নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের রাজনীতি বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজনীতিতে নষ্ট ধারা এখনো প্রবাহিত। শান্তির রাজনীতি পদে পদে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সমাজে শান্তির সুবাতাস আনতে রাজনীতির অধিপতিদের দায়িত্ব নিতে হবে। হিংসা, হানাহানি, যুদ্ধবিগ্রহ কিংবা সহিংসতা নয়, শান্তির পথ দেখাতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অহিংসার যে অমিয় বাণী তিনি (গৌতম বুদ্ধ) প্রচার করে গেছেন, অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির যে সুধা তিনি তাঁর বাণীর মাধ্যমে প্রচার করে গেছেন, সেটা আজকের বিশ্বে এবং উত্তরকালেও, এটা সমকালে, বর্তমানে এবং কোনো দিনও অনুজ্জ্বল হবে না। এটা আমাদের অন্তরে শান্তির প্রদীপ জ্বালাবে।’
কাদের বলেন, রাজনীতি এখনো বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত—এ কথা দাবি করতে পারি না। রাজনীতির ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি নষ্ট ধারাও রয়েছে। নষ্ট রাজনীতির জন্য দেশের মানুষের ভবিষ্যৎ পদে পদে নষ্ট হচ্ছে। রাজনীতিতে সেতু তৈরি করতে হবে। রাজনীতিতে দেয়াল তৈরি করলে, এ অলঙ্ঘনীয় দেয়াল পারস্পরিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক সম্পর্ক, ওয়ার্কিং বোঝাপড়া সবকিছু নস্যাৎ করে দেবে। বাংলাদেশের আজকে অবস্থা তেমন হয়েছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সম্প্রীতির সুবাতাস যাতে বইতে পারে সেই পরিবেশ, বাতাবরণ সৃষ্টির দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের বলে মনে করেন কাদের।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, বিএনপি বলছে শেখ হাসিনা কিছুই আনতে পারেনি, খালি হাতে ফিরবে। মনটা যাদের ছোট তাদের রাজনীতি করা উচিত নয়।
কাদের বলেন, যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, আজ তারা ভুল স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননা দিয়েছে এবং ২৫ হাজার কোটি টাকা বাজেট সহায়তা দিয়েছে। আপনারা অপরাজনীতি করে খাটো হয়েছেন, দেশকে খাটো করবেন না। শেখ হাসিনা নালিশ করতে যাননি, দেশের অর্জনের জন্য গিয়েছেন।
দেশের রাজনীতি বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত নয় উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, রাজনীতিতে নষ্ট ধারা এখনো প্রবাহিত। শান্তির রাজনীতি পদে পদে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। সমাজে শান্তির সুবাতাস আনতে রাজনীতির অধিপতিদের দায়িত্ব নিতে হবে। হিংসা, হানাহানি, যুদ্ধবিগ্রহ কিংবা সহিংসতা নয়, শান্তির পথ দেখাতে হবে।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সামনে শুভ বুদ্ধপূর্ণিমা উপলক্ষে শান্তি শোভাযাত্রা ও সম্প্রীতি উৎসবে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অহিংসার যে অমিয় বাণী তিনি (গৌতম বুদ্ধ) প্রচার করে গেছেন, অশান্তির বিরুদ্ধে শান্তির যে সুধা তিনি তাঁর বাণীর মাধ্যমে প্রচার করে গেছেন, সেটা আজকের বিশ্বে এবং উত্তরকালেও, এটা সমকালে, বর্তমানে এবং কোনো দিনও অনুজ্জ্বল হবে না। এটা আমাদের অন্তরে শান্তির প্রদীপ জ্বালাবে।’
কাদের বলেন, রাজনীতি এখনো বিশুদ্ধ ও হিংসামুক্ত—এ কথা দাবি করতে পারি না। রাজনীতির ইতিবাচক ধারার পাশাপাশি নষ্ট ধারাও রয়েছে। নষ্ট রাজনীতির জন্য দেশের মানুষের ভবিষ্যৎ পদে পদে নষ্ট হচ্ছে। রাজনীতিতে সেতু তৈরি করতে হবে। রাজনীতিতে দেয়াল তৈরি করলে, এ অলঙ্ঘনীয় দেয়াল পারস্পরিক সম্পর্ক, রাজনৈতিক সম্পর্ক, ওয়ার্কিং বোঝাপড়া সবকিছু নস্যাৎ করে দেবে। বাংলাদেশের আজকে অবস্থা তেমন হয়েছে।
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সম্প্রীতির সুবাতাস যাতে বইতে পারে সেই পরিবেশ, বাতাবরণ সৃষ্টির দায়িত্ব রাজনীতিবিদদের বলে মনে করেন কাদের।
বিএনপির উদ্দেশে কাদের বলেন, বিএনপি বলছে শেখ হাসিনা কিছুই আনতে পারেনি, খালি হাতে ফিরবে। মনটা যাদের ছোট তাদের রাজনীতি করা উচিত নয়।
কাদের বলেন, যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, আজ তারা ভুল স্বীকার করে প্রধানমন্ত্রীকে সম্মাননা দিয়েছে এবং ২৫ হাজার কোটি টাকা বাজেট সহায়তা দিয়েছে। আপনারা অপরাজনীতি করে খাটো হয়েছেন, দেশকে খাটো করবেন না। শেখ হাসিনা নালিশ করতে যাননি, দেশের অর্জনের জন্য গিয়েছেন।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৫ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৭ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৯ ঘণ্টা আগে