতি ও সেনা কর্মকর্তাসহ ১০০ জন যোগ দিলেন গণ অধিকার পরিষদে। কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে গড়ে ওঠা নবগঠিত রাজনৈতিক দল গণ অধিকার পরিষদ আজ বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, আজ বিকেলে রাজধানীর স্কাই সিটি গ্র্যান্ড হোটেলে রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, সাংবাদিক, শিক্ষক ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সম্মানে ইফতার ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করা হয়। সেখানে অধ্যাপক মো. মাহবুব হোসেন, জেলা দায়রা জজ (অব.) শামসুল আলম, কর্নেল (অব.) মিয়া মশিউজ্জামান, মেজর (অব.) বদরুল আলম সিদ্দিকী, আবদুল মালেক ফরাজি, স্কোয়াড্রন লিডার (অব.) আলী মাহমুদ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) অধ্যাপক হাবিবুর রহমান, লেফটেন্যান্ট কমান্ডার (অব.) আবদুল বাসেত, মো. শাহজান বাদশাহসহ ১০০ জন সদস্য ফরম পূরণ করে দলে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে গণ অধিকার পরিষদের আহ্বায়ক রেজা কিবরিয়া বলেন, ‘দেশের অনেক দলের শীর্ষ নেতারা এখানে উপস্থিত হয়েছেন। তাই আমরা সবাই মিলে যদি এক সঙ্গে কাজ করি তাহলে এই দেশকে অন্ধকার থেকে উদ্ধার করতে পারব। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হাত থেকে রক্ষা করতে পারব।’
তিনি আরও বলেন, ‘গণ অধিকার পরিষদ সবার জন্য দরজা উন্মুক্ত, এই দলে যেকোনো লোক গণতান্ত্রিকভাবে সর্বোচ্চ পদে আসীন হতে পারেন, এই পূর্ণ গণতান্ত্রিক চর্চা করছে। তা দেখে এরই মধ্যে গণ অধিকার পরিষদে দেশের জনগণ আগমনের স্রোত তৈরি হয়েছে, এই আগমনের জোয়ার দিনদিন আরও বৃদ্ধি পাবে।’
গণ অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেন, ‘এই দল জনগণের রক্তে-শ্রমে-ঘামে গড়া দল। এই দল রাজপথে প্রমাণ দিয়ে দিয়ে আজকে এ পর্যন্ত এসেছে। ভবিষ্যতেও রাজপথে প্রমাণ দিয়ে এ দেশের জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ করবে।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘বাংলাদেশ একটি ক্রান্তিকালের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছে। দেশ একটি ধ্বংসের কিনারায় পৌঁছে গেছে। আজকে যারা গায়ের জোরে ক্ষমতায় আছেন তাঁরাই এই দেশকে ধ্বংস করেছেন। দেশের জনগণ আর এই স্বৈরাচারী, ফ্যাসিস্ট সরকারকে ক্ষমতায় দেখতে চায় না। আমাদের এখন দায়িত্ব এই সরকারের হাত থেকে দেশের মানুষকে রক্ষা করা। অবিলম্বে এই সরকারকে পদত্যাগ করে নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি জানাচ্ছি।’
অনুষ্ঠানে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাম গণতান্ত্রিক জোটের সমন্বয়ক সাইফুল হক, গণ সংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরী, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) সভাপতি আ স ম আবদুর রব, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু, এনপিপির চেয়ারম্যান ডা. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, বাংলাদেশ ন্যাপের চেয়ারম্যান জেবেল রহমান গানি, জাতীয় পার্টির অতিরিক্ত মহাসচিব রেজাউল করিম ভূঁইয়া, জাতীয় পার্টির (জাফর) মহাসচিব আহসান হাবীব লিঙ্কন, ইসলামী আন্দোলনের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন্দ, বিশিষ্ট কবি ও লেখক ফরহাদ মাজহার, ভাসানী অনুসারী পরিষদের মহাসচিব শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক নাজমুল আহসান কলিম উল্লাহ, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও নৈতিক সমাজের চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) আমসা আমিন, এবি পার্টির আহ্বায়ক সোলায়মান চৌধুরী, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মহাসচিব ইয়ারুল ইসলাম, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১৯ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
২০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১ দিন আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ দিন আগে