নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘আমরা বিএনপি, নির্বাচন কমিশন নিয়ে আগ্রহী না। আমরা চাই, এমন একটি সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এমন একটি প্রশাসন থাকবে, যে সরকার ও প্রশাসন একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে। যেটা ৯১,৯৬ এবং ২০০৮ সালে দিতে পেরেছে। সেরকম একটা কমিশন দরকার। নির্বাচন কমিশন তখনই কার্যকর হবে যখন একটা নিরপেক্ষ সরকার থাকবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে অনানুষ্ঠানিক সাক্ষাতে সার্চ কমিটি নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় এমনটা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।
সার্চ কমিটি নিরপেক্ষ ও অর্থবহ হয়েছে কী-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই সার্চ কমিটি আমার কাছে নিরপেক্ষ মনে হয়ই না। এই কমিটি নিয়ে আমার কোন ধরনের আগ্রহ নেই। এটা আমার কাছে কোন সাবজেক্টই না। কারা আছে, না আছে এটা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই। নিরপেক্ষ তো অন্য ব্যাপার। কেউ থাকলেই যে কমিটি নিরপেক্ষ হয়ে যাবে এমন তো কোন কথা নাই।’
টুকু বলেন, ‘আমরা মনে করি এই সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনই সুষ্ঠু হবে না। সেটা যেই সার্চ কমিটি এবং নির্বাচন কমিশনের অধীনেই হোক। এই সরকারের অধীনে আমরা কোন ধরনের নির্বাচনে যাব না। সুতরাং এই সার্চ কমিটি নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এই সরকার তো অনেক কিছুই বলে। এর আগে যে কমিটিটা হয়েছিল সেটাও নিরপেক্ষ বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল। সেই কমিটির মাধ্যমে আমরা যে নির্বাচন কমিশন পেয়েছিলাম, সেটাতো বাংলাদেশের ইতিহাসে সব থেকে জঘন্য নির্বাচন কমিশন। দেখা যাক কি হয়, সব থেকে বড় কথা হল এই সরকারের নির্বাচন তো ইলেকশন কমিশন করে না, করে প্রশাসন। প্রশাসনই সরকারের অধীনে। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে।’
সার্চ কমিটি যে আইন পাস করেছে সেই আইনের অধীনে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে। বিএনপির পক্ষ থেকেও একসময়ে এই আইনের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন বিএনপি বলছে যে আইনের থেকেও বেশি দরকার নির্বাচনকালীন সরকার। বিষয়টি তুলে ধরে টুকুর মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের দল থেকে কোন সময় আইনের কথা বলেছে এমনটা আমার মনে পরে না। কেউ যদি বলে থাকে সেটি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে দলীয়ভাবে মতামত দেওয়া হয়েছে মনে হয় না। আমরা আগে থেকেই বলে আসছি, ম্যাডাম অসুস্থ হওয়ার আগে থেকেই বলে আসছেন এই সরকারের অধীনে কোন ধরনের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এখন আমরা মনে করি এ সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সুতরাং এই সরকার থেকে যে নির্বাচন হবে সেই নির্বাচন যত বড় কমিশনের অধীনেই হোক না কেন, কোনো কিছুতেই কোনো কিছু হবে না।’
এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না এটা বাংলাদেশের মানুষের বিশ্বাস উল্লেখ করে টুকু বলেন, ‘এ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হলে মানুষ ভোট দিতে আসবে না। যেটা অতীতে আমরা দেখেছি। এবারও যদি আগের মতো নির্বাচন করতে চায় তাহলে মানুষ ভোট দিতে আসবে না।’
‘আমরা বিএনপি, নির্বাচন কমিশন নিয়ে আগ্রহী না। আমরা চাই, এমন একটি সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, এমন একটি প্রশাসন থাকবে, যে সরকার ও প্রশাসন একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে পারবে। যেটা ৯১,৯৬ এবং ২০০৮ সালে দিতে পেরেছে। সেরকম একটা কমিশন দরকার। নির্বাচন কমিশন তখনই কার্যকর হবে যখন একটা নিরপেক্ষ সরকার থাকবে।’
আজ শনিবার রাজধানীর গুলশানে অনানুষ্ঠানিক সাক্ষাতে সার্চ কমিটি নিয়ে এক প্রতিক্রিয়ায় এমনটা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।
সার্চ কমিটি নিরপেক্ষ ও অর্থবহ হয়েছে কী-না এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এই সার্চ কমিটি আমার কাছে নিরপেক্ষ মনে হয়ই না। এই কমিটি নিয়ে আমার কোন ধরনের আগ্রহ নেই। এটা আমার কাছে কোন সাবজেক্টই না। কারা আছে, না আছে এটা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যথা নেই। নিরপেক্ষ তো অন্য ব্যাপার। কেউ থাকলেই যে কমিটি নিরপেক্ষ হয়ে যাবে এমন তো কোন কথা নাই।’
টুকু বলেন, ‘আমরা মনে করি এই সরকারের অধীনে কোন নির্বাচনই সুষ্ঠু হবে না। সেটা যেই সার্চ কমিটি এবং নির্বাচন কমিশনের অধীনেই হোক। এই সরকারের অধীনে আমরা কোন ধরনের নির্বাচনে যাব না। সুতরাং এই সার্চ কমিটি নিয়ে আমরা কোনো মন্তব্য করতে চাই না। এই সরকার তো অনেক কিছুই বলে। এর আগে যে কমিটিটা হয়েছিল সেটাও নিরপেক্ষ বলে সরকারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছিল। সেই কমিটির মাধ্যমে আমরা যে নির্বাচন কমিশন পেয়েছিলাম, সেটাতো বাংলাদেশের ইতিহাসে সব থেকে জঘন্য নির্বাচন কমিশন। দেখা যাক কি হয়, সব থেকে বড় কথা হল এই সরকারের নির্বাচন তো ইলেকশন কমিশন করে না, করে প্রশাসন। প্রশাসনই সরকারের অধীনে। এই সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে।’
সার্চ কমিটি যে আইন পাস করেছে সেই আইনের অধীনে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে। বিএনপির পক্ষ থেকেও একসময়ে এই আইনের কথা বলা হয়েছিল। কিন্তু এখন বিএনপি বলছে যে আইনের থেকেও বেশি দরকার নির্বাচনকালীন সরকার। বিষয়টি তুলে ধরে টুকুর মতামত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমাদের দল থেকে কোন সময় আইনের কথা বলেছে এমনটা আমার মনে পরে না। কেউ যদি বলে থাকে সেটি তাঁর ব্যক্তিগত মতামত দিয়েছে। বিএনপির পক্ষ থেকে দলীয়ভাবে মতামত দেওয়া হয়েছে মনে হয় না। আমরা আগে থেকেই বলে আসছি, ম্যাডাম অসুস্থ হওয়ার আগে থেকেই বলে আসছেন এই সরকারের অধীনে কোন ধরনের নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। এখন আমরা মনে করি এ সরকারের অধীনে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। সুতরাং এই সরকার থেকে যে নির্বাচন হবে সেই নির্বাচন যত বড় কমিশনের অধীনেই হোক না কেন, কোনো কিছুতেই কোনো কিছু হবে না।’
এ সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না এটা বাংলাদেশের মানুষের বিশ্বাস উল্লেখ করে টুকু বলেন, ‘এ সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন হলে মানুষ ভোট দিতে আসবে না। যেটা অতীতে আমরা দেখেছি। এবারও যদি আগের মতো নির্বাচন করতে চায় তাহলে মানুষ ভোট দিতে আসবে না।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অনির্দিষ্টকালের জন্য সমর্থন অব্যাহত রাখা যৌক্তিক নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর নয়াপল্টনে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের উদ্যোগে ‘মহান মে দিবস উপলক্ষে’ এক শ্রমিক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, শ্রমিকদের জন্য কল্যাণকর যত কাজ হয়েছে, তা সবই হয়েছে বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে। আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মে দিবস উপলক্ষে আয়োজিত শ্রমিক সমাবেশে তিনি এই মন্তব্য করেন...
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমার সীমান্তে ‘মানবিক করিডর’ দেওয়া প্রসঙ্গে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, দেশের স্বাধীনতাপ্রিয় জনগণ মনে করে, করিডর দেওয়া না–দেওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের কাছ থেকে। সিদ্ধান্ত আসতে হবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে, নির্বাচিত জাতীয় সংসদের মাধ্যমে। এ ধরনের পরিস্থিতিতে...
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর নয়াপল্টনে শুরু হয়েছে জাতীয়তাবাদী শ্রমিক দলের শ্রমিক সমাবেশ। আজ বৃহস্পতিবার বেলা সোয়া ২টার দিকে পবিত্র কোরআন তিলাওয়াতের মধ্য দিয়ে শুরু হয় সমাবেশের কার্যক্রম। বিএনপির সমাবেশকে ঘিরে নয়াপল্টন ও আশপাশের এলাকা জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে...
৫ ঘণ্টা আগে