নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
মনোনয়ন ফরম নেওয়ার পর হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অনেকে বলে আমরা নাকি মেম্বার ইলেকশনেও জিতব না, তাদেরকে বলি, আজকে এই কুমিল্লা-৪ আসনের মনোনয়ন ফরম নেওয়ার মাধ্যমে আসনটি এনসিপির নিশ্চিত হয়ে গেল।’
কুমিল্লা-৪ হচ্ছে জাতীয় সংসদের ২৫২ নম্বর আসন। এটি দেবিদ্বার উপজেলা নিয়ে গঠিত। আসনটিতে বিএনপি থেকে প্রাথমিক মনোনয়ন পেয়েছেন মঞ্জুরুল আহসান মুন্সী আর বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সম্ভাব্য প্রার্থী সাইফুল ইসলাম শহীদ।

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
২২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
সারোয়ার তুষার বলেন, ‘জুলাই সনদ আদেশ প্রধান উপদেষ্টা জারি করা, নোট অব ডিসেন্টের ব্যাপারে দলভেদে তারতম্য না করা এবং গণভোটের ফলাফলকে বাধ্যতামূলক করা—এই তিন বিষয়ের মীমাংসা না হওয়ায় আমরা জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা থেকে বিরত থাকি।’
সারোয়ার তুষার আরও বলেন, ‘তবে জুলাই সনদ আদেশের যে গেজেট প্রকাশ হয়েছে, সেখানে আমাদের তোলা আপত্তির দুটি বিষয় একরকম সুরাহা করা হয়েছে। যদিও রাষ্ট্রপতিই আদেশ জারি করেছেন। এটা আদেশের নৈতিক ভিত্তিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন।’

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
৪ ঘণ্টা আগেস্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে দলটির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা শেষে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, আজ জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বচনের ঘোষণা পুনর্ব্যক্ত করায় এবং সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সভা তাঁকে ধন্যবাদ জানায়।
এতে আরও বলা হয়, একই সঙ্গে সভায় গত ১৭ অক্টোবরে ঐকমত্যের ভিত্তিতে স্বাক্ষরিত জুলাই জাতীয় সনদের ওপর জনগণের সম্মতি গ্রহণের জন্য গণভোট অনুষ্ঠানের এবং যথা শিগগির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আয়োজন করার জন্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
২২ মিনিট আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের মিডিয়া সম্পাদক এহসান আহমেদের পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কথা জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি এবং জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশে রাজনৈতিক দলগুলোর জন্য খুব ক্ষতিকর কিছু নেই। দলীয় স্বার্থে কিছু ছাড় দিয়ে হলেও এবং রাজনৈতিক ইগো পরিত্যাগ করে, জাতীর মুখের দিকে চেয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে আহ্বান জানায় রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন।
অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে জাতীয় ঐক্য সমুন্নত রেখে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন সম্পন্ন করা প্রধান লক্ষ্য ছিল উল্লেখ করে বিবৃতিতে বলা হয়, ‘জনগণের জানমাল-জবান ও সম্মানের অধিকার নিরঙ্কুশ করার লক্ষ্যে উদ্যোগ নেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ করছি, সরকার জাতীয় ঐক্য বিনষ্টে শুরু থেকেই মুখ্য ভূমিকা রাখছে। তারই ধারাবাহিকতা আমরা দেখছি জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ ও প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে।’
রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন শুরু থেকেই দলগুলোর মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে জাতীয় ঐকমত্যের মাধ্যমে সংস্কারপ্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, ‘৯০ ও ৭০-এর অভিজ্ঞতা আমাদের শেখায়—জনগণ রক্ত দিয়ে যে পরিবর্তনের সম্ভাবনা তৈরি করে, রাজনৈতিক দলগুলোর দলীয় স্বার্থের ফাঁদে তার প্রায় সবই বিনষ্ট হয়ে যায়।’
আরও বলা হয়, ‘রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন গণভোটের সময়, উচ্চকক্ষে ভোটের আনুপাতিক হারে আসন বরাদ্দ, সংবিধান সংস্কার পরিষদ ইত্যাদির পক্ষে শুরু থেকেই মতামত জানিয়ে আসছিল। বস্তুত ‘‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’’ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের একটি মৌলিক প্রস্তাব। কিন্তু সঙ্গে আমরা অধিকতর গুরুত্ব দিয়েছিলাম, জাতীয় ঐক্য নিশ্চিত না হলে ভালো উদ্যোগও ব্যর্থ হতে পারে, হিতে বিপরীত হতে পারে। এ ধরনের ব্যর্থতার ভার বহন করার সক্ষমতা এই জাতির আর নেই।’
কিন্তু সরকার দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা সম্পন্ন না করেই, দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য নিশ্চিত না করেই জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারির ফলে সামনের দিনে এই সনদ বাস্তবায়ন না হওয়ার একটা আশঙ্কা শুরু থেকেই জন্ম নিয়েছে বলে বিবৃতিতে জানায় দলটি।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
২২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্রের সমালোচনা করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
রাজধানীর বাংলামোটরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘জুলাই সনদ: কৃষক বঞ্চনা ও ন্যায্যতার প্রশ্ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকে ইঙ্গিত করে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘একজন রাষ্ট্রনায়ক—যিনি ভবিষ্যতে হতে যাচ্ছেন—উনি বলেছেন, গণভোটের চেয়ে আলুর দামটা বেশি প্রাসঙ্গিক। উনার হয়তো অজ্ঞতা রয়েছে। উনি যদি বুঝতেন যে, উনি যাকে এমপি নমিনেশন দিচ্ছেন, সেই লোকটাই কৃষকদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে আলুর দামটা বাড়াচ্ছে।’
সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমাদের এখানে গত ৫৩ বছরে যে ফ্যামিলিগুলোর রাজত্ব কায়েম হয়েছিল, সেই জমিদারি প্রথার উচ্ছেদ করার জন্যই ঐকমত্য কমিশন গঠন হয়েছিল। জমিদারির দলিল এখানে রয়েছে—আমাদের সংবিধান। জমিদারদের স্বার্থসংশ্লিষ্টতার প্রেক্ষাপটে আমাদের এই সংবিধান বানানো হয়েছিল। এখানে রাজনৈতিক জমিদারি রয়েছে, ব্যবসায়িক জমিদারি রয়েছে—সর্বক্ষেত্রে জমিদারি রয়েছে। এই জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ করার জন্য আমাদের সংবিধানকে অবশ্যই সংস্কার করতে হবে।’
এ সময় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের একদিকে হলো জামায়াতের ভাইয়েরা, আরেক দিকে হলো বিএনপির ভাইয়েরা। একজন আজকে কর্মসূচি দেয়, আরেকজন কালকে কর্মসূচি দেয় এবং নিজেদের এই তর্কযুদ্ধে পড়ে মাঝখানে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ঢোকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ জন্য আমরা বলি, আমরা যদি সংবিধান ঠিক না করতে পারি, সংস্কার না করতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার যে রেজিমটা ছিল, সেটা বারবার ফেরত আসার চেষ্টা করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নৈতিক ভিত্তি নেই’ উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান থেকে যখন সরকার গঠন হয়েছিল, যখন ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে আগের সংবিধানে প্রত্যাবর্তন করে—এটা আইনিভাবে সঠিক কাজ হলেও এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি বলে কিছু নেই। আপনি যদি বলেন, এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি কী? এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি ছিল গণ-অভ্যুত্থান। এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি ছিল বিপ্লব। এই সরকারকে যদি গণ-অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের কথা বলতে হয়, তাহলে সরকারের জনগণের সম্মুখে থেকেই শপথ পাঠ করা উচিত ছিল।’
আলোচনা সভায় এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেন, বর্তমান সংবিধানে যে পদ্ধতিগুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সরকারের প্রতিটি শাখাকে কুক্ষিগত ও রাজনীতিকীকরণ করতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু যাঁরা ক্ষমতার কাছাকাছি আছেন, ক্ষমতায় আছেন—শুধু তাঁদেরই সুবিধা দেয়। যাঁরা ক্ষমতার বলয়ের বাইরে আছেন, তাঁদের দেয় না।
সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, যুগ্ম সদস্যসচিব প্রীতম দাশ, কৃষক উইংয়ের যুগ্ম সমন্বয়কারী হাফসা জাহান প্রমুখ।

রাজনীতিতে পরিবারতন্ত্রের সমালোচনা করে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
রাজধানীর বাংলামোটরে আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে দলের অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ‘জুলাই সনদ: কৃষক বঞ্চনা ও ন্যায্যতার প্রশ্ন’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের যারা আসল বাপ, আমাদের যারা জন্ম দিয়েছে—তারা হলো কৃষক। সত্যিকার অর্থে আমরা তাদের সমস্যা সমাধানের রাজনীতি করতে চাই। আমরা আমাদের জীবন কোনো পরিবারের কাছে বর্গা দিতে চাই না। পরিবারের কাছে বর্গা দিয়ে আমরা আবার কারও দাস হতে চাই না।’
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দিকে ইঙ্গিত করে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক বলেন, ‘একজন রাষ্ট্রনায়ক—যিনি ভবিষ্যতে হতে যাচ্ছেন—উনি বলেছেন, গণভোটের চেয়ে আলুর দামটা বেশি প্রাসঙ্গিক। উনার হয়তো অজ্ঞতা রয়েছে। উনি যদি বুঝতেন যে, উনি যাকে এমপি নমিনেশন দিচ্ছেন, সেই লোকটাই কৃষকদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে আলুর দামটা বাড়াচ্ছে।’
সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে এনসিপির এ নেতা বলেন, ‘আমাদের এখানে গত ৫৩ বছরে যে ফ্যামিলিগুলোর রাজত্ব কায়েম হয়েছিল, সেই জমিদারি প্রথার উচ্ছেদ করার জন্যই ঐকমত্য কমিশন গঠন হয়েছিল। জমিদারির দলিল এখানে রয়েছে—আমাদের সংবিধান। জমিদারদের স্বার্থসংশ্লিষ্টতার প্রেক্ষাপটে আমাদের এই সংবিধান বানানো হয়েছিল। এখানে রাজনৈতিক জমিদারি রয়েছে, ব্যবসায়িক জমিদারি রয়েছে—সর্বক্ষেত্রে জমিদারি রয়েছে। এই জমিদারি প্রথা উচ্ছেদ করার জন্য আমাদের সংবিধানকে অবশ্যই সংস্কার করতে হবে।’
এ সময় বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর সমালোচনা করে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের একদিকে হলো জামায়াতের ভাইয়েরা, আরেক দিকে হলো বিএনপির ভাইয়েরা। একজন আজকে কর্মসূচি দেয়, আরেকজন কালকে কর্মসূচি দেয় এবং নিজেদের এই তর্কযুদ্ধে পড়ে মাঝখানে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ঢোকার প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। এ জন্য আমরা বলি, আমরা যদি সংবিধান ঠিক না করতে পারি, সংস্কার না করতে পারি, তাহলে বাংলাদেশে শেখ হাসিনার যে রেজিমটা ছিল, সেটা বারবার ফেরত আসার চেষ্টা করবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নৈতিক ভিত্তি নেই’ উল্লেখ করে নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান থেকে যখন সরকার গঠন হয়েছিল, যখন ১০৬ অনুচ্ছেদের মাধ্যমে আগের সংবিধানে প্রত্যাবর্তন করে—এটা আইনিভাবে সঠিক কাজ হলেও এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি বলে কিছু নেই। আপনি যদি বলেন, এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি কী? এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি ছিল গণ-অভ্যুত্থান। এই সরকারের নৈতিক ভিত্তি ছিল বিপ্লব। এই সরকারকে যদি গণ-অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের কথা বলতে হয়, তাহলে সরকারের জনগণের সম্মুখে থেকেই শপথ পাঠ করা উচিত ছিল।’
আলোচনা সভায় এনসিপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব তাসনিম জারা বলেন, বর্তমান সংবিধানে যে পদ্ধতিগুলো আছে, সেগুলোর মধ্যে প্রধানমন্ত্রী সরকারের প্রতিটি শাখাকে কুক্ষিগত ও রাজনীতিকীকরণ করতে পারেন। এই প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু যাঁরা ক্ষমতার কাছাকাছি আছেন, ক্ষমতায় আছেন—শুধু তাঁদেরই সুবিধা দেয়। যাঁরা ক্ষমতার বলয়ের বাইরে আছেন, তাঁদের দেয় না।
সভায় আরও বক্তব্য দেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার, যুগ্ম সদস্যসচিব প্রীতম দাশ, কৃষক উইংয়ের যুগ্ম সমন্বয়কারী হাফসা জাহান প্রমুখ।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ কুমিল্লা-৪ দেবিদ্বার আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন ফরম কেনেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের বিষয়টি এখনো বিবেচনাধীন বলে জানিয়েছেন এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার। বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) রাতে আজকের পত্রিকাকে তিনি এসব কথা জানান।
২২ মিনিট আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট অনুষ্ঠানের ঘোষণা দেওয়ায় অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ধন্যবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। একই সঙ্গে গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের ওপর গণভোট অনুষ্ঠানের দাবি জানিয়েছে দলটি।
২ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন। ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন সম্পন্ন হওয়া জাতীয় নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের জন্যই জরুরি বলে জানিয়েছে দলটি।
৩ ঘণ্টা আগে