নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) অংশগ্রহণ নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের আশঙ্কা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে এসেছি নির্বাচন করার জন্যই। না করার জন্য আসিনি। চলে যাওয়ার জন্য, নাটক করার জন্য আসিনি।’
আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জাপা মহাসচিব। এ সময় ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আসন বণ্টন ও জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে নিয়েও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আলোচনার খবর দিয়ে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল রাতেও আমরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে আলাপ করেছি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে সেখানে আলোচনা হয়েছে। আলোচনা শেষে তাঁরা আমাদের নৈশভোজ করিয়েছেন। আমার মনে হয় না, বিশ্বাস না করলে দাওয়াত করে খাওয়াতেন।’
জাপার নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে ক্ষমতাসীনদের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মুজিবুল হক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে যখন কথা হয়েছে, তখন এ বিষয় নিয়ে কথা হয়নি। কারণ, তাদের ব্যবহারে আমি আপ্লুত ছিলাম। এ বিষয়ে আর কথা বলার প্রয়োজন অনুভব করিনি। বিশ্বাসে ফাটল ধরেনি, বরং ঘনীভূত হয়েছে। তাদের আচরণে এমনটাই বুঝতে পারছি।’ আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘এক টেবিলে বসলে তো নানা আলোচনাই হতে পারে। আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নির্বাচনী জোট বিষয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘চাইলেও জোট-মহাজোটে থাকার কোনো সুযোগ আমাদের নাই। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনেও আমরা কোনো কিছু জানাইনি। কারণ, প্রথম থেকেই আমাদের জোট-মহাজোটে যাওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নাই। আমাদের আত্মবিশ্বাস আছে, নির্বাচনে গেলে আমরা ভালো করব। যে কারণে আমরা নির্বাচনে এসেছি। এবার আমরা তাদের (আওয়ামী লীগ) সঙ্গে ভোটযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছি...ডাইরেক্ট ফাইট। নয় জোট, নয় মহাজোট, নয় আসন বণ্টন, ডাইরেক্ট ফাইট।’
জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে কেন দেখা যাচ্ছে না—এমন প্রশ্নের মুজিবুল হক বলেন, ‘তিনি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। উনি আমাকে বলেছেন, তোমার সঙ্গে সাংবাদিকদের ভালো সম্পর্ক। তুমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলো। গণমাধ্যমের সামনে আসার কোনো প্রয়োজন এখনো তিনি দেখছেন না। আমি ওনার পক্ষে সব কথা বলে যাচ্ছি। সময় হলে উনি নিজেই সামনে আসবেন।’
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘তিনি (রওশন এরশাদ) বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এর সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোনো সম্পর্ক নেই। রওশন এরশাদ দলের কেউ না। উনি দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, এটি আলংকারিক পদ। এই পদের কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই। দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে তাঁর কোনো সুযোগ নাই।’
রওশনের নির্বাচনে না যাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘ওনাকে (রওশন এরশাদ) এবং ওনার ছেলেকে আমরা নির্বাচনে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। ওনার সঙ্গে আমার ফোনে আলাপ হয়েছে, উনি নির্বাচন করার কথা বলেছেন। এখন দোষ কী আমার না চেয়ারম্যানের?’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টির (জাপা) অংশগ্রহণ নিয়ে ক্ষমতাসীন দলের আশঙ্কা প্রসঙ্গে দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বলেছেন, ‘আমরা নির্বাচনে এসেছি নির্বাচন করার জন্যই। না করার জন্য আসিনি। চলে যাওয়ার জন্য, নাটক করার জন্য আসিনি।’
আজ বুধবার রাজধানীর বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জাপা মহাসচিব। এ সময় ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আসন বণ্টন ও জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদকে নিয়েও সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন তিনি।
গতকাল মঙ্গলবার রাতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাতীয় পার্টির আলোচনার খবর দিয়ে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘গতকাল রাতেও আমরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকসহ দলটির বেশ কয়েকজন নেতার সঙ্গে আলাপ করেছি। নির্বাচনের পরিবেশ নিয়ে সেখানে আলোচনা হয়েছে। আলোচনা শেষে তাঁরা আমাদের নৈশভোজ করিয়েছেন। আমার মনে হয় না, বিশ্বাস না করলে দাওয়াত করে খাওয়াতেন।’
জাপার নির্বাচনে যাওয়া নিয়ে ক্ষমতাসীনদের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে মুজিবুল হক বলেন, ‘তাদের সঙ্গে যখন কথা হয়েছে, তখন এ বিষয় নিয়ে কথা হয়নি। কারণ, তাদের ব্যবহারে আমি আপ্লুত ছিলাম। এ বিষয়ে আর কথা বলার প্রয়োজন অনুভব করিনি। বিশ্বাসে ফাটল ধরেনি, বরং ঘনীভূত হয়েছে। তাদের আচরণে এমনটাই বুঝতে পারছি।’ আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে জাপা মহাসচিব বলেন, ‘এক টেবিলে বসলে তো নানা আলোচনাই হতে পারে। আসন নিয়ে আলোচনা হয়েছে।’
ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে নির্বাচনী জোট বিষয়ে মুজিবুল হক বলেন, ‘চাইলেও জোট-মহাজোটে থাকার কোনো সুযোগ আমাদের নাই। এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনেও আমরা কোনো কিছু জানাইনি। কারণ, প্রথম থেকেই আমাদের জোট-মহাজোটে যাওয়ার কোনো সিদ্ধান্ত নাই। আমাদের আত্মবিশ্বাস আছে, নির্বাচনে গেলে আমরা ভালো করব। যে কারণে আমরা নির্বাচনে এসেছি। এবার আমরা তাদের (আওয়ামী লীগ) সঙ্গে ভোটযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছি...ডাইরেক্ট ফাইট। নয় জোট, নয় মহাজোট, নয় আসন বণ্টন, ডাইরেক্ট ফাইট।’
জাপার চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে কেন দেখা যাচ্ছে না—এমন প্রশ্নের মুজিবুল হক বলেন, ‘তিনি আমাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। উনি আমাকে বলেছেন, তোমার সঙ্গে সাংবাদিকদের ভালো সম্পর্ক। তুমি তাঁদের সঙ্গে কথা বলো। গণমাধ্যমের সামনে আসার কোনো প্রয়োজন এখনো তিনি দেখছেন না। আমি ওনার পক্ষে সব কথা বলে যাচ্ছি। সময় হলে উনি নিজেই সামনে আসবেন।’
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে জাপার মহাসচিব বলেন, ‘তিনি (রওশন এরশাদ) বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। এর সঙ্গে জাতীয় পার্টির কোনো সম্পর্ক নেই। রওশন এরশাদ দলের কেউ না। উনি দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক, এটি আলংকারিক পদ। এই পদের কোনো নির্বাহী ক্ষমতা নেই। দলের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে তাঁর কোনো সুযোগ নাই।’
রওশনের নির্বাচনে না যাওয়া নিয়ে তিনি বলেন, ‘ওনাকে (রওশন এরশাদ) এবং ওনার ছেলেকে আমরা নির্বাচনে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। ওনার সঙ্গে আমার ফোনে আলাপ হয়েছে, উনি নির্বাচন করার কথা বলেছেন। এখন দোষ কী আমার না চেয়ারম্যানের?’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেছেন, ‘ওয়ান-ইলেভেন সৃষ্টি করে পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশে একটি সরকার প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছিল। যার ফলশ্রুতিতে পরবর্তী ১৫ বছর তারা বাংলাদেশকে ধ্বংস করেছে। এই দেশ তারা সব দিক থেকে ধ্বংস করে দিয়েছে।’
৩ ঘণ্টা আগেশনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
৫ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১ দিন আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগে