নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশকে ১৫ থেকে ১৭টি প্রদেশে ভাগ করার দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বন্যা, খরা ও পরিবেশ বিপর্যয় রোধে সরকারের ব্যর্থতা ও উদাসীনতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই দাবি জানান। গণ অধিকার পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
জনগণের অধিকার ফেরত পেতে রাজপথ দখল করে সরকারকে বাধ্য করতে হবে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের অধিকার ফেরত দিতে বাংলাদেশকে ১৫ থেকে ১৭টা প্রদেশে ভাগ করতে হবে। তাহলে দেখা যাবে, এখানে যারা উপস্থিত আছে তাদেরও দু-একজন মুখ্যমন্ত্রী হয়ে যাবে। তারা মুখ্যমন্ত্রী হলে নতুনত্ব দেবে। আমাদের সততা আনবে, উদাহরণ সৃষ্টি করবে। ঘুষ কমাবে, দুর্নীতি কমাবে। তোমরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তোমাদের এই ভবিষ্যতের বিজয় পথে আমি তোমাদের সঙ্গে আছি।’
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যে ভুলটা করছেন, আমাদের বোকা বানাচ্ছেন। একটা বাজেট করেছেন, সেখানে একটা শব্দ নেই কীভাবে গণতন্ত্র আসবে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। ওনারা এইটা দখল করে রাখবে। প্রতিটা ক্ষেত্রে ভুল। এখানে ক্ষুদ্র খামারি-শ্রমিক তার জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। তার চাইতেও বড় কথা, বাংলাদেশে ১২-১৩ লাখ রোহিঙ্গা এসেছিল। এখন হয়ে গেছে ২৫ লাখ। আগামী ১০ বছরে এইটা আরও বাড়বে, তার জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ কমেছে।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘আইন বিভাগে আইন নেই, আলেমদের জামিন নেই। তাই আইন বিভাগে বাজেট কেটে দিয়েছে। কারণ, যেই বিচারপতিদের কোমরে জোর নেই, মেরুদণ্ড সোজা না, তাদের পয়সা দিয়ে পেলে লাভ কি?’
সিলেটে হঠাৎ বন্যার জন্য দায়ী ভারত উল্লেখ করে প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, ‘অন্যায় হলো গজল ডোবার সব স্লুইসগেটগুলো আমাদের না জানিয়ে হঠাৎ খুলে দেওয়া। এইটা একটা রাজনৈতিক অপরাধ করেছে তারা। এটা আন্তর্জাতিক অপরাধ করেছে।’
বাংলাদেশকে ১৫ থেকে ১৭টি প্রদেশে ভাগ করার দাবি জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বন্যা, খরা ও পরিবেশ বিপর্যয় রোধে সরকারের ব্যর্থতা ও উদাসীনতার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এই দাবি জানান। গণ অধিকার পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে।
জনগণের অধিকার ফেরত পেতে রাজপথ দখল করে সরকারকে বাধ্য করতে হবে উল্লেখ করে ডা. জাফরুল্লাহ বলেন, ‘আমাদের অধিকার ফেরত দিতে বাংলাদেশকে ১৫ থেকে ১৭টা প্রদেশে ভাগ করতে হবে। তাহলে দেখা যাবে, এখানে যারা উপস্থিত আছে তাদেরও দু-একজন মুখ্যমন্ত্রী হয়ে যাবে। তারা মুখ্যমন্ত্রী হলে নতুনত্ব দেবে। আমাদের সততা আনবে, উদাহরণ সৃষ্টি করবে। ঘুষ কমাবে, দুর্নীতি কমাবে। তোমরাই আমাদের ভবিষ্যৎ। তোমাদের এই ভবিষ্যতের বিজয় পথে আমি তোমাদের সঙ্গে আছি।’
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রধানমন্ত্রী যে ভুলটা করছেন, আমাদের বোকা বানাচ্ছেন। একটা বাজেট করেছেন, সেখানে একটা শব্দ নেই কীভাবে গণতন্ত্র আসবে, সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। ওনারা এইটা দখল করে রাখবে। প্রতিটা ক্ষেত্রে ভুল। এখানে ক্ষুদ্র খামারি-শ্রমিক তার জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। তার চাইতেও বড় কথা, বাংলাদেশে ১২-১৩ লাখ রোহিঙ্গা এসেছিল। এখন হয়ে গেছে ২৫ লাখ। আগামী ১০ বছরে এইটা আরও বাড়বে, তার জন্য কোনো বরাদ্দ নেই। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বরাদ্দ কমেছে।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘আইন বিভাগে আইন নেই, আলেমদের জামিন নেই। তাই আইন বিভাগে বাজেট কেটে দিয়েছে। কারণ, যেই বিচারপতিদের কোমরে জোর নেই, মেরুদণ্ড সোজা না, তাদের পয়সা দিয়ে পেলে লাভ কি?’
সিলেটে হঠাৎ বন্যার জন্য দায়ী ভারত উল্লেখ করে প্রবীণ এই রাজনীতিবিদ বলেন, ‘অন্যায় হলো গজল ডোবার সব স্লুইসগেটগুলো আমাদের না জানিয়ে হঠাৎ খুলে দেওয়া। এইটা একটা রাজনৈতিক অপরাধ করেছে তারা। এটা আন্তর্জাতিক অপরাধ করেছে।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে