Ajker Patrika

আতিথেয়তায় আপ্লুত থাকায় বৈঠকে জাপা নিয়ে আ.লীগের শঙ্কার প্রসঙ্গ তোলেননি চুন্নু

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপডেট : ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ২২: ২২
আতিথেয়তায় আপ্লুত থাকায় বৈঠকে জাপা নিয়ে আ.লীগের শঙ্কার প্রসঙ্গ তোলেননি চুন্নু

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) অংশগ্রহণ নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের আশঙ্কা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে এসেছি নির্বাচন করার জন্যই। না করার জন্য আসিনি। চলে যাওয়ার জন্য, নাটক করার জন্য আসিনি।’ 

আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জাপা মহাসচিব। এ সময় ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আসন বণ্টন ও জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে নিয়েও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। 

গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আলোচনার খবর দিয়ে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল রাতেও আমরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে আলাপ করেছি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে সেখানে আলোচনা হয়েছে। আলোচনা শেষে তাঁরা আমাদের নৈশভোজ করিয়েছেন। আমার মনে হয় না, বিশ্বাস না করলে দাওয়াত করে খাওয়াতেন।’ 

জাপার নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে ক্ষমতাসীনদের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মুজিবুল হক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে যখন কথা হয়েছে, তখন এ বিষয় নিয়ে কথা হয়নি। কারণ, তাদের ব্যবহারে আমি আপ্লুত ছিলাম। এ বিষয়ে আর কথা বলার প্রয়োজন অনুভব করিনি। বিশ্বাসে ফাটল ধরেনি, বরং ঘনীভূত হয়েছে। তাদের আচরণে এমনটাই বুঝতে পারছি।’ আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘এক টেবিলে বসলে তো নানা আলোচনাই হতে পারে। আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’ 

ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নির্বাচনী জোট বিষয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘চাইলেও জোট-মহাজোটে থাকার কোনো সুযোগ আমাদের নাই। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনেও আমরা কোনো কিছু জানাইনি। কারণ, প্রথম থেকেই আমাদের জোট-মহাজোটে যাওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নাই। আমাদের আত্মবিশ্বাস আছে, নির্বাচনে গেলে আমরা ভালো করব। যে কারণে আমরা নির্বাচনে এসেছি। এবার আমরা তাদের (আওয়ামী লীগ) সঙ্গে ভোটযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছি...ডাইরেক্ট ফাইট। নয় জোট, নয় মহাজোট, নয় আসন বণ্টন, ডাইরেক্ট ফাইট।’ 

জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে কেন দেখা যাচ্ছে না—এমন প্রশ্নের মুজিবুল হক বলেন, ‘তিনি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। উনি আমাকে বলেছেন, তোমার সঙ্গে সাংবাদিকদের ভালো সম্পর্ক। তুমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলো। গণমাধ্যমের সামনে আসার কোনো প্রয়োজন এখনো তিনি দেখছেন না। আমি ওনার পক্ষে সব কথা বলে যাচ্ছি। সময় হলে উনি নিজেই সামনে আসবেন।’

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘তিনি (রওশন এরশাদ) বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এর সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোনো সম্পর্ক নেই। রওশন এরশাদ দলের কেউ না। উনি দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, এটি আলংকারিক পদ। এই পদের কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই। দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে তাঁর কোনো সুযোগ নাই।’ 

রওশনের নির্বাচনে না যাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘ওনাকে (রওশন এরশাদ) এবং ওনার ছেলেকে আমরা নির্বাচনে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। ওনার সঙ্গে আমার ফোনে আলাপ হয়েছে, উনি নির্বাচন করার কথা বলেছেন। এখন দোষ কী আমার না চেয়ারম্যানের?’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি না করার আহ্বান বিএনপির

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফাইল ছবি
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ফাইল ছবি

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।

বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির এই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। এদিন দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, 'বিএনপি দৃঢ়ভাবে মনে করে যে, দীর্ঘ আলোচনায় উপনীত ঐকমত্য কে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং কোনমতেই নিত্য নতুন প্রশ্ন উত্থাপন কিম্বা সংকট সৃষ্ট করে গণতন্ত্র পুণঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিতব্য নির্বচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে না।'

বিবৃতিতে আরও বলা হয, 'জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘ ও বিস্তারিত আলোচনা শেষে কতিপয় বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ যে সকল বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে স্বাক্ষরিত হয়েছে, আমরা তার অংশীদার হিসাবে সনদে বর্ণিত সকল বিষয়কে ধারণ করি এবং দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সর্বসম্মতভাবে গৃহিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রশ্ন কিম্বা সংকট সৃষ্টির সকল অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনগণের শক্তিকে ধারন করে বিএনপি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ১৬ বছরের অবিরাম লড়াই ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগষ্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের সীমাহীন ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।'

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

বিএনপি মহাসচিবকে ফোন করে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি: জামায়াত নেতা তাহের

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
আপডেট : ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২৩: ০৪
জামায়াতের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ফাইল ছবি
জামায়াতের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। ফাইল ছবি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।

আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।

সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।

গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

‘যাঁরা নিজেদের লোক হত্যা করেন, তাঁরা ক্ষমতায় গেলে মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না’

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সিগঞ্জ শহরে আজ বৃহস্পতিবার পাঁচ দফা দাবিতে গণসমাবেশে বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ছবি: আজকের পত্রিকা
মুন্সিগঞ্জ শহরে আজ বৃহস্পতিবার পাঁচ দফা দাবিতে গণসমাবেশে বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। ছবি: আজকের পত্রিকা

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।

ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’

ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’

ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’

গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

৮ দল নিয়ে রাজনৈতিক জোট করতে পারে এনসিপি: নাসীরুদ্দীন

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।

যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’

আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’

নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত