নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের যেন কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন সে মর্মে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আরেকটি মামলা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মাসুদুল হকের আদালতে মামলাটি দায়ের হয়।
আজ বৃহস্পতিবার মামলার বাদী মশিউর রহমান রাঙ্গার আাইনজীবী মো. গোলাম মাসুদ করিম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মশিউর রহমান রাঙ্গা গত ২৩ অক্টোবর মামলাটি দায়ের করেন।
এর আগে গত ৪ অক্টোবর জিএম কাদের বিরুদ্ধে সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির উপদেষ্টা (দল থেকে বহিষ্কৃত) অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা মামলা করেন। ওই মামলায় গত ৩১ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন আদালত। ওই আদেশে বলা হয়েছে, মামলা চলাকালে জিএম কাদের দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না।
মশিউর রহমান রাঙ্গা মামলায় উল্লেখ করেন, জিএম কাদের পার্টির কো-চেয়ারম্যান। তিনি নিজেকে নিজেই চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন। পার্টির সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ। তিনি দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। পরে ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এরশাদ অসুস্থ থাকার সুযোগে জিএম কাদের তাঁকে ভুল বুঝিয়ে জাতীয় পার্টির জন্য ভবিষ্যৎ নির্দেশনা শিরোনামে একটি চিঠিতে স্বাক্ষর করিয়ে নিজে প্রথমে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং পরবর্তীতে চেয়ারম্যান বনে যান। এটা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থী। জিএম কাদেরের উক্ত রূপ কার্যকলাপে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে ও পার্টিতে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।
জিএম কাদের ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর জাতীয় পার্টির কাউন্সিল ও সম্মেলন আহ্বান করেন। ওই সম্মেলন বেআইনি ও স্থগিত ঘোষণার জন্য বাদী হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। হাইকোর্ট রুল জারি করার পরও সম্মেলন স্থগিত না করে সম্মেলন অনুষ্ঠিত করেন। ওই সম্মেলনে একটি গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়। যেহেতু হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন সেহেতু ওই গঠনতন্ত্র অবৈধ এবং বেআইনি।
যেহেতু জিএম কাদের অবৈধভাবে নিজেকে চেয়ারম্যান দাবি করেন সেহেতু জিয়াউল হককে বহিষ্কারাদেশও বেআইনি।
মামলায় আরও বলা হয়েছে, যেহেতু সম্মেলন বেআইনি সেহেতু ওই সম্মেলনে যে গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়েছে তাও বেআইনি। কাজেই ওই গঠনতন্ত্রের আলোকে জিএম কাদের যেন কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে না পারেন সে জন্য নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন জানান তিনি।
মামলার নথি থেকে দেখা যায়, গত ২৬ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আবেদনের ওপর শুনানি হয়। জিএম কাদেরের প্রতি কেনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না ১৫ দিনের মধ্যে তার কারণ দর্শানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার জিএম কাদেরের পক্ষে আদালতে কারণ দর্শানোর জন্য সময়ের আবেদন করেছেন তার আইনজীবী। তবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো আদেশ দেননি আদালত।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের যেন কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন সে মর্মে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আরেকটি মামলা হয়েছে। গত ২৩ অক্টোবর ঢাকার প্রথম যুগ্ম জেলা জজ মাসুদুল হকের আদালতে মামলাটি দায়ের হয়।
আজ বৃহস্পতিবার মামলার বাদী মশিউর রহমান রাঙ্গার আাইনজীবী মো. গোলাম মাসুদ করিম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য মশিউর রহমান রাঙ্গা গত ২৩ অক্টোবর মামলাটি দায়ের করেন।
এর আগে গত ৪ অক্টোবর জিএম কাদের বিরুদ্ধে সাবেক সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির উপদেষ্টা (দল থেকে বহিষ্কৃত) অ্যাডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা মামলা করেন। ওই মামলায় গত ৩১ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আদেশ দেন আদালত। ওই আদেশে বলা হয়েছে, মামলা চলাকালে জিএম কাদের দলীয় কোনো সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন না।
মশিউর রহমান রাঙ্গা মামলায় উল্লেখ করেন, জিএম কাদের পার্টির কো-চেয়ারম্যান। তিনি নিজেকে নিজেই চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা করেন। পার্টির সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি হোসেন মোহাম্মদ এরশাদ। তিনি দীর্ঘদিন বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত ছিলেন। পরে ২০১৯ সালের ১৪ জুলাই তিনি মৃত্যুবরণ করেন। এরশাদ অসুস্থ থাকার সুযোগে জিএম কাদের তাঁকে ভুল বুঝিয়ে জাতীয় পার্টির জন্য ভবিষ্যৎ নির্দেশনা শিরোনামে একটি চিঠিতে স্বাক্ষর করিয়ে নিজে প্রথমে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং পরবর্তীতে চেয়ারম্যান বনে যান। এটা গঠনতন্ত্রের পরিপন্থী। জিএম কাদেরের উক্ত রূপ কার্যকলাপে জাতীয় পার্টির সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়ে ও পার্টিতে চরম বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়।
জিএম কাদের ২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর জাতীয় পার্টির কাউন্সিল ও সম্মেলন আহ্বান করেন। ওই সম্মেলন বেআইনি ও স্থগিত ঘোষণার জন্য বাদী হাইকোর্টে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। হাইকোর্ট রুল জারি করার পরও সম্মেলন স্থগিত না করে সম্মেলন অনুষ্ঠিত করেন। ওই সম্মেলনে একটি গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়। যেহেতু হাইকোর্ট রুল জারি করেছিলেন সেহেতু ওই গঠনতন্ত্র অবৈধ এবং বেআইনি।
যেহেতু জিএম কাদের অবৈধভাবে নিজেকে চেয়ারম্যান দাবি করেন সেহেতু জিয়াউল হককে বহিষ্কারাদেশও বেআইনি।
মামলায় আরও বলা হয়েছে, যেহেতু সম্মেলন বেআইনি সেহেতু ওই সম্মেলনে যে গঠনতন্ত্র অনুমোদন করা হয়েছে তাও বেআইনি। কাজেই ওই গঠনতন্ত্রের আলোকে জিএম কাদের যেন কোনো দলীয় সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে না পারেন সে জন্য নিষেধাজ্ঞা জারির আবেদন জানান তিনি।
মামলার নথি থেকে দেখা যায়, গত ২৬ অক্টোবর নিষেধাজ্ঞার আবেদনের ওপর শুনানি হয়। জিএম কাদেরের প্রতি কেনো নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে না ১৫ দিনের মধ্যে তার কারণ দর্শানোর জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। বুধবার জিএম কাদেরের পক্ষে আদালতে কারণ দর্শানোর জন্য সময়ের আবেদন করেছেন তার আইনজীবী। তবে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত কোনো আদেশ দেননি আদালত।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে