নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং নৌকার সমর্থকদের মধ্যে কয়েকটি স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় হুইপের এক ভাইকে কান ধরতে বাধ্য করা এবং বোনকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে পটিয়ার শান্তিরহাট ও বিকেলে পানওয়ালা এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে। দুই ঘটনায় সামশুল হক চৌধুরীর ভাই-বোনসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। আর নৌকার পক্ষের ১১ জন আহত হওয়ারও দাবি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সামশুল হক চৌধুরীর ছেলে ও তাঁর প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী নাজমুল করিম চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শান্তিরহাট এলাকা থেকে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী প্রচার ও গণসংযোগ শুরু করতে যান। প্রচার শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই হামলা হয়। নৌকা সমর্থকেরা হুইপের গাড়িবহরের ওপর চড়াও হন এবং আধা ঘণ্টা আটকে রাখে। জুতা নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটে।
এ সময় হুইপের ভাই ফজলুল হক চৌধুরীকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে কানে ধরতে বাধ্য করা হয়। ওই ঘটনার পর বিকেলে গণসংযোগ করতে গাড়ি নিয়ে তাঁরা কুসুমপুরা ইউনিয়নের পানওয়ালা এলাকায় যান। সেখানে আরেক দফা হামলার ঘটনা ঘটে। মারধর করা হয় হুইপের বোন রেখা চৌধুরীকে।
নাজমুল করিম চৌধুরী বলেন, নৌকার প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা তাঁদের ওপর বারবার হামলা করেন। শনিবার দুই দফা হামলায় দুই জন গুলিবিদ্ধসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি। তাঁরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নৌকার প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান আ ক শামশুজ্জামান।
এদিকে পটিয়ায় কুসুমপুরার পানওয়ালাপাড়া এলাকার মোড়ে নৌকার সমর্থকদের ওপর হামলায় তাঁদের ১১ জন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন নৌকার অনুসারীরা। এ বিষয়ে পটিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত ঘটনা সম্পর্কে আমরা সতর্ক রয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন ও এক পৌরসভা নিয়ে চট্টগ্রাম-১২ আসন। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন ৯ জন। তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিনবারের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর মধ্যে হবে বলে মনে করছেন ভোটাররা।
চট্টগ্রাম-১২ (পটিয়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং নৌকার সমর্থকদের মধ্যে কয়েকটি স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় হুইপের এক ভাইকে কান ধরতে বাধ্য করা এবং বোনকে মারধরের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
শনিবার (৩০ ডিসেম্বর) দুপুরে পটিয়ার শান্তিরহাট ও বিকেলে পানওয়ালা এলাকায় এসব ঘটনা ঘটে। দুই ঘটনায় সামশুল হক চৌধুরীর ভাই-বোনসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করা হয়েছে। আর নৌকার পক্ষের ১১ জন আহত হওয়ারও দাবি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে সামশুল হক চৌধুরীর ছেলে ও তাঁর প্রধান নির্বাচন সমন্বয়কারী নাজমুল করিম চৌধুরীসহ বেশ কয়েকজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শান্তিরহাট এলাকা থেকে হুইপ সামশুল হক চৌধুরী প্রচার ও গণসংযোগ শুরু করতে যান। প্রচার শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই হামলা হয়। নৌকা সমর্থকেরা হুইপের গাড়িবহরের ওপর চড়াও হন এবং আধা ঘণ্টা আটকে রাখে। জুতা নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটে।
এ সময় হুইপের ভাই ফজলুল হক চৌধুরীকে বেধড়ক মারধর করা হয়। একপর্যায়ে কানে ধরতে বাধ্য করা হয়। ওই ঘটনার পর বিকেলে গণসংযোগ করতে গাড়ি নিয়ে তাঁরা কুসুমপুরা ইউনিয়নের পানওয়ালা এলাকায় যান। সেখানে আরেক দফা হামলার ঘটনা ঘটে। মারধর করা হয় হুইপের বোন রেখা চৌধুরীকে।
নাজমুল করিম চৌধুরী বলেন, নৌকার প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর সমর্থকেরা তাঁদের ওপর বারবার হামলা করেন। শনিবার দুই দফা হামলায় দুই জন গুলিবিদ্ধসহ ২৫ জন আহত হয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি। তাঁরা এ ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চান। তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন নৌকার প্রার্থী মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান আ ক শামশুজ্জামান।
এদিকে পটিয়ায় কুসুমপুরার পানওয়ালাপাড়া এলাকার মোড়ে নৌকার সমর্থকদের ওপর হামলায় তাঁদের ১১ জন আহত হয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন নৌকার অনুসারীরা। এ বিষয়ে পটিয়া থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মোহাম্মদ সোলায়মান বলেন, ‘দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘটিত ঘটনা সম্পর্কে আমরা সতর্ক রয়েছি। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।’
পটিয়া উপজেলার ১৭টি ইউনিয়ন ও এক পৌরসভা নিয়ে চট্টগ্রাম-১২ আসন। এবারের নির্বাচনে প্রার্থী হয়েছেন ৯ জন। তবে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা তিনবারের সংসদ সদস্য ও জাতীয় সংসদের হুইপ সামশুল হক চৌধুরী এবং দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরীর মধ্যে হবে বলে মনে করছেন ভোটাররা।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৫ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১০ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১১ ঘণ্টা আগে