নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে এই সরকার অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে। শেখ হাসিনা যে কথা দিয়েছেন, তা পূরণ করেছেন। গাজীপুরে গণতন্ত্রের জয় হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যাচেষ্টাকারী আবু সাঈদ চাঁদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবিতে আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জোর করে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চায় না। গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন সারা দেশে ও বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। আমি নির্বাচন কমিশন ও গাজীপুরবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। বিজয়ী প্রার্থীকে অভিনন্দন জানাই।’
আগামী চারটি সিটি নির্বাচন এবং জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আজ সারা দুনিয়া প্রশংসা করছে। দেশে দেশে তিনি যেখানেই যাচ্ছেন, সেখানেই প্রশংসিত হচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু দেশ দিয়ে গেছেন আর শেখ হাসিনা সেই দেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ করছেন। বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট, সেটা সারা বিশ্বেই। আমাদের সংকট যেন দীর্ঘায়িত না হয়, সে জন্য কাতারের আমিরের সঙ্গে আলোচনা করে আরও বেশি জ্বালানি নিশ্চয়তা পেয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশে জ্বালানির অভাব হবে না।’
আজকে সাধারণ মানুষ যেন ভোগান্তিতে না থাকে, জিনিসপত্রের দাম যেন মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে —সে জন্য তিনি নিজের ঘুম হারাম করে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, দ্য ইকোনমিস্ট বলেছে, পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ সময় নারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি ক্ষমতায় দীর্ঘদিন আছেন বলে উন্নয়ন, সমৃদ্ধি হচ্ছে। আর বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়। তাদের নেতারা ‘স্লিপ অব টাং’ বলে উড়িয়ে দিচ্ছে। শেখ হাসিনা জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন চান, নিজেদের পকেটের উন্নয়ন চান না। বঙ্গবন্ধুর কন্যা কখনো দুর্নীতি করেন না। এই নেত্রীকে যখন মির্জা ফখরুলরা হত্যার হুমকি দেয়, তাতে দেশের মানুষ কষ্ট পায়। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে তোমাদের ভোট আরও কমে যাবে।
দলের কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘আপনারা ধৈর্য ধরেন। শৃঙ্খলা মেনে কাজ করে যান। কেউ খারাপ কাজ করে তাঁকে সংশোধন করেন, তাঁকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রেরণা দেন। কর্মীদের ভালো আচরণ এবং আমাদের নেত্রীর উন্নয়ন—এ দুটি মিললে নির্বাচনে জয় অবশ্যম্ভাবী।’
কয়েক দিন আগে তারা আটলান্টিকের ওপারে তাকিয়ে ছিল। নিষেধাজ্ঞার আশায় আশায় কেউ যায় লন্ডনে, কেউ যায় দুবাইয়ে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা কই? যা এসেছে তাতে নিষেধাজ্ঞার কিছু নাই। আমাদের নির্বাচন, গণতন্ত্র আমাদের সিস্টেমে চলবে। আমরা কারও ভয়ে ভীত নই। আমরা আমাদের সংবিধান অনুযায়ী চলব।’
কাদের বলেন, ‘তারা চেয়েছিল নিষেধাজ্ঞা, এসেছে ভিসা পলিসি। এ দেখে বিএনপি নেতাদের মুখ শুকিয়ে গেছে। কথায় কথায় আগুন, ভাঙচুর করে, ভূমি অফিস, বাস, রেললাইন পুড়িয়ে দেয়, মানুষ পুড়িয়ে মারে। এই হলো বিএনপি। আমরা কাউকে বাধা দিই না, যারা বাধা দেয় তাদের বিরুদ্ধে এই পলিসি কার্যকর হয় কি না—আমরা তা দেখব।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে প্রমাণ হয়েছে এই সরকার অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন করতে পারবে। শেখ হাসিনা যে কথা দিয়েছেন, তা পূরণ করেছেন। গাজীপুরে গণতন্ত্রের জয় হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীকে হত্যাচেষ্টাকারী আবু সাঈদ চাঁদের দৃষ্টান্তমূলক শান্তির দাবিতে আজ শুক্রবার ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ সরকার জোর করে নিজেদের প্রার্থীকে জেতাতে চায় না। গাজীপুরে সুষ্ঠু নির্বাচন সারা দেশে ও বিদেশে প্রশংসিত হয়েছে। আমি নির্বাচন কমিশন ও গাজীপুরবাসীকে ধন্যবাদ জানাই। বিজয়ী প্রার্থীকে অভিনন্দন জানাই।’
আগামী চারটি সিটি নির্বাচন এবং জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে আজ সারা দুনিয়া প্রশংসা করছে। দেশে দেশে তিনি যেখানেই যাচ্ছেন, সেখানেই প্রশংসিত হচ্ছেন। বঙ্গবন্ধু দেশ দিয়ে গেছেন আর শেখ হাসিনা সেই দেশকে উন্নত, সমৃদ্ধ করছেন। বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট, সেটা সারা বিশ্বেই। আমাদের সংকট যেন দীর্ঘায়িত না হয়, সে জন্য কাতারের আমিরের সঙ্গে আলোচনা করে আরও বেশি জ্বালানি নিশ্চয়তা পেয়েছেন। ভবিষ্যতে দেশে জ্বালানির অভাব হবে না।’
আজকে সাধারণ মানুষ যেন ভোগান্তিতে না থাকে, জিনিসপত্রের দাম যেন মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে থাকে —সে জন্য তিনি নিজের ঘুম হারাম করে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, দ্য ইকোনমিস্ট বলেছে, পৃথিবীর সবচেয়ে দীর্ঘ সময় নারী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি ক্ষমতায় দীর্ঘদিন আছেন বলে উন্নয়ন, সমৃদ্ধি হচ্ছে। আর বিএনপি শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেয়। তাদের নেতারা ‘স্লিপ অব টাং’ বলে উড়িয়ে দিচ্ছে। শেখ হাসিনা জনগণের ভাগ্য উন্নয়ন চান, নিজেদের পকেটের উন্নয়ন চান না। বঙ্গবন্ধুর কন্যা কখনো দুর্নীতি করেন না। এই নেত্রীকে যখন মির্জা ফখরুলরা হত্যার হুমকি দেয়, তাতে দেশের মানুষ কষ্ট পায়। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দিলে তোমাদের ভোট আরও কমে যাবে।
দলের কর্মীদের উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘আপনারা ধৈর্য ধরেন। শৃঙ্খলা মেনে কাজ করে যান। কেউ খারাপ কাজ করে তাঁকে সংশোধন করেন, তাঁকে ভালো কাজ করতে অনুপ্রেরণা দেন। কর্মীদের ভালো আচরণ এবং আমাদের নেত্রীর উন্নয়ন—এ দুটি মিললে নির্বাচনে জয় অবশ্যম্ভাবী।’
কয়েক দিন আগে তারা আটলান্টিকের ওপারে তাকিয়ে ছিল। নিষেধাজ্ঞার আশায় আশায় কেউ যায় লন্ডনে, কেউ যায় দুবাইয়ে উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘নিষেধাজ্ঞা কই? যা এসেছে তাতে নিষেধাজ্ঞার কিছু নাই। আমাদের নির্বাচন, গণতন্ত্র আমাদের সিস্টেমে চলবে। আমরা কারও ভয়ে ভীত নই। আমরা আমাদের সংবিধান অনুযায়ী চলব।’
কাদের বলেন, ‘তারা চেয়েছিল নিষেধাজ্ঞা, এসেছে ভিসা পলিসি। এ দেখে বিএনপি নেতাদের মুখ শুকিয়ে গেছে। কথায় কথায় আগুন, ভাঙচুর করে, ভূমি অফিস, বাস, রেললাইন পুড়িয়ে দেয়, মানুষ পুড়িয়ে মারে। এই হলো বিএনপি। আমরা কাউকে বাধা দিই না, যারা বাধা দেয় তাদের বিরুদ্ধে এই পলিসি কার্যকর হয় কি না—আমরা তা দেখব।’
মিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১৬ ঘণ্টা আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আমাদের সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির সংস্কার প্রয়োজন, মানসিক সংস্কার প্রয়োজন। এটাই আমাদের সামাজিক আন্দোলন হওয়া উচিত। সমাজ, রাষ্ট্র—এমনকি দলকেও প্রতিদিনই সংস্কারের মধ্য দিয়ে যেতে হবে। এই সংস্কারের মধ্য দিয়ে আমরা একটি জনকল্যাণমুখী রাষ্ট্র ব্যবস্থা গঠন করতে পারব।’
১৭ ঘণ্টা আগে