নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশ করার এখনো কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তবে তিনি বলেন, ‘দেশের নিয়ম-কানুন মেনে যে কেউ কথা বলতে পারে।’
আজ দুপুরে বিজয় দিবস উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
জামায়াতে ইসলামী সভা-সমাবেশ করতে চাইছে, তাদের অনুমতি দেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এখনো কাউকে পারমিশন দিইনি। স্পষ্টভাবে জানা উচিত, আমরা কাউকেই পারমিশন দিইনি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২৮ অক্টোবর নিয়ে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। জামায়াত এর আগেও দুয়েক জায়গায় আলোচনা করেছে। দেশের নিয়ম-কানুন মেনে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশনা মেনে যে কেউ যে কোনো কথা বলতে পারে। জামায়াত বলতে কোনো কথা নেই। দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা আছে। আমদের কথা হলো, আইন-কানুনের মধ্যে থেকে তারা কথা বলতে পারে।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর তাঁরা একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ নিয়ে কোনো কথা হয়নি। বিষয়টি আমি পরে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে দিয়েছি। তাঁর সঙ্গে চারটি বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। ২৮ অক্টোবর বিরোধী দল বিএনপি যে লাখো মানুষের সমাবেশ করবে, সেটা নিয়ে কথা হয়েছে। তাঁদের বলা হয়েছে, এটি গণতান্ত্রিক দেশ, এখানে যে কেউ সমাবেশ করতে পারে। যে কেউ তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পারে। কিন্তু সেটার একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা আছে। জনগণের সম্পত্তি, যানবাহন কিংবা বাধা সৃষ্টি না করতে তাদের প্রতি অনুরোধ করব।’
২৮ অক্টোবর রাজধানীতে প্রবেশ বন্ধ করে দেবেন কি না, জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ঢাকায় প্রবেশপথ আমরা কেন বন্ধ করব? ব্যবসায়িক, চাকরিসহ বিভিন্ন কাজে লোকজন ঢাকায় আসেন। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে অফিস-আদালত করা লোকজনও ঢাকায় আসেন। কাজেই ঢাকার পথ কেন আমরা বন্ধ করব?’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আনসার সদস্যরা পুলিশের সমান ক্ষমতা পাচ্ছে বলে যেসব খবর প্রচারিত হচ্ছে, সেগুলো সত্য নয়। যে নতুন আইনটি হচ্ছে ,সেটা আনসার সদস্যরা পুলিশের সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করবেন। আইনটি এখনো সংশোধন করার সুযোগ আছে। কোনো অসংগতি থাকলে সেটা ঠিক করা যাবে।
জামায়াতে ইসলামীকে সমাবেশ করার এখনো কোনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান। তবে তিনি বলেন, ‘দেশের নিয়ম-কানুন মেনে যে কেউ কথা বলতে পারে।’
আজ দুপুরে বিজয় দিবস উপলক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কমিটির বৈঠক শেষে এসব কথা জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।
জামায়াতে ইসলামী সভা-সমাবেশ করতে চাইছে, তাদের অনুমতি দেবেন কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা এখনো কাউকে পারমিশন দিইনি। স্পষ্টভাবে জানা উচিত, আমরা কাউকেই পারমিশন দিইনি।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘২৮ অক্টোবর নিয়ে মানুষের মধ্যে আতঙ্ক আছে। জামায়াত এর আগেও দুয়েক জায়গায় আলোচনা করেছে। দেশের নিয়ম-কানুন মেনে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশনা মেনে যে কেউ যে কোনো কথা বলতে পারে। জামায়াত বলতে কোনো কথা নেই। দেশে গণতান্ত্রিক চর্চা আছে। আমদের কথা হলো, আইন-কানুনের মধ্যে থেকে তারা কথা বলতে পারে।’
মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর তাঁরা একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, ২৮ অক্টোবরের সমাবেশ নিয়ে কোনো কথা হয়নি। বিষয়টি আমি পরে সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে দিয়েছি। তাঁর সঙ্গে চারটি বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে। ২৮ অক্টোবর বিরোধী দল বিএনপি যে লাখো মানুষের সমাবেশ করবে, সেটা নিয়ে কথা হয়েছে। তাঁদের বলা হয়েছে, এটি গণতান্ত্রিক দেশ, এখানে যে কেউ সমাবেশ করতে পারে। যে কেউ তাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পারে। কিন্তু সেটার একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা আছে। জনগণের সম্পত্তি, যানবাহন কিংবা বাধা সৃষ্টি না করতে তাদের প্রতি অনুরোধ করব।’
২৮ অক্টোবর রাজধানীতে প্রবেশ বন্ধ করে দেবেন কি না, জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের ঢাকায় প্রবেশপথ আমরা কেন বন্ধ করব? ব্যবসায়িক, চাকরিসহ বিভিন্ন কাজে লোকজন ঢাকায় আসেন। পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে অফিস-আদালত করা লোকজনও ঢাকায় আসেন। কাজেই ঢাকার পথ কেন আমরা বন্ধ করব?’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আনসার সদস্যরা পুলিশের সমান ক্ষমতা পাচ্ছে বলে যেসব খবর প্রচারিত হচ্ছে, সেগুলো সত্য নয়। যে নতুন আইনটি হচ্ছে ,সেটা আনসার সদস্যরা পুলিশের সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করবেন। আইনটি এখনো সংশোধন করার সুযোগ আছে। কোনো অসংগতি থাকলে সেটা ঠিক করা যাবে।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৯ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে