নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রংবেরঙের ক্যাপ আর টি-শার্ট পরে আলাদা আলাদা স্লোগানে বড় বড় মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়েছেন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এলাকাভেদে নির্দিষ্ট প্রবেশগেট দিয়ে ধাক্কাধাক্কি, হুড়োহুড়ি করে সমাবেশ স্থলে ঢুকছেন সবাই। আওয়ামী লীগের এই সহযোগী সংগঠনটির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে রূপ নিয়েছে উৎসবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, আর শেখ হাসিনার জয়গান সংবলিত ও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের গুনগান করে স্লোগানে মুখরিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
সমাবেশে যোগ দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। দীর্ঘ ভ্রমণের পর দুপুর দেড়টায় সমাবেশস্থলে পৌঁছায় চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের নেতা এম আর আজীমের সমর্থকদের একটি বড়সড় মিছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের রমনা কালীমন্দির গেটে কথা হয় মিছিলে-স্লোগানে মুখর থাকা আবু জাহান ও রাজীব বড়ুয়ার সঙ্গে। তাঁরা জানান, ‘এটা একটা কাঙ্ক্ষিত সমাবেশ। আমাদের নেতা নির্বাচন হবে এখান থেকেই। তাই আমরা শত বিড়ম্বনা ও কষ্টকে তোয়াক্কা না করে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছি।’
টিএসসি চত্বরে কথা হয় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানা যুবলীগের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে। নেভিব্লু ক্যাপ মাথায় প্রায় এক হাজার নেতা-কর্মী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে এই যুবসমাবেশে এসেছেন। তাঁদের একজন রওশন মৃধা। তিনি বলেন, ‘এইডো আমাগোরে কাছে উৎসবের মতো। এত এত মানুষ একখানে হইছে খালি প্রধানমন্ত্রীরে দেইখপো আর বক্তব্য হুইনবো।’
কথা হয় বরগুনার পাথরঘাটা থেকে আসা হায়দার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে লঞ্চে রওনা দিয়েছিলাম আমরা প্রায় আড়াই হাজার নেতা ও কর্মী। আজকে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে সদরঘাটে এসে পৌঁছেছি। যুবলীগের আয়োজনে এত বড় একটা যুব সম্মেলন হচ্ছে, এখানে প্রধানমন্ত্রীসহ কেন্দ্রীয় সব নেতারা কথা বলবেন, তাঁরা দিকনির্দেশনা দেবেন, সেগুলো শুনে আমরা আমাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব।’
অনেকেই নানা রঙ্গের ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে এসেছেন। কারও হাতে ঢোল, তবলা আর ভুভুজেলাও দেখা গেছে। সারা দেশ থেকে আসা এসব নেতা-কর্মীর মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। সমাবেশ শুরুর আগে ছোট একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
রংবেরঙের ক্যাপ আর টি-শার্ট পরে আলাদা আলাদা স্লোগানে বড় বড় মিছিল নিয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়েছেন যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। এলাকাভেদে নির্দিষ্ট প্রবেশগেট দিয়ে ধাক্কাধাক্কি, হুড়োহুড়ি করে সমাবেশ স্থলে ঢুকছেন সবাই। আওয়ামী লীগের এই সহযোগী সংগঠনটির সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে আয়োজিত সমাবেশে রূপ নিয়েছে উৎসবে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, আর শেখ হাসিনার জয়গান সংবলিত ও সরকারের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডের গুনগান করে স্লোগানে মুখরিত সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
সমাবেশে যোগ দিয়েছেন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা যুবলীগের নেতা-কর্মীরা। দীর্ঘ ভ্রমণের পর দুপুর দেড়টায় সমাবেশস্থলে পৌঁছায় চট্টগ্রাম মহানগর যুবলীগের নেতা এম আর আজীমের সমর্থকদের একটি বড়সড় মিছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের রমনা কালীমন্দির গেটে কথা হয় মিছিলে-স্লোগানে মুখর থাকা আবু জাহান ও রাজীব বড়ুয়ার সঙ্গে। তাঁরা জানান, ‘এটা একটা কাঙ্ক্ষিত সমাবেশ। আমাদের নেতা নির্বাচন হবে এখান থেকেই। তাই আমরা শত বিড়ম্বনা ও কষ্টকে তোয়াক্কা না করে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় এসেছি।’
টিএসসি চত্বরে কথা হয় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া থানা যুবলীগের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে। নেভিব্লু ক্যাপ মাথায় প্রায় এক হাজার নেতা-কর্মী ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনা নিয়ে এই যুবসমাবেশে এসেছেন। তাঁদের একজন রওশন মৃধা। তিনি বলেন, ‘এইডো আমাগোরে কাছে উৎসবের মতো। এত এত মানুষ একখানে হইছে খালি প্রধানমন্ত্রীরে দেইখপো আর বক্তব্য হুইনবো।’
কথা হয় বরগুনার পাথরঘাটা থেকে আসা হায়দার আলীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘গতকাল রাতে লঞ্চে রওনা দিয়েছিলাম আমরা প্রায় আড়াই হাজার নেতা ও কর্মী। আজকে বেলা ১১টা ৩০ মিনিটে সদরঘাটে এসে পৌঁছেছি। যুবলীগের আয়োজনে এত বড় একটা যুব সম্মেলন হচ্ছে, এখানে প্রধানমন্ত্রীসহ কেন্দ্রীয় সব নেতারা কথা বলবেন, তাঁরা দিকনির্দেশনা দেবেন, সেগুলো শুনে আমরা আমাদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করব।’
অনেকেই নানা রঙ্গের ব্যানার-ফেস্টুন নিয়ে এসেছেন। কারও হাতে ঢোল, তবলা আর ভুভুজেলাও দেখা গেছে। সারা দেশ থেকে আসা এসব নেতা-কর্মীর মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনা দেখা যায়। সমাবেশ শুরুর আগে ছোট একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৪ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৮ ঘণ্টা আগে