নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। একঘেয়ে সিসিইউ থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়ার জন্য কিছুদিন থেকেই চিকিৎসকদের বলে আসছিলেন তিনি। শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় তাঁর সে চাওয়ায় সায় দেননি চিকিৎসকেরা। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের চাওয়াকে সম্মান দেখিয়ে কিছুটা সময় সাধারণ কেবিনে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
বুধবার খুব অল্প সময়ের জন্য সাধারণ কেবিনে আসেন খালেদা জিয়া। হাসপাতালের একজন সেবিকার সহায়তা নিয়ে হেঁটে হেঁটে কেবিনে আসেন তিনি। আরও কিছুটা সময় ধীরে ধীরে হাঁটা চলা করেন। এরপর গোসল করতে চান। তারপর ওই সেবিকার সহায়তা নিয়ে সেখানে গোসল সেরে ফেলেন তিনি। গোসল শেষেই আবার সিসিইউতে ফিরে যান।
এভারকেয়ার হাসপাতালে ২৭ এপ্রিল থেকে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। ৩ মে থেকে তিনি সিসিইউতে রয়েছেন। সেখানে চিকিৎসকদের বিশেষ তত্ত্বাবধানে চলছে তাঁর চিকিৎসা।
হাসপাতালে দায়িত্বরত এক কর্মচারী আজকের পত্রিকাকে জানান, বুধবার দুপুরে খালেদা জিয়াকে খুব অল্প সময়ের জন্য কেবিনে আনা হয়। সামান্য হাঁটাহাঁটির পর গোসল করানো হয় তাঁকে। গোসল শেষেই তাঁকে আবার সিসিইউতে নেওয়া হয়। গোসল করে খালেদা জিয়ার ভালো লেগেছে বলে জানান হাসপাতালের এ কর্মচারী।
এদিকে করোনামুক্ত হলেও এখনো পুরোপুরি সেরে উঠতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসন। নানা ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতার মধ্যে কিছু বিষয়ে উন্নতি হলেও শঙ্কার জায়গায় এখনো আছে। এ অবস্থায় তাঁর বাড়তি যত্নের দিকে নজর দিয়েছেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা।
বোর্ডের এক চিকিৎসক জানান, সম্প্রতি ম্যাডামের সিটিস্ক্যান করানো হয়েছে। রিপোর্ট ভালো আসার পরে তাঁর ফুসফুসে জমে যাওয়া পানি বের করার নল খোলা হয়েছে। তিনি এখন সীমিত আকারে হাঁটা-চলাও করছেন। তবে সব মিলিয়ে অবস্থার উন্নতি বলতে যা বোঝায়, তা বলার সময় এখনো আসেনি। তাঁর হার্ট এবং কিডনির সমস্যা নিরাময় হচ্ছে না। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেছে। খালেদা জিয়ার বয়সী মানুষের সাড়ে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হিমোগ্লোবিন থাকা দরকার। সেখানে আছে সাড়ে ৮ শতাংশ। এ বিষয়টি বেশ ভাবাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত এক চিকিৎসক বলেন, ‘ম্যাডামের অক্সিজেনের মাত্রা ওঠানামা করছে। হঠাৎ করেই কখনো কমে যাচ্ছে, আবার বেড়েও যাচ্ছে। চেষ্টা করা হচ্ছে সারাতে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। কিডনি আর হার্টের সমস্যাও এখনো কন্ট্রোল করা যায়নি। এ অবস্থায় তাঁকে নিয়ে টেনশন এখনো আছে।’
ঢাকা: রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। একঘেয়ে সিসিইউ থেকে সাধারণ কেবিনে নেওয়ার জন্য কিছুদিন থেকেই চিকিৎসকদের বলে আসছিলেন তিনি। শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় তাঁর সে চাওয়ায় সায় দেননি চিকিৎসকেরা। তবে বিএনপি চেয়ারপারসনের চাওয়াকে সম্মান দেখিয়ে কিছুটা সময় সাধারণ কেবিনে যাওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন চিকিৎসকেরা।
বুধবার খুব অল্প সময়ের জন্য সাধারণ কেবিনে আসেন খালেদা জিয়া। হাসপাতালের একজন সেবিকার সহায়তা নিয়ে হেঁটে হেঁটে কেবিনে আসেন তিনি। আরও কিছুটা সময় ধীরে ধীরে হাঁটা চলা করেন। এরপর গোসল করতে চান। তারপর ওই সেবিকার সহায়তা নিয়ে সেখানে গোসল সেরে ফেলেন তিনি। গোসল শেষেই আবার সিসিইউতে ফিরে যান।
এভারকেয়ার হাসপাতালে ২৭ এপ্রিল থেকে ভর্তি আছেন খালেদা জিয়া। ৩ মে থেকে তিনি সিসিইউতে রয়েছেন। সেখানে চিকিৎসকদের বিশেষ তত্ত্বাবধানে চলছে তাঁর চিকিৎসা।
হাসপাতালে দায়িত্বরত এক কর্মচারী আজকের পত্রিকাকে জানান, বুধবার দুপুরে খালেদা জিয়াকে খুব অল্প সময়ের জন্য কেবিনে আনা হয়। সামান্য হাঁটাহাঁটির পর গোসল করানো হয় তাঁকে। গোসল শেষেই তাঁকে আবার সিসিইউতে নেওয়া হয়। গোসল করে খালেদা জিয়ার ভালো লেগেছে বলে জানান হাসপাতালের এ কর্মচারী।
এদিকে করোনামুক্ত হলেও এখনো পুরোপুরি সেরে উঠতে পারেননি বিএনপি চেয়ারপারসন। নানা ধরনের স্বাস্থ্য জটিলতার মধ্যে কিছু বিষয়ে উন্নতি হলেও শঙ্কার জায়গায় এখনো আছে। এ অবস্থায় তাঁর বাড়তি যত্নের দিকে নজর দিয়েছেন মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা।
বোর্ডের এক চিকিৎসক জানান, সম্প্রতি ম্যাডামের সিটিস্ক্যান করানো হয়েছে। রিপোর্ট ভালো আসার পরে তাঁর ফুসফুসে জমে যাওয়া পানি বের করার নল খোলা হয়েছে। তিনি এখন সীমিত আকারে হাঁটা-চলাও করছেন। তবে সব মিলিয়ে অবস্থার উন্নতি বলতে যা বোঝায়, তা বলার সময় এখনো আসেনি। তাঁর হার্ট এবং কিডনির সমস্যা নিরাময় হচ্ছে না। রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে গেছে। খালেদা জিয়ার বয়সী মানুষের সাড়ে ১০ থেকে ১১ শতাংশ হিমোগ্লোবিন থাকা দরকার। সেখানে আছে সাড়ে ৮ শতাংশ। এ বিষয়টি বেশ ভাবাচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত এক চিকিৎসক বলেন, ‘ম্যাডামের অক্সিজেনের মাত্রা ওঠানামা করছে। হঠাৎ করেই কখনো কমে যাচ্ছে, আবার বেড়েও যাচ্ছে। চেষ্টা করা হচ্ছে সারাতে। কিন্তু এখনো পর্যন্ত নিয়ন্ত্রণে আনা যায়নি। কিডনি আর হার্টের সমস্যাও এখনো কন্ট্রোল করা যায়নি। এ অবস্থায় তাঁকে নিয়ে টেনশন এখনো আছে।’
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দুই মাস সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর পুনরায় দলে ফেরানো হয়েছে। তাঁকে দেওয়া শোকজ (কারণ দর্শানো) নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায় এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা। এ বৈঠকে তারা ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু অমীমাংসিত বিরোধ সমাধানের বিষয়ে কথা বলেছেন বলে জানান। গতকাল শনিবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে পাকিস্তানের হাইকমিশনের আমন্ত্রণে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত...
৩ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নতুন সংবিধানের দাবি আবার জানাল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলেছে, তাদের এসব দাবি আদায় না হলে সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ শহীদদের রক্তস্নাত। ছাত্র-জনতা দেশের মৌলিক সংস্কারের জন্য জীবন দিয়েছে। এ কারণে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করা এবং একে আইনগত ভিত্তি দেওয়া দরকার। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার বিকেলে ‘জুলাই সনদ: আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
১৩ ঘণ্টা আগে